× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে চলছে রমরমা ব্যবসা

নিখিল মানখিন

প্রকাশ : ১৯ জুন ২০২৫ ০৮:২২ এএম

প্রতীকী ছবি

প্রতীকী ছবি

নেই সরকারি নিবন্ধন, সেবা নিম্নমানের। ভাড়াটে চিকিৎসক ও টেকনিসিয়ান দিয়ে চলে কার্যক্রম। সারাদেশে ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে। সেবা ও রোগী মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। নিজেদের তৈরি নিয়মে চলে সব কিছু।

চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিবন্ধনহীন এমন অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নির্মূল অভিযান নিয়ে বছরের পর ধরে চলছে হাস্যকর খেলা। রোগী মারা গেলে বা অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটলেই অভিযানের বিষয়টি আলোচনায় আসে। ঢাকঢোল পিটিয়ে শুরু হয় অভিযান কার্যক্রম। লোকদেখানো অভিযানের কয়েকদিন পরই তা চলে যায় আলোচনার বাইরে।  দেশের বিশেষ পরিস্থিতির সুযোগে এমন চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের অবৈধ ব্যবস্থা বেশ জমে উঠেছে।

অভিযোগ উঠেছে, অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান নিয়ে চলছে লুকোচুরি খেলা! ঘোষণা দিয়ে অভিযানে নেমে সফলতা পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘোষণা দিয়ে কয়েকদিনের অভিযানে অবৈধ ও অনিবন্ধিত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যক্রম থামানো যাবে না। থানা থেকে বিভাগীয় পর্যায় পর্যন্ত নিয়মিত অভিযান চালাতে হবে। বন্ধ করে দেওয়া অবৈধ প্রতিষ্ঠান আবার চালু করা হয়েছে কিনা তা মনিটরিং করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে প্রশাসন ও প্রভাবশালীদের যোগসাজশে অবৈধ প্রতিষ্ঠানগুলো দেদার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযান এবং পরবর্তী অবস্থা বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, সরকারি নির্দেশনা মানছেন না অনিবন্ধিত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা। ২০২২ সালের গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে ঢাকঢোল পিটিয়ে অবৈধ হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে কয়েক দফা অভিযানে নামে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। কিন্তু বিগত বছরগুলোর অভিযানের মতোই এবারো তেমন সফলতা আসেনি। অভিযানে বন্ধ করে দেয়া চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর পূর্ণাঙ্গ তালিকা পর্যন্ত প্রকাশ করতে পারেনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করতে কঠোর নির্দেশনা বহুবার দিয়েছে অধিদপ্তর। কিন্তু তাদের গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে হতাশ হয়েছে দেশবাসী। নির্দেশনা দিয়েই দায়িত্ব শেষ করেন সংশ্লিষ্টরা।

২০২২ সালের পর কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েও ব্যর্থ হয়েছে সরকার। এভাবে বছরের পর বছর ধরে অনিবন্ধিত অসংখ্য চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকে। তাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমন নির্দেশনার ওপর দেশবাসী আস্থা রাখতে পারছে না বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন বিশেষজ্ঞরা।

২০২৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর রাজধানীর বাড্ডার ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খতনা করাতে গিয়ে মারা যায় শিশু আয়ান আহমেদ। এ ঘটনার পর হাইকোর্টের নির্দেশে অবৈধ হাসপাতালের একটি তালিকা আদালতে জমা দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই তালিকায় নাম রয়েছে ১ হাজার ২৭টি প্রতিষ্ঠানের।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অন্য এক তালিকায় দেখা গেছে, ঢাকা বিভাগে অবৈধ হাসপাতাল ও ক্লিনিক রয়েছে ২০৬টি, ময়মনসিংহ বিভাগে ২৬৩টি, বরিশাল বিভাগে ১৬২টি, রাজশাহী বিভাগে ৮৬টি, সিলেট বিভাগে ১৮টি, রংপুর বিভাগে ১২৭টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৯৪টি এবং খুলনা বিভাগে ১১৬টি।

২০২৪ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মালিবাগ চৌধুরীপাড়ার জেএস ডায়াগনস্টিক সেন্টারে খতনা করাতে গিয়ে মারা যায় ১০ বছর বয়সী শিশু আহনাফ তাহমিন আয়হাম। ২১ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শন দল গিয়ে দেখতে পায় ডায়াগনস্টিকের লাইসেন্স নিয়ে হাসপাতাল কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল প্রতিষ্ঠানটি। এমনকি তারা কখনো হাসপাতালের নিবন্ধনের জন্য আবেদনই করেনি। সেদিনই ডায়াগনস্টিক সেন্টারটি বন্ধ করে দেয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। বাড্ডার ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আয়ানের মৃত্যু ও মালিবাগের ওই ডায়াগনস্টিক সেন্টারে শিশু আয়হামের মৃত্যুর ঘটনা বেশ নাড়া দিয়েছে।

২০২৫ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জারি করা নির্দেশে নিবন্ধনহীন বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম বন্ধ করে ১০ কর্মদিবসের মধ্যে অধিদপ্তরে জানাতে বলা হয়েছিল। বেঁধে দেওয়া সেই সময় শেষ হয় ১৮ ফেব্রুয়ারি। এই সময়ে কতটি অবৈধ ক্লিনিক বন্ধ করা হয়েছে, জানতে চাইলে সন্তোষজনক জবান দিতে পারেনি স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।  

অবৈধ ক্লিনিক বন্ধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা কতটুকু বাস্তবায়ন হয়েছে, জানতে অধিদপ্তরের তৈরি করা তালিকা ধরে সম্প্রতি দেশের বিভিন্ন স্থানে থাকা অবৈধ হাসপাতালগুলোর বিষয়ে খোঁজ নিয়ে বাস্তবতা দেখা যায়নি। সরেজমিন দেখা যায়, অনেক জায়গায় দিব্যি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে অবৈধ এসব প্রতিষ্ঠান।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অবৈধ ক্লিনিকের তালিকায় থাকা এমন একটি প্রতিষ্ঠান টাঙ্গাইলের রেহেনা মডার্ন হসপিটাল। টাঙ্গাইল শহরে শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের সামনেই গড়ে ওঠা ক্লিনিকের নেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিবন্ধন। তারপরও দিব্যি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে জেলা সিভিল সার্জনের কার্যালয় থেকে মাত্র আধা কিলোমিটার দূরত্বে থাকা অবৈধ এই হাসপাতাল।

রেহেনা মডার্ন হসপিটালের ১০০ গজের মধ্যে রয়েছে মেডিপ্লাস হসপিটাল অ্যান্ড হরমোন সেন্টার। কোনো হরমোন বিশেষজ্ঞ না থাকলেও ক্লিনিকের নাম হরমোন সেন্টার। এই কারণেই ক্লিনিকে রোগীর ভিড় কিছুটা বেশি। এখানকার বেশির ভাগ চিকিৎসকও শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজের। কথা হয় প্রতিষ্ঠানের পরিচালক মো. আতিকুল ইসলামের সঙ্গে।

তিনি বলেন, স্থানীয় প্রশাসনের অনুমতি নিয়েই প্রতিষ্ঠান পরিচালিত হয়। শুধু এই দুটি প্রতিষ্ঠানই নয়, টাঙ্গাইল শহরের সদর রোডে অবস্থিত আল-মদিনা চক্ষু হাসপাতাল অ্যান্ড ফ্যাকো সেন্টার, সাবালিয়ার টাঙ্গাইল মেডিপ্যাথ হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হাই কেয়ার ল্যাব, সুপার হসপিটাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, হেলথ এইড নামের ক্লিনিকও কোনো ধরনের আবেদন না করেই হাসপাতালের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

এদিকে ময়মনসিংহ নগরীর কৃষ্টপুর মহল্লায় বহুতল ভবনের প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে শাওন ডায়াগনস্টিক ল্যাব। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হলেও এই ল্যাবে আসা রোগীদের অস্ত্রোপচার করা হয় তৃতীয় তলায় প্রতিষ্ঠিত মনির উদ্দিন প্রাইভেট হাসপাতালে।

গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে প্রতিষ্ঠানটির নাম ছিল নিউ মনির উদ্দিন প্রাইভেট হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার। চিকিৎসক ছাড়া অস্ত্রোপচার করায় হাসপাতালটি সিলগালা করা হয়। এরপর নাম পরিবর্তন করে তিন মাস ধরে আবারও কার্যক্রম চালাচ্ছে অবৈধ এই প্রতিষ্ঠানটি।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সারাদেশে অলিগলিতে চিকিৎসাসেবার নামে অবাধে অবৈধ ব্যবসা করে যাচ্ছে অসংখ্য অনিবন্ধিত হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক। এসব অবৈধ প্রতিষ্ঠানে সরকারি নিয়ন্ত্রণ থাকে না। বিভিন্ন সময় দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা ও অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের যোগসাজশ ও লেনদেনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। 

কোথাও কোথাও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের অনুমোদন নিয়ে সাজিয়ে বসেছে হাসপাতাল ও ক্লিনিকের ব্যবসা। ভর্তি করা হয় রোগী। ভাড়া করে আনা হয় চিকিৎসক। মানহীন আইসিইউ সাজিয়ে চালায় রমরমা বাণিজ্য। এমন ফাঁদে পড়ে নানা হয়রানির শিকার হয়ে আসছে অনেক রোগী। সাইনবোর্ডসর্বস্ব এসব প্রতিষ্ঠানে নিয়মনীতির বালাই নেই।

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা আরো জানান, জবাবদিহি না থাকায় অবৈধ ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলোতে চলে অরাজকতা। থাকে না মানবতার উপস্থিতি। এসব সেন্টারে হাতুড়ে টেকনিশিয়ান দ্বারাই চালানো হয় রোগ নির্ণয়ের যাবতীয় পরীক্ষা। তারা মনগড়া রিপোর্ট তৈরি করে ঠকাচ্ছে নিরীহ মানুষকে। একই রোগ পরীক্ষায় একেকটি ডায়াগনস্টিক সেন্টার থেকে একেক রকম রিপোর্ট পাওয়ার অনেক ঘটনা রয়েছে। রোগী মারার কারখানা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে অনেক ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব সেন্টার থেকে প্রাপ্ত রিপোর্ট নিয়ে রোগী ও তাদের স্বজনরা চরম বিভ্রান্তিতে পড়েন। নানা সমালোচনার মধ্যেও সরকারি হাসপাতালের একশ্রেণির ডাক্তারের সহায়তায় ডায়াগনস্টিক সেন্টার মালিকদের যথেচ্ছ টেস্টবাণিজ্য চলছে বছরের পর বছর। ডায়াগনস্টিক প্রতারণার শিকার মানুষজন বারবার অভিযোগ তুলেও প্রতিকার পাচ্ছেন না।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের বাইরে দুই সিটির ১৩ ওয়ার্ড

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের বাইরে দুই সিটির ১৩ ওয়ার্ড

একদিনে আরো ২৩৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত

একদিনে আরো ২৩৪ জনের ডেঙ্গু শনাক্ত

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১৫৯

ডেঙ্গু-করোনা আতঙ্ক বাড়ছে

ডেঙ্গু-করোনা আতঙ্ক বাড়ছে

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১১ দফা নির্দেশনা

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ১১ দফা নির্দেশনা

 পরিবেশবান্ধব সনদ পেল আরও ৪ কারখানা

পরিবেশবান্ধব সনদ পেল আরও ৪ কারখানা

 আজ থেকে দেশজুড়ে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

আজ থেকে দেশজুড়ে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

 পর্বতসম খেলাপি ঋণ

পর্বতসম খেলাপি ঋণ

 ডেঙ্গু-করোনা সতর্কতায় আসনের দূরত্ব বাড়ছে এইচএসসি কেন্দ্রে

ডেঙ্গু-করোনা সতর্কতায় আসনের দূরত্ব বাড়ছে এইচএসসি কেন্দ্রে

 ঢাকায় নেওয়ার পথে ডেঙ্গুতে ৩ বছরের শিশুর মৃত্যু, বরগুনায় বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল

ঢাকায় নেওয়ার পথে ডেঙ্গুতে ৩ বছরের শিশুর মৃত্যু, বরগুনায় বাড়ছে মৃত্যুর মিছিল

 ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলের হাইফা ও তেল আবিবে আঘাত

ইরানের হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলের হাইফা ও তেল আবিবে আঘাত

 ডেঙ্গু ও করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাউশির বিশেষ নির্দেশনা

ডেঙ্গু ও করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাউশির বিশেষ নির্দেশনা

 ‘ইরান শেষ হলে কেউ বাঁচবে না’— ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করল পাকিস্তান

‘ইরান শেষ হলে কেউ বাঁচবে না’— ইসরায়েলকে হুঁশিয়ার করল পাকিস্তান

 বাবা দিবসে শাকিব খানকে ঘিরে অপু-বুবলীর হৃদয়ছোঁয়া পোস্ট

বাবা দিবসে শাকিব খানকে ঘিরে অপু-বুবলীর হৃদয়ছোঁয়া পোস্ট

 ইরানে বড় হামলার ইঙ্গিত, সামরিক ও বাণিজ্যিক অঞ্চল ছাড়তে বলল ইসরায়েল

ইরানে বড় হামলার ইঙ্গিত, সামরিক ও বাণিজ্যিক অঞ্চল ছাড়তে বলল ইসরায়েল

 মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: আইএইএর জরুরি বৈঠকে নজর আন্তর্জাতিক মহলের

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: আইএইএর জরুরি বৈঠকে নজর আন্তর্জাতিক মহলের

 ঋতুপর্ণার জন্য ফেরদৌসের কবিতা, নতুন করে আলোচনায়

ঋতুপর্ণার জন্য ফেরদৌসের কবিতা, নতুন করে আলোচনায়

 রোদে হাত-পা কালো হয়ে গেছে? ঘরেই বানান ডি-ট্যান বডি ওয়াশ

রোদে হাত-পা কালো হয়ে গেছে? ঘরেই বানান ডি-ট্যান বডি ওয়াশ

 মধ্যপ্রাচ্য সংকট নিয়ে ট্রাম্প-এরদোয়ানের ফোনালাপ

মধ্যপ্রাচ্য সংকট নিয়ে ট্রাম্প-এরদোয়ানের ফোনালাপ

 বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা

বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথম টেস্টের জন্য স্কোয়াড ঘোষণা করল শ্রীলঙ্কা

 জরায়ু ফাইব্রয়েডে করণীয়: কী খাবেন, কী খাবেন না

জরায়ু ফাইব্রয়েডে করণীয়: কী খাবেন, কী খাবেন না

 সাকিবের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ গলবে, আশাবাদী তামিম

সাকিবের সঙ্গে সম্পর্কের বরফ গলবে, আশাবাদী তামিম

 হজ থেকে ফিরে কেমন হওয়া উচিত জীবনের ধারা?

হজ থেকে ফিরে কেমন হওয়া উচিত জীবনের ধারা?

 রেমিট্যান্সে ধীরগতি: জুনের ১৪ দিনে এসেছে ১১৫ কোটি ডলার

রেমিট্যান্সে ধীরগতি: জুনের ১৪ দিনে এসেছে ১১৫ কোটি ডলার

সংশ্লিষ্ট

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা

ঢাকায় আজও বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমবে তাপমাত্রা

এনবিআর অফিস খোলা আগামী দুই শনিবার

এনবিআর অফিস খোলা আগামী দুই শনিবার

অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে চলছে রমরমা ব্যবসা

অবৈধ চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানে চলছে রমরমা ব্যবসা

সকালে দেশে ফিরছেন লিবিয়া থেকে ১২৩ বাংলাদেশি

সকালে দেশে ফিরছেন লিবিয়া থেকে ১২৩ বাংলাদেশি