ছবি: সংগৃহীত
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৪২৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার ২৯৬ জনে পৌঁছেছে। এ সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি।
সোমবার (৩০ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে আছেন ১৪৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৬১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৪২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪৫ জন, খুলনা বিভাগে ২১ জন এবং রাজশাহী বিভাগে ৫৪ জন।
এদিকে গত একদিনে সারাদেশে ৩৫৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯ হাজার ৮৭ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ১০ হাজার ২৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৪২ জনের।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ২৪ ঘণ্টায় ৪২৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত দেশে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা ১০ হাজার ২৯৬ জনে পৌঁছেছে। এ সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি।সোমবার (৩০ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, হাসপাতালে নতুন ভর্তিদের মধ্যে বরিশাল বিভাগে আছেন ১৪৯ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে ৫৭ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি কর্পোরেশনের বাইরে) ৬১, ঢাকা উত্তর সিটিতে ৪২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটিতে ৪৫ জন, খুলনা বিভাগে ২১ জন এবং রাজশাহী বিভাগে ৫৪ জন।এদিকে গত একদিনে সারাদেশে ৩৫৮ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ নিয়ে চলতি বছর ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯ হাজার ৮৭ জন।স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ১০ হাজার ২৯৬ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ৪২ জনের।ভোরের আকাশ/এসএইচ
শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হলো লিভার। এটি শরীরের ভেতরে নানা ধরনের বিষাক্ত পদার্থ ছেঁকে ফেলে, হজমে সহায়তা করে এবং শরীরের রসায়ন নিয়ন্ত্রণে রাখে। তবে দুঃখজনকভাবে, অনিয়মিত জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং অতিরিক্ত ওষুধ গ্রহণের ফলে লিভারে ধীরে ধীরে ক্ষতি হতে পারে। সময়মতো চিকিৎসা না নিলে ফ্যাটি লিভার কিংবা সিরোসিসের মতো রোগ প্রাণঘাতী পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে।লিভারে সমস্যা দেখা দিলে আমাদের শরীর অনেক আগে থেকেই সংকেত দিতে শুরু করে—আর এই সংকেতগুলোর অন্যতম বাহক হতে পারে ত্বক। তাই এসব লক্ষণকে অবহেলা না করে গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করা উচিত।চলুন জেনে নেওয়া যাক, লিভারের সমস্যায় ত্বকে দেখা দিতে পারে এমন ৪টি লক্ষণ—১. জন্ডিসলিভারের সমস্যার সবচেয়ে স্পষ্ট লক্ষণ হলো ত্বক ও চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া। লিভার যদি ঠিকমতো কাজ না করে, তবে বিলিরুবিন নামক পদার্থ শরীরে জমা হতে থাকে। এর প্রভাব পড়ে সরাসরি ত্বক ও চোখে। এই অবস্থাকে জন্ডিস বলা হয় এবং এটি লিভারের গুরুতর বিপর্যয়ের ইঙ্গিত হতে পারে।কী করবেন: ত্বক বা চোখে হলুদ ভাব দেখলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।২. ত্বকে চুলকানি ও জ্বালাপোড়ালিভারের কার্যক্ষমতা কমে গেলে শরীরে টক্সিন জমে যেতে থাকে। সেইসঙ্গে পিত্ত রস সঠিকভাবে নির্গত না হলে ত্বকে চুলকানি বা জ্বালাপোড়া হতে পারে। এটি অনেক সময় দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং স্বাভাবিক মলম বা ওষুধে সারে না।কী করবেন: এ ধরনের সমস্যা অবহেলা না করে লিভার পরীক্ষা করান।৩. ফুসকুড়ি, ফোঁড়া বা ব্রণলিভারের দুর্বলতার কারণে রক্ত সঞ্চালন বাধাগ্রস্ত হতে পারে, যার সরাসরি প্রতিক্রিয়া দেখা যায় ত্বকে ছোট ছোট ফুসকুড়ি, ফোঁড়া বা ব্রণের মাধ্যমে। এসব সমস্যা সাধারণ ওষুধে না সারলে লিভারের দিকেই নজর দিতে হবে।কী করবেন: বারবার ত্বকে সমস্যা দেখা দিলে একবার লিভার ফাংশন টেস্ট করিয়ে নেওয়া ভালো।৪. চোখ ও মুখ ফুলে যাওয়ালিভার ভালোভাবে কাজ না করলে শরীরে অতিরিক্ত তরল জমে যেতে পারে। এর প্রথম প্রভাব পড়ে মুখমণ্ডল ও চোখে। অনেকেই সকালে ঘুম থেকে উঠে মুখ ও চোখ ফুলে থাকার অভিযোগ করেন—এটি হতে পারে লিভারের দুর্বলতার প্রাথমিক লক্ষণ।কী করবেন: এই লক্ষণ যদি নিয়মিত দেখা দেয়, চিকিৎসকের পরামর্শ নিন এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করান।উপসংহারলিভারের সমস্যা কখনো হঠাৎ করে দেখা দেয় না, বরং শরীর অনেক আগেই ইঙ্গিত দিতে শুরু করে। বিশেষ করে ত্বকে হঠাৎ পরিবর্তন, অস্বাভাবিক চুলকানি, কিংবা হলুদাভ ভাব দেখলেই সচেতন হওয়া জরুরি। সময়মতো চিকিৎসা নিলে বড় বিপদ সহজেই এড়ানো সম্ভব।সূত্র: স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ মতামত, ঢাকা পোস্টভোরের আকাশ//হ.র
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং একই সময়ে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩৮৩ জন। চলতি বছরের ২৯ জুন পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৯ হাজার ৮৬৭ জন। এর মধ্যে ৫৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৪১ শতাংশ নারী রয়েছেন। রোববার (২৯ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ জন রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৩৪৯ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট আট হাজার ৭২৯ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে এ যাবত ডেঙ্গুতে ৪২ জন মারা গিয়েছেন। মৃত একজন রাজশাহী বিভাগের বাসিন্দা। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন।এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
পরিস্থিতির অবনতি ঘটলেও দেশে করোনা ভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ ও শনাক্তকরণ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারেনি সরকার। সীমিত ব্যবস্থাপনায় দেশের করোনা পরিস্থিতির সার্বিক চিত্র ফুটে উঠছে না। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। তবে এ সময়ে কারো মৃত্যু হয়নি।রোববার (২৯ জুন) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৩০৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এক কোটি ৫৭ লাখ ৩১ হাজার ৭৩০টি। নতুন ১৩ জনসহ চলতি বছর মোট ৫৮৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। দেশে এ পর্যন্ত মোট ২০ লাখ ৫২ হাজার ৯৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ২২ শতাংশ। এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ। চলতি বছর করোনাভাইরাসে ২২ জনের প্রাণ গেছে। আর দেশে এ পর্যন্ত মোট ২৯ হাজার ৫২১ জন করোনাভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছেন। মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।২০২০ সালের ৮ মার্চ মাসে দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর, অর্থাৎ ১৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ