সংগৃহীত ছবি
ভারতকে এ যাত্রায় বাঁচালেন ওয়াশিংটন সুন্দর ও রবীন্দ্র জাদেজা। তাদের দুজনের অনবদ্য সেঞ্চুরিতে শেষ পর্যন্ত ড্র হয় ম্যাচ। আর এর সঙ্গে সঙ্গে লজ্জার রেকর্ড থেকে বেঁচে যায় ভারত। কেননা এ টেস্টে হারলে টেস্ট সিরিজ হারের হ্যাটট্রিকের রেকর্ড বইয়ে স্থান করে নিতো ভারতীয় ক্রিকেট দল।
‘অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার’ ট্রফির পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের আগের তিনম্যাচের দুটিতে জয় পেয়েছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড আর একটি জিতেছে সফরকারী ভারত। তাই চতুর্থ টেস্ট জিতলেই সিরিজ নিশ্চিত হয়ে যেত স্বাগতিকদের। তবে এক ম্যাচ বেশি জিতে সুবিধাজনক স্থানে আছে ইংলিশরা। তাই সিরিজে সমতা আনতে শেষ টেস্ট জেতার বিকল্প নেই সফরকারীদের।
ম্যানচেস্টারে চতুর্থ টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৩৫৮ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারী ভারত। জবাবে জো রুট (১৫০) ও বেন স্টোকসের (১৪১) জোড়া সেঞ্চুরিতে ৬৬৯ রানের পাহাড় গড়ে ইংল্যান্ড। ৩১১ রানে পিছিয়ে পড়ায় পরাজয়ের শঙ্কায় ছিল ভারত।
তবে দ্বিতীয় ইনিংসে অনবদ্য পারফরম্যান্স করেন ভারতীয় অধিনায়ক শুবমান গিল, লোকেশ রাহুল, ওয়াশিংটন সুন্দর ও রবীন্দ্র জাদেজা। তবে রবীন্দ্র জাদেজা ও ওয়াশিংটন সুন্দরের কথা না বললেই নয়। গিলের আউটের পর তাদের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ম্যাচ ড্র করতে সক্ষম হয় সফরকারীরা।
ম্যাচ বাঁচাতে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শূন্য রানে ২ উইকেট হারায় ভারত। তৃতীয় উইকেটে ১৮৮ রানের সিমেন্ট জুটি গড়েন লোকেশ রাহুল ও শুবমান গিল। লোকেশ রাহুল নার্ভাস নাইনটিতে (৯০) আটকা পড়লেও সেঞ্চুরি করেন অধিনায়ক। অবশ্য সেঞ্চুরির পর বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি গিল। ২৩৮ বলে ১২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১০৩ রানে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে সাজঘরে ফেরেন তিনি। চলতি সফরে এটা গিলের চতুর্থ সেঞ্চুরি।
এরপর পঞ্চম উইকেটে ২০৩ রানের অপরাজিত জুটি গড়েন ওয়াশিংটন সুন্দর ও রবীন্দ্র জাদেজা। এ জুটি পঞ্চম দিনের খেলা শেষ করার পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে তুলে নেন সেঞ্চুরিও। সুন্দর ধৈর্যের প্রতিমূর্তি হয়ে ২০৬ বলে ৯টি চার আর এক ছক্কার সাহায্যে করেন ১০১। জাদেজা তোলেন ১৮৫ বলে ১৩টি চার আর এক ছক্কায় করেন ১০৭ রান।
তাদের সেঞ্চুরির পরপরই হাত মিলিয়ে ড্র মেনে মাঠ ছাড়েন দুই দলের খেলোয়াড়েরা। আর তাতে সিরিজের শেষ ম্যাচটাই হয়ে গেলো সিরিজ নির্ধারণী। চার ম্যাচ শেষে ইংল্যান্ড এগিয়ে ২-১ ব্যবধানে। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ওভালে শুরু হবে সিরিজ নির্ধারণী শেষ টেস্ট।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
তাসকিন আহমেদের বিরুদ্ধে এক বন্ধুকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বন্ধু সিফাতুর রহমান সৈকত মিরপুর মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগও করেছেন। অবশ্য মারধরের ঘটনা অস্বীকার করেছেন তাসকিন।ঢাকা পোস্টকে টাইগার পেসার বলেন, 'এটা আসলে একটা ভিত্তিহীন খবর। আমার আরেক বন্ধুর সাথে ঝগড়া হয়েছিল অন্য জনের। বাকি দুজনই আমার বন্ধু, সে আমার নামটা বলে ফেলেছে, আমার সাথে কোনো ঝগড়াই হয়নি ওর।'তাসকিন বিসিবিকে কি জানিয়েছেন এ প্রসঙ্গে বোর্ড পরিচালক ইফতেখার রহমান মিঠু ঢাকা পোস্টকে বলেন, 'সে (তাসকিন) জানিয়েছে এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি জড়িত না। তার বন্ধুদের মধ্যে দুই গ্রুপের মারামারি হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে মোটেও জড়িত নয় বলে জানিয়েছে তাসকিন।’পরে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের কাছে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে ঢাকা পোস্টকে তিনি বলেছেন, 'আমি যতটুকু জানি তাসকিন এখানে যুক্ত ছিল না। আমরা ক্রিকেটার ও পুলিশের সাথে কথা বলেছি। আপনাদের কাছে কোনো প্রমাণ থাকলে দেখাতে পারেন।’এদিকে, মিরপুর মডেল থানা পুলিশ অভিযোগের বিষয়টি স্বীকার করলেও সেটি জিডি হিসেবে নথিভুক্ত করা হয়নি বলে জানিয়েছে। তারা বলছে এ বিষয়ে প্রাথমিক তদন্ত চলছে। সত্যতা মিললে পরবর্তী আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।জানতে চাইলে মিরপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ রোমন ঢাকা পোস্টকে বলেন, তাসকিনের বাল্যবন্ধু একটা অভিযোগ করেছেন। তারা একে অপরের পরিচিত। স্পেসিফিকভাবে মারধর করার কথা লেখেননি। আজকে ভোরে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে কিল-ঘুষি মারার অভিযোগ করেছেন। আমরা বিষয়টি জিডি হিসেবে নয়, অভিযোগ হিসেবে গ্রহণ করে সত্যতা যাচাইয়ের জন্য অনুসন্ধান করছি। সত্যতা পেলে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।তিনি বলেন, ‘যিনি অভিযোগ করেছেন তিনি নিজেই আবার থানায় আসছেন। দেখি তিনি আবার কী বলতে চান।’ভোরের আকাশ//হ.র
ভারতকে এ যাত্রায় বাঁচালেন ওয়াশিংটন সুন্দর ও রবীন্দ্র জাদেজা। তাদের দুজনের অনবদ্য সেঞ্চুরিতে শেষ পর্যন্ত ড্র হয় ম্যাচ। আর এর সঙ্গে সঙ্গে লজ্জার রেকর্ড থেকে বেঁচে যায় ভারত। কেননা এ টেস্টে হারলে টেস্ট সিরিজ হারের হ্যাটট্রিকের রেকর্ড বইয়ে স্থান করে নিতো ভারতীয় ক্রিকেট দল।‘অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার’ ট্রফির পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজের আগের তিনম্যাচের দুটিতে জয় পেয়েছে স্বাগতিক ইংল্যান্ড আর একটি জিতেছে সফরকারী ভারত। তাই চতুর্থ টেস্ট জিতলেই সিরিজ নিশ্চিত হয়ে যেত স্বাগতিকদের। তবে এক ম্যাচ বেশি জিতে সুবিধাজনক স্থানে আছে ইংলিশরা। তাই সিরিজে সমতা আনতে শেষ টেস্ট জেতার বিকল্প নেই সফরকারীদের।ম্যানচেস্টারে চতুর্থ টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৩৫৮ রানে অলআউট হয়ে যায় সফরকারী ভারত। জবাবে জো রুট (১৫০) ও বেন স্টোকসের (১৪১) জোড়া সেঞ্চুরিতে ৬৬৯ রানের পাহাড় গড়ে ইংল্যান্ড। ৩১১ রানে পিছিয়ে পড়ায় পরাজয়ের শঙ্কায় ছিল ভারত।তবে দ্বিতীয় ইনিংসে অনবদ্য পারফরম্যান্স করেন ভারতীয় অধিনায়ক শুবমান গিল, লোকেশ রাহুল, ওয়াশিংটন সুন্দর ও রবীন্দ্র জাদেজা। তবে রবীন্দ্র জাদেজা ও ওয়াশিংটন সুন্দরের কথা না বললেই নয়। গিলের আউটের পর তাদের ব্যাটিং দৃঢ়তায় ম্যাচ ড্র করতে সক্ষম হয় সফরকারীরা।ম্যাচ বাঁচাতে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে শূন্য রানে ২ উইকেট হারায় ভারত। তৃতীয় উইকেটে ১৮৮ রানের সিমেন্ট জুটি গড়েন লোকেশ রাহুল ও শুবমান গিল। লোকেশ রাহুল নার্ভাস নাইনটিতে (৯০) আটকা পড়লেও সেঞ্চুরি করেন অধিনায়ক। অবশ্য সেঞ্চুরির পর বেশিক্ষণ ক্রিজে টিকতে পারেননি গিল। ২৩৮ বলে ১২টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১০৩ রানে চতুর্থ ব্যাটসম্যান হিসেবে সাজঘরে ফেরেন তিনি। চলতি সফরে এটা গিলের চতুর্থ সেঞ্চুরি।এরপর পঞ্চম উইকেটে ২০৩ রানের অপরাজিত জুটি গড়েন ওয়াশিংটন সুন্দর ও রবীন্দ্র জাদেজা। এ জুটি পঞ্চম দিনের খেলা শেষ করার পাশাপাশি ব্যক্তিগতভাবে তুলে নেন সেঞ্চুরিও। সুন্দর ধৈর্যের প্রতিমূর্তি হয়ে ২০৬ বলে ৯টি চার আর এক ছক্কার সাহায্যে করেন ১০১। জাদেজা তোলেন ১৮৫ বলে ১৩টি চার আর এক ছক্কায় করেন ১০৭ রান।তাদের সেঞ্চুরির পরপরই হাত মিলিয়ে ড্র মেনে মাঠ ছাড়েন দুই দলের খেলোয়াড়েরা। আর তাতে সিরিজের শেষ ম্যাচটাই হয়ে গেলো সিরিজ নির্ধারণী। চার ম্যাচ শেষে ইংল্যান্ড এগিয়ে ২-১ ব্যবধানে। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) ওভালে শুরু হবে সিরিজ নির্ধারণী শেষ টেস্ট।ভোরের আকাশ/জাআ
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিয়েছেন কিছু মাস আগেই। তবে এখনো ব্যাট-প্যাড হাতে মাঠে নিয়মিত হাজির হচ্ছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ঘরোয়া ও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে আরও কিছু বছর খেলার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার। তবে এর মধ্যেই উঠে এসেছে ভিন্ন এক সম্ভাবনার কথা—ম্যাচ রেফারি হিসেবে তাঁর ভবিষ্যৎ নিয়ে আলোচনা।আজ শনিবার মিরপুরে শুরু হয়েছে দুই দিনব্যাপী একটি ম্যাচ রেফারিদের কর্মশালা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি, যেখানে অংশ নিয়েছেন দেশের বিভিন্ন স্তরের ৩০ জন সাবেক ও বর্তমান ক্রিকেটার। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল মাহমুদউল্লাহকেও। তবে তিনি এই কর্মশালায় অংশ নেননি।বিসিবির আম্পায়ার্স বিভাগের প্রধান ইফতেখার রহমান মিঠুর সঙ্গে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহ। সেখানে তিনি স্পষ্ট করেছেন যে, বর্তমানে ঘরোয়া ক্রিকেটে খেলার দিকেই মনোযোগ দিচ্ছেন, তবে ভবিষ্যতে—অর্থাৎ খেলা থেকে সম্পূর্ণ অবসর নেওয়ার পর—ম্যাচ রেফারির দায়িত্ব নিতে পারেন।এদিকে, বিসিবির বর্তমান সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল সম্প্রতি জানিয়েছেন, মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিম দুজনেই ক্যারিয়ার শেষে কোচ হওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে বুলবুল বলেন, “আমি বোর্ডে আসার আগেই মাহমুদউল্লাহ এবং মুশফিক আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল। তারা দুজনেই আন্তর্জাতিক কোচ হতে চায়। আমরা বিসিবির ট্রেনিং ও এডুকেশন প্রোগ্রামগুলোর মাধ্যমে এদের সেই পথে সহায়তা করতে চাই, ইনশাআল্লাহ।”সব মিলিয়ে বলা যায়, খেলার মাঠে মাহমুদউল্লাহর উপস্থিতি এখনো অব্যাহত থাকলেও, ভবিষ্যতে ক্রিকেট প্রশাসন বা কোচিং পেশায় তাঁর অংশগ্রহণের দ্বারও ক্রমেই উন্মোচিত হচ্ছে। এখন শুধু সময়ের অপেক্ষা।ভোরের আকাশ//হ.র
এশিয়া কাপ আয়োজন নিয়ে ছিল নানা রকমের শঙ্কা। তবে সব শঙ্কা উড়িয়ে, জল্পনা-কল্পনার অবসান শেষে মাঠে গড়াতে চলেছে এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের এই টুর্নামেন্ট। ঢাকায় হয়ে যাওয়া এসিসির বার্ষিক সাধারণ সভার পর এসিসির চেয়ারম্যান মহসিন নাকভি এশিয়া কাপ শুরুর দিন-তারিখ জানান। এরপর তিনি জানিয়েছেন এশিয়া কাপের পূর্ণাঙ্গ সূচি।২০২৫ সালের এশিয়া কাপ আয়োজিত হবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে (ইউএই)। শনিবার (২৬ জুলাই) এ ঘোষণা দিয়েছেন এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) এবং পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (পিসিবি) চেয়ারম্যান মোহসিন নাকভি।এ বছরের এশিয়া কাপ হবে টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে। মোট আটটি দল প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে এই মর্যাদাসম্পন্ন টুর্নামেন্টে— ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, হংকং, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমান। প্রতিযোগিতার সবকটি ম্যাচই অনুষ্ঠিত হবে সংযুক্ত আরব আমিরাতে। আটটি দলকে দুই গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। যেখানে সহজ গ্রুপে পড়েছে বাংলাদেশ। 'বি' গ্রুপে টাইগারদের প্রতিদ্বন্দ্বীরা হচ্ছে শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান ও হংকং। অন্যদিকে একই গ্রুপে ভারত-পাকিস্তান, 'এ' গ্রুপে তাদের সঙ্গী সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমান।প্রত্যেক দল গ্রুপ পর্বে ৩টি করে ম্যাচ খেলার সুযোগ পাবে। বাংলাদেশ ১১ সেপ্টেম্বর হংকংয়ের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু করবে। এরপর ১৩ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা। ১৬ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ আফগানিস্তান। সুপার ফোর পর্ব শুরু হবে ২০ সেপ্টেম্বর থেকে। এর আগে ৯ সেপ্টেম্বর আফগানিস্তান ও হংকংয়ের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে এশিয়া কাপ। ভারত তাদের এশিয়া কাপ শুরু করবে ১০ সেপ্টেম্বর স্বাগতিক সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিপক্ষে। তাছাড়া ভারত-পাকিস্তান হাই ভোল্টেজ ম্যাচ হবে ১৪ সেপ্টেম্বর। ভারত তাদের গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচ খেলবে ১৯ সেপ্টেম্বর, প্রতিপক্ষ ওমান। গ্রুপ পর্ব শেষে মাঠে গড়াবে সুপার ফোর পর্ব। যেখানে দুটি গ্রুপের শীর্ষ দুই দল খেলবে। ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে ২৮ সেপ্টেম্বর।মূলত ভারতেই হওয়ার কথা ছিল ২০২৫ এশিয়া কাপ। তবে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে চলমান রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে আয়োজন স্থান বদলাতে হয়েছে। ভারত আয়োজক হলেও পাকিস্তান দল ভারতে খেলতে অস্বীকৃতি জানালে, যৌথ সিদ্ধান্তে নিরপেক্ষ ভেন্যু হিসেবে বেছে নেওয়া হয় সংযুক্ত আরব আমিরাতকে।ভোরের আকাশ/এসএইচ