মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশ : ০৬ এপ্রিল ২০২৫ ০৫:৩৩ পিএম
মানিকগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে দুটি দোকান পুড়ে ছাই
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে দুটি দোকান সম্পূর্ণভাবে পুড়ে গেছে। রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার চরবাইলজুরী পঞ্চরাস্তা মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, মো. আনোয়ার হোসেনের মালিকানাধীন একটি দোকানে (যেখানে ব্রয়লার মুরগি, গ্যাস সিলিন্ডার, পেট্রোল ও বিকাশ লোডের ব্যবসা পরিচালিত হতো) প্রথম আগুনের সূত্রপাত ঘটে। পরে আগুন পাশের আরও একটি দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় আনুমানিক ৫০টি ব্রয়লার মুরগি, ২০টি গ্যাস সিলিন্ডার, দোকানের নগদ অর্থ, মোবাইল, বিকাশ লেনদেন সামগ্রী এবং পাশে থাকা একটি ধানের গুদাম।
দোকান মালিক মো. জুয়েল মোল্লা বলেন, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ৯৯৯-এ কল দিই এবং স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসকেও খবর দিই। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি থেকে মাত্র দুই মিনিট পানি ছিটানোর পরই পানি শেষ হয়ে যায়। এর মধ্যে আমার সব কিছুই পুড়ে গেছে।
ঘিওর উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের লিডার মো. সোলাইমান হোসেন জানান, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আমরা আগুন লাগার খবর পাই এবং সঙ্গে সঙ্গে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। আমাদের কাছে পানি সীমিত থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কিছুটা সময় লেগেছে। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ঘিওর থানার এসআই মো. নুরুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তদন্ত শেষে প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।
এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেছেন, ফায়ার সার্ভিসের গাফিলতির কারণেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এত বড় হয়েছে। তাদের পর্যাপ্ত পানি থাকলে আগুন সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হতো বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশ : ২ দিন আগে
আপডেট : ২ দিন আগে
মানিকগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে দুটি দোকান পুড়ে ছাই
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলায় বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে সৃষ্ট অগ্নিকাণ্ডে দুটি দোকান সম্পূর্ণভাবে পুড়ে গেছে। রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার চরবাইলজুরী পঞ্চরাস্তা মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা যায়, মো. আনোয়ার হোসেনের মালিকানাধীন একটি দোকানে (যেখানে ব্রয়লার মুরগি, গ্যাস সিলিন্ডার, পেট্রোল ও বিকাশ লোডের ব্যবসা পরিচালিত হতো) প্রথম আগুনের সূত্রপাত ঘটে। পরে আগুন পাশের আরও একটি দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে যায় আনুমানিক ৫০টি ব্রয়লার মুরগি, ২০টি গ্যাস সিলিন্ডার, দোকানের নগদ অর্থ, মোবাইল, বিকাশ লেনদেন সামগ্রী এবং পাশে থাকা একটি ধানের গুদাম।
দোকান মালিক মো. জুয়েল মোল্লা বলেন, আগুন লাগার সঙ্গে সঙ্গে ৯৯৯-এ কল দিই এবং স্থানীয় ফায়ার সার্ভিসকেও খবর দিই। কিন্তু ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি থেকে মাত্র দুই মিনিট পানি ছিটানোর পরই পানি শেষ হয়ে যায়। এর মধ্যে আমার সব কিছুই পুড়ে গেছে।
ঘিওর উপজেলা ফায়ার সার্ভিসের লিডার মো. সোলাইমান হোসেন জানান, সকাল পৌনে ১০টার দিকে আমরা আগুন লাগার খবর পাই এবং সঙ্গে সঙ্গে দুটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। আমাদের কাছে পানি সীমিত থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কিছুটা সময় লেগেছে। ধারণা করা হচ্ছে, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে।
ঘিওর থানার এসআই মো. নুরুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, প্রায় ৮ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তদন্ত শেষে প্রকৃত ক্ষতির পরিমাণ নির্ধারণ করা হবে।
এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করেছেন, ফায়ার সার্ভিসের গাফিলতির কারণেই ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এত বড় হয়েছে। তাদের পর্যাপ্ত পানি থাকলে আগুন সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হতো বলে দাবি করেন ভুক্তভোগীরা।
ভোরের আকাশ/এসএইচ