ছবি: সংগৃহীত
খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলায় তিন চাকার যান মাহেন্দ্র ও তেলবাহী লরির মধ্যে মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন; আহত হয়েছেন আরও চারজন।
শনিবার (১৭ মে) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ডুমুরিয়া ফায়ার সার্ভিসের সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে। তবে তাৎক্ষণিকভাবে নিহত ও আহতদের পরিচয় জানা যায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গুরুতর অবস্থায় স্থানীয়রা সাতজনকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা গণমাধ্যমকে জানান, মাহিন্দ্রাটি যাত্রী নিয়ে চুকনগর থেকে খুলনার দিকে আসছিল। গোলনা এলাকায় এলে বিপরীত দিক থেকে আসা ট্যাংকলরির সঙ্গে সংঘর্ষ হয়।
এতে ঘটনাস্থলেই তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
টাঙ্গাইলের গোপালপুরে কৃষকদের ফসল ও বিষ ও কীটনাশকমুক্ত ফল,উৎপাদন বাড়াতে দিনব্যাপী পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ বিষ ও কীটনাশকমুক্ত ফল, ফসল ও সবজি আবাদে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহন করেছে। এ নিরাপদ কৃষি কর্মসূচি মাঠ পর্যায়ে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।শনিবার (১৭ মে) গোপালপুর উপজেলা পরিষদ হল রুমে কৃষি বিষয়ক এক পার্টনার কংগ্রেস সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন টাঙ্গাইলের উপপরিচালক কৃষিবিদ মোঃ আশেক পারভেজ। এতে সভাপতিত্ব করেনে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ তুহিন হোসেন।জানা যায়, কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষক-কিষাণীদের নিয়ে প্রথমে গ্রুপ গঠন করছেন। এরপর এদেরকে যুগোপযুগী প্রশিক্ষণ এবং ডিজিটাল কৃষিকার্ড প্রদান করা হচ্ছে।কৃষি বিভাগ সুত্রে জানানো হয়, প্রোগ্রাম অন এগ্রিকালচারাল এন্ড রুরাল ট্রান্সফরমেশন ফর নিউট্রিশন এন্টারপ্রেনরশিপ এন্ড রেসিলিয়েন্স ইন বাংলাদেশ, নামক প্রকল্পের আওয়তায় উপজেলার কয়েকটি গ্রামে কৃষক পার্টনার স্কুল গ্রুপ তৈরি করা হয়। এ সুসংবদ্ধ পার্টনার স্কুল গ্রুপের মাধ্যমে কৃষিবিদরা কৃষকদের নানামুখি প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। প্রকল্পের কাজ সফলভাবে চলছে। নিরাপদ কৃষির মাধ্যমে উৎপাদিত কৃষি পণ্য দেশবিদেশে বাজারজাতকরণে সহযোগিতার আশ্বাস দেয়া হচ্ছে।অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি অফিসার শামীমা আক্তার, প্রেসক্লাব সভাপতি জয়নাল আবেদীন, মৎস্য অফিসার সৌরভ কুমার, কৃষক আব্দুর রউফ। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন নবাগত সহকারি কমিশনার(ভূমি) মোঃ সাইফুল ইসলাম, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার সাদিকুল হাসান ও মোঃ তৌসিকুর রহমান সহ বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত কৃষকগণ। ভোরের আকাশ/এসআই
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, কোনো কোনো দল মনে করছেন তারা ক্ষমতায় এসে উনারা আওয়ামী স্টাইলে নির্বাচন করবেন। কিন্তু আমরা বলতে চাই বাংলাদেশে এটা আর হবে না ইনশাআল্লাহ। সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন দিতে হবে। ইউনুস সরকার নির্বাচনের যে রোডম্যাপ দিয়েছেন সেই ডেডলাইন অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন দিতে হবে। তা না হলে এই সরকারকে আর কেউ বিশ্বাস করবে না।শনিবার (১৭ মে) দুপুরে পাবনা সুজানগর কমিউনিটি সেন্টাওে পাবনা-২ আসনের (সুজানগর-বেড়ার একাংশ) কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।রফিকুল ইসলাম খান বলেন, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ চাই। কিন্তু এই পরিবেশ বিঘ্নিত করতে কেউ কেউ চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ মনে করছেন আওয়ামী লীগ চলে গেছে উনারা দেশের মালিক হয়ে গেছে। এজন্য সবাইকে মনে রাখতে হবে হাসিনার মতো মানুষকে এই দেশের মানুষ বিদায় করেছেন। আমরা পরিস্কার করে বলতে চাই- আমাদেরকে কেউ চক্ষু রাঙিয়ে কথা বলার চেষ্টা করবেন না, আমরা কারো চক্ষু রাঙানিকে পরোয়া করি না।পাবনা-২ আসনে জামায়াতের সংসদ সদস্য প্রার্থী অধ্যাপককে এম হেসাব উদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য দেন, পাবনা জেলা জামায়াতের আমির ও পাবনা-৪ আসনের প্রার্থী অধ্যাপক আবু তালেব মন্ডল, নায়েবে আমির ও পাবনা-৫ আসনের প্রার্থী অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইকবাল হোসেন, পাবনা-১ আসনের প্রার্থী নিজামীপুত্র ব্যারিস্টার নাজিবুর রহমান মোমিন, পাবনা-৩ আসনের প্রার্থী মাওলানা আলী আজগর ও জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি অধ্যাপক আব্দুল গাফফার খানসহ জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবিরের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।বক্তব্য শেষে পাবনার পাঁচটি আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনয়ন প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন রফিকুল ইসলাম খান। পরে তাদের নিয়ে একটি মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি অনুষ্ঠানস্থল থেকে শুরু হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে উপজেলার সামনে গিয়ে শেষ হয়। ভোরের আকাশ/এসআই
'সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপুন, নিয়ন্ত্রণে রাখুন এবং দীর্ঘজীবী হোন'- এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সিরাজগঞ্জের এনায়েতপুরে খাঁজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালে যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্ব উচ্চ রক্তচাপ দিবস ২০২৫ উদযাপন করা হয়েছে।শনিবার (১৭ মে) সকাল সাড়ে ৮ টায় চৌহালী উপজেলার এনায়েতপুর খাঁজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতাল থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বর প্রদক্ষিণ করে বহির্বিভাগ (ওপিডি) প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।র্যালিতে অংশ গ্রহণ করেন প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষক, চিকিৎসক, শিক্ষার্থী, নার্স ও অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।র্যালি শেষে ওপিডি চত্বরে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজ এন্ড হাসপাতালের অধ্যক্ষ ও কার্ডিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মোঃ সাইফুল ইসলাম।তিনি বক্তব্যে বলেন, উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক। এটি সময়মতো শনাক্ত ও নিয়ন্ত্রণ না করলে হৃদরোগ, স্ট্রোকসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি বাড়ে। তাই নিয়মিত রক্তচাপ পরিমাপ, সঠিক চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনই হতে পারে দীর্ঘজীবনের চাবিকাঠি।এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন, সহযোগী অধ্যাপক ডা. এস. এ. এম. হুসনায়েন (নান্না), সহকারী অধ্যাপক ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন, সহকারী অধ্যাপক ডা.কামরুল হুদা মোহাম্মদ সোহেল, সহকারী অধ্যাপক ডা. আফসানা মৌরি শোহানী প্রমুখ।বক্তারা বলেন, নিয়মিত রক্তচাপ পরীক্ষা, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম ও চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী জীবনযাপনই হলো উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্তির প্রধান উপায়। এ সময় তাঁরা সাধারণ জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আরও কার্যকর উদ্যোগ নেওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।অনুষ্ঠানটির সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিল খাজা ইউনুস আলী মেডিকেল কলেজের মেডিসিন ও কার্ডিওলজি বিভাগ এবং সহযোগিতায় ছিল ড্রাগ ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড।আয়োজকরা জানান, এই ধরনের সচেতনতামূলক কার্যক্রমের মাধ্যমে জনগণের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগ সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার প্রবণতা গড়ে উঠবে। ভোরের আকাশ/জাআ
চাঁদপুরে ঈদুল আজহায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত করা হয়েছে ৬২ হাজার ৯৮ পশু। জেলায় চাহিদা রয়েছে ৭৬হাজার পশু। এতে দাপ্তরিক হিসেবে পশুর সংকট থাকবে ১৪ হাজার। তবে আশপাশের জেলার পশু হাটে উঠলে এই সংকট থাকবে না বলে জানিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ দপ্তর। দাম ভালো পেলে লোকসান কাটাতে পারবে বলে মনে করেন খামারিরা।সাম্প্রতিক সময়ে সদর ও আশপাশের উপজেলায় খামারি এবং প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে এসব তথ্য জানাগেছে।জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তথ্যে জানাযায়, জেলায় তালিকাভুক্ত খামারি রয়েছে ৩ হাজার ৭৭০ জন। খামারগুলোতে গরু উৎপাদন হয়েছে ৪২ হাজার ৪ শত ৯৭টি। ছাগল ভেড়া ও অন্যান্য পশু উৎপাদন হয়েছে ১৯ হাজার ৬০১টি। সব মিলিয়ে মোট উৎপাদন হয়েছে ৬২ হাজার ৯৮টি।কোরবানির জন্য গবাদি পশু প্রয়োজন ৭৬ হাজার ৩৫৪টি। হিসেব মতে গবাদি পশু সংকট রয়েছে ১৪ হাজার ২৫৬টি। চলতি বছর জেলায় ষাঁড় গরু উৎপাদন হয়েছে ২৪ হাজার ২৪৭, বলদ ৭ হাজার ৭৮১, গাভী ১০ হাজার ৪৬৯ টি। সর্বমোট গরু উৎপাদন হয়েছে ৪২ হাজার ৪৯৭টি। মহিষ ২১৭, ছাগল ১৮ হাজার ৪৫৮, ভেড়া ৮৩০ ও অন্যান্য পশু ৯৬টি।সদর উপজেলার কল্যাণপুর ইউনিয়নের খামারি কামাল ফরাজি বলেন, গত ৭ বছর আমাদের খামারে দুগ্ধ উৎপাদনের পাশাপাশি কোরবানির জন্য পশু পালন করা হয়। এ বছর আমাদের শতাধিক ষাঁড় বিক্রির জন্য প্রস্তুত। আশাকরি দাম ভালো পেলে লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারবো। কারণ পশু খাদ্যের দাম বেড়েছে।একই এলাকার খামারি মো. মোশারফ বলেন, অন্য জেলা থেকে পশু আসলেও স্থানীয়ভাবে পালিত কোরবানির পশুর চাহিদা বেশি। আমাদের খামারে নিজেদের উৎপাদিত ঘাস ও দানাদার খাদ্যে ষাঁড়গুলো কোরবানির প্রস্তুত করা হয়েছে। তবে আমাদের সমস্যা হচ্ছে শ্রমিকের দৈনিক হাজিরা ও খাদ্যের দাম বেশি। বিক্রি মূল্যের উপর নির্ভর করবে আমাদের লাভ- লোকসান। দেড় লাখ থেকে শুরু করে পাঁচ লাখ টাকা মূল্যে ষাঁড় আছে খামারে।কল্যাণপুরের স্থানীয় বাসিন্দা মনির হোসেন গাজী বলেন, এলাকায় একাধিক খামারি রয়েছে। তারা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত খাবারে এস ষাঁড় প্রস্তুত করেছে। তারা যদি ষাঁড়গুলোর দাম ভালো পায় তাহলে টিকে থাকতে পারবে। লোকসানে পড়লে খামারি সংখ্যা কমে যাবে এবং বিনিয়োগে আগ্রহ হারাবে।ওই এলাকার ফারিজ এগ্রো ফার্মে শহর থেকে কোরবানির জন্য ষাঁড় দেখতে এসেছেন ক্রেতা গিয়াস উদ্দিন মিলন। তিনি বলেন, এই খামারের ষাঁড়গুলো দেখে পছন্দ হয়েছে। তবে দরদামে ঠিক থাকলে কেনা যাবে।সদর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের খামারি মান্নান বলেন, খামারে এখন গরুর সংখ্যা কম। কারণ বিক্রিতে খরচ উঠে আসে না। এতে অনেকে আগ্রহ হারিয়েছে।ফরিদগঞ্জ উপজেলার খামারি জসিম উদ্দীন মিন্টু বলেন, গবাদি পশুর খাদ্যের দাম বৃদ্ধি, খড়ের অপর্যাপ্ততা এবং শ্রমিক সংকটের কারণে অনেকের ইচ্ছে থাকলেও গবাদিপশু পালনে আগ্রহ হারাচ্ছে। খামারি তৈরি করার জন্য সরকারি প্রণোদনা প্রয়োজন।একই উপজেলার সকদীরামপুর গ্রামের শাহাবুদ্দিন, ছামাদ মিজি, আক্তার হোসেন পাশাপাশি বাসিন্দা। তারা পারিবারিকভাবে ৫ থেকে ৭টি করে কোরবানির ষাঁড় প্রস্তুত করেছেন। এদের মধ্যে শাহাবুদ্দিন বলেন, তারা নিজেদের পরিশ্রমে এসব পশু লালন পালন করেন। আশা করছেন তাদের ষাঁড় বিক্রিতে লাভবান হবেন।চাঁদপুর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ জ্যোতির্ময় ভৌমিক বলেন, এ বছর আমরা কোরবানি প্রস্তুত করার জন্য সার্বিক তত্ত্বাবধান করেছি। যথাসাধ্য চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়েছে। আর পশুগুলো প্রাকৃতিক খাবারে বেড়ে উঠেছে।তিনি বলেন, জেলায় দুই শতাধিক কোরবানির পশুর হাট বসবে। চাহিদার আলোকে কোন ধরণের পশুই সংকট হবে না। কারণ কোরবানির হাটে অন্য জেলার পশু আসলে চাহিদা মিটে যায়। সংকট অবশ্য কাগজে কলমে।চাঁদপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মুহম্মদ আব্দুর রকিব বলেন, কোরবানির পশুর হাটগুলোতে আর্থিক লেনদেন ও ক্রেতার নিরাপত্তায় পুলিশবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে। এছাড়াও পুলিশের টহল সদস্যরাও কাজ করবে। ভোরের আকাশ/এসআই