ছবি: সংগৃহীত
আসন্ন উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের ২০২৫ সালের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নিয়ে ‘অতীব জরুরি’ নির্দেশনা জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা।
রোববার (১৫ জুন) ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এসএম কামাল উদ্দিন হায়দার স্বাক্ষরিত এক স্মারকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
অফিস আদেশে প্রশ্নপত্রের নিরাপত্তা, যথাসময়ে সরবরাহ ও সঠিক সেট নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে কেন্দ্র সচিবদের।
অফিস আদেশে আরও বলা হয়, বিজি প্রেস থেকে পাঠানো ২০২৫ সালের এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র নির্ধারিত স্টেটমেন্ট অনুযায়ী সঠিকভাবে এসেছে কিনা তা যাচাই করতে হবে। কোনও সেট কম বা বেশি থাকলে তা ১৯ জুনের মধ্যে ই-মেইলের মাধ্যমে বোর্ডকে জানাতে হবে।
অন্য আরেকটি অফিস আদেশে বলা হয়, ২০২৫ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষার লিখিত উত্তরপত্র কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রতিদিন পরীক্ষা শেষে ওই দিনই পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দফতরে হাতে হাতে তিনি নিজে, অথবা প্রাধিকারপ্রাপ্ত শিক্ষক মারফত পুলিশ প্রহরাসহ নিরাপদ হেফাজতে পাঠানোর ব্যবস্থা করবেন।
যদি হাতে হাতে পাঠানো সম্ভব না হয়, তবে সময় উল্লেখ করে রেলওয়ে পার্সেলে ওই দিনই পাঠানোর ব্যবস্থা করতে হবে। যদি হাতে হাতে অথবা রেলওয়ে পার্সেলে পরীক্ষার দিন পাঠানো সম্ভব না হয়, সেক্ষেত্রে প্রতিদিন পরীক্ষা শেষে সময় উল্লেখ করে লিখিত উত্তরপত্র ভর্তি বস্তা/প্যাকেট/বাক্স সিলগালা করে ট্রেজারি/থানা হেফাজতে মালখানায় রাখতে হবে।
ট্রেজারি/থানার মালখানা থেকে সময় উল্লেখসহ বের করে সিলগালা না ভেঙে ট্রেজারি/থানার সার্টিফিকেটসহ পুলিশ প্রহরায় নিরাপদ হেফাজতে তিনি নিজে অথবা কোনও দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের মাধ্যমে পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দফতরে হাতে হাতে জমা দিতে হবে। কোনও অবস্থাতেই লিখিত উত্তরপত্র অন্য কোনও ব্যবস্থায় পাঠানো যাবে না।
প্রসঙ্গত, ২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হচ্ছে আগামী ২৬ জুন। তত্ত্বীয় এই পরীক্ষা চলবে ১০ আগস্ট পর্যন্ত। আর ব্যবহারিক পরীক্ষা ১১ থেকে ২৪ আগস্ট চলবে।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল অক্টোবরের মাঝামাঝি প্রকাশ হতে পারে। শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এবং আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এ তথ্য জানান।তিনি বলেন, পাবলিক পরীক্ষা আইন অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৬০ দিনের মধ্যে ফল প্রকাশ করতে হয়। সে হিসেবে আগামী ১৯ অক্টোবরের মধ্যে ফল প্রকাশ বাধ্যতামূলক। “আমরা আশা করছি, অক্টোবরের মাঝামাঝি ফল প্রকাশ করা সম্ভব হবে,” মন্তব্য করেন তিনি।গত ২৬ জুন শুরু হয়ে কয়েক দফা স্থগিতের পর পরীক্ষা শেষ হয় ১৯ আগস্ট। এবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে মোট ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে ছেলে ৬ লাখ ১৮ হাজার ১৫ জন এবং মেয়ে ৬ লাখ ৩৩ হাজার ৯৬ জন।সারা দেশের ২ হাজার ৭৯৭টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় প্রায় ২৭ হাজার শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন। ফলে সোয়া ১২ লাখ পরীক্ষার্থী ফলাফলের অপেক্ষায় রয়েছেন। ভোরের আকাশ/হ.র
চলতি বছরের জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা আগামী ২১-২৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে। বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করেছে।প্রকাশিত রুটিনে পরীক্ষার প্রথম দিন বাংলা আগামী ২১ ডিসেম্বর, দ্বিতীয় দিন ইংরেজি ২২ ডিসেম্বর, তৃতীয় দিন গণিত ২৩ সেপ্টেম্বর, চতুর্থ দিন বিজ্ঞান ও বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয় পরীক্ষা ২৪ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে।পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে অবশ্যই কক্ষে আসন গ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষার সময় প্রশ্নপত্রে উল্লেখিত সময় অনুযায়ী হবে। বিজ্ঞান ও বিশ্বপরিচয় বিষয়ের জন্য দেড় ঘণ্টা করে, মোট ৩ ঘণ্টা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।পরীক্ষার্থীরা তাদের উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে পূরণ করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।পরীক্ষায় বোর্ড অনুমোদিত সাধারণ সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে। তবে কেন্দ্রসচিব ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস পরীক্ষাকক্ষে আনতে পারবেন না। ভোরের আকাশ/হ.র
সাংবাদিক রতন বিশ্বাস ও ডা. সোনালী রানী দম্পত্তির জ্যেষ্ঠ সন্তান শীর্ষ বিশ্বাস স্কাউটিং এর সর্বোচ্চ অ্যাওয়ার্ড "প্রেসিডেন্ট'স স্কাউট" অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।শীর্ষ বিশ্বাস সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ এর দশম শ্রেণির ছাত্র। সন্তানের এমন সাফল্যে গর্বিত রতন বিশ্বাস। তিনি সকলের কাছে সন্তানের জন্য আশির্বাদ/দোয়া প্রার্থনা করেছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
সাত বছর পর আবারও গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (গকসু) নির্বাচন। সকাল ৯টা থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩২ একরের ক্যাম্পাসজুড়ে ছড়িয়ে থাকা ১৯টি কেন্দ্রে দুপুর ৩টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে ইতোমধ্যেই ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। দীর্ঘ অপেক্ষার পর ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে তারা উচ্ছ্বসিত।এবারের নির্বাচনে ১১টি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ৫৭ জন প্রার্থী। মোট ভোটার সংখ্যা ৪ হাজার ৭৬১ জন। নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুযায়ী, গত ১১ আগস্ট তফসিল ঘোষণার পর থেকে ধাপে ধাপে মনোনয়নপত্র বিতরণ, যাচাই-বাছাই, প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ এবং ডোপ টেস্ট সম্পন্ন করা হয়।নিরাপত্তা ও প্রশাসনিক তদারকিতে নেওয়া হয়েছে বিশেষ ব্যবস্থা। পুরো ক্যাম্পাসে মোতায়েন রয়েছে ৩৫০ জন নিরাপত্তা সদস্য। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা। এছাড়া স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে সেনাবাহিনী এবং কুইক রেসপন্স টিমও দায়িত্ব পালন করছে।ভোটের পরিবেশ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ রাখতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সচেষ্ট বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন। তিনি বলেন, “দেশের একমাত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে গকসু নির্বাচন জাতীয় নেতৃত্ব গঠনে গুরুত্বপূর্ণ। এবারের নির্বাচন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে সম্পন্ন হবে বলে আমরা আশাবাদী।”গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম গকসু নির্বাচন হয়েছিল ২০১৩ সালে। সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তৃতীয় কার্যনির্বাহী সংসদ গঠিত হলেও ২০২০ সালে তা বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। এবার হবে চতুর্থ সংসদ নির্বাচন।ভোরের আকাশ/মো.আ.