আইপিএলের বাকি অংশের নতুন সূচি প্রকাশ
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট আইপিএল আবার মাঠে গড়াতে যাচ্ছে। নিরাপত্তাজনিত কারণে বন্ধ হয়ে যাওয়া এই আসরের নতুন সূচি প্রকাশ করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই)। সোমবার (১২ মে) এক বিবৃতিতে বিষয়টি নিশ্চিত করে বোর্ড।
বিসিসিআই জানায়, আগামী ১৭ মে থেকে শুরু হবে বাকি ম্যাচগুলো। চলবে ৩ জুন পর্যন্ত। পুরো টুর্নামেন্টে এখনো বাকি আছে মোট ১৭টি ম্যাচ—এর মধ্যে ১৩টি গ্রুপ পর্বের এবং ৪টি প্লে-অফের (ফাইনালসহ)।
গ্রুপ পর্বের ম্যাচগুলো আয়োজিত হবে ছয়টি ভেন্যুতে:
দিল্লি, মুম্বাই, বেঙ্গালুরু, লখনৌ, জয়পুর ও আহমেদাবাদ।
প্লে-অফ সূচি:
কোয়ালিফায়ার-১: ২৯ মে
এলিমিনেটর: ৩০ মে
কোয়ালিফায়ার-২: ১ জুন
ফাইনাল: ৩ জুন
পুনরায় আইপিএল মাঠে গড়াবে ১৭ মে, কলকাতা নাইট রাইডার্স ও রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর ম্যাচ দিয়ে।
উল্লেখ্য, গত ৮ মে ধর্মশালায় দিল্লি ক্যাপিটালস বনাম পাঞ্জাব কিংসের ম্যাচটি নিরাপত্তা ইস্যুতে বন্ধ হয়ে যায়। এই ম্যাচটি পুনরায় আয়োজন করা হবে ২৪ মে জয়পুরে।
বিসিসিআই জানিয়েছে, ভারত সরকার, বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজির মালিক, নিরাপত্তা সংস্থা ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে পরামর্শ করেই টুর্নামেন্ট চালুর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ভোরের আকাশ/হ.র
সংশ্লিষ্ট
পাঁচবারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান ব্রাজিল। অথচ সেনেগালকে এতদিন হারাতে পারেনি ব্রাজিল। সে আক্ষেপ দূর হলো আজ। লন্ডনের এমিরেটস স্টেডিয়ামে তেরাঙ্গার সিংহদের ২-০ গোলে হারাল ব্রাজিল। কার্লো আনচেলত্তির দলের হয়ে একটি করে গোল করেছেন এস্তেভাও ও কাসেমিরো।২০১৯ সালের অক্টোবরে প্রথমবার মুখোমুখি হয় ব্রাজিল ও সেনেগাল, যেখানে ম্যাচটি ১-১ গোলে ড্র হয়। ২০২৩ সালের জুনে পরের সাক্ষাতে ব্রাজিল হার মানে সেনেগালের কাছে। এবার সেই হারের প্রতিশোধ নিল আনচেলত্তির শিষ্যরা। আফ্রিকান কোনো দেশের বিপক্ষে এটি ছিল তাদের পঞ্চম ম্যাচ, আর প্রথম জয়। এর আগে তারা মরক্কো ও ক্যামেরুনের কাছেও হেরেছিল।ম্যাচের শুরুতে ব্রাজিলকে দু’বার হতাশ করে গোলপোস্ট। চতুর্থ মিনিটে ম্যাথিউস কুনহার শট পোস্টে লাগে, আর ১৭ মিনিটে তার হেড ক্রসবারে আঘাত করে। এর মাঝে ভিনিসিয়ুসের দূরপাল্লার শট ঠেকান সেনেগাল গোলরক্ষক এদুয়ার্দো মেন্দি।শেষ পর্যন্ত ২৮তম মিনিটে আসে কাঙ্ক্ষিত গোল। কাসেমিরোর থ্রু বল প্রতিপক্ষের এক খেলোয়াড়ের গায়ে লেগে এস্তেভাওয়ের সামনে পড়ে। ১৮ বছর বয়সী এই ফরোয়ার্ড বাম পায়ের শটে গোল করেন।৩৫তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ান কাসেমিরো। রদ্রিগোর নিখুঁত ফ্রি কিক থেকে বল পেয়ে প্রতিপক্ষ রক্ষণের ফাঁক গলে মেন্দিকে পরাস্ত করেন অভিজ্ঞ এই মিডফিল্ডার।বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব শেষে গত মাসে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলেছিল ব্রাজিল—দক্ষিণ কোরিয়াকে ৫-০ গোলে হারালেও জাপানের কাছে ৩-২ গোলে হেরে যায়। ব্রাজিল কোচ হিসেবে আনচেলত্তির এটি সাত ম্যাচে চতুর্থ জয়। আগামী মঙ্গলবার আরেকটি প্রীতি ম্যাচে তিউনিসিয়ার মুখোমুখি হবে ব্রাজিল।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টেস্ট সিরিজের প্রথম ম্যাচ যেন হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশের নিখুঁত ক্রিকেটের প্রদর্শনী। ব্যাটিংয়ে পাহাড়সম সংগ্রহ, স্পিনে আইরিশদের নাস্তানাবুদ করে দেওয়া আর লোয়ার অর্ডারের প্রতিরোধ ভেঙে ইতিহাস গড়া ইনিংস ব্যবধানের জয় সিলেট টেস্ট হয়ে উঠেছে স্মরণীয়। সিলেটে চতুর্থ দিনে আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারিয়ে সিরিজ শুরু করেছে বাংলাদেশ; যা টাইগারদের টেস্ট ক্রিকেটে চতুর্থ ইনিংস ব্যবধানে জয়। এটি শুধু একটি জয় নয় সমগ্র দলের সম্মিলিত পারফরম্যান্সে গড়া এক কর্তৃত্ব ঘোষণা।লোয়ার অর্ডারের লড়াই, তবু শেষ রক্ষা হয়নি আইরিশদের : তৃতীয় দিনের শেষে আয়ারল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংসে ৫ উইকেটে ৮৬ বাংলাদেশ তখনই বড় ব্যবধানে জয়ের সুর গেয়ে রেখেছিল। তবে চতুর্থ দিনের সকালেই দৃশ্য পাল্টে দেন আইরিশ লোয়ার অর্ডার। বোলারদের ক্লাসিক দক্ষতা দিয়ে প্রতিরোধ গড়ে একসময় ম্যাচে কিছুটা উত্তেজনাও ফিরিয়ে আনেন তারা। অ্যান্ডি ম্যাকব্রিনি লড়াকু ৫২, অ্যান্ডি বালবির্নি ইনজুরিতে নিচে নেমেও ৩৮, জর্ডান নেইল ৩৬, ওপেনার পল স্টার্লিং ঝলমলে ৪৩। এই চারজনের ব্যাটে দ্বিতীয় ইনিংসে আয়ারল্যান্ড দাঁড়ায় ২৫৪ রানে। কিন্তু তা ইনিংস ব্যবধান এড়ানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না। বাংলাদেশের স্পিন-ঝড়ে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ গড়েও পারলেন না সফরকারীরা।স্পিনে সিলেট ঝড় : মুরাদের ম্যাজিক, তাইজুলের ধার, রানার আগুনÑ সিলেটের উইকেট শুরু থেকেই স্পিনারদের সাহায্য করলেও শেষ দুই দিনে বাংলাদেশের স্পিন ত্রয়ী যেন আলাদা এক ছন্দে ছিলেন।দ্বিতীয় ইনিংসের বোলিং ফিগার: হাসান মুরাদ ৪ উইকেট, তাইজুল ইসলাম ৩ উইকেট, নাহিদ রানা ২ উইকেট। তাদের নিখুঁত লাইন-লেংথে আইরিশদের প্রতিটি ছোট সংগ্রহই হয়ে উঠছিল মহা চ্যালেঞ্জ। মুরাদের টার্ন, তাইজুলের ধারাবাহিকতা আর রানার পেস স্পিন মিশ্রণে আয়ারল্যান্ডের দ্বিতীয় ইনিংসটি ভেঙে পড়ে যেমন, প্রথম ইনিংসেও ব্যাট করতে গিয়ে বারবার বিপর্যস্ত হন তারা।বাংলাদেশের সর্বাঙ্গীন ব্যাটিং আধিপত্য : ছয়শ’ ছোঁয়া ইনিংসে রেকর্ডের ছোয়া- বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস ছিল টেস্ট ব্যাটিংয়ের এক পরিপূর্ণ ছবি। ১৪১ ওভার ব্যাট করে ৮ উইকেটে ৫৮৭ রানে পাহাড়সম স্কোর গড়ে ইনিংস ঘোষণা যা দেশের ইতিহাসে তৃতীয় সর্বোচ্চ টেস্ট ইনিংস। প্রত্যেক ব্যাটসম্যানই যেন প্রস্তুত হয়ে নেমেছিলেন নিজেদের সেরাটা দিতে।মাহমুদুল হাসান জয়ের শিল্পীসুলভ ইনিংস ১৭১ : মাহমুদুল হাসান জয় সেদিন ছিলেন অন্য রূপে। তার ব্যাটে ছিল পরিমিত রক্ষণ, শৈল্পিক ড্রাইভ, আর প্রয়োজনীয় সময়ে আক্রমণ। ১৭১ রানের ক্যারিয়ারসেরা এক দানবীয় ইনিংসে ১৪ চার ও ৪ ছক্কা। ডাবল সেঞ্চুরির হাতছানি জোরালো ছিল, কিন্তু দুর্ভাগ্যে থেমে যান।অধিনায়ক শান্তর নিখুঁত সেঞ্চুরি : নাজমুল হোসেন শান্ত খেললেন ওয়ানডে গতি ১১৪ বলে ১০০। ১৪টি চার প্রতিটি ছিল শট সিলেকশন ও আত্মবিশ্বাসের নিদর্শন।মুমিনুল-সাদমান-লিটনের ভিত গড়া : মুমিনুল হক ৮২, সাদমান ইসলাম ৮০, লিটন দাস ৬৬ বলে ৬০। ইনিংসটি শুধু লম্বা হয়নি, বরং ব্যাটিংয়ের মিশ্র কৌশল, শট নির্বাচন আর পেস-স্পিন সামাল দেওয়ার এক আদর্শ চিত্র উপস্থাপন করেছে টাইগাররা।আইরিশদের প্রথম ইনিংসেও অটল ছিল স্পিন-দাপট : টস জিতে ব্যাট করে শুরুতেই উইকেট হারালেও পল স্টার্লিং-কারমাইকেল জুটিতে প্রথম সেশন কাটিয়ে দেয় আয়ারল্যান্ড। স্টার্লিং ৬০, কারমাইকেল ৫৯, ক্যাম্পার ৪৪, লরকান টাকার ৪১। তাদের প্রত্যেকে শুরুর পর ভালো ইনিংস খেললেও বড় কিছু করতে পারেননি স্পিন চাপে। শেষ পর্যন্ত ২৮৬ রানে অলআউট হয় তারা।বাংলাদেশের বোলিং : মেহেদী হাসান মিরাজ ৩ উইকেট (৫০ রান), হাসান মুরাদ ২ উইকেট, তাইজুল ইসলাম ২ উইকেট, হাসান মাহমুদ ২ উইকেট। ইতিহাসে চতুর্থ ইনিংস জয়ের স্বাক্ষর : এই ম্যাচ জয়ে বাংলাদেশ টেস্ট ইতিহাসে চতুর্থবার ইনিংস ব্যবধানে জয় পেল। এর আগে, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ইনিংস ও ১৮৪, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইনিংস ও ১০৬, আবারও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইনিংস ও ১০৬ এবার তালিকায় যুক্ত হলো আয়ারল্যান্ড। টাইগারদের এই জয় শুধু পরিসংখ্যান নয়, বরং দীর্ঘদিন ধরে গড়ে ওঠা টেস্ট ক্রিকেটে উন্নতির প্রতিফলনও বটে।সিলেটে নিখুঁত ক্রিকেট, মহারণের শুরুতেই দাপট : শান্ত-লিটনরা সিলেট ম্যাচে দেখিয়েছে ঘরের মাঠে কীভাবে ব্যাটিং দক্ষতা, স্পিন শক্তি ও মানসিক দৃঢ়তা এই ত্রয়ীতে প্রতিপক্ষকে চাপে রাখা যায়। সিরিজের শুরুতেই এমন ইনিংস ব্যবধানের জয় দলকে দেবে আত্মবিশ্বাস, আর দর্শকদের ফিরিয়ে দেবে টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি আগ্রহ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাংলাদেশের ক্রিকেটে এক নতুন ইতিহাস রচিত হতে যাচ্ছে আগামী ১৯ নভেম্বর। এদিন আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে মাঠে নামার মধ্য দিয়ে প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে ১০০তম টেস্ট খেলার অনন্য মাইলফলক স্পর্শ করবেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল খ্যাত মুশফিকুর রহিম।দেশের ক্রিকেটের এই ঐতিহাসিক মুহূর্তটিকে স্মরণীয় করে রাখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ইতিমধ্যে বড় ধরনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।বাংলাদেশের হয়ে সবচেয়ে বেশি টেস্ট ম্যাচ খেলার রেকর্ডটি আগে থেকেই মুশফিকের দখলে ছিলএবার সেই রেকর্ডকে তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগারে নিয়ে যাচ্ছেন তিনি। সবকিছু ঠিক থাকলে মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টেই তিনি এই কীর্তি গড়বেন।যেহেতু এর আগে আর কোনো বাংলাদেশি ক্রিকেটার এই উচ্চতায় পৌঁছাতে পারেননি, তাই মুশফিককে বিশেষ সম্মাননা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিবি।বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, এই ঐতিহাসিক ক্ষণ উদযাপনের জন্য ১৯ নভেম্বর মিরপুর স্টেডিয়ামে মুশফিকুর রহিমের পুরো পরিবারকে বিশেষ আমন্ত্রণ জানানো হবে।মাঠে থাকবে বিশেষ আয়োজন। ম্যাচ শুরুর আগে বা বিশেষ কোনো বিরতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে সম্মাননা জানানো হবে। এই অর্জনের স্বীকৃতিস্বরূপ মুশফিকের হাতে একটি বিশেষ ক্রেস্ট তুলে দেবে বিসিবি। এছাড়া তার সতীর্থ ক্রিকেটারদের স্বাক্ষর করা একটি ব্যাটও তাকে উপহার হিসেবে দেওয়া হবে। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে বাংলাদেশ ক্রিকেটকে অনেক কিছু দেওয়া এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারকে যথাযথ সম্মান জানাতে কোনো কমতি রাখতে চাইছে না বোর্ড।ভোরের আকাশ/তা.কা
নিজে একটি গোল করলেন, আরেকটি করালেন। ৩৮ বছর বয়সেও যেন সেই ২৪-২৫ বছর বয়সী দুর্দান্ত তারুণ্যে ভরা মেসির দেখা মিলছে ফুটবল মাঠে। লুয়ান্ডায় অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে মেসিময় একটি ম্যাচে ২-০ গোলের জয় পেলো আর্জেন্টিনা। ২০২৫ সালে এটাই ছিল আর্জেন্টিনার শেষ ম্যাচ।ম্যাচটি ছিল অ্যাঙ্গোলার জন্য বিশেষ। কারণ, পর্তুগালের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ম্যাচটি আয়োজন করেছিল তারা। আর্জেন্টিনাকে মাঠে নামাতে অ্যাঙ্গোলা সরকার প্রায় ১২ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে বলে স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে।লুয়ান্ডার বিখ্যাত ‘১১ নভেম্বর স্টেডিয়াম’–এ ৫০ হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত ছিলেন এবং ম্যাচের শেষ মুহূর্তে মেসিকে মাঠ ছাড়ার সময় দাঁড়িয়ে করতালির মাধ্যমে অভিবাদন জানান দর্শকরা।ফিফা র্যাংকিংয়ে অ্যাঙ্গোলা রয়েছে ৮৯তম স্থানে। আর আর্জেন্টিনা দ্বিতীয়। শক্তির পার্থক্যে জোযন জোযন এগিযে থাকলেও আফ্রিকান দেশটির বিপক্ষে বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা শক্তিশালী একাদশই মাঠে নামায়। প্রথমার্ধের শেষ দিকে, ৪৩তম মিনিটে, মেসির দুর্দান্ত থ্রু-বলে লওতারো মার্টিনেজ নিচু শটে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন।আর্জেন্টিনার জার্সিতে লওতারো মার্টিনেজকে মেসির এটি ছিল নবম অ্যাসিস্ট, যা হিগুয়াইন ও আগুয়েরোর সঙ্গে যৌথভাবে সর্বোচ্চ।ম্যাচের ৮২তম মিনিটে ভূমিকা বদল হয়। এবার লওতারোর চতুর রিভার্স পাসে বল পেয়ে মেসি বাম পায়ের নিখুঁত শটে জালে পাঠান বল। ফলে ২-০ ব্যবধানে নিশ্চিত হয় আর্জেন্টিনার জয়।এর মাধ্যমে মেসি আন্তর্জাতিক ফুটবলে তার ১৯৬ ম্যাচে ১১৫তম গোল পূর্ণ করেন। আর্জেন্টিনার হয়ে এই বছর মাঠে না নামলেও মেসির ব্যস্ততা কমছে না। অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে এই ম্যাচ শেষে মেসি ও রদ্রিগো ডি পল উড়াল দেবেন যুক্তরাষ্ট্রে, যেখানে ইন্টার মিয়ামি খেলবে এমএলএসে ইস্টার্ন কনফারেন্স সেমিফাইনালে এফসি সিনসিনাতির বিপক্ষে।ভোরের আকাশ/তা.কা