ছবি: সংগৃহীত
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং একই সময়ে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩৮৩ জন। চলতি বছরের ২৯ জুন পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৯ হাজার ৮৬৭ জন। এর মধ্যে ৫৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৪১ শতাংশ নারী রয়েছেন।
রোববার (২৯ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ জন রয়েছেন।
২৪ ঘণ্টায় ৩৪৯ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট আট হাজার ৭২৯ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে এ যাবত ডেঙ্গুতে ৪২ জন মারা গিয়েছেন। মৃত একজন রাজশাহী বিভাগের বাসিন্দা। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন।
এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং একই সময়ে মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন আরও ৩৮৩ জন। চলতি বছরের ২৯ জুন পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে ৯ হাজার ৮৬৭ জন। এর মধ্যে ৫৯ শতাংশ পুরুষ এবং ৪১ শতাংশ নারী রয়েছেন। রোববার (২৯ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গুবিষয়ক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে বরিশাল বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১৩৬ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৫৫ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪৮ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ৩২ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ২৮ জন, খুলনা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৪১ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন, রাজশাহী বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩৩ জন রয়েছেন। ২৪ ঘণ্টায় ৩৪৯ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। চলতি বছরে এ যাবত মোট আট হাজার ৭২৯ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং চলতি বছরে এ যাবত ডেঙ্গুতে ৪২ জন মারা গিয়েছেন। মৃত একজন রাজশাহী বিভাগের বাসিন্দা। ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছে এক লাখ এক হাজার ২১৪ জন এবং ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যুবরণ করেছেন ৫৭৫ জন।এর আগে ২০২৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট এক হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়, পাশাপাশি ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন মোট তিন লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
পরিস্থিতির অবনতি ঘটলেও দেশে করোনা ভাইরাসের নমুনা সংগ্রহ ও শনাক্তকরণ ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারেনি সরকার। সীমিত ব্যবস্থাপনায় দেশের করোনা পরিস্থিতির সার্বিক চিত্র ফুটে উঠছে না। দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। তবে এ সময়ে কারো মৃত্যু হয়নি।রোববার (২৯ জুন) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ৩০৮টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এক কোটি ৫৭ লাখ ৩১ হাজার ৭৩০টি। নতুন ১৩ জনসহ চলতি বছর মোট ৫৮৪ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। দেশে এ পর্যন্ত মোট ২০ লাখ ৫২ হাজার ৯৩ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৪ দশমিক ২২ শতাংশ। এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। সুস্থতার হার ৯৮ দশমিক ৪১ শতাংশ। চলতি বছর করোনাভাইরাসে ২২ জনের প্রাণ গেছে। আর দেশে এ পর্যন্ত মোট ২৯ হাজার ৫২১ জন করোনাভাইরাসে প্রাণ হারিয়েছেন। মৃত্যুর হার এক দশমিক ৪৪ শতাংশ।২০২০ সালের ৮ মার্চ মাসে দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর, অর্থাৎ ১৮ মার্চ দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দাদ একটি পরিচিত এবং অস্বস্তিকর ত্বকের সমস্যা, যা তীব্র চুলকানি এবং মানসিক অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শরীরের বিভিন্ন অংশে গোলাকার আকারে দেখা দেওয়া এই সংক্রমণ অনেক সময় জনসমক্ষে বিব্রতকর পরিস্থিতিও তৈরি করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দাদ এক ধরনের ছত্রাকজনিত সংক্রমণ এবং এটি খুব সহজেই একজন থেকে অন্যজনে ছড়িয়ে পড়তে পারে।চিকিৎসকদের মতে, প্রায় ৪০ রকমের ছত্রাক দাদের সংক্রমণের জন্য দায়ী হতে পারে। উরু, ঘাড়, কুঁচকি, নিতম্বসহ শরীরের যেকোনো অংশেই এই সংক্রমণ দেখা দিতে পারে। তাই দাদের সমস্যা হলে যত দ্রুত সম্ভব সঠিক পরিচর্যা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।বিশেষজ্ঞদের ভাষায়, দাদ অত্যন্ত সংক্রামক। কারো ব্যবহৃত পোশাক, কম্বল বা তোয়ালে ব্যবহার করলেও দাদ সংক্রমিত হতে পারে। তাই দাদে আক্রান্ত ব্যক্তির জিনিসপত্র আলাদা রাখা এবং যথাযথভাবে পরিষ্কার করা অত্যন্ত জরুরি।বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বেশ কিছু প্রতিকার ও সাবধানতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন:✅ আক্রান্ত ব্যক্তির পোশাক ও ব্যবহার্য সামগ্রী আলাদা করে ভালোভাবে ধুয়ে ব্যবহার করুন✅ শরীর ও ত্বক সবসময় পরিষ্কার রাখুন✅ দেহে ঘষে লাগাতে হয় এমন প্রসাধনী ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন✅ অপরের কম্বল বা কাপড় ব্যবহার এড়িয়ে চলুন✅ তীব্র সুগন্ধযুক্ত পণ্য ব্যবহার না করাই ভালো, কারণ এতে সংক্রমণ বাড়তে পারেঘরোয়া চিকিৎসা: রসুন ও তেলেই মিলতে পারে উপশমবিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ঘরোয়া উপায়েও দাদের চিকিৎসা সম্ভব। এজন্য রসুন কুচিয়ে তার রস সংগ্রহ করে নিতে হবে। এরপর ২ ফোঁটা রসুনের রসের সঙ্গে এক চামচ নারিকেল তেল অথবা জলপাই তেল মিশিয়ে আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত লাগাতে হবে। তিন থেকে চার দিনের ব্যবহারে উপশম পাওয়া যেতে পারে।দাদ কোনো সাধারণ সমস্যা নয়, অবহেলা করলে এটি বড় আকার ধারণ করতে পারে। তাই শুরুতেই সঠিক পরিচর্যা এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।ভোরের আকাশ//হ.র
করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় ৭ জনের দেহে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। শনিবার (২৮ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮১টি নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার রিপরীতে সাতজনের শরীরে ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে। এরমেধ্য দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। চলতি বছর এখন পর্যন্ত ৫৩৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এরমধ্যে ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া করোনা শুরুর পর থেকে দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৫২ হাজার ৮০ জন। এরমধ্যে ২৯ হাজার ৫২১ জনের মৃত্যু হয়েছে।উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনা শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু-দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।ভোরের আকাশ/আজাসা