দুদকের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী ডা. জুবাইদা রহমানের তিন বছরের সাজার বিরুদ্ধে করা আপিলের শুনানি বৃহস্পতিবার (২২ মে) দিন ধার্য করা হয়েছে।বুধবার (২১ মে) সকালে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী কায়সার কামাল, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঁইয়া।এর আগে আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জোবাইদা রহমানকে জামিন দেন আদালত।২০২৩ সালের আগস্টে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে ৯ বছর ও তার স্ত্রী ডা. জোবাইদা রহমানের তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিলেন আদালত।৫ আগস্টের পর আপিলের শর্তে জোবাইদা রহমানের সাজা ১ বছর স্থগিত করে সরকার। ১৭ বছর পর ৬ মে বেগম জিয়ার সঙ্গে দেশে ফেরেন ডা. জোবাইদা রহমান। জোবাইদা রহমানের আইনজীবীরা বলছেন, রাজনীতি থেকে জিয়া পরিবারকে দূরে রাখতেই তারেক রহমান ও তার স্ত্রীকে সাজা দেওয়া হয়। আপিল শুনানি হলে খালাস পাবেন তারেক-জোবাইদা দম্পতি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
২১ মে ২০২৫ ১০:১৩ পিএম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে এবার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির উপ-পরিচালক মাসুদুর রহমানকে এ অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। রোববার (১৮ মে) সংস্থাটির উপ-পরিচালক মাসুদুর রহমানকে এ অনুসন্ধানের দায়িত্ব দেওয়া হয়।দুদক জানায়, সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জরিসহ শেখ হাসিনার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদের হিসাব খতিয়ে দেখবে দুদকের অনুসন্ধানকারী দল। একইসঙ্গে আয়কর নথির সঙ্গে বাস্তবে তার সম্পদের হিসাব মিলিয়ে দেখা হবে।এর আগে, প্লট জালিয়াতি, বিদেশে অর্থ পাচার, প্রকল্পের অর্থ লুটপাটের একাধিক অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। এরই মধ্যে পূর্বাচলে প্লট জালিয়াতির মামলায় চর্জশিট দাখিল করা হয়েছে। ফলে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।এ ছাড়া বিমানবন্দরে উন্নয়ন প্রকল্পের নামে লুটপাটের অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও একটি মামলা করতে যাচ্ছে দুদক।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৮ মে ২০২৫ ১১:১৫ পিএম
ফ্যাসিস্ট সরকারের অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় জেল খেটেছি: রফিকুল আমীন
পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের অনৈতিক প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় রোষানলের শিকার হয়ে দীর্ঘদিন কারাবরণ করতে হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ডেসটিনি গ্রুপের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টির আহ্বায়ক ড. মোহাম্মদ রফিকুল আমীন। তিনি বলেন, সততার সঙ্গে ডেসটিনি গ্রুপ পরিচালনা করছিলাম। যার বড় প্রমাণ গ্রুপটির ছয় থেকে সাত হাজার কোটি টাকার সম্পদ থাকলেও দায় মাত্র ৩ হাজার কোটি টাকার। বুধবার (১৪ মে) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ‘মিট দ্যা রিপোর্টার্স’ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।রফিকুল আমীন বলেন, আমি এখনও ডেসটিনির ম্যানেজমেন্টে প্রবেশ করতে পারিনি। ডেসটিনি ছাড়া আমি কোনো নতুন কোম্পানিও শুরু করিনি। আমি একটি ই-কমার্স কোম্পানি শুরু করেছিলাম সেটিও এখন বন্ধ। ডেসটিনির কোনো ঋণের দায় নেই। গ্রুপটির ছয় থেকে সাত হাজার কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে, তবে দায় মাত্র ৩ হাজার কোটি টাকার। দায়িত্ব পেলে এবং বন্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো সচল করে দিলে বিনিয়োগকারীদের টাকা ফেরত দেয়া শুরু করবো।তিনি বলেন, যখন ডেসটিনির কার্যক্রম শুরু করি তখন ফ্যাসিস্ট সরকারের রোষানলে পড়ি। আমি সততার সর্বোচ্চ পন্থা নিয়ে ডেসটিনি শুরু করি। আমার প্রতি রাজনৈতিক ইস্যু বানিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠিয়ে দেয়। তারা যে মামলা করেছে সেখানে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল না। তবে আমি নিয়ম মেনে একটা সমবায় সমিতি করি। সেখানে একটি আমার ভুল ছিল আমি অনুমোদন না নিয়ে ৫ লাখ টাকার বেশি কেন বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করেছিলাম। সমবায় আইনে মামলা করার কথা থাকলেও আমার বিরুদ্ধে মামলা করা হলো মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে। আমাকে হয়রানি করতে দুদকের কয়েকজন কর্মকর্তার উৎসাহে ওই মামলা দেয়া হয়।রফিকুল আমীন বলেন, মুদ্রা পাচার আইন নাম থাকলেও আমাকে সেই আইনে মামলা না দেখিয়ে ২০১২ সালের আইনে ফেলে দীর্ঘ কারাবাসের ব্যবস্থা করা হয়। আমাকে ২০০৯, ২০১২ সালের আইনে জড়িয়েছে আমাকে যা ছিল অন্যায়। এমনকি তারিখ পরিবর্তন করে দিয়েছিল। আমার বিরুদ্ধে অনেক বড় ষড়যন্ত্র করা করা হয়। ২০১২ সালে যখন একটি মামলার রায় হয় তখন জজ সাহেব বুঝতে পারলেন মামলাটা দুদক সাজিয়ে করেছে। তখন ওই সব কর্মকর্তাদের ডাকা হয় আদালতে তারা তখন কয়েকটি পত্রিকার রিপোর্ট উপস্থাপন করে আমাকে অপরাধী প্রমাণের চেষ্টা করে। এতে আদালত প্রকাশ্যে দুদক কর্মকর্তাদের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করেন।তিনি বলেন, পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দুর্নীতি দমন কমিশনেও (দুদক) একটা টর্চার সেলে পরিণত হয়েছিল। সেখানে আমাদেররকে মিথ্য জবানবন্দি নেয়ার জন্যে চোখে কাপড় বেঁধে এবং মুখে গরম পানি ঢেলে অমানবিক নির্যাতন করা হতো। আমাকে ১৬৪ ধারায় সাক্ষী দিতে বলেছিলেন। আমি দেইনি বলে আমার সাথে গ্রেপ্তার হওয়া ডেসটিনি ২০০০-এর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনকে রিমান্ডে সীমাহীন টর্চার করে। দুদক আসলে একটা টর্চার সেলে পরিণত হয়েছিল বিগত সরকারের আমলে।তিনি আরো বলেন, দুদক তো দুর্নীতি দমন করে। তারা কেন টর্চার করবে?রফিকুল আমীন বলেন, আমি ২৩ দিন ছিলাম দুদকে। আমাদের মারধর করে সাইকোলোজিক্যালি ডাউন করা হয়। আমাদের লোকদের বলা হতো সাক্ষী হবা, নাকি আসামি হবা। তারা বলতেন, আমরা অন্যায় করিনি। দুদকের ষড়যন্ত্রকারীরা কোন মামলায় ডেসটিনির ৪৫ বিনিয়োগকারীদের সাক্ষী রাখেনি। সাক্ষী হয়েছে সরকারি কর্মকর্তা, বানিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এভাবে ২১৯ জন সাক্ষী বানায়। আমাকে রিমান্ডে নিয়ে দুদক থেকে প্রস্তাব দেওয়া হয়, বিদেশে চলে যান। আমি বলেছি আমি যাব না। তারা আবার অফার করে ডেসটিনি সব বন্ধ করে দেন এক সপ্তাহের মধ্যে জামিন দেব। আমি বললাম বিনিয়োগকারিরা বেকার হয়ে যাবে।তিনি বলেন, আমাকে হুমকি দেয়া হয়েছে, আপনি যদি আমাদের কথা না শুনেন (অনৈতিক প্রস্তাব) আপনার বউ বাচ্চা ধরে নিয়ে আসবো। আমি তাতে রাজি না হওয়ায় আমার বউকে আসামি করা হয়েছে। আমার বউ এখনো জেলে আছে। বিনা অপরাধে কত মানুষ জেল খাটছে। হাসিনার অত্যাচারে যারা বিনাদোষে জেলে গেছেন তারা এখনো বের হতে পারেনি। জেলে থাকতে আমি সবাইকে কথা দিয়ে এসেছি আমি রাজনৈতিক মঞ্চ তৈরি করব সেখানে আপনাদের নির্যাতনের কথা বলব। এসব অবিচার জুলুমের প্রতিবাদ করতেই পূর্বের পরিকল্পনা অনুয়ায়ী আজ রাজনীতিতে নেমেছি। আজকের আমজনগণ পার্টি তারই অংশ। আমি মানুষের পাশে দাড়াতে রাজনৈতিক দল গঠন করেছি।পার্টির নাম পরিবর্তন সম্পর্কে রফিকুল আমীন বলেন, আমজনতা নাম ছিল শুরুতে এটি ২০২২ সালে আমি চিন্তা করেছিলাম। ৫ আগস্টের পর আমজনতা দল নামে একটি দল এলো এরপর আমজনতা দলের নেতা তারেক রহমানের অনুরোধ করেন দলের নাম পরিবর্তনের জন্যে। আমি প্রতিহিংসা না করে তাদের সম্মানে আমজনগণ পার্টি নামকরণ করেছি।ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির আয়োজনে সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় মিট দ্যা প্রেসে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি আবু সালেহ আকন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৫ মে ২০২৫ ০৪:৪০ এএম
হাইকোর্টে জামিন পেলেন জোবাইদা রহমান
সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়েরকৃত মামলায় ৩ বছরের সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসাথে সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন আদালত।বুধবার (১৪ মে) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে তারেকপত্নীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন।এর আগে, মঙ্গলবার (১৩ মে) তিন বছরের কারাদণ্ডের আপিলের জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমানকে ৫৮৭ দিনের বিলম্ব মার্জনা করেন হাইকোর্ট। জোবাইদা রহমানের আবেদনের শুনানি নিয়ে বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবাইদা রহমানসহ তিনজনের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। পরের বছর তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয়।২০২৩ সালে ২ আগস্ট ঢাকার জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালত তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জোবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। কিন্তু গত বছর রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ২ অক্টোবর ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।এরপর দীর্ঘ ১৭ বছর পর ৬ মে শাশুড়ি খালেদা জিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশে ফেরেন জোবাইদা রহমান। এর আগে স্বামী তারেক রহমানের সঙ্গে তিনি ২০০৮ সালে লন্ডনে যান।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৪ মে ২০২৫ ১০:৩১ পিএম
গুলশানের ফ্ল্যাট দখল: টিউলিপসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা
অবৈধ সুবিধা নিয়ে রাজধানীর গুলশানে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের ফ্ল্যাট দখলের নেওয়ার অভিযোগে যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রতিমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মনিরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার অন্য আসামিরা হলেন- রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা শাহ মো. খসরুজ্জামান এবং সাবেক সহকারী আইন উপদেষ্টা-১ সরদার মোশারফ হোসেন।মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র, অপরাধমূলক অসদাচরণ ও অপরাধমূলক বিশ্বাস ভঙ্গের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোনো টাকা পরিশোধ না করেই অবৈধ পারিতোষিক হিসাবে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেডের কাছ থেকে অবৈধ সুবিধা নিয়ে গুলশান-২ এর ফ্ল্যাট (ফ্ল্যাট নম্বর বি/২০১, বাড়ি নম্বর ৫এ ও ৫বি (পুরাতন), বর্তমানে- ১১৩, ১১বি (নতুন), রোড নম্বর ৭১) দখল নিয়ে ও পরে রেজিস্ট্রি মূলে খতিয়ান গ্রহণ বা প্রদানের অভিযোগ আনা হয়েছে। আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ১২০বি/৪০৯/১৬১/১৬২/১৬৩/১৬৪/১৬৫(ক)/১০৯ ধারা তৎসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭এর ৫(২) ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৬ এপ্রিল ২০২৫ ০৩:০১ এএম
অভিযোগ নিয়ে দুদকে হাসনাত-সারজিস
অতি গোপনীয় অভিযোগ নিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যানের সঙ্গে সাক্ষাৎকার করেছেন এনসিপির উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সারজিস আলম। বুধবার (০৯ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটার দিকে দুদক থেকে বের হয়ে তারা এ কথা বলেন।কী ধরনের অভিযোগ জানতে চাইলে তিনি বলেন, ভেরি কনফিডেনসিয়াল (অতি গোপনীয়)।’ কাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ– এ প্রশ্নে সরাসরি উত্তর না দিয়ে হাসনাত বলেন, ‘এটিও ভেরি কনফিডেনসিয়াল। এখন কনফিডেনসিয়াল বিষয় বলে দিলে তো আর কনফিডেনসিয়াল থাকলো না। তাছাড়া অপরাধীরা তখন সতর্ক হয়ে যাবে।এনসিপির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম সাংবাদিকদের বলেন, অতীতে দুদককে ব্যবহার করে অনেকে সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। অনেক সাধারণ মানুষকে আবার বিনা অপরাধে হয়রানি করা হয়েছে। এই সময়ে এসেও এখন আমরা সেটি প্রত্যাশা করি না। আমাদের কিছু অভিযোগ ছিল সেটি আমরা লিখিতভাবে জানিয়েছি। সেটি জানাতেই আমরা এখানে এসেছি। এর বেশিকিছু এখন বলছি না।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ এপ্রিল ২০২৫ ০৩:০৭ এএম
সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদের নামে দুদকের মামলা
জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।সোমবার (৭ এপ্রিল) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।দুদক সূত্রে জানা যায়, দিনাজপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জ্ঞাত আয়ের উৎসের সাথে অসঙ্গতিপূর্ণ ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৭ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। এছাড়া তার নিজ নামে ১১টি ব্যাংক হিসাব ও ৫টি কার্ড হিসাবে মোট ১৩ কোটি ৬৮ লাখ ২৩ হাজার ৫১০ টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগ রয়েছে।আসামির বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৭ (১) ধারা, দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭ এর ৫ (২) ধারা এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। ভোরের আকাশ/এসএইচ