নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস ঢুকে গেলো মসজিদে, নিহত ৪
ময়মনসিংহের তারাকান্দায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী একটি চলন্ত বাস সড়কের পাশে মসজিদে ঢুকে পড়ে।
এতে বাসের সামনের অংশ দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ঘটনাস্থলেই বাবা-ছেলে নিহত হয়।
শুক্রবার (৬ জুন) সকাল ৭ টায় ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট সড়কের তারাকান্দা পশ্চিম তালদীঘি এলাকায় এঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন, পারভেজ মিয়া (৪০) ও তার ছেলে হাসান (৮)।
ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও ২ জন মারা যান। তাদের নাম ঠিকানা জানা যায়নি। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ১৫ জন।
নিহত পারভেজ মিয়া নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একটি পোশাক কারখানায় কাজ করতেন। ঈদের ছুটিতে সপরিবারে হালুয়াঘাটে নানা শ্বশুরের বাড়িতে যাচ্ছিলেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা ও পুলিশ জানায়, নারায়ণগঞ্জ থেকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে যাচ্ছিল তিশা পরিবহনের বাসটি। এটি ঢাকা-কুমিল্লা সড়কে চলাচল করলেও ঈদ উপলক্ষে হালুয়াঘাটে যাত্রী নিয়ে যাচ্ছিল। স্ত্রী, সন্তান ও শ্বশুর বাড়ির লোকদের সঙ্গে হালুয়াঘাটে নানা শ্বশুরের বাড়িতে যাচ্ছিলেন পারভেজ ঈদ উদ্যাপন করতে।
সকাল ৭টার দিকে তারাকান্দা উপজেলার পশ্চিম তালদীঘি এলাকায় পৌঁছালে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের পাশে ফকিরবাড়ি মসজিদে ঢুকে যায়। এ ঘটনায় বাসের সামনের অংশ দুমড়েমুচড়ে যায়। বাসটির সামনের দিকে ছিলেন পারভেজ ও তাঁর ছেলে। তাঁরা ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন।
এসময় আরও অন্তত ১৫ জন যাত্রী আহত হয়েছেন। তাঁদের ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আরো ২ জন।
চলন্ত যাত্রীবাহী বাসটির চালক ঘুমিয়ে পড়ার কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তারা বলেন, যাত্রীবাহী বাসটির চালক হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছিলেন।
এ কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাসটি মসজিদের ভেতরে ঢুকে গেলে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পুলিশ জানায়, ঘটনাস্থলে লাশ দুটি উদ্ধারের পর তারাকান্দা থানায় নেওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বাসটিও জব্দ করা হয়েছে। তবে দুর্ঘটনাকবলিত বাসটির চালক ও তাঁর সহকারী পালিয়ে গেছেন। এবিষয়ে সকল আইনী প্রক্রিয়া চালু রয়েছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
দিনাজপুরের নবাবগঞ্জ উপজেলার আদিবাসী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মধ্যে সচেতনতা ও আর্থিক স্বচ্ছলতার লক্ষণীয় অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগের ধারাবাহিক কার্যক্রমের ফলে এই পরিবর্তন সম্ভব হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন।জানা গেছে, আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা ইসলামিক রিলিফ বাংলাদেশ, নবাবগঞ্জ উপজেলার সাতটি ইউনিয়নে ৩১৫টি সাওতাল ও তুরী পরিবারসহ প্রায় ৩ হাজার প্রান্তিক পরিবারের জীবনমান উন্নয়নে ‘সাসটেইনেবল লাইভলিহুডস ডেভেলপমেন্ট অব দ্য এক্সট্রিম পুওর কমিউনিটিজ (সাপোর্ট)’ শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।প্রকল্পটির আওতায় আয়বৃদ্ধিমূলক প্রশিক্ষণ, নগদ সহায়তা, প্রযুক্তিগত সহায়তা, নারীভিত্তিক স্বনির্ভর দল গঠন, খাদ্য নিরাপত্তা, স্বাস্থ্যসেবা ও নেতৃত্ব উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত ১২১টি নারীগ্রুপ গঠিত হয়েছে, যারা সঞ্চয় করছে, সুদবিহীন ঋণ গ্রহণ করছে এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে খাদ্য ব্যাংক পরিচালনা করছে।প্রকল্প ব্যবস্থাপক কাজল কুমার বসাক জানান, এই প্রকল্প শুধু অর্থনৈতিক উন্নয়নের নয়, বরং প্রান্তিক জনগণের অধিকার সচেতনতা ও সংগঠিত হওয়ার ক্ষেত্রেও ভূমিকা রাখছে। এছাড়া অংশগ্রহণকারীদের জন্য গবাদিপশু পালন, হাঁস-মুরগি ও সবজি চাষ বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।ইসলামিক রিলিফের অ্যাডভোকেসি ও যোগাযোগ সমন্বয়কারী সফিউল আযম বলেন, ১৯৯১ সাল থেকে বাংলাদেশে কাজ করছে ইসলামিক রিলিফ। সকল শ্রেণির মানুষের মর্যাদা ও উন্নয়নের লক্ষ্যেই এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে।স্থানীয় কিছু উপকারভোগী জানিয়েছেন, প্রশিক্ষণ ও সহায়তার ফলে তারা এখন অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী। যেমন-রঘুনাথপুর গ্রামের সাওতাল সনমনি কিসকু বলেন, এককালীন আর্থিক সহায়তা ও প্রশিক্ষণ পেয়ে তিনি গবাদিপশু পালন শুরু করেছেন এবং বর্তমানে সংসার চালাতে সক্ষম হয়েছেন।একই গ্রামের আরেক নারী, আরতি কিসকু জানান, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করে তিনি এখন একটি মুদি দোকান পরিচালনা করছেন এবং স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক উদ্যোগেও যুক্ত হচ্ছেন।দলনেত্রী বিলকিস খাতুন বলেন, নেতৃত্ব ও আর্থিক ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস তৈরি করেছে। আগে যারা বিভিন্ন সেবার সুযোগ সম্পর্কে জানতেন না, এখন তারা সেবাগুলো গ্রহণ করতে পারছেন এবং নিজেদের প্রয়োজনীয় দাবি উত্থাপন করতে পারছেন। শিক্ষাক্ষেত্রেও প্রকল্পটির কিছু উদ্যোগ রয়েছে।রঘুনাথপুর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আফরিন নাহার নিপা জানান, বিদ্যালয়ে স্যানিটারি ভেন্ডিং মেশিন স্থাপনের ফলে কিশোরীদের বিদ্যালয়ে উপস্থিতি বাড়ছে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য, পুষ্টি ও অধিকার বিষয়ে প্রশিক্ষণের ফলে বাল্যবিয়ে ও ইভটিজিংয়ের বিষয়ে তারা সচেতন হয়েছেন।স্থানীয় জনপ্রতিনিধি বিনোদনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নজরুল ইসলাম জানান, প্রান্তিক জনগণের উন্নয়নে ইসলামিক রিলিফের কার্যক্রম একটি ব্যতিক্রমী উদ্যোগ। এই মডেল অন্য সংস্থাগুলোর জন্য অনুসরণযোগ্য। প্রকল্পটির আওতায় জলবায়ু সহনশীল কৃষি, স্বাস্থ্যসেবা, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা, প্রতিবন্ধীদের সহায়তা, কিশোরীদের সচেতনতা বৃদ্ধি এবং স্কুলভিত্তিক স্বাস্থ্য কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে নবাবগঞ্জের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিভিন্ন মাত্রায় উপকৃত হচ্ছে বলে অনেকেই মনে করছেন। তবে দীর্ঘমেয়াদে এই পরিবর্তন টেকসই রাখতে সরকারি ও স্থানীয় অংশীদারিত্ব আরও শক্তিশালী করা প্রয়োজন বলে বিশ্লেষকদের অভিমত।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলায় এক বিয়ের বরযাত্রীরা ভুল করে অন্য বিয়ের খাবার খেয়ে ফেলেছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। শুক্রবার (২৫ জুলাই) উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ফাইভ স্টার কমিউনিটি সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে।জানা যায়, জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মাত্র ৫০০ মিটার দূরত্বে অবস্থিত ফাইভ স্টার কমিউনিটি সেন্টার এবং সোনালী কমিউনিটি সেন্টারে একই সময়ে চলছিল দুইটি বিয়ের অনুষ্ঠান। মধ্যাহ্নভোজের সময় সোনালী কমিউনিটি সেন্টারের আমন্ত্রিত ৭০ জন বরযাত্রী ভুল করে ঢুকে পড়েন ফাইভ স্টার কমিউনিটি সেন্টারে এবং সেখানে অন্য বিয়ের খাবার খেয়ে নেন।ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়লে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শুরু হয় ব্যাপক হাস্যরস। কেউ কেউ বরযাত্রীদের খাবারের দাম মেটানোর পরামর্শ দিচ্ছেন, আবার কেউ কেউ মজা করে বলছেন খাবার বদল হলেও অন্তত বউ বদল হয়নি, এতেই সন্তুষ্ট।ফাইভ স্টার কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত বিয়ের আয়োজক পক্ষের সদস্য তাসিব তানজিল বলেন, আলহামদুলিল্লাহ, তারা ১০০ জন খাওয়ার পরও আমাদের খাবার বেঁচে গেছে। মূল কথা হলো, আমরা এতে একেবারেই নিরাশ নই। যার রিজিক যেখানে লেখা আছে, সেটাই ঘটে। সর্বোপরি, আলহামদুলিল্লাহ।স্থানীয় বাসিন্দা সাহিন আলম জানান, আমাদের বাড়ির পাশে সোনালী ক্লাবে বিএনপির এক নেতার মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছিল বলে শুনেছিলাম। কিন্তু তাদের বরযাত্রীরা ভুল করে পাশের ফাইভ স্টার ক্লাবে গিয়ে অন্য বিয়ের খাবার খেয়ে চলে গেছেন।আরেক স্থানীয় বাসিন্দা আনোয়ার হোসেন বলেন, আমরা অনেক ক্লাবে দেখেছি একসাথে একাধিক বিয়ের আয়োজন হয়। অনেক সময় এরকম বিভ্রান্তি ঘটে। তবে এক ক্লাবের বদলে আরেক ক্লাবে গিয়ে ভোজ খেয়ে ফেলা এমন ভুল সত্যিই অকল্পনীয়। ঘটনাটি নিয়ে এলাকায় যেমন ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে, তেমনি হাস্যরসের উপকরণে পরিণত হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ বলেছেন, পুরনো সিস্টেমে পুরোনো আইনে বাংলাদেশকে আর চলতে দেব না। বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধানের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করতে চাই।শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে মৌলভীবাজারের বেরিরপাড়ে দেশ গড়তে জুলাই পথযাত্রা শেষে পথসভায় তিনি এ কথা বলেন।নাহিদ ইসলাম বলেন, পুলিশ হত্যাকে ডমিনেট করে এর দায় অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতাকে দেওয়ার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা ৩ আগস্ট এক দফায় স্পষ্ট করেছি আমাদের লড়াই শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট শাসনের বিরক্ত পরিণত হয়েছে। আমাদের যে দমনপীড়ন করা হয়েছে আমরা বাধ্য হয়েছিলাম প্রতিরোধ গড়ে তুলতে। আমাদের লড়াই ছিলো ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্র ফ্যাসিস্ট বাহিনীর বিরোধী।তিনি বলেন, পুরনো সিস্টেমে পুরনো আইনে এই বাংলাদেশকে আর চলতে দেব না। অভ্যুত্থানের পরে নানা শক্তি চেষ্টা করছে দেশকে এগিয়ে নেবার। বিচার, সংস্কার ও নতুন সংবিধানের মাধ্যমে আমরা নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করতে চাই। এর আগে শহরের শহীদ মিনার থেকে দেশ গড়তে জুলাই পদযাত্রা বের হয়। শহরের কোর্ট রোড ও শাহ মোস্তফা সড়কে পথযাত্রা হয়। এতে যোগ দেন সর্বস্তরের কয়েক হাজার মানুষ।পথসভায় মৌলভীবাজার জেলার প্রধান সমন্বয়কারী ফাহাদ আলমের সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য রাখেন এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন, মুখ্য সমন্বয়ক নাসির উদ্দীন পাটোয়ারী।উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) কেন্দ্রীয় আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার, জাতীয় যুব শক্তির কেন্দ্রীয় সংগঠক মারুফ আল হামিদ, জাকারিয়া ইমন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ নাসিমুল গনি মহোদয়ের উপস্থিতিতে বরিশাল বিভাগে অনুষ্ঠিত হলো এক বিশেষ কল্যাণ সভা ও মতবিনিময় অনুষ্ঠান।শুক্রবার (২৫ জুলাই) সকাল ১০ টায় বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইন্সে আয়োজিত এ সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জনাব মোঃ নাসিমুল গনি।ছবি : ভোরের আকাশআয়োজক বরিশাল রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্স (আরআরএফ)-এর পক্ষ থেকে অতিথিকে সাদর অভ্যর্থনা ও সংবর্ধনা জানান আরআরএফ বরিশালের সুযোগ্য কমান্ড্যান্ট (অ্যাডিশনাল ডিআইজি) মোঃ আব্দুস সালাম রিমন মহোদয়। সভায় স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোঃ শফিকুল ইসলাম।ছবি : ভোরের আকাশবরিশাল বিভাগের মহানগর ও জেলা পর্যায়ের সকল পুলিশ ইউনিটের প্রতিনিধি, উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত এই বিশেষ কল্যাণ সভায় পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশ্যে দিকনির্দেশনামূলক বক্তব্য দেন সিনিয়র সচিব মহোদয়।ছবি : ভোরের আকাশতিনি দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে পুলিশের দায়িত্ব ও ভূমিকা, শৃঙ্খলা, পেশাদারিত্ব, ধর্মীয় ও নৈতিক মূল্যবোধ, আত্মশুদ্ধি, দায়িত্ব-কর্তব্য পালনের নীতিমালা ও এড়িয়ে চলার বিষয়গুলো নিয়ে গুরুত্ব সহকারে আলোচনা করেন। সভায় ভাষা আন্দোলন ১৯৫২, মুক্তিযুদ্ধ ১৯৭১ এবং ২০২৪ সালের ২৪ জুলাইয়ের গণআন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন ও বিশেষ দোয়া-মোনাজাত করা হয়। পরে পুলিশ লাইন্স মাঠে একটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন মাননীয় সিনিয়র সচিব জনাব মোঃ নাসিমুল গনি।অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্য প্রদান করেন বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি মোঃ মঞ্জুর মোর্শেদ আলম। সভায় বরিশাল বিভাগের সকল ইউনিট প্রধান, উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিভিন্ন স্তরের পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ