ফাইল ছবি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে আবারও আটজন বাংলা ভাষাভাষীকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। সোমবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে ভারতের আলিপুর সীমান্ত দিয়ে তাদের পুশইন করা হয়। মঙ্গলবার (৩ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম কিবরিয়া।
আটককৃতদের মধ্যে ৪ জন নারী ও ৪ জন পুরুষ রয়েছে। তারা সবাই বাংলাদেশি নাগরিক বলে নিশ্চিত করেছে বিজিবি। আটককৃতরা হলেন- চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার সদর উপজেলার নরেন্দ্রপুর এলাকার মো. গোলামের ছেলে ফায়েজ (২৮) ও আব্দুর রহমান সরকারের ছেলে আজিম সরকার (২৫), খুলনা জেলার দিঘলিয়া থানার আমবাড়িয়া এলাকার আজিমুদ্দিনের মেয়ে মোসা. মিম খাতুন (১৯), ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ থানার বেলদহী গ্রামের শফিরুদ্দিনের ছেলে রুস্তুম আলী (৪৪), রাজশাহী চারঘাট থানার চরমুক্তাপুর গ্রামের তোফাজ্জেল হোসেনের ছেলে মোফাজ্জল হোসেন (৩৫), রাজশাহীর তানোর থানার হরিদেবপুর গ্রামের গোবরধন দাসের মেয়ে দুঃখী দাস (৫৫), নারায়ণগঞ্জ জেলার রুপগঞ্জ থানার কাঞ্চন রানীপুর গ্রামের আতিকুর রহমানের মেয়ে রত্না আকতার নুপুর (২২) ও বাগেরহাট জেলার মোড়লগঞ্জ থানার বারইখালি গ্রামের ইব্রাহিমের মেয়ে নাদিরা খাতুন (৩৭)।
ভোলাহাট এক নম্বর ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আখতারুল ইসলাম বলেন, ভারত থেকে আসার সময় কয়েকজন পুরুষকে বিজিবি সদস্যরা আটক করেছেন।
৫৯ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম কিবরিয়া বলেন, ভোলাহাট উপজেলার চাঁদ শিকারি সীমান্ত দিয়ে ভারতের বিএসএফ সদস্যরা আটজনকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঠেলে দিয়েছে। বিজিবি তাদের আটক করেছে। এ ঘটনায় আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
উল্লেখ্য, ২৭ মে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের বিভীষণ সীমান্ত দিয়ে ১৭ জনকে পুশইন করে বিএসএফ।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রায় দেড়মাস সংসার করার পর স্ত্রী সম্পর্কে জানা গেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। প্রেম করে বিয়ে করা সামিয়া একজন পুরুষ। সে তথ্য গোপন রেখে স্বামীর বাড়িতে অবস্থান করেন তিনি।শুক্রবার (২৫ জুলাই) সন্ধ্যায় বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরে শনিবার তাকে বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, শান্ত রাজবাড়ী জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার ছোটভাকলা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ডের হাউলি কেউটিল গ্রামের মো. বাদল খানের ছেলে। তার কথিত স্ত্রী সামিয়া ওরফে শাহিনুর রহমান চট্টগ্রামের আমতলা ঈদগাহ বৌ বাজার এলাকার আবুল কাশেমের ছেলে।ফেসবুকে পরিচয় ও প্রেমের সূত্র ধরে চলতি বছরের ৭ জুন শান্তর বাড়ি গোয়ালন্দে চলে আসেন সামিয়া। পরিবারের সম্মতিতে স্থানীয় ইমামকে দিয়ে তাদের মধ্যে বিয়ে করিয়ে দেন স্থানীয়রা। এরপর থেকে নববধূ হিসেবে শান্তর পরিবারে বসবাস করতে থাকেন সামিয়া। সম্প্রতি নানা কারণে সম্প্রতি শান্ত ও তার পরিবারের অন্য সদস্যদের মধ্যে তাকে নিয়ে সন্দেহ তৈরি হয়। একপর্যায়ে শুক্রবার বিকালে পরিবারের লোকজন ও স্থানীয়রা নিশ্চিত হয় নববধূ একজন ছেলে।এ বিষয়ে মাহমুদুল হাসান শান্ত জানান, সামিয়ার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকায় বিয়েতে কাবিন রেজিস্ট্রি করা সম্ভব হয়নি। বিয়ের পর থেকে তার স্ত্রী রহস্যজনক আচরণ করতে থাকে। তাকে কাছে পেতে চাইলেই তিনি বলতেন, আমি এখন অসুস্থ, ডাক্তার আপাতত কাছে আসতে নিষেধ করেছে।শান্তর মা মোছা. সোহাগী বেগম জানান, একজন ছেলে মানুষ আমাদের পরিবারে এতদিন বউ হয়েছিল। আমরা টের পাইনি। নানাভাবে আমাদের সবার মন জয় করে নিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এসব যে তার অভিনয় ছিল, তা আমরা বুঝতে পারিনি। বিষয়টি জানাজানি হলে তাকে আমরা তার বাড়িতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়।এ প্রসঙ্গে শাহিনুর রহমান ওরফে সামিয়া মোবাইলে বলেন, শান্তর সঙ্গে আমি যা করেছি, সেটা অন্যায় করেছি। এটা করা ঠিক হয়নি।তিনি জানান, তার হরমোন জাতীয় শারীরিক সমস্যা আছে, তাই নিজেকে মেয়ে ভাবতে ভালো লাগে।গোয়ালন্দ ঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি নিয়ে এখন পর্যন্ত কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সাহিত্যের নব আলো ছড়িয়ে সুনামগঞ্জে অনুষ্ঠিত হলো কবি পপি ভৌমিকের প্রথম কাব্যগ্রন্থ ‘দর্পণে দেখা আলোর আকুতি’-এর প্রকাশনা অনুষ্ঠান। শনিবার (২৬ জুলাই) সন্ধ্যায় শহরের শহিদ মুক্তিযোদ্ধা জগৎজ্যোতি পাবলিক লাইব্রেরিতে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ডেইলি সুনামগঞ্জ ডটকম।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কাব্যগ্রন্থটির মোড়ক উন্মোচন করেন সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ পরিমল কান্তি দে।তিনি বলেন, পপি ভৌমিকের কবিতা শুধু শব্দের গাঁথুনি নয়, অনুভবের নান্দনিক প্রকাশ। তাঁর কাব্যগ্রন্থে জীবনের আলো-আঁধারি, একাকিত্ব ও আত্মঅনুসন্ধানের দারুণ এক সংমিশ্রণ রয়েছে। একজন নারী কবি হিসেবে তিনি যে ভাষা ও ভাবনায় সমাজ ও মননকে স্পর্শ করতে পেরেছেন তা সত্যিই প্রশংসার দাবি রাখে।ডেইলি সুনামগঞ্জ ডটকমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক রওনক বখতের সভাপতিত্বে ও সাবেক কাউন্সিলর সামিনা চৌধুরী মনির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট লেখক ও কবি পপি ভৌমিক।বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন মৌলভীবাজার সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৈয়দ মহিবুল ইসলাম, জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সহকারী পরিচালক ডা. ননী ভূষন তালুকদার, সুনামগঞ্জ পৌর ডিগ্রি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ও দৈনিক সুনামগঞ্জের ডাকের সম্পাদক শেরগুল আহমেদ, সুনামগঞ্জ রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি লতিফুর রহমান রাজু ও জসিম বুকস হাউজের প্রকাশক মো. জসিম উদ্দিন৷অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, কবি পপি ভৌমিকের কাব্যগ্রন্থে জীবনের আলো-আঁধারির সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে। এবং আত্মদর্শন ও মানবিক মূল্যবোধের শক্তিশালী প্রকাশ ঘটেছে। নতুন প্রজন্মের কবিদের জন্য এটি এক অনুপ্রেরণা হয়ে উঠবে।অনুষ্ঠানে জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধিসহ সাহিত্যপ্রেমী মানুষদের উপস্থিতি মিলনমেলায় পরিনত হয়। অনুষ্ঠানের শুরুতে মাইলস্টোন ট্রাজেডিতে নিহতদের স্মরণ করে ১ মিনিট নিরবতা পালন করা হয়৷ভোরের আকাশ//হ.র
জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে সুনামগঞ্জে শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) সকাল সাড়ে ৯টায় সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ও জেলা সমাজসেবা অধিদপ্তর এবং জেলা মহিলা অধিদপ্তরের সহযোগিতায় অনুষ্ঠানটি দু'টি পর্বে দেখানো হয়।এর মধ্যে প্রথম পর্বে ভিডিও কনফারেন্সে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজগঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠের কেন্দ্রীয় অনুষ্ঠানে সংযুক্ত থাকা এবং দ্বিতীয় পর্বে সমাজগঠনে নারী ও শিশুর সুরক্ষা বিষয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া।এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ রেজাউল করিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) সমর কুমার পাল, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক সুনজিত কুমার চন্দ (উন্নয়ন ও মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনা), অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাকিবুল হাসান রাসেল, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুলতানা জেরিন, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুচিত্রা রায়, মহিলা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোহাম্মদ রেজাউল করিম, শিশু একাডেমির কর্মকর্তা বাদল চন্দ্র বর্মণ, অধিকার’র ফোকাল পার্সন মুহাম্মদ আমিনুল হক, ছাত্র নেতা এম ডি ওসমান গণি, এনসিপি জেলা কমিটির সদস্য ফয়সল আহমেদসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার ইউনিয়ন ও সুনামগঞ্জ পৌরসভার ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে মাঠের কথা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৬ জুলাই) বিকালে শহরের ট্রাফিক পয়েন্টে বিএনপির বিভিন্ন ইউনিটের নেতাদের উদ্যোগে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।দুপুর থেকে সদর উপজেলা ৯ টি ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড এবং সুনামগঞ্জ পৌরসভার ৯ টি ওয়ার্ড থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে শহরের ঐতিহ্য যাদুঘর প্রাঙ্গনে সমবেত হতে থাকে। বিকাল ৩ টায় জেলা বিএনপি নেতা দেওয়ান জয়নুল জকেরীন, আব্দুল লতিফ জেপি, আবুল মনসুর শওকত ও ব্যারিস্টার আবিদুল হক এর নেতৃত্বে একটি মিছিল ট্রাফিক পয়েন্টে মাঠের কথা অনুষ্ঠানে যোগ দেয়।সদর উপজেলার গৌরারং ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি মঈনুল হকের সভাপতিত্বে মাঠের কথা অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, সুনামগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ আল-নোমান।এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় চাঁদাবাজ, দখলবাজ ও ফ্যাসিস্টদের নিয়ে ইউনিয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছে। আমরা সেসব কমিটি প্রত্যাখান করেছি। আজকে এ সমাবেশ থেকে আমাদের কমিটির লোকদের নাম ঘোষণা করছি।সুনামগঞ্জ পৌরসভায় মামুন চৌধুরী আহ্বায়ক ও জালাল উদ্দিনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে সুনামগঞ্জ পৌরসভার ১নং ওয়ার্ড, রাশিদ আলী আহ্বায়ক ও কাজী জসিম কামালকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ২নং ওয়ার্ড, মহির উদ্দিন আহ্বায়ক ও জাকির খানকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৩নং ওয়ার্ড, জাকির খান আঙ্গুর আহ্বায়ক ও হোসাইন মাহমুদ শাহীনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৪নং ওয়ার্ড, আবুল হোসেন আজাদ আহ্বায়ক ও মোর্শেদ আলম শ্যামলকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৫নং ওয়ার্ড, মো. সোনা মিয়া আহ্বায়ক ও সুয়েব আহমদ চৌধুরীকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৬নং ওয়ার্ড, রুপন মিয়া আহ্বায়ক ও সোয়েব আহমদকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৭নং ওয়ার্ড, বাদশা নুর মিয়া আহ্বায়ক ও আনোয়ার হোসেনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৮নং ওয়ার্ড, মো. রমিজ মিয়া আহ্বায়ক ও মো. ফারুক মিয়াকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে ৯নং ওয়ার্ড বিএনপির কমিটি গঠন করা হয়েছে।তৈয়ব আলী আহ্বায়ক ও শহীদুল ইসলামকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে সদর উপজেলার কুরবাননগর ইউনিয়ন, নিজাম উদ্দিন আহ্বায়ক ও আব্দুল কাইয়ুমকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে মোহনপুর ইউনিয়ন, মো. হাফিজুর রহমান আহ্বায়ক ও জিয়া উদ্দিনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে লক্ষণশ্রী ইউনিয়ন, মো. আদম আলী আহ্বায়ক ও আমজাদ হোসেনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে জাহাঙ্গীর নগর ইউনিয়ন, ওদুদ মিয়া আহ্বায়ক ও হাবিবুর রহমানকে যুগ্ম আহবায়ক করে কাঠইর ইউনিয়ন, হোসেন আলী আহ্বায়ক ও ফিরোজ মিয়াকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে সুরমা ইউনিয়ন, সামসুল হক আহ্বায়ক ও সৈয়দ গোলাম কিবরিয়াকে যুগ্ম আহ্বায়ক করে গৌরারং ইউনিয়ন, মো. তাজুদ আলী আহ্বায়ক ও মো. আব্দুল হককে যুগ্ম আহ্বায়ক করে রঙ্গারচর ইউনিয়ন, ছমরু মিয়া আহ্বায়ক ও আমিরুল ইসলামকে যুগ্ম আহ্বায়ক, করে মোল্লাপাড়া ইউনিয়ন কমিটি গঠন করা হয়েছে।এ সময় নবগঠিত কমিটিকে স্বাগত জানান বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, সুনামগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষের মনোনয় প্রত্যাশী সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি দেওয়ান জয়নুল জাকেরীন, বর্তমান আহবায়ক কমিটির সদস্য, জেলা যুবদলের সাবেক সভাপতি আবুল মনসুর শওকত, জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি আব্দুল লতিফ জেপি, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য ব্যারিস্টার আবিদুল হক, জেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আ স ম খালিদ, সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সেলিম উদ্দিন আহমদ, জেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক ময়না, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ সফিক আহমদ, সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সাবেক আহ্বায়ক আব্দুল করিম প্রমূখ।ভোরের আকাশ/এসএইচ