সংগৃহীত ছবি
রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ বাস্তবায়নের সুপারিশ চূড়ান্ত করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। সুপারিশে সনদের আইনি ভিত্তির জন্য সংবিধান আদেশ জারির প্রস্তাব করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ১২টায় উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সুপারিশ হস্তান্তর করা হবে।
এর আগে সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথিভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে ঐকমত্য কমিশনের সমাপনী বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ, কমিশন সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. মো. আইয়ুব মিয়া এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।
সমাপনী বৈঠকে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠনের পর থেকে চূড়ান্ত সুপারিশ দেয়া পর্যন্ত সমস্ত ডকুমেন্ট, আলোচনার ভিডিও, অডিও, ছবি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।
অন্যদিকে, সনদ বাস্তবায়নের রূপরেখা চূড়ান্ত করার পাশাপাশি অন্য সংস্কার কমিশনগুলোর সুপারিশ বাস্তবায়নেও সরকারকে পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন কমিশন সদস্যরা।
গত ১৭ অক্টোবর সই হয় জুলাই জাতীয় সনদ। বিএনপি, জামায়াতসহ অধিকাংশ দল অংশ নিলেও আইনি ভিত্তি স্পষ্ট না হওয়ায় সই করেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা বাড়াতে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালামের সই করা এক চিঠি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।জানা গেছে, অফিস সময়ের বাইরে নির্বাচন ভবনের আশপাশে রাত পর্যন্ত ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান থাকায় সেখানে নাশকতার ঝুঁকি বেড়ে গেছে বলে মনে করছে ইসি। এ কারণে এসব ব্যবসায়িক কার্যক্রম বন্ধসহ নিরাপত্তা টহল জোরদারের নির্দেশ দিয়েছে সংস্থাটি।চিঠিতে বলা হয়, ২৫ অক্টোবর (শনিবার) রাত ১১টা ১০ মিনিটে কিছু দুষ্কৃতিকারী নির্বাচন ভবনের ভাস্কর্যের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়। এ ঘটনায় ভবনটির নিরাপত্তা ঝুঁকি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন ভবনের চারপাশে অফিস সময়ের পর ও ছুটির দিনগুলোতে বিভিন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রম চলমান থাকায় নিরাপত্তা হুমকি আরও বাড়ছে বলে কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এ অবস্থায় ভবনের আশেপাশের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত বন্ধ রাখা এবং নির্বাচন ভবনের সামনে ও আশেপাশে পুলিশ টহল বাড়ানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।চিঠিতে বলা আরও হয়, আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অগ্রাধিকার বিবেচনায় নিয়ে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, পরিবেশ ধ্বংসের বিনিময়ে উন্নয়ন কখনো টেকসই হতে পারে না। দেশের নদী, বন ও জলাভূমি রক্ষা এখন টিকে থাকা, ন্যায্যতা ও মানব মর্যাদার প্রশ্ন। প্রকৃত অগ্রগতি তখনই সম্ভব, যখন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই এবং প্রকৃতিবান্ধব।মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর শেরে বাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ(ইউএলবি)'র ৮ম সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বর্তমান প্রজন্মের জীবনযাপন, ভোগ, সৃজনশীলতা ও নেতৃত্বের সিদ্ধান্তই নির্ধারণ করবে শুধু তাদের ভবিষ্যৎ নয়, পৃথিবীর ভবিষ্যৎও। তিনি নবীন গ্র্যাজুয়েটদের শব্দদূষণ ও প্লাস্টিক দূষণ রোধে সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান।নবীন গ্র্যাজুয়েটদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে দায়িত্ববোধ, সততা ও টেকসই চিন্তাধারাকে জীবনের মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করতে হবে। প্রতিটি পেশা, উদ্ভাবন ও নীতি পৃথিবীকে হয় সুস্থ করতে পারে, নয় ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই সর্বদা সুস্থতার পথকেই বেছে নিতে হবে।সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতির প্রতিনিধি হিসেবে সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান অনুষ্ঠান উদ্বোধন ও সভাপতিত্ব করেন। এসময় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে স্বাগত ভাষণ দেন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-ইউএলবি এর উপাচার্য অধ্যাপক ইমরান রহমান।এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সৈয়দা মাদিহা মুরশেদ। প্রধান বক্তা ছিলেন এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মানজুর এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আয়ুব ইসলাম।অনুষ্ঠান শেষে গ্র্যাজুয়েটদের মাঝে ডিগ্রি, স্বর্ণপদক ও একাডেমিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংবিধান সংস্কার সংক্রান্ত গণভোট আয়োজনের জন্য সরকারকে পরামর্শ দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দুপুর ২টায় রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ।সংবাদ সম্মেলনে আলী রীয়াজ বলেন, আজকেই সব রাজনৈতিক দলগুলোকে বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার সুপারিশমালা পৌঁছে দেওয়া হবে। যে সব বিষয় সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক নয়, সেগুলো সরকারি অধ্যাদেশের মাধ্যমে দ্রুত বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করা হয়েছে।তিনি বলেন, সাংবিধান সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে বাস্তবায়নের জন্য ৪৮টি বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এখানে একসঙ্গে ৪৮টি বিষয় বাস্তবায়নে জনগণের ওপর গণভোট হবে।তিনি আরও বলেন, আগামী জাতীয় সংসদের ৯ মাসের মধ্যে হবে সংবিধান সংস্কার পরিষদ। এই সংসদ জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করবে। যদি সংবিধান সংস্কার পরিষদ ২৭০ দিনের মধ্যে বাস্তবায়ন না করে, তাহলে জুলাই সনদে থাকা বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে প্রতিস্থাপিত হবে।জুলাই সনদে স্বাক্ষর নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি বলেন, যারা স্বাক্ষর করেনি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত আছে, এনসিপির সঙ্গেও যোগাযোগ হয়েছে, হচ্ছে। আশা করি এনসিপি স্বাক্ষর করবে।এর আগে মঙ্গলবার সকালে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের উপায় সম্পর্কিত সুপারিশ অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
টঙ্গীর মরকুন টিএন্ডটি বাজার জামে মসজিদের খতিব মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজী অপহৃত হয়েছেন বলে থানায় যে অভিযোগ করা হয়েছে তা সঠিক নয় বলে দাবি করেছে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ। খতিব মোহাম্মদ মোহেববুল্লাহ মিয়াজি স্বেচ্ছায় তিনি পঞ্চগড় গিয়েছিলেন বলে পুলিশের তদন্ত এবং খতিবকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে এ তথ্য জানা গেছে।মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের কার্যালয়ে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোঃ তাহেরুল হক চৌহান (ক্রাইম এন্ড অপস।এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জানান, টঙ্গী পূর্ব থানার মরকুন টিএন্ডটি বাজার জামে মসজিদের খতিব মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজী অপহৃনের বিষয়ে গত ২৪ অক্টোবর টঙ্গী পূর্ব থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় ওই ইমাম সাহেবকে অপহৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করা হয়।পরে মামলার তদন্তকারী টিম টিএন্ডটি কলোনীস্থ বাদি নিজ বাসা হতে ঘটনাস্থল পর্যন্ত বিভিন্ন স্থানের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হয়। তদন্তকালে এবং পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে খতিব মোহাম্মদ মোহেববুল্লাহ মিয়াজি জানান, খতিব তার বাসা হতে বের হয়ে একাকি হেটে নিমতলী সিএনজি পাম্প পার হয়ে পূর্বাইন থানাধীন মাজুখান ১৪ তলা পার হয়ে সামনের দিকে এগিয়ে যান। বাদি তার এজাহারে ৪/৫ জন ব্যক্তি তাকে অ্যাম্বুলেন্স তুলে নিয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করলেও এই সময়ের তিন ঘন্টার মধ্যে কোন ধরনের অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল সিসি ক্যামেরায় দেখা যায়নি।২২ অক্টোবর অনুমান সাড়ে ১১টার দিকে সময় মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজী মিয়াজির অবস্থান ঢাকা মহানগরীর সোবাহানবাগ এলাকা সংলগ্ন প্লাজা এ.আর এর পাশে অবস্থানরত দেখা যায়। এরপর তিনি ঢাকার গাবতলী শ্যামলী কাউন্টার হতে তিনি নিজে একই তারিখে দুপুর ২টার দিকে টিকিটে কেটে ঢাকা হতে পঞ্চগড়গামী ‘শ্যামলী পরিবহন” এর বাসে উঠেন। যাত্রাপথে বাস বগুড়া জেলার শেরপুর থানাধীন পেন্টাগন হোটেলে যাত্রা বিরতি করলে তিনি বাস থেকে নেমে হোটেলে নামাজ পড়ে দ্রুত বাসে উঠেন। বিষয়টি পেন্টাগন হোটেলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষনে পাওয়া গেছে।পেন্টাগন হোটেলে মাগরিবের নামাজের জন্য সন্ধ্যা ৫টা ৪০ মিনিটে যাত্রা বিরতি করলে তিনি বাস থেকে হোটেলে নেমে নামাজ পড়ে দ্রুত বাসে উঠেন। পরে রাত অনুমান সাড়ে ১১টা হতে ১২টার ঘটিকার মধ্যে পঞ্চগড় জেলার সর্বশেষ বাস স্টেশনে নেমে তিনি সামনের দিকে হাঁটতে থাকেন। ঐ সময় তিনি সামনে পঞ্চগড় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা পুলিশ লাইন্স দেখতে পান। তিনি কিছু দূর এগিয়ে অন্ধকার একটি জায়গায় রাস্তার পাশে প্রসাব করতে গেলে, প্রস্টেট গ্রন্থির রোগের কারণে তার পায়জামা ও পাঞ্জাবি ভিজে গেলে তিনি তার নিজ হাতে পায়জামা ও পাঞ্জাবি খুলে ফেলেন। কিন্তু কিছুটা ঠান্ডা অনুভব করায় এবং শরীর ক্লাছ থাকায় অবচেতন মনের কারণে তার পক্ষে পায়জামা ও পাঞ্জাবি পরিধান করা সম্ভব হয় নি।এ সময় রাস্তায় কুড়িয়ে পাওয়া সোনালী রংয়ের একটি ছোট তলা যুক্ত একটি শিকল তিনি পায়ে জড়িয়ে রাস্তার পাশে ঘুমিয়ে পড়েন। ঘুম থেকে জেগে তিনি দেখতে পান তিনি পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে আছেন। আশেপাশের উলামায়ে কেরামগণ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তার অবচেতন মনে তিনি বিভিন্ন ধরনের কথাবার্তা বলেন।অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার জানান, বর্তমানে মামলাটি তদন্তাধীন রয়েছে। খতিবের বক্তব্য যাচাই বাছাই করা হচ্ছে। এই ঘটনায় অন্য কোন ব্যক্তি/গোষ্ঠি জড়িত রয়েছে কিনা বা কি উদ্দেশ্যে কারো প্ররোচনায় এ কাজ করেছেন কিনা তা এখনো স্পষ্ট নয়। আরো অধিক তদন্তের মাধ্যমে পুরো বিষয়টি স্পষ্ট করে পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি সারা দেশে ব্যপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।উল্লেখ্য, গত ২২ অক্টোবর সকালে টঙ্গীর বাসা থেকে হাঁটতে বের হয়ে নিখোঁজ হয়েছিলেন খতিব মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজী। পরদিন (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নের সিতাগ্রাম হেলিপ্যাড এলাকায় পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশ থেকে শিকল বাঁধা অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করা হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ