সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ- ২০২৫ এর চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান আইন উপদেষ্টা।আইন উপদেষ্টা বলেন, এ নিয়ে গেজেট প্রকাশ করতে সাত দিনের মতো সময় লাগতে পারে। পৃথক সচিবালয় প্রতিষ্ঠা করতে দুই মাসের মতো সময় লাগতে পারে। পুরোটাই নির্ভর করছে প্রধান বিচারপতির ওপর।তিনি বলেন, সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশের খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। এর মাধ্যমে বিচার বিভাগ স্বাধীন হবে। পূর্ণ স্বাধীনতা নিশ্চিত হবে।তিনি আরও বলেন, এখন থেকে নিম্ন আদালতের বিচারক নিয়োগ, বদলি, অন্যান্য বিষয় এবং আদালতের কন্ট্রোল ও শৃঙ্খলা সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়ের হাতে ন্যাস্ত থাকবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
২০ নভেম্বর ২০২৫ ০৫:৫৭ পিএম
জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ
সুপ্রিম কোর্ট, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এলাকা, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয় ও বার ভবনের নিরাপত্তার স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।রোববার (৯ নভেম্বর) সুপ্রিম কোর্টের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) ড. মো. আতিকুস সামাদের স্বাক্ষর করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। প্রধান বিচারপতি এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিরা সুপ্রিম কোর্টে বিচারকার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লাখ মামলার নথি এই কোর্টে রাখা আছে।সম্প্রতি লক্ষ করা যাচ্ছে, সুপ্রিম কোর্টের মালিকানাধীন জাতীয় ঈদগাহ মাঠ ও প্রধান বিচারপতির সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশের জন্য ব্যবহৃত মূল ফটকসংলগ্ন ফোয়ারা এলাকায় বহিরাগত ও অপরিচিত লোকজনের আনাগোনা বেড়েছে, যা সুপ্রিম কোর্ট ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ।এমতাবস্থায় সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের স্বার্থে জাতীয় ঈদগাহ মাঠে বহিরাগতদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হলো। যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে এ বিজ্ঞপ্তি প্রচারিত হলো।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ নভেম্বর ২০২৫ ০৫:০২ পিএম
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদ আর নেই
বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. সালাউদ্দিন আহমেদ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।মরহুমের জানাজা আজ বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।২০০৮ সালের ১৩ জুলাই থেকে ২০০৯ সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তিনি ১৯৬৯ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স থেকে অর্থনীতিতে বিএসসি শেষ করেন। এরপর ১৯৭০ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ এবং ১৯৮৪ সালে কলম্বিয়া ল স্কুল থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন।১৯৭০-এর দশকে সালাহউদ্দিন আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি পড়াতেন এবং ডক্টর কামাল হোসেনের সহযোগী হিসেবে আইনপেশায় যুক্ত ছিলেন।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৩০ এএম
সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল সালাউদ্দিন আহমেদ আর নেই
বাংলাদেশের সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সিনিয়র অ্যাডভোকেট মো. সালাউদ্দিন আহমেদ মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর।রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) ভোরে রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।মরহুমের জানাজা আজ বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।২০০৮ সালের ১৩ জুলাই থেকে ২০০৯ সালের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তিনি ১৯৬৯ সালে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিক্স থেকে অর্থনীতিতে বিএসসি শেষ করেন। এরপর ১৯৭০ সালে লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমএ এবং ১৯৮৪ সালে কলম্বিয়া ল স্কুল থেকে এলএলএম ডিগ্রি অর্জন করেন।১৯৭০-এর দশকে সালাহউদ্দিন আহমেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতি পড়াতেন এবং ডক্টর কামাল হোসেনের সহযোগী হিসেবে আইনপেশায় যুক্ত ছিলেন।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:৩০ এএম
বিচার বিভাগের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ পেল সুপ্রিম কোর্ট
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের কিছু অংশ অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। এর ফলে অধস্তন আদালতের বিচারকদের বদলি ও পদোন্নতির ক্ষমতা সুপ্রিম কোর্টের হাতে ফিরল বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।এ ছাড়া তিন মাসের মধ্যে পৃথক সচিবালয় গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।এদিন সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের রায় ঘোষণা শুরু হয়।গত ১৩ আগস্ট বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। একইসঙ্গে এ বিষয়ে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।সেদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম।গত ২৩ এপ্রিল বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শুরু হয়।বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদন নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টে বেঞ্চ গঠন করে দেন প্রধান বিচারপতি। গত ২০ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ এ বেঞ্চ নির্ধারণ করেন।এর আগে মামলাটি বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি ও নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। তবে গত ২৪ মার্চ বিচারপতি ফারাহ মাহবুব আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় সেই বেঞ্চটি ভেঙে যায়। এরপর সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ সংক্রান্ত মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য নতুন বেঞ্চ নির্ধারণের আবেদন করেন রিটকারী আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।তিনি গত বছরের ২৫ আগস্ট ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে মূল সংবিধানের ১৯৭২ সালের ১১৬ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিটটি দায়ের করেন। পরে হাইকোর্ট রুল জারি করে জানতে চান– বিদ্যমান সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না।বর্তমানে প্রযোজ্য (সংশোধিত) সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘অধস্তন আদালতের দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি, ছুটি মঞ্জুরিসহ) ও শৃঙ্খলা বিধানের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে।’ কিন্তু ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছিল, ‘বিচারকর্মবিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের এবং বিচার বিভাগীয় দায়িত্বে নিযুক্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধান সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত থাকবে।’বিদ্যমান সংবিধানের অনুযায়ী বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, পদায়ন, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি ও শৃঙ্খলাবিধির ক্ষেত্রে নির্বাহী বিভাগের প্রভাব রয়েছে, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০২:৫৪ এএম
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ বাতিল প্রশ্নে রায় ঘোষণা শুরু
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের রায় ঘোষণা শুরু হয়েছে।মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫০ মিনিটে বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রায় ঘোষণা শুরু হয়।গত ১৩ আগস্ট বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষ হয়। একইসঙ্গে এ বিষয়ে রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।সেদিন আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। ইন্টারভেনর হিসেবে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট আহসানুল করিম।গত ২৩ এপ্রিল বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের চূড়ান্ত শুনানি শুরু হয়।বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট আবেদন নিষ্পত্তির জন্য হাইকোর্টে বেঞ্চ গঠন করে দেন প্রধান বিচারপতি। গত ২০ এপ্রিল প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ এ বেঞ্চ নির্ধারণ করেন।এর আগে মামলাটি বিচারপতি ফারাহ মাহবুবের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে শুনানি ও নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। তবে গত ২৪ মার্চ বিচারপতি ফারাহ মাহবুব আপিল বিভাগের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় সেই বেঞ্চটি ভেঙে যায়। এরপর সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ সংক্রান্ত মামলাটি নিষ্পত্তির জন্য নতুন বেঞ্চ নির্ধারণের আবেদন করেন রিটকারী আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।তিনি গত বছরের ২৫ আগস্ট ১০ জন আইনজীবীর পক্ষে মূল সংবিধানের ১৯৭২ সালের ১১৬ অনুচ্ছেদ পুনর্বহালের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিটটি দায়ের করেন। পরে হাইকোর্ট রুল জারি করে জানতে চান– বিদ্যমান সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না।বর্তমানে প্রযোজ্য (সংশোধিত) সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘অধস্তন আদালতের দায়িত্ব পালনরত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ (কর্মস্থল নির্ধারণ, পদোন্নতি, ছুটি মঞ্জুরিসহ) ও শৃঙ্খলা বিধানের দায়িত্ব রাষ্ট্রপতির ওপর ন্যস্ত থাকবে।’ কিন্তু ১৯৭২ সালের মূল সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছিল, ‘বিচারকর্মবিভাগে নিযুক্ত ব্যক্তিদের এবং বিচার বিভাগীয় দায়িত্বে নিযুক্ত ম্যাজিস্ট্রেটদের নিয়ন্ত্রণ ও শৃঙ্খলা বিধান সুপ্রিম কোর্টের ওপর ন্যস্ত থাকবে।’বিদ্যমান সংবিধানের অনুযায়ী বিচার বিভাগের কর্মকর্তাদের নিয়োগ, পদায়ন, বদলি, পদোন্নতি, ছুটি ও শৃঙ্খলাবিধির ক্ষেত্রে নির্বাহী বিভাগের প্রভাব রয়েছে, যা বিচার বিভাগের স্বাধীনতার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।ভোরের আকাশ/তা.কা
০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০১:২৩ এএম
হাইকোর্টের রায় স্থগিত, ডাকসু নির্বাচনে বাধা নেই
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন আগামী ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত স্থগিত করে দেওয়া হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেছেন চেম্বার আদালত।সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব এ আদেশ দেন। হাইকোর্টের আদেশের পর তাৎক্ষণিক হাতে লেখা আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত এ আদেশ দেন।বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আইনজীবী শিশির মনির। তিনি বলেন, ডাকসু নির্বাচনে হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে চেম্বার আদালতে আবেদন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরে এক আদেশে হাইকোর্টের রায় স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। ফলে ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো বাধা রইল না।এর আগে, সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি হাবিবুল গণি ও বিচারপতি এস কে তাহসিন আলীর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করে আদেশ দেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ০৬:৫৭ এএম
রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদা নিয়ে ফের আপিল শুনানি ৪ নভেম্বর
দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম (ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স) সংক্রান্ত আপিলের অনুমতি দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। একইসঙ্গে এ বিষয়ে আপিল শুনানির জন্য আগামী ৪ নভেম্বর নির্ধারণ করেছেন আদালত।বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) সকাল সাড়ে ৯টায় বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে ৬ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন।এর আগে, গত ৩০ জুলাই দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদার ক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষ হয়। গত ২৭ এপ্রিল দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদনের শুনানি শুরু হয়।গত ৯ জানুয়ারি দেশের রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদার ক্রম ঠিক করতে আপিল বিভাগে দ্রুত রিভিউ শুনানির আবেদন করে বিচারকদের সংগঠন জুডিসিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন।প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন ৫ সদস্যের আপিল বিভাগে আইনজীবী ব্যারিস্টার নিহাদ কবীর এ আবেদন করেন। পরে রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমে অন্তর্ভুক্ত করতে আবেদন করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেলরা। এছাড়া, ৬৯ আইনজীবীর পক্ষে আবেদন করেন আইনজীবী ইশরাত হাসান। ২০১৫ সালের ১১ জানুয়ারি রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম ঠিক করে রায় দেন আপিল বিভাগ। যার পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ হয় ২০১৬ সালের ১০ নভেম্বর।সেই রায়ে বলা হয়১. সংবিধান যেহেতু রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন, সেহেতু রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের শুরুতেই সাংবিধানিক পদাধিকারীদের গুরুত্ব অনুসারে রাখতে হবে।২. জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যরা রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ২৪ নম্বর থেকে ১৬ নম্বরে সরকারের সচিবদের সমমর্যাদায় উন্নীত হবেন। জুডিশিয়াল সার্ভিসের সর্বোচ্চ পদ জেলা জজ। অন্য প্রশাসনের সর্বোচ্চ স্তরে সচিবরা রয়েছেন।৩. অতিরিক্ত জেলা জজ ও সমমর্যাদার বিচার বিভাগীয় সদস্যদের অবস্থান হবে জেলা জজদের ঠিক পরেই, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রমের ১৭ নম্বরে।রায়ে আরও বলা হয়, রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম কেবল রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। নীতি নির্ধারণী ক্ষেত্র বা অন্য কোনো কার্যক্রমে যেন এর ব্যবহার না হয়।প্রসঙ্গত, রুলস অব বিজনেস অনুযায়ী ১৯৮৬ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে তৈরি করে তা প্রজ্ঞাপন আকারে প্রকাশ করা হয়। ২০০০ সালে এটি সংশোধন করা হয়। সংশোধিত এ ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করে বাংলাদেশ জুডিশিয়াল সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সাবেক মহাসচিব আতাউর রহমান। ওই রিটের ওপর ২০১০ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট রায় দেন। রায়ে ওই ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্সে বাতিল করে আট দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
২৮ আগস্ট ২০২৫ ০২:৩৭ এএম
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ আবেদনের শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে দায়ের করা চারটি আবেদনের শুনানি আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) আবারও শুরু হচ্ছে। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের সাত বিচারকের বেঞ্চ এ শুনানি গ্রহণ করবেন।এর আগে, মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) আবেদনগুলোর ওপর প্রাথমিক শুনানি হয়। আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। এরপর আদালত পরবর্তী শুনানির জন্য ২৭ আগস্ট দিন ধার্য করেন।তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বৈধতা নিয়ে প্রথম আইনি চ্যালেঞ্জ আসে ১৯৯৬ সালে। ওই বছরই সংবিধানে ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে এ ব্যবস্থা চালু করা হয়। পরে এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন আইনজীবী এম সলিম উল্লাহসহ তিনজন। হাইকোর্ট সেই রিট খারিজ করে সংশোধনীকে বৈধ ঘোষণা করে। তবে ২০০৫ সালে রায়টির বিরুদ্ধে আপিল করা হয়। দীর্ঘ শুনানির পর ২০১১ সালের ১০ মে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ত্রয়োদশ সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বাতিল করে দেয়। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চ ওই রায় দেন।যদিও রায়ে বলা হয়েছিল, অবিলম্বে এই ব্যবস্থা বাতিল না করে দশম ও একাদশ জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনেই হতে পারে। তবে তার জন্য সংসদে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য প্রয়োজন বলে আদালত মত দেন।এরপর দীর্ঘদিন তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে নতুন কোনো আইনি উদ্যোগ না থাকলেও, চলতি বছরের ২৫ আগস্ট বিষয়টির পুনরায় বিবেচনা চেয়ে প্রথম রিভিউ আবেদনটি করা হয়। সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ আরও চার বিশিষ্ট ব্যক্তি এই আবেদন করেন। বাকি চারজন হলেন— তোফায়েল আহমেদ, এম হাফিজ উদ্দিন খান, জোবাইরুল হক ভূঁইয়া এবং জাহরা রহমান। তাদের পক্ষে আবেদন দাখিল করেন অ্যাডভোকেট শরীফ ভূঁইয়া ও ব্যারিস্টার তানিম হোসেন শাওন।এরপর ১৬ অক্টোবর বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষে রিভিউ আবেদন করা হয়। আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী জয়নুল আবেদীন। সর্বশেষ ২৩ অক্টোবর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরিয়ে আনার দাবিতে আরেকটি রিভিউ আবেদন করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির পক্ষে আবেদন দায়ের করেন সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। এই আবেদনও দায়ের করেন আইনজীবী শিশির মনির।ভোরের আকাশ/মো.আ.
২৭ আগস্ট ২০২৫ ১২:৩০ এএম
আইনের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের সংলাপ
দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সুপ্রিম কোর্টের সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল সুপ্রিম কোর্টের অডিটোরিয়ামে ‘পারস্পরিক মতবিনিময় : সুপ্রিম কোর্ট ও আইন শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংলাপ’ শিরোনামে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের সই করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে প্রথমপর্যায়ে দেশের কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের চারজন করে শিক্ষার্থী (জেন্ডার সমতার ভিত্তিতে মনোনীত) নিয়ে কনফারেন্সটি অনুষ্ঠিত হয়।অর্থনৈতিক সহযোগিতা বিষয়ক জার্মান ফেডারেল মন্ত্রণালয়ের পক্ষে জিআইজেড বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহযোগিতায় সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল ড. আজিজ আহমদ ভূঞা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের রেজিস্ট্রার হাবিবুর রহমান সিদ্দিকী। এতে সভাপতিত্ব করেন আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মুহা. হাসানুজ্জামান।আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জার্মান দূতাবাসের প্রতিনিধি, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী, আমন্ত্রিত অতিথি ও সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির কর্মকর্তারা।সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘দ্বিতীয় পর্যায়ে আগামী সেপ্টেম্বর মাসে দেশের আরও কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ ধরনের একটি কনফারেন্স আয়োজন করা হবে।’‘বাংলাদেশের বিচার বিভাগ একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীল সাংবিধানিক গণতন্ত্র গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। একটি স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও শক্তিশালী বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ অবিরাম চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই গত বছর ২১ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের দুই বিভাগের বিচারপতি ও সারা দেশের জেলা আদালতগুলোতে কর্মরত বিচারকদের সামনে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে বিচার বিভাগ সংস্কারের রোডম্যাপ তুলে ধরেন। সে রোডম্যাপ বাস্তবায়নে প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্ট দেশি-বিদেশি বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে সভা, সেমিনার ও কর্মশালা চালিয়ে যাচ্ছে।’এছাড়া বিচারপ্রার্থীদের জন্য সহজতর বিচার সেবা এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে প্রধান বিচারপতি ১২ দফা নির্দেশনা দিয়েছেন। তারই অংশ হিসেবে সুপ্রিম কোর্ট ভবিষ্যৎ আইন পেশাজীবীদের সঙ্গে দৃঢ় সংযোগ গড়তে আইনের শিক্ষার্থীদের জন্য এ সংলাপের আয়োজন করছে।বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট বিশ্বাস করে, সংলাপের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিচারপ্রক্রিয়া সম্পর্কে বাস্তব ধারণা এবং আদালতও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি লাভ করবেন, যা সামগ্রিকভাবে দেশের আইনাঙ্গনকে সমৃদ্ধ করবে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।ভোরের আকাশ/তা.কা
০৩ আগস্ট ২০২৫ ০১:৩১ এএম
সোহাগ হত্যা: বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন চেয়ে রিট
রাজধানীর পুরান ঢাকার মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগ (৩৯) নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে আঘাত করে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে।রোববার (১৩ জুলাই) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ।তিনি জানান, রিটে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে আগামীকাল সোমবার (১৪ জুলাই) এ রিটের ওপর শুনানি হতে পারে।জানা যায়, গত বুধবার (৯ জুলাই) সন্ধ্যায় মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর গেটের সামনে পাকা রাস্তার ওপর একদল লোক সোহাগ নামে এক ভাঙারি ব্যবসায়ীকে পাথর দিয়ে মাথায় আঘাত করে এবং কুপিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের বড় বোন বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। আর পুলিশ অস্ত্র আইনে আলাদা আরেকটি মামলা করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ