ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি ৬০ লেবার এমপির
ফিলিস্তিনকে অবিলম্বে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির প্রায় ৬০ জন এমপি সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। একইসঙ্গে গাজায় চলমান ‘জাতিগত নির্মূল অভিযান’ বন্ধে জরুরি পদক্ষেপ নিতেও আহ্বান জানিয়েছেন তারা। বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) লেবার ফ্রেন্ডস অব ফিলিস্তিন অ্যান্ড দ্য মিডল ইস্ট-এর এ দাবি সংক্রান্ত একটি চিঠি ব্রিটেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির কাছে পাঠানো হয়। চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন, লেবার পার্টির মধ্যপন্থী ও বামঘরানার ৫৯ জন এমপি। এমপিরা গাজার দক্ষিণাঞ্চলীয় রাফাহর ধ্বংসস্তূপে ত্রাণের অজুহাতে তাবু শহর গড়ে তোলার ইসরায়েলি পরিকল্পনা বন্ধে অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। ব্রিটিশ এমপিরা হুঁশিয়ারি দেন, এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের জোরপূর্বক স্থানান্তর এবং তাদের নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে উচ্ছেদের শামিল হবে।গাজার সব ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিককে রাফাহর ধ্বংসস্তূপে একটি ক্যাম্পে জোরপূর্বক স্থানান্তরের পরিকল্পনা করা হচ্ছে জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর ঘোষণার পর আমরা গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছি। যেখানে তাদের বের হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না। আমরা এটিকে ‘জাতিগত নিধন’ হিসেবে দেখছি।যুক্তরাজ্যকে দৃঢ় পদক্ষেপ নেওয়ার দাবি জানিয়ে তারা বলেন, ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের জন্য জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ-র তহবিল পুনরায় চালু করা, জিম্মিদের মুক্তির জন্য পদক্ষেপ নেওয়া এবং অধিকৃত পশ্চিমতীরে ইসরায়েলি বসতিতে উৎপাদিত পণ্যের ওপর বাণিজ্য অবরোধ আরোপ করা। আমরা ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দিয়ে আমাদের নিজেদের দুই রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের নীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করছি এবং এই বার্তা দিচ্ছি যে, বর্তমান পরিস্থিতি চলতে থাকবে এবং এর মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড মানচিত্র থেকে কার্যত মুছে ফেলা ও দখলের পথ তৈরি হবে।নতুন লেবার প্রশাসনের অধীনে যুক্তরাজ্য সরকার এখনও ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র স্বীকৃতির ক্ষেত্রে আনুষ্ঠানিক অবস্থান পরিবর্তন করেনি। গাজায় যুদ্ধ দশম মাসে গড়িয়েছে। এ সময় ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা ব্যাপক স্থানচ্যুতি, অবকাঠামোর ধ্বংস এবং যুদ্ধবিরতি আলোচনার ভেঙে পড়ার কথা উল্লেখ করেছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৩ জুলাই ২০২৫ ০১:১৮ পিএম
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় আরও ১১০ ফিলিস্তিনি নিহত
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় নিহতের সংখ্যা প্রতিদিনই বাড়ছে। শনিবার (স্থানীয় সময়) দিনভর চালানো হামলায় আরও অন্তত ১১০ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে হাসপাতাল সূত্র। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এই তথ্য নিশ্চিত করে।প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে, রাফাহের আল-শাকুশ এলাকায় জিএইচএফের একমাত্র সক্রিয় কেন্দ্রের সামনে ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদের লক্ষ্য করে হঠাৎ গুলি চালায় ইসরায়েলি সেনারা। এতে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান অন্তত ৩৪ জন, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ।আল জাজিরার প্রতিবেদক তারেক আবু আজ্জুম জানান, কোনো ধরনে পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই ক্ষুধার্ত মানুষের ভিড় লক্ষ্য করে সরাসরি গুলি চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। হামলার পরপরই এলাকায় হাহাকার ও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।মানবাধিকার সংস্থাগুলোর অভিযোগ, জিএইচএফের সহায়তা কেন্দ্রগুলো এখন কার্যত ‘মানব হত্যা কেন্দ্রে’ পরিণত হয়েছে। স্থানীয় চিকিৎসা সূত্রে জানা গেছে, মে মাসের শেষদিকে সংস্থাটি কার্যক্রম শুরু করার পর থেকে এসব সহায়তা কেন্দ্রে নিহত হয়েছে অন্তত ৮০০ ফিলিস্তিনি, আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫ হাজার।এদিকে, গতকাল শনিবার গাজার উত্তরাঞ্চলের জাবালিয়ায় দুটি আবাসিক ভবনে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হন ১৫ জন। গাজা সিটির তুফাহ এলাকার জাফা স্ট্রিটে এক পরিবারকে লক্ষ্য করে চালানো হামলায় প্রাণ হারান চারজন, আহত হয়েছেন আরও ১০ জন। শাতি শরণার্থী ক্যাম্পেও সাতজন নিহত হন। বাইত হানুন উত্তর-পূর্বাঞ্চলে একযোগে ৫০টির বেশি বোমা ফেলেছে ইসরায়েলি বাহিনী। ফলে পুরো এলাকা এখন কার্যত ধ্বংসস্তূপ।ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, গত ৪৮ ঘণ্টায় গাজার বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ২৫০ বার হামলা চালিয়েছে তারা। গাজা উপত্যকায় চলমান অবরোধে খাদ্য ও জরুরি সহায়তা পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়েছে। গাজা সরকারের তথ্য অনুযায়ী, অপুষ্টির কারণে এ পর্যন্ত ৬৭ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া, পাঁচ বছরের কম বয়সী ৬ লক্ষাধিক শিশু মারাত্মক পুষ্টিহীনতার ঝুঁকিতে রয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১৩ জুলাই ২০২৫ ১০:১০ এএম
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭৪ ফিলিস্তিনি
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলের গণহত্যামূলক আগ্রাসন চলছেই। দখলদার বাহিনীর এ হামলায় প্রতিদিনই প্রাণ হারাচ্ছে উপত্যকাটির নারী, শিশুসহ অসংখ্য ফিলিস্তিনি। এসব হামলার ধারাবাহিকতায় গত ২৪ ঘণ্টায় আরও কমপক্ষে ৭৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৮ জন খাদ্য সহায়তা পেতে গিয়ে প্রাণ হারান। অন্যদিকে যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে সম্মত হয়েছে হামাস।বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।সংবাদমাধ্যমটি বলছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের আগ্রাসন চলছে এবং বুধবারও কমপক্ষে ৭৪ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যাদের মধ্যে ৮ জন গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশনের (জিএইচএফ) বিতরণ পয়েন্টে খাদ্য সহায়তা পেতে গিয়ে নিহত হন।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, এখন পর্যন্ত সহায়তা কেন্দ্রগুলোতে নিহতের সংখ্যা ৭৭০ ছাড়িয়েছে। আর ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় প্রাণ হারানো ফিলিস্তিনির সংখ্যা প্রায় ৫৭ হাজার ৬০০ জনে পৌঁছেছে।আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, মানুষ এখন খাবারের জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে গুলিতে মারা যাচ্ছে। প্রতিদিনই ত্রাণ আনতে গিয়ে প্রাণ হারাচ্ছে।গাজার দক্ষিণাঞ্চলের প্রধান হাসপাতাল নাসের হাসপাতাল জানায়, তারা জ্বালানি সংকটে চরম সঙ্কটময় অবস্থায় রয়েছে। হাসপাতালের এক বিবৃতিতে বলা হয়, জ্বালানি প্রায় শেষ, চিকিৎসকেরা সময়ের সঙ্গে লড়ছেন। তাপ, ক্লান্তি, ক্ষুধা সত্ত্বেও তারা কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালে যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গাজায় ৬০০টিরও বেশি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে হামলার ঘটনা ঘটেছে। বর্তমানে ৩৬টি সাধারণ হাসপাতালের মধ্যে কেবল ১৮টি আংশিকভাবে চালু রয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
১০ জুলাই ২০২৫ ০৩:২৬ পিএম
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও শতাধিক ফিলিস্তিনি
ইসরায়েলের আগ্রাসনে গত ২৪ ঘণ্টায় গাজায় আরও শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় প্রাণ হারানো ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৫৭ হাজার ৫২০ ছাড়িয়ে গেছে। একইসঙ্গে গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছেন আরও সাড়ে ৩ শতাধিক ফিলিস্তিনি। সোমবার (৭ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা আনাদোলু।বার্তাসংস্থাটি বলছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলের লাগাতার হামলায় প্রাণ হারানো ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৫৭ হাজার ৫২৩ জনে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। সোমবার দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় গাজার বিভিন্ন হাসপাতাল থেকে আরও ১০৫টি মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে, আহত হয়েছেন অন্তত ৩৫৬ জন। এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি আগ্রাসনে মোট আহতের সংখ্যা দাঁড়াল ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬১৭ জনে।স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, অনেক মৃতদেহ এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে ও রাস্তায় পড়ে রয়েছে। উদ্ধারকর্মীরা নিরাপত্তাজনিত কারণে সেখানে পৌঁছাতে পারছেন না।এর আগে চলতি বছরের জানুয়ারিতে হওয়া যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি ভেঙে দিয়ে গত ১৮ মার্চ থেকে আবারও গাজায় ব্যাপক হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এরপর থেকে এই নতুন ধাপে ৬ হাজার ৯৬৪ জন নিহত ও আরও ২৪ হাজার ৫৭৬ জন আহত হয়েছেন।এই যুদ্ধের কারণে আন্তর্জাতিক আইনে জবাবদিহির মুখে পড়েছে ইসরায়েল। গত বছরের নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
০৮ জুলাই ২০২৫ ০২:৩৬ পিএম
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ১০৯
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকাজুড়ে ইসরায়েলি বাহিনীর একের পর এক হামলায় আরও কমপক্ষে ১০৯ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।গাজার চিকিৎসা সূত্রগুলোর বরাত দিয়ে মঙ্গলবার (১ জুলাই) কাতার ভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।নিহতদের মধ্যে ছিলেন ১৬ জন ক্ষুধার্ত ত্রাণ প্রত্যাশী, যারা ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত বিতর্কিত সংস্থা গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) পরিচালিত ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে সমবেত হয়েছিলেন। সেখানে ইসরায়েলি সেনারা ভিড় করা মানুষজনের ওপর গুলি চালালে তারা নিহত হন।এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইসরায়েল ৬০ দিনের একটি যুদ্ধবিরতির জন্য ‘প্রয়োজনীয় শর্ত’ মেনে নিতে সম্মত হয়েছে।নিজের সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প লেখেন, যুক্তরাষ্ট্র সব পক্ষের সঙ্গে মিলে গাজা যুদ্ধ বন্ধে কাজ করবে এবং হামাসকেও এই প্রস্তাব গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছি।জিএইচএফ গত মে মাসের শেষ দিকে সীমিত ত্রাণ বিতরণের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তাদের কেন্দ্র গুলোতে প্রায় ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।গতকাল গাজা সিটির উত্তরে, যেখানে ইসরায়েল সম্প্রতি জোরপূর্বক নির্বাসন নির্দেশ জারি করেছে, সেই এলাকাতেও হামলা চালানো হয়েছে। ওই এলাকা ইতোমধ্যেই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।জাতিসংঘ জানিয়েছে, গাজার অন্তত ৮২ শতাংশ এলাকা বর্তমানে ইসরায়েলি সেনা নিয়ন্ত্রিত বা জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতির হুমকির মধ্যে রয়েছে এবং মানুষের আর কোথাও যাওয়ার উপায় নেই।ভোরের আকাশ/এসএইচ
০২ জুলাই ২০২৫ ০২:৪৮ পিএম
ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ৮০ জন
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৮০ জন নিহত ও প্রায় ৪০০ জন আহত হয়েছেন। এছাড়াও আরও মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ খবর জানিয়েছে। আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে বলেছে, বুধবার (২৬ জুন) উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ গাজা জুড়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একাধিক হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ১৩ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ।গাজা শহরের পশ্চিমে শেখ রাদওয়ান এলাকায় একটি স্কুলে, যা বাস্তুচ্যুতদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল, সেখানে ইসরায়েলি বিমান হামলায় পাঁচজন নিহত ও আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে আল-শিফা হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।নুসেইরাত শরণার্থী ক্যাম্পে, নেটজারিম জংশনের কাছে ত্রাণের জন্য আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর আবারও গুলি চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী, এতে একজন নিহত ও অনেকেই আহত হয়েছেন।খান ইউনুসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুচ্যুতদের জন্য স্থাপিত একটি তাবুতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় পাঁচজন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে নাসের হাসপাতালের একটি সূত্র জানিয়েছে।একই হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, আল-মাওয়াসিতে অন্য একটি তাবুতে চালানো ড্রোন হামলায় আরও একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।খান ইউনুসের পশ্চিমে একটি বাড়ি লক্ষ্য করে চালানো আরেকটি ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় একজন নিহত হয়েছেন বলে নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্স জানিয়েছে।আল-মাওয়াসিতে বাস্তুচ্যুতদের তাবু লক্ষ্য করে কমপক্ষে দুইবার হামলা চালানো হয়েছে।আল-আকসা টিভি এবং ফিলিস্তিনি ইনফরমেশন সেন্টার জানায়, ইসরায়েলি বাহিনী খান ইউনুসের মাজাইদা এলাকায় আবু আরব পরিবারের তাবু লক্ষ্য করে আরেকটি বিমান হামলা চালিয়েছে, এতে অন্তত পাঁচজন নিহত ও আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্যমতে, গাজায় চলমান ইসরায়েলি যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৫৬,১৫৬ জন নিহত এবং ১,৩২,২৩৯ জন আহত হয়েছেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
২৬ জুন ২০২৫ ১০:৪৫ এএম
ইসরায়েলি হামলায় ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ৮০ জন
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৮০ জন নিহত ও প্রায় ৪০০ জন আহত হয়েছেন। এছাড়াও আরও মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এ খবর জানিয়েছে। আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে বলেছে, বুধবার (২৬ জুন) উত্তর, মধ্য ও দক্ষিণ গাজা জুড়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী একাধিক হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ১৩ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ।গাজা শহরের পশ্চিমে শেখ রাদওয়ান এলাকায় একটি স্কুলে, যা বাস্তুচ্যুতদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছিল, সেখানে ইসরায়েলি বিমান হামলায় পাঁচজন নিহত ও আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে আল-শিফা হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে।নুসেইরাত শরণার্থী ক্যাম্পে, নেটজারিম জংশনের কাছে ত্রাণের জন্য আসা ফিলিস্তিনিদের ওপর আবারও গুলি চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী, এতে একজন নিহত ও অনেকেই আহত হয়েছেন।খান ইউনুসের পশ্চিমে আল-মাওয়াসি এলাকায় বাস্তুচ্যুতদের জন্য স্থাপিত একটি তাবুতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় পাঁচজন নিহত ও আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে নাসের হাসপাতালের একটি সূত্র জানিয়েছে।একই হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে, আল-মাওয়াসিতে অন্য একটি তাবুতে চালানো ড্রোন হামলায় আরও একজন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।খান ইউনুসের পশ্চিমে একটি বাড়ি লক্ষ্য করে চালানো আরেকটি ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় একজন নিহত হয়েছেন বলে নাসের মেডিকেল কমপ্লেক্স জানিয়েছে।আল-মাওয়াসিতে বাস্তুচ্যুতদের তাবু লক্ষ্য করে কমপক্ষে দুইবার হামলা চালানো হয়েছে।আল-আকসা টিভি এবং ফিলিস্তিনি ইনফরমেশন সেন্টার জানায়, ইসরায়েলি বাহিনী খান ইউনুসের মাজাইদা এলাকায় আবু আরব পরিবারের তাবু লক্ষ্য করে আরেকটি বিমান হামলা চালিয়েছে, এতে অন্তত পাঁচজন নিহত ও আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ তথ্যমতে, গাজায় চলমান ইসরায়েলি যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত মোট ৫৬,১৫৬ জন নিহত এবং ১,৩২,২৩৯ জন আহত হয়েছেন।ভোরের আকাশ/আজাসা
২৬ জুন ২০২৫ ১০:৪২ এএম
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুদ্ধবিরতির ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়েছে ফিলিস্তিনের রামাল্লাভিত্তিক কর্তৃপক্ষ। সেই সঙ্গে, গাজা উপত্যকায় চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন থামানোরও দাবি জানিয়েছে তারা।মঙ্গলবার (২৪ জুন) এক বিবৃতিতে ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসের দপ্তর জানায়, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি চুক্তির ঘোষণাকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে এ পদক্ষেপ পূর্ণতা পাবে তখনই, যখন এর আওতায় গাজা উপত্যকাও চলে আসবে।গাজা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৯ জন ফিলিস্তিনিকে নিহত অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছে।এর ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৬ হাজার ৭৭ জনে। আহত হয়েছেন আরও ১ লাখ ৩১ হাজার ৮৪৮ জন।গত মার্চে গাজায় যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পর থেকে ইসরায়েল অন্তত ৫ হাজার ৭৫৯ জন ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে। এ সময়ে আহত হয়েছে আরও ১৯ হাজার ৮০৭ জন।ভোরের আকাশ/আজাসা
২৪ জুন ২০২৫ ০৭:১২ পিএম
গাজায় ইসরাইলি হামলা জোরদার,২৪ ঘণ্টায় ৯২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় হামলা জোরদার করেছে ইসরাইল। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে দখলদার বাহিনী। এ সময়ে আহত হয়েছেন দুই শতাধিক।কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) গাজার মধ্যাঞ্চলে মানবিক সহায়তার জন্য অপেক্ষারত ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালায় ইসরাইলি বাহিনী। ড্রোন, ট্যাংক ও মেশিনগানের হামলায় মুহূর্তেই ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় ক্ষুধার্ত ফিলিস্তিনিরা।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, যারা ত্রাণের জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছিল, তাদেরকেই টার্গেট করে চালানো হয় নির্বিচার গোলাবর্ষণ। ঘটনাস্থল ছিল একটি মার্কিন ও ইসরাইলি সমর্থিত সংস্থার ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রের আশপাশে।স্থানীয় চিকিৎসক ও উদ্ধারকর্মীরা বলছেন, সেখানে প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবারও ত্রাণের জন্য ভিড় করেছিলেন সাধারণ মানুষ। ইসরাইলি সেনারা তাদের ‘সন্দেহভাজন’ আখ্যা দিয়ে গুলি ছোড়ে। এমন ঘটনা এখন গাজায় প্রায় নিয়মিত।গাজা সিটির আল-শিফা হাসপাতালে প্রিয়জনের লাশ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনেরা। ইসরাইলি বিমান হামলায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাদের অনেকেই ছিলেন বাস্তুচ্যুত নারী ও শিশু। হাসপাতালে বিলাপ করতে থাকনে স্বজনহারা মানুষ। হতাহতের সংখ্যা বাড়তে থাকায় সংকটে পড়েছে হাসপাতালের চিকিৎসা ব্যবস্থাও।শুধু গাজা নয়, দমন-পীড়ন চলছে দখলকৃত পশ্চিম তীরেও। ইসরাইলি বাহিনী সেখানে কঠোর লকডাউন জারি করেছে। বাড়ি বাড়ি তল্লাশি, রাতভর অভিযান এবং গণগ্রেফতারের কারণে পশ্চিম তীরের জনজীবনও স্তব্ধ হয়ে পড়েছে।মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, আন্তর্জাতিক মনোযোগ ইরানের দিকে সরে যাওয়ায় ফিলিস্তিনে দমন-পীড়নের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে বর্বর ইসরাইল।ভোরের আকাশ/আজাসা
২০ জুন ২০২৫ ১২:১৫ পিএম
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো আক্রমণের মুখে পড়লেন বলিউড অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর। গাজা এবং সমগ্র ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে মুম্বাইয়ের আজাদ ময়দানে আয়োজিত এক সভার প্রচার করে আক্রমণের মুখে পড়েছেন তিনি।সমাজতান্ত্রিক দলগুলো— সিপিআই, সিপিআইএম, সিপিআইএমএল, আরএসপি ও সমাজবাদী পার্টিসহ একাধিক বামপন্থী সংগঠনের উদ্যোগে আগামী ১৮ জুন মুম্বাই শহরে আয়োজিত হচ্ছে ওই সংহতি সভা। যেখানে ফিলিস্তিনিদের পক্ষে আওয়াজ তোলা হবে।এই কর্মসূচির পোস্টার নিজেই সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেন স্বরা। সেই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘মুম্বাই শহরের মানুষ, ১৮ জুন সকলে ফিলিস্তিনের জন্য উপস্থিত থাকবেন।' তবে ওই পোস্ট ঘিরেই দেখা গেছে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া। অনেকেই কমেন্টের মাধ্যমে স্বরাকে আক্রমণ করেছেন।এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘পেহেলগামে হামলার সময়ে তো আপনাকে এমন সরব হতে দেখা যায়নি। নিহতদের জন্য তো মুম্বাইবাসীদের ডেকে সভা করেননি। ফিলিস্তিদের জন্য এত কান্না কেন।’ এমন কটাক্ষের মধ্যেও অনেকেই স্বরার পাশে দাঁড়িয়েছেন। তারা মনে করছেন, এই সময়ে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানো মানবিক দায়িত্ব।ভোরের আকাশ/আজাসা
১৮ জুন ২০২৫ ০৯:২৯ এএম
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ১২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলের অব্যাহত হামলায় আরও ১২০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া, আহত হয়েছেন প্রায় ৩৬৩ জন। নিহতদের মধ্যে রয়েছেন ক্ষুধার্ত ত্রাণপ্রত্যাশী সাধারণ মানুষও। এতে করে চলমান এই বর্বর আগ্রাসনে গাজায় মোট প্রাণহানির সংখ্যা ৫৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। বৃহস্পতিবার (১২ জুন) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।যদিও ইসরায়েলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, ত্রাণ সরবরাহের ক্ষেত্রে নাটকীয় সাফল্য অর্জন করেছে জিএইচএফ। তবে, শুরু থেকেই নতুন এই মানবিক সংস্থা বিতর্কিত ছিল। আর ত্রাণ কার্যক্রম শুরুর পর তো তা একপ্রকার প্রতিষ্ঠিতই। প্রতিদিনই এই সংস্থার ত্রাণ নিতে গিয়ে মৃত্যু হচ্ছে অসহায়-ক্ষুধার্ত গাজাবাসীর।গণহত্যা, হতাশা আর খাদ্যের জন্য মরিয়া মানুষগুলোকে খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে হত্যা করে এই বিতরণকেন্দ্রগুলো এখন ‘মানব কসাইখানা’ নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে। গত ২৭ মে কার্যক্রম শুরুর পর থেকে রাফাহ ও নেৎজারিম করিডরে গড়ে ওঠা এসব কেন্দ্রে অন্তত ২২০ জন নিহত হয়েছে।ইসরায়েলি সেনাবাহিনী স্বীকার করেছে, নেৎজারিম করিডর এলাকায় তাদের সেনারা ‘সতর্কতামূলক গুলি’ চালিয়েছিল, যেখানেই মূলত অধিকাংশ প্রাণহানির ঘটনা ঘটে।গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইসরায়েল পরিকল্পিতভাবে গাজায় বিশৃঙ্খলা তৈরি করছে। তারা ‘ক্ষুধা’কে হত্যাযজ্ঞের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জাতিসংঘ। সংস্থাটি স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, তারা জিএইচএফের মাধ্যমে কোনো ত্রাণ সরবরাহ করবে না।জাতিসংঘের মতে, বেসরকারি ঠিকাদার এবং ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সহায়তায় পরিচালিত এই প্রক্রিয়া মানবিক মানদণ্ডের পরিপন্থী।জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ এই বিতরণব্যবস্থাকে দৃষ্টিভ্রম হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, গাজায় ত্রাণসহায়তা সরবরাহে তাদের মতো অভিজ্ঞ সংস্থাগুলোকে সরিয়ে রেখে জিএইচএফের মতো নতুন একটি সংস্থাকে প্রাধান্য দেওয়া মানেই মানবিক সহায়তা কার্যক্রমকে প্রশ্নবিদ্ধ করা।আন্তর্জাতিক সংকট বিশ্লেষণ সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের জ্যেষ্ঠ বিশ্লেষক ক্রিস নিউটন আল জাজিরাকে জানান, ইসরায়েলের এই বিশৃঙ্খল ত্রাণব্যবস্থা পরিকল্পিতভাবে গাজাবাসীকে ক্ষুধার্ত ও অসহায় করে দক্ষিণ দিকে ঠেলে দেওয়ার উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছে।নিউটন বলেন, জিএইচএফ জনপ্রতি দৈনিক ১ হাজার ৭৫০ ক্যালোরি সরবরাহের কথা বলছে, তবে তা জরুরি পরিস্থিতির ন্যূনতম চাহিদার অনেক কম। এই পরিস্থিতিতে মানবিক সহায়তা নয়, বরং ত্রাণের প্রক্রিয়াকে একটি রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহারের অভিযোগ আরও জোরালো হচ্ছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ