সংগৃহীত ছবি
গাজায় অব্যাহত ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে একদিনেই প্রাণ হারিয়েছেন আরও অন্তত ৭৮ জন ফিলিস্তিনি। দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা, খান ইউনিস, বুরেইজ ও গাজা শহরজুড়ে চালানো একাধিক হামলায় হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। ইসরায়েলের এই সামরিক আগ্রাসনে নিহতের মোট সংখ্যা এরই মধ্যে ৫৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ওয়াফার বরাতে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে দক্ষিণ গাজার রাফায় একটি সরকারি খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত হন। হতাহতরা সবাই ত্রাণ নিতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে একটি ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রের পাশে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রের আশপাশে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৮৩৮ জনে পৌঁছেছে।
এতে আরও জানানো হয়েছে, দক্ষিণ গাজার খান ইউনুস শহরে বাস্তুচ্যুতদের এক শিবিরে বিমান হামলায় ৯ জন নিহত ও বহু আহত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় গাজার বুরেইজ শরণার্থী শিবিরে এক বাণিজ্যিক ভবনে হামলায় নিহত হয়েছেন ৪ জন।
এছাড়া, ইসরায়েলি সেনারা উত্তর গাজা ও গাজা শহরে আবারও হামলা জোরদার করেছে। গাজা শহরে এক অ্যামবুশে একটি ট্যাংকে রকেট হামলা ও পরে ছোট অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়, এমন তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম। এতে তিনজন ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।
জাতিসংঘ সংস্থাগুলো ক্রমাগতভাবে গাজায় আরও ত্রাণ ঢোকানোর আবেদন জানাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, জ্বালানির ঘাটতিতে বহু ডেসালিনেশন প্লান্ট, পাম্প স্টেশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। ইসরায়েল চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে প্রায় সব ধরনের জ্বালানি ঢোকানো বন্ধ করে দিয়েছে। এর ফলে পরিষ্কার পানি, হাসপাতাল, অ্যাম্বুলেন্স সবই প্রায় অচল।
ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে মোট মৃতের সংখ্যা ৫৮ হাজার ১০০ জনে পৌঁছেছে। যার মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ জন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে ৫০ দিনের মধ্যে রাশিয়া চুক্তি করতে রাজি না হলে ‘খুবই মারাত্মক’ শুল্কের মুখে পড়বে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৪ জুলাই) হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, আমরা সেকেন্ডারি ট্যারিফ আরোপ করতে যাচ্ছি। যদি ৫০ দিনের মধ্যে কোনো চুক্তি না হয়, তাহলে ব্যাপারটা খুবই সোজা- শুল্ক হবে ১০০%। আর সেটাই বাস্তবতা।রুটে নিশ্চিত করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ন্যাটোর মাধ্যমে ইউক্রেনকে ব্যাপকভাবে প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করবে এবং ইউরোপীয় দেশগুলো এই খরচ বহন করবে। ট্রাম্প বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে তাদের নিজস্ব প্যাট্রিয়ট এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম দেবে এবং যুক্তরাষ্ট্র সেইসবের বদলে নতুন প্রতিস্থাপন পাঠাবে। রুটে জানান, এই চুক্তির আওতায় ক্ষেপণাস্ত্র ও গোলাবারুদ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যদিও ট্রাম্প বা রুটে সরাসরি কোন অস্ত্র পাঠানো হবে, তা বিস্তারিত বলেননি।এদিকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ জানান, ট্রাম্পের সঙ্গে তার কথা হয়েছে এবং তিনি ইউক্রেনকে সমর্থন দেওয়ার ইচ্ছার জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, আমরা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রয়োজনীয় সমাধান নিয়ে আলোচনা করেছি যাতে রুশ হামলা থেকে মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যায় এবং আমাদের অবস্থান আরো জোরালো হয়।ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, আগামী ৫০ দিনের মধ্যে যদি শান্তিচুক্তি না হয়, তাহলে রাশিয়ার সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলোর ওপর ১০০ শতাংশ ‘সেকেন্ডারি ট্যারিফ’ আরোপ করা হবে। যেমন, যদি ভারত রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যায়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্য আমদানির সময় ১০০ শতাংশ শুল্ক গুণতে হবে। যা পণ্যের দাম এতটাই বাড়িয়ে দেবে যে, মার্কিন ব্যবসায়ীরা অন্য দেশ থেকে কেনাকাটা করতে বাধ্য হবেন। এতে ভারতের আয় হ্রাস পাবে এবং রাশিয়ার অর্থনীতিও ধাক্কা খাবে। রাশিয়ার রপ্তানির ৬০ শতাংশ এবং রাজস্বের প্রায় এক-তৃতীয়াংশই আসে তেল ও গ্যাস থেকে, তাই এই শুল্ক ব্যবস্থা মস্কোর অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা দিতে পারে। তবে ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর মস্কো স্টক এক্সচেঞ্জের সূচক উর্ধ্বমুখী হয়েছে। এটি ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার প্রথম ঘোষণা। একইসঙ্গে পুতিনের প্রতি তার ভাষা আরো কঠোর হয়েছে। তবে ট্রাম্প এক পর্যায়ে ইঙ্গিত দেন, ইউক্রেনও আক্রমণের জন্য আংশিক দায়ী ছিল।পুতিনের সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা অনেকবার কথা বলেছি, তবে কথা বলার পরপরই ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা হয়েছে। তখন বোঝা যায়, কথা অর্থহীন। তিনি বলেন, আমি তাকে (পুতিন) ঘাতক বলতে চাই না, তবে তিনি একজন কঠোর মানুষ। বহু বছর ধরে প্রমাণিত হয়েছে – তিনি ক্লিনটন, বুশ, ওবামা, বাইডেন – সবারই ভুল ধারণা দিয়েছেন। তবে আমাকে নয়।রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে শান্তি আলোচনার দুটি দফা এই বছর অনুষ্ঠিত হয়েছে, তবে পরবর্তীতে আর কোনো আলোচনা হয়নি। মস্কো এর দায় চাপিয়েছে কিয়েভের ওপর। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বর্তমানে কিয়েভে যুক্তরাষ্ট্রের দূত কিথ কেলগের সঙ্গে বৈঠক করছেন এবং তাকে ট্রাম্পের সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। মস্কোর পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য আসেনি, তবে মিশ্র প্রতিফলন দেখা গেছে রুশ রাজনীতিবিদ ও বিশ্লেষকদের প্রতিক্রিয়ায়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাজায় অব্যাহত ইসরায়েলি বোমাবর্ষণে একদিনেই প্রাণ হারিয়েছেন আরও অন্তত ৭৮ জন ফিলিস্তিনি। দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফা, খান ইউনিস, বুরেইজ ও গাজা শহরজুড়ে চালানো একাধিক হামলায় হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। ইসরায়েলের এই সামরিক আগ্রাসনে নিহতের মোট সংখ্যা এরই মধ্যে ৫৮ হাজার ছাড়িয়ে গেছে।ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা ওয়াফার বরাতে আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, সোমবার (১৪ জুলাই) সকালে দক্ষিণ গাজার রাফায় একটি সরকারি খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রের কাছে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত হন। হতাহতরা সবাই ত্রাণ নিতে লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, দক্ষিণ গাজার রাফাহ শহরে একটি ত্রাণ বিতরণকেন্দ্রের পাশে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এই ঘটনার মধ্য দিয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) পরিচালিত ত্রাণকেন্দ্রের আশপাশে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৮৩৮ জনে পৌঁছেছে।এতে আরও জানানো হয়েছে, দক্ষিণ গাজার খান ইউনুস শহরে বাস্তুচ্যুতদের এক শিবিরে বিমান হামলায় ৯ জন নিহত ও বহু আহত হয়েছেন। কেন্দ্রীয় গাজার বুরেইজ শরণার্থী শিবিরে এক বাণিজ্যিক ভবনে হামলায় নিহত হয়েছেন ৪ জন। এছাড়া, ইসরায়েলি সেনারা উত্তর গাজা ও গাজা শহরে আবারও হামলা জোরদার করেছে। গাজা শহরে এক অ্যামবুশে একটি ট্যাংকে রকেট হামলা ও পরে ছোট অস্ত্র দিয়ে গুলি চালানো হয়, এমন তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম। এতে তিনজন ইসরায়েলি সেনা নিহত হন।জাতিসংঘ সংস্থাগুলো ক্রমাগতভাবে গাজায় আরও ত্রাণ ঢোকানোর আবেদন জানাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, জ্বালানির ঘাটতিতে বহু ডেসালিনেশন প্লান্ট, পাম্প স্টেশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। ইসরায়েল চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে প্রায় সব ধরনের জ্বালানি ঢোকানো বন্ধ করে দিয়েছে। এর ফলে পরিষ্কার পানি, হাসপাতাল, অ্যাম্বুলেন্স সবই প্রায় অচল।ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি অভিযানে মোট মৃতের সংখ্যা ৫৮ হাজার ১০০ জনে পৌঁছেছে। যার মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু। এ ছাড়া আহত হয়েছেন আরও কমপক্ষে ১ লাখ ৩৮ হাজার ৫০০ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (কেএলআইএ) থেকে ৯৬ বাংলাদেশিসহ ১৩১ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে বলে দেশটির সংবাদমাধ্যম দি-সান ডেইলির এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।সোমবার (১৪ জুলাই) প্রয়োজনীয় শর্তাবলী পূরণে ব্যর্থ হওয়ায় বিমানবন্দরের টার্মিনাল ১-এ মালয়েশিয়ান বর্ডার কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রোটেকশন এজেন্সি তাদের দেশটিতে প্রবেশ করতে দেয়নি।মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম দি-সান ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, কিছু পর্যটক এক মাস থাকার দাবি করলেও তাদের কাছে মাত্র ৫০০ রিঙ্গিত ছিল, যা তাদের উদ্দেশ্য সম্পর্কে সন্দেহ তৈরি করে। বর্ডার কন্ট্রোল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, সন্দেহজনক আবাসনের বুকিং, ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে রিপোর্ট করতে ব্যর্থ হওয়া এবং মালয়েশিয়ায় থাকার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল না থাকাসহ বিভিন্ন কারণে তাদের প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়।দি-সান ডেইলির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ১১ জুলাই বিকেল ৩টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত পরিচালিত এই অভিযানে আন্তর্জাতিক আগমন হল এবং ডিপার্চার গেট সিওয়ান থেকে সি ৩৭ পর্যন্ত ৩০০ জনেরও বেশি বিদেশিকে স্ক্রিনিং করা হয়। যাদের প্রবেশে বাধা দেওয়া হয়েছে তাদের মধ্যে ৯৬ জন বাংলাদেশি পুরুষ, ৩০ জন পাকিস্তানি পুরুষ এবং ৫ জন ইন্দোনেশিয়ান নাগরিক রয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি আর নেই। শক্তিশালী জান্তা শাসক হিসেবে উত্থান ঘটলেও পরবর্তীতে একজন নির্বাচিত শাসক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। রোববার (১৩ জুলাই) ৮২ বছর বয়সে লন্ডনে তার মৃত্যু হয়।আশির দশকে সামরিক শাসক হিসেবে ‘ইস্পাত কঠিন’ হাতে দেশ শাসন করেন বুহারি। পরবর্তীতে নিজের ভাবমূর্তি আমূল বদলে একজন রূপান্তরিত গণতন্ত্রকামী হিসেবে রাজনীতির অঙ্গনে আবারও ফেরেন বুহারি।২০১৫ থেকে ২০২৩ পর্যন্ত টানা দুই মেয়াদে বেসামরিক, ‘ডেমোক্র্যাট’ প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেশ শাসন করেন তিনি। প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন সময়ে বুহারির মুখপাত্র ছিলেন গারবা শেহু।তিনি সামাজিক মাধ্যমে এক পোস্টে বলেন, ‘সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি আজ বিকেলে লন্ডনের এক ক্লিনিকে মারা গেছেন। তার পরিবার এই ঘোষণা দিয়েছে।ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট বোলা তিনুবু এক বিবৃতিতে জানান, তিনি বুহারির স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশিম শেত্তিমাকে ইংল্যান্ডে গিয়ে বুহারির মরদেহ ফিরিয়ে আনার আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ার দেখভাল করার নির্দেশ দিয়েছেন।২০১৫ সালে নাইজেরিয়ার মুসলিম নেতা বুহারি প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তৎকালীন শাসককে পরাজিত করে ইতিহাস সৃষ্টি করেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ