ইরানের জয়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলছে ইরাক, ইসরাইলের বিরুদ্ধে বড় সাফল্যের প্রশংসা
সাম্প্রতিক ইসরাইল-ইরান যুদ্ধের পর ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের বিজয়কে ‘ঐতিহাসিক’ উল্লেখ করেছেন ইরাকের পার্লামেন্ট স্পিকার মাহমুদ আল-মাশহাদানি।
সোমবার (২১ জুলাই) তেহরানে অনুষ্ঠিত ইরানি পার্লামেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর দিয়েছে ইরানি বার্তা সংস্থা মেহর নিউজ।
আল-মাশহাদানি বলেন, “ইসরাইলি দখলদার শাসন সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা শক্তির সমর্থন পেলেও ইরান সফলভাবে তাদের মোকাবিলা করেছে। এটি শুধু একটি সামরিক সাফল্য নয়, বরং গোটা অঞ্চলের জন্য একটি গর্বের বিষয়।”
তিনি বলেন, “যুদ্ধে ইসরাইলি জনগণ আশ্রয়কেন্দ্রে লুকাতে বাধ্য হলেও ইরানি নাগরিকরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করেছে এবং বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে ইসরাইলকে উপহাস করেছে। ইরানের জনগণের সাহস ও মনোবল ইরাকের জন্যও অনুপ্রেরণা।”
বৈঠকে ইরান ও ইরাকের মধ্যকার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের কথা উল্লেখ করে মাশহাদানি বলেন, “দুই দেশের অভিন্ন নীতি ও স্বার্থ রয়েছে। এসব যৌথ স্বার্থ রক্ষায় আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা আরও বাড়ানো উচিত।”
তিনি আরও জানান, ইরানের ভূখণ্ডে যদি কোনো আগ্রাসন হয়, তাহলে ইরাক পাশে থাকবে। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান অতীতে আইএসআইএল-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইরাককে যে সহায়তা দিয়েছে, তা কখনও ভোলা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
ইরাকের এই শীর্ষ নেতা ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার এবং কার্যকর সংহতি গড়ে তোলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “বর্তমানে বিশ্ব যে সংকট ও দ্বন্দ্বের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা মোকাবেলায় মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য সময়ের দাবি।”
মাশহাদানির বক্তব্যকে তেহরান ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে বলে জানিয়েছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। দুই দেশের পারস্পরিক বন্ধন এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে এই বৈঠকে আরও আলোচনা হয়েছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণের শর্তে দক্ষিণ লেবানন থেকে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহারের যে প্রস্তাব যুক্তরাষ্ট্র দিয়েছে, তাতে আনুষ্ঠানিক জবাব দিয়েছে লেবানন। সোমবার (২১ জুলাই) লেবাননের প্রেসিডেন্ট জোসেফ আউন এই জবাব মার্কিন দূত টম ব্যারাকের কাছে হস্তান্তর করেছেন।লেবাননের প্রেসিডেন্টের দপ্তর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে জানায়, বৈরুতের পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত প্রেসিডেন্সিয়াল প্যালেসে প্রেসিডেন্ট আউন ও মার্কিন দূতের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে লেবাননের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করা হয় এবং তারই ভিত্তিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবে লেবানের অবস্থান স্পষ্ট করা হয়।গাজায় বাস্তুচ্যুতির ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরল জাতিসংঘঅন্যদিকে, গাজার মানবিক সংকট নিয়ে জাতিসংঘ জানিয়েছে, অঞ্চলটির প্রায় ৮৭.৭ শতাংশ এলাকাই এখন ইসরায়েলের সামরিক নিয়ন্ত্রণে বা বাস্তুচ্যুতির নির্দেশাধীন রয়েছে। সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফান দুজারিক জানান, প্রায় ২১ লাখ মানুষ গাজায় ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন ও অনিরাপদ অবস্থায় জীবনযাপন করছে, যাদের বেশিরভাগের কাছেই কোনো প্রাথমিক সেবা নেই।জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক সমন্বয় অফিস (OCHA)-এর বরাতে তিনি বলেন, গাজায় ১৩ লাখের বেশি মানুষ আশ্রয়হীন এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রীর অভাবে দিন কাটাচ্ছে। তীব্র ঠান্ডা, অতিরিক্ত ভিড়, আর্দ্রতা এবং একাধিকবার তাঁবু খোলাবন্ধ করার কারণে আশ্রয় সামগ্রীর কার্যকারিতা দ্রুত কমে যাচ্ছে, যা পরিস্থিতিকে আরও বিপর্যস্ত করে তুলেছে।বিশ্লেষকদের মতে, একদিকে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তে কূটনৈতিক সমাধানের চেষ্টা, আর অন্যদিকে গাজায় মানবিক সংকট—দুই মিলে গোটা মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে অস্থিরতা বাড়ছে। এখন দেখার বিষয়, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাবে লেবাননের প্রতিক্রিয়া ভবিষ্যতে অঞ্চলটির নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতায় কী প্রভাব ফেলে।ভোরের আকাশ//হ.র
গাজা উপত্যকায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে ইসরায়েলি সেনাদের গুলি চালানো এবং তাদের হত্যা পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য বলে উল্লেখ করেছেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রনীতি বিভাগের প্রধান কাজা কালাস। মঙ্গলবার তিনি ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদেওন সার-এর সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলার সময় এই সতর্কবার্তা প্রদান করেন।কাজা কালাস বলেন, “গাজায় ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের হত্যা বা গুলি চালানো একেবারেই অগ্রহণযোগ্য। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)-কে এই হত্যাকাণ্ড অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। তা না হলে আমাদের সব ধরনের বিকল্প হাতে রয়েছে।”ইইউ’র প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লেনও একই সঙ্গে এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন। তিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে বলেন, “গাজার যে ভয়াবহ চিত্র আমরা দেখতে পাচ্ছি, তা সহ্য করা যায় না। গাজার বেসামরিকরা দীর্ঘদিন ধরে ভয়াবহ ভোগান্তির মধ্যে রয়েছে এবং এটি অবিলম্বে বন্ধ হওয়া উচিত।”তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গাজায় ইতোমধ্যে ৫৯ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং প্রায় দেড় লাখ আহত হয়েছেন। ইসরায়েলি সেনারা খাদ্য ও ত্রাণ সামগ্রীর প্রবেশেও বাধা দিচ্ছে, সেই সঙ্গে ত্রাণবাহী গাড়ি থেকে গাজায় ত্রাণ নিতে আসা লোকজনের ওপর গুলি চালানোর ঘটনা ঘটছে।আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কঠোর নিন্দার পরও এই হত্যাকাণ্ড বন্ধ না হওয়ায়, মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে ইইউ এবার ইসরায়েলকে স্পষ্ট সতর্কবার্তা দিয়েছে।সূত্র: আনাদোলু এজেন্সিভোরের আকাশ//হ.র
সাম্প্রতিক ইসরাইল-ইরান যুদ্ধের পর ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের বিজয়কে ‘ঐতিহাসিক’ উল্লেখ করেছেন ইরাকের পার্লামেন্ট স্পিকার মাহমুদ আল-মাশহাদানি।সোমবার (২১ জুলাই) তেহরানে অনুষ্ঠিত ইরানি পার্লামেন্টের জাতীয় নিরাপত্তা ও পররাষ্ট্র নীতি কমিটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে এক বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। খবর দিয়েছে ইরানি বার্তা সংস্থা মেহর নিউজ।আল-মাশহাদানি বলেন, “ইসরাইলি দখলদার শাসন সরাসরি যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা শক্তির সমর্থন পেলেও ইরান সফলভাবে তাদের মোকাবিলা করেছে। এটি শুধু একটি সামরিক সাফল্য নয়, বরং গোটা অঞ্চলের জন্য একটি গর্বের বিষয়।”তিনি বলেন, “যুদ্ধে ইসরাইলি জনগণ আশ্রয়কেন্দ্রে লুকাতে বাধ্য হলেও ইরানি নাগরিকরা স্বাভাবিক জীবনযাপন করেছে এবং বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে ইসরাইলকে উপহাস করেছে। ইরানের জনগণের সাহস ও মনোবল ইরাকের জন্যও অনুপ্রেরণা।”বৈঠকে ইরান ও ইরাকের মধ্যকার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধনের কথা উল্লেখ করে মাশহাদানি বলেন, “দুই দেশের অভিন্ন নীতি ও স্বার্থ রয়েছে। এসব যৌথ স্বার্থ রক্ষায় আমাদের পারস্পরিক সহযোগিতা আরও বাড়ানো উচিত।”তিনি আরও জানান, ইরানের ভূখণ্ডে যদি কোনো আগ্রাসন হয়, তাহলে ইরাক পাশে থাকবে। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান অতীতে আইএসআইএল-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইরাককে যে সহায়তা দিয়েছে, তা কখনও ভোলা যাবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।ইরাকের এই শীর্ষ নেতা ইসলামি দেশগুলোর মধ্যে সহযোগিতা জোরদার এবং কার্যকর সংহতি গড়ে তোলার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “বর্তমানে বিশ্ব যে সংকট ও দ্বন্দ্বের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা মোকাবেলায় মুসলিম দেশগুলোর ঐক্য সময়ের দাবি।”মাশহাদানির বক্তব্যকে তেহরান ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে বলে জানিয়েছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। দুই দেশের পারস্পরিক বন্ধন এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে এই বৈঠকে আরও আলোচনা হয়েছে।ভোরের আকাশ//হ.র
জাপানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়েছে দেশটির ক্ষমতাসীন জোট। তবে প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা জানিয়েছেন, তিনি এখনই পদত্যাগ করছেন না।রবিবার অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে জনগণ ভোট দেন। নির্বাচনের ফলাফল ক্ষমতাসীন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি) ও এর জোটসঙ্গী কোমেইতোর জন্য হতাশাজনক বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।ভোটগ্রহণ শেষে দেওয়া বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী ইশিবা বলেন, “আমি এই কঠিন ফলাফল আন্তরিকভাবে মেনে নিচ্ছি। তবে এই মুহূর্তে আমার মনোযোগ বাণিজ্য আলোচনার ওপর।”এর আগে, গত বছর দেশটির নিম্নকক্ষেও সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায় সরকার। এবার উচ্চকক্ষে হার, জোট সরকারের ক্ষমতায় নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।উচ্চকক্ষের ২৪৮টি আসনের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারজোটের প্রয়োজন ছিল ৫০টি আসন। রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদমাধ্যম এনএইচকের তথ্য অনুযায়ী, তারা পেয়েছে ৪৭টি আসন। একটি আসনের ফল এখনও ঘোষণা বাকি রয়েছে।নির্বাচনের এই ফলাফল ভোটারদের মধ্যে বর্তমান সরকারের প্রতি অসন্তোষের প্রতিফলন বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। চলমান মূল্যস্ফীতি, বিশেষ করে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়া ও এলডিপিকে ঘিরে সাম্প্রতিক কেলেঙ্কারির ঘটনাগুলো এর পেছনে ভূমিকা রেখেছে।কান্দা ইউনিভার্সিটি অব ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের জাপানিজ স্টাডিজের অধ্যাপক জেফ্রি হল বিবিসিকে বলেন, “এলডিপির ঐতিহ্যবাহী রক্ষণশীল ভোটারদের একটি অংশ সরে গেছে ডানপন্থী নতুন দল সানসেইতো-র দিকে। কারণ অনেকেই ইশিবাকে যথেষ্ট রক্ষণশীল মনে করেন না। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের জাতীয়তাবাদী ও চীনবিরোধী অবস্থান ইশিবার মধ্যে অনুপস্থিত বলে তারা মনে করেন।”সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে ছিলেন এলডিপির দীর্ঘমেয়াদি ও জনপ্রিয় নেতা। দলীয় ভাঙনের মাঝে তাঁর অনুসারীরা বিকল্প নেতৃত্ব খুঁজছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।বিশ্লেষকদের মতে, এলডিপির শেষ তিন প্রধানমন্ত্রী উচ্চকক্ষে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারিয়ে মাত্র দুই মাসের মধ্যে পদত্যাগে বাধ্য হন। এবারও সেই চিত্র পুনরাবৃত্তি হতে পারে। সম্ভাব্য নতুন নেতাদের মধ্যে সানায়ে তাকাইচি, সাবেক মন্ত্রী তাকাইয়ুকি কোবায়াশি এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী জুনিচিরো কইজুমির ছেলে শিনজিরো কইজুমির নাম আলোচনায় রয়েছে।এবারের নির্বাচনে সানসেইতো পার্টির উত্থানও উল্লেখযোগ্য। কোভিড মহামারির সময় টিকা বিরোধী ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ছড়ানোর মাধ্যমে আলোচনায় আসা দলটি এবার অভিবাসন ইস্যুতে জনগণের সাড়া পেয়েছে।জাপানের কড়াকড়ি অভিবাসন নীতির পরও সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিদেশি পর্যটক ও অধিবাসীর সংখ্যা বেড়েছে। এতে স্থানীয়দের মধ্যে ‘বিদেশীরা সুযোগ নিচ্ছে’ এমন মনোভাব শক্তিশালী হয়েছে। এই পটভূমিতে বিদেশিদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধ ও খারাপ আচরণ রোধে একটি টাস্কফোর্স গঠনের ঘোষণা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ইশিবা।নতুন নেতৃত্ব আসার সম্ভাবনা ও বিদেশনীতি নিয়ে উত্তেজনার মধ্যে জাপানের রাজনৈতিক অঙ্গনে নাটকীয় পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেখা যাচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্র-জাপান বাণিজ্য সম্পর্কেও প্রভাব ফেলতে পারে।ভোরের আকাশ//হ.র