ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ৭ম কর্পোরেশন সভা
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম (সপ্তম) কর্পোরেশন সভা।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধির সমন্বয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ২৫ জন সদস্য সোমবার (৩০ জুন) নগর ভবনে এ সভায় অংশগ্রহণ করেন।
সভার শুরুতে ৫ মে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ কর্পোরেশনের সভার কার্য বিবরণী দৃঢ়ীকরণ এবং বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। পরবর্তীতে সভার আলোচ্য সূচি অনুযায়ী আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা (অতি. দা.) আলী মনসুর। পরবর্তীতে, পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন প্রদান করেন।
বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ ও অনুমোদন প্রদান করায় পরিচালনা কমিটির সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এর প্রশাসক বলেন, “ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বাজেট কেবল গাণিতিক সংখ্যা নয়। এই বাজেট আমাদের কাছে সম্মানীত করদাতাদের আমানত। এই বাজেট সফলভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করছে আমাদের সবার প্রিয় এই নগরীর ব্যবস্থাপনা এবং আমাদের দৈনন্দিন নাগরিক সমস্যার সমাধান।”
সভায় ১৯৯৮ সাল থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও মাতৃত্বকালীন বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী ‘আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রকল্প-২ পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং বিদ্যমান প্রকল্পের আওতায় সেবা প্রদানকারী এনজিওসমূহের মধ্যে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।
পরবর্তীতে, অর্থ বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োজিত সাময়িক শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ৬০০/- (ছয় শত) টাকা হতে ৮০০/- (আট শত) টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, মন্ত্রীপাড়ায় অবস্থিত অস্থায়ী মসজিদটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একটি তিনতলাবিশিষ্ট নান্দনিক মসজিদে রূপান্তরের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়।
সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জিল্লুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব জনাব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ সকল বিভাগীয়গণ উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/আজাসা
সংশ্লিষ্ট
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করলো ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পরিচালনা কমিটির ৭ম (সপ্তম) কর্পোরেশন সভা।ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর সংস্থার প্রতিনিধির সমন্বয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন পরিচালনা কমিটির ২৫ জন সদস্য সোমবার (৩০ জুন) নগর ভবনে এ সভায় অংশগ্রহণ করেন। সভার শুরুতে ৫ মে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ কর্পোরেশনের সভার কার্য বিবরণী দৃঢ়ীকরণ এবং বাস্তবায়ন অগ্রগতি প্রতিবেদন পর্যালোচনা করা হয়। পরবর্তীতে সভার আলোচ্য সূচি অনুযায়ী আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করেন প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা (অতি. দা.) আলী মনসুর। পরবর্তীতে, পরিচালনা কমিটির সদস্যবৃন্দ বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের ৩৮৪১.৩৮ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন প্রদান করেন। বাজেট আলোচনায় অংশগ্রহণ ও অনুমোদন প্রদান করায় পরিচালনা কমিটির সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জানিয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের এর প্রশাসক বলেন, “ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বাজেট কেবল গাণিতিক সংখ্যা নয়। এই বাজেট আমাদের কাছে সম্মানীত করদাতাদের আমানত। এই বাজেট সফলভাবে প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের উপর নির্ভর করছে আমাদের সবার প্রিয় এই নগরীর ব্যবস্থাপনা এবং আমাদের দৈনন্দিন নাগরিক সমস্যার সমাধান।” সভায় ১৯৯৮ সাল থেকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বসবাসকারী নগরবাসীকে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ও মাতৃত্বকালীন বিভিন্ন সেবা প্রদানকারী ‘আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রকল্প-২ পর্যায়’ শীর্ষক প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন এবং বিদ্যমান প্রকল্পের আওতায় সেবা প্রদানকারী এনজিওসমূহের মধ্যে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।পরবর্তীতে, অর্থ বিভাগের পরিপত্র অনুযায়ী ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে দৈনিক ভিত্তিতে নিয়োজিত সাময়িক শ্রমিকের দৈনিক মজুরি ৬০০/- (ছয় শত) টাকা হতে ৮০০/- (আট শত) টাকা পুনঃনির্ধারণ করা হয়েছে। এছাড়া, মন্ত্রীপাড়ায় অবস্থিত অস্থায়ী মসজিদটি ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একটি তিনতলাবিশিষ্ট নান্দনিক মসজিদে রূপান্তরের নীতিগত অনুমোদন দেয়া হয়। সভায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. জিল্লুর রহমান, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের সচিব জনাব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ সকল বিভাগীয়গণ উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে ঢাকার খালি জায়গা ঘাস-লতা দিয়ে পূরণ করা হবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।তিনি বলেছেন, ঢাকার যতগুলো ফাঁকা জায়গা আছে, সব জায়গায় ঘাস, লতা ও গাছ লাগানো হবে। জিরো সয়েল কর্মসূচির আওতায় আমাদের এই কাজ শুরু হয়েছে। এই কাজে প্রশাসন, পরিবেশবাদী সংগঠনসহ নাগরিকদের সহযোগিতা জরুরি।বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) পরিবেশ অধিদপ্তরে আয়োজিত বিশেষ সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) ও পরিবেশবাদী ৩৩টি সংগঠন এই সেমিনারের আয়োজন করে।মোহাম্মদ এজাজ বলেন, আমাদের শহরকেন্দ্রিক কাজ কম। ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স নিয়ে কাজ বলতে মানুষ উপকূলকে প্রাধান্য দেয়, কিন্ত এক্ষেত্রে শহরের পরিবেশও এখন অনেক বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। ঢাকায় বর্তমানে ১৩ লাখ গাছ আছে। আমরা চাইলে এটাকে দ্বিগুণ করতে পারবো। সেই জায়গাও আমাদের আছে।তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে বেশ কিছু জায়গা আমরা দখলমুক্ত করেছি। খাল পরিষ্কার করেছি। ৩০ বছরে ঢাকার ক্রাইসিস ছিল যে কোনো জায়গার মালিকানা রাজউক কিংবা রোডস অ্যান্ড হাইওয়ে- এই সংক্রান্ত। আমরা গত চার মাসে সব জায়গাকে একছাতার নিচে এনেছি। নতুন যে ঢাকা তৈরি হবে পূর্বাচলে সেটাও রাজউকের কাছ থেকে নিয়েছি। সেখানে ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স এলাকা হবে। গাছ লাগাচ্ছি। ওখানে যারা থাকবেন তারা যেন দুই-তিন ডিগ্রি কম তাপমাত্রার মধ্যে থাকেন। সেই ব্যবস্থা করা হবে।ডিএনসিসি প্রশাসক বলেন, শহরের মধ্যে বড় বড় মেগা প্রকল্প হচ্ছে। আগামীতে সরকারি ও বেসরকারি এসব কনস্ট্রাকশন এরিয়ায় এয়ার কোয়ালিটি ও নয়েজ কোয়ালিটি মাপার জন্য মেশিন বসানো বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।তিনি বলেন, আমাদের সিটি করপোরেশনের লোকবল সংকট। আমরা সবার সহযোগিতা চাই। পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর সঙ্গে সমঝোতা সই করতে চাই।ভোরের আকাশ/জাআ
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) নগর ভবনে ফিরেছেন প্রশাসক মো. শাহজাহান মিয়া। ৪৩ দিন পর বৃহস্পতিবার বেলা দেড়টার দিকে নগর ভবনে যান তিনি।এসময় মো. শাহজাহান মিয়া সাংবাদিকদের বলেন, আমরা আর পেছনের দিকে তাকাতে চাই না। আমরা সামনে এগিয়ে যাবো। সামনে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অনেকগুলো কাজ করবো। এরমধ্যে বাজেট প্রণয়নের কাজটি দ্রুত শেষ করা হবে।তিনি আরও বলেন, আজ থেকে সব বিভাগের কার্যক্রম শুরু হবে। এসময় তিনি ডিএসসিসির সকল প্রকৌশলী ও কর্মকর্তাদের কাজে ফেরার আহ্বান জানান। এসময় সংস্থাটির প্রকৌশল বিভাগের অনেক কর্মকর্তাকেও নগর ভবনে যেতে দেখা গেছে।এদিন নগর ভবনে ডিএসসিসি প্রশাসক গেলে বিএনপি নেতা ইশরাককে সমর্থন জানানো জাতীয়তাবাদী শ্রমিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি আরিফ চৌধুরী ও বেলায়েত হোসেন বাবু অভ্যর্থনা জানান। এসময় তারা নগর কর্তৃপক্ষকে সকল ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।আরিফ চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, বিএনপি নেতা ইশরাক ঢাকাবাসীসহ সকলকে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রশাসক ও প্রকৌশল দপ্তরকে সকল ধরনের সহযোগিতা করতে।এর আগে, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে গত ১৪ মে থেকে 'ঢাকাবাসী' ব্যানারে নগর ভবনে অবস্থান নিয়ে আন্দোলন শুরু করেছিলেন তার সমর্থকরা। ওই দিন থেকেই সংস্থাটির প্রশাসক আর নগর ভবনে যেতে পারেননি।গত রোববার ইশরাক সমর্থকরা তাদের চলমান আন্দোলন কিছুটা সীমিত করে দৈনন্দিন সেবা চালুর ঘোষণা দিয়েছিলেন। তবে তারা সেদিন প্রশাসক ও প্রকৌশল বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) কর্তৃপক্ষের হাতে ভেঙে ফেলা তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশার চালকদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।মঙ্গলবার (১৩ মে) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি জানান, “আজ যাদের তিনটি ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙা হয়েছে, তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে, পরিবারগুলো যাতে বিকল্প উপায়ে আয় করতে পারে সে জন্য উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।”প্রসঙ্গত, রাজধানীর প্রধান সড়কে চলাচল করায় ডিএনসিসি কর্তৃক তিনটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ভেঙে ফেলার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ঘটনাটি নিয়ে সমালোচনার মুখে পড়ে কর্তৃপক্ষ।প্রশাসক এজাজ জানান, “প্রধান সড়কে অটোরিকশা না চালানোর নিয়ম লঙ্ঘন করায় শাস্তিমূলকভাবে রিকশাগুলো ভাঙা হয়েছিল। তবে আমরা মানবিক দিক বিবেচনায় ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়াতে চাই।”এই ঘটনায় ডিএনসিসির ভূমিকা নিয়ে মিশ্রিত প্রতিক্রিয়া দেখা গেলেও, প্রশাসকের এই ক্ষতিপূরণের ঘোষণা কিছুটা ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। ভোরের আকাশ/হ.র