ঢাকা মহানগর পুলশিরে (ডিএমপি) গোয়ন্দো শাখার (ডিবি) সাবকে প্রধান হারুন অর রশীদরে শ্বশুর মো. সোলায়মানরে ১০ তলা ভবন জব্দ ও পাঁচটি ব্যাংক হসিাব অবরুদ্ধরে আদশে দয়িছেে আদালত। আদশে এসছেে হারুনরে ভাই এ বি এম শাহরিয়ারের দুটি ব্যাংক হসিাব অবরুদ্ধ করারও।বৃহস্পতিবার (১৫ মে) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পৃথক দুটি আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এ আদেশ দেন।তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম।দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বলেন, কমিশনের উপপরিচালক মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন আবেদন দুটি করেছিলেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।এর আগে গত ১৯ ফেব্রুয়ারি হারুন ও তার ভাই এ বি এম শাহরিয়ারের নামে থাকা ১৩০ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দেয় একই আদালত। ওই দিন তাদের ২১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ করার আদেশও আসে। অবরুদ্ধ করা হয় তিনটি কোম্পানির শেয়ারও।এর আগে গত ২৭ অগাস্ট হারুন অর রশীদ ও তার স্ত্রী শিরিন আক্তারের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেয় আদালত। গত ৮ জানুয়ারি আসে হারুন ও তার ভাই শাহরিয়ারের আয়কর নথি জব্দের আদেশ।আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে প্রভাবশালী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতি পাওয়া হারুনের বিরুদ্ধে প্রভাব খাটিয়ে নামে-বেনামে রাজধানীতে দুই ডজন বাড়ি, অর্ধ-শতাধিক ফ্ল্যাট ও প্লটের মালিক হওয়ার অভিযোগ রয়েছে।তিনি যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই ও জেদ্দাসহ বিভিন্ন জায়গায় অঢেল সম্পদ গড়েছেন বলেও অভিযোগ পেয়েছে দুদক।২০২২ সালের জুলাই থেকে ডিএমপির ডিবি প্রধানের দায়িত্ব পালন করছিলেন হারুন অর রশীদ। গণআন্দোলনে সরকার পতনের চার দিন আগে গত ৩১ জুলাই তাকে সেখান থেকে সরিয়ে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারের (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) দায়িত্ব দেওয়া হয়। ভোরের আকাশ/এসআই
৭ ঘন্টা আগে
শান্ত-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি অব ক্রিয়েটিভ টেকনোলজি, এর ট্রাস্টি বোর্ড এবং সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মোট ৪৪৫ কোটি টাকার আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে তদন্ত শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।মঙ্গলবার (১৩ মে) এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে দুদক মহাপরিচালক মো. আখতার হোসেন এ তথ্য জানান।তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়টি নিয়ম লঙ্ঘন করে নিজস্ব তহবিল থেকে শান্ত-মারিয়াম ফাউন্ডেশনে ৩৪৩ কোটি টাকা হস্তান্তর করেছে।এছাড়াও, ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠার পর থেকে সরকারের ১০২ কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। এই অভিযোগগুলো গুরুত্ব দিয়ে দুদক প্রাথমিক অনুসন্ধান শুরু করেছে বলে জানান আখতার হোসেন।এদিকে, নর্দার্ন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান আবু ইউসুফ মো. আব্দুল্লাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধেও তদন্ত শুরু করেছে দুদক। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও প্রতারণার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক।বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দুর্নীতি নজরদারিতে কোনো বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে দুদক মহাপরিচালক বলেন, এ ধরনের কোনো বিশেষ উদ্যোগ এখনো নেওয়া হয়নি। তবে নতুন অভিযোগ এলে সেগুলোরও তদন্ত করা হবে। ভোরের আকাশ/আমর
২ দিন আগে
নোয়াখালীর হাতিয়া সংলগ্ন মেঘনা নদীর ভাঙ্গনরোধে জিও ব্যাগ ফেলার কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান বেঙ্গল বিল্ডার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেডের তিন কর্মকর্তা অপহরণের শিকার হয়েছেন। নোয়াখালীর মাইজদীর সন্ত্রাসী খালিদ কর্তৃক তারা অপহৃত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন তারা।হাতিয়া থেকে ঢাকায় ফেরার পথে বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে তারা অপহরণের শিকার হন। তাদের মাইজদীর নবাব হোটেলে আটকে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। অপহৃতরা হলেন- এইচ এম আফজাল হোসাইন (জেনারেল ম্যানেজার), মো. রাসেল মাহমুদ (ম্যানেজার) ও রাকিব (ইঞ্জিনিয়ার)। এ বিষয়ে জানতে নোয়াখালীর সুধারাম মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনিকে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে পাওয়া যায়নি।জানা যায়, খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের মাধ্যমে বেঙ্গল বিল্ডার্স অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন লিমিটেড প্যাকেজ-১১ ও ১৩ নামের পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দুটি প্রকল্পে নোয়াখালীর হাতিয়ায় নলের চর এলাকায় মেঘনা নদীর তীরে ৭৫৪ মিটার জিও ব্যাগ ফেলার ঠিকাদারী কাজ পায়। সেখানে জিও ব্যাগ ফেলার কাজ চলমান। চলতি বছরের ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে সম্পন্ন হবার কথা। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কাজ তদারকির জন্য বেঙ্গল বিল্ডার্সের একাধিক কর্মকর্তা কর্মচারি প্রকল্প এলাকায় দায়িত্বরত।এদের মধ্যে মো. রাসেল মাহমুদ ও রাকিব বুধবার রাতে ঢাকায় ফিরছিলেন। তাদের এগিয়ে দিতে আসেন এইচ এম আফজাল হোসাইন। নোয়াখালীর সোনাপুর বাস স্ট্যান্ড থেকে ঢাকা আসার পথে বেঙ্গল বিল্ডার্সের ওই তিন কর্মকতার পথ আটকে দেন সন্ত্রাসী খালিদের নেতৃত্বে ২০/২২টি মোটরসাইকেল বহর নিয়ে ৪০/৫০ জন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
৩ সপ্তাহ আগে
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. তোফাজ্জেল হোসেন। তিনি বর্তমানে সচিবের রুটিন দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি সিনিয়রদের টপকে সচিব হওয়ার দৌড়ে রয়েছেন। আওয়ামী লীগের সাবেক তিন প্রতিমন্ত্রীর এই একান্ত সচিবকে সচিব করতে ডিও লেটার দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।তোফাজ্জেল হোসেনের ব্যক্তিগত তথ্যবিবরণী বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, তিনি ২০১০ সালের ৩০ নভেম্বর থকে ২০১৩ সালের ১৪ মার্চ পর্যন্ত স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। একই মন্ত্রণালয়ে ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত আবারও আওয়ামী প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।২০১৪ সালের ১৯ অক্টোবর থেকে ২০১৬ সালের ২২ জুন পর্যন্ত পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রীর একান্ত সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। শুধু তাই নয় ২০১৯ সালের ২২ জানুয়ারি থেকে ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল পর্যন্ত জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে যুগ্ম-সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এদিকে আওয়ামী সুবিধাভোগী অতিরিক্ত সচিব পদমর্যাদার এই কর্মকর্তাকে পূর্ণসচিব করতে সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেসুর রহমানকে ডিও লেটার পাঠিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার।জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে লেখা ওই ডিওতে ফরিদা আখতার লিখেছেন, ‘প্রিয় সিনিয়র সচিব, আন্তরিক শুভেচ্ছা নিবেন। বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের ১৫তম ব্যাচের কর্মকর্তা জনাব মো. তোফাজ্জেল হোসেন (পরিচিতি নং-৬৩০৫) গত ৩১.১২.২০২৪ খ্রি. হতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিবের রুটিন দায়িত্ব পালন করছেন।তিনি বিগত ১১.০১.২০২৩ খ্রি. তারিখে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় হতে অতিরিক্ত সচিব পদে এ মন্ত্রণালয়ে যোগদান করেন এবং তাকে পরিকল্পনা অনুবিভাগের দায়িত্ব প্রদান করা হয়। আমার দেখা মতে তিনি অত্যন্ত দক্ষতা, যোগ্যতা এবং সততার সঙ্গে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছেন।উল্লেখ্য, বদলিজনিত কারণে এ মন্ত্রণালয়ের সচিবের পদটি শূন্য হলে মো. তোফাজ্জেল হোসেনকে কাজের অভিজ্ঞতা এবং জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নিম্নস্বাক্ষরকারী কর্তৃক সচিবের রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে।’চিঠিতে আরও লেখা হয়েছে, ‘মো. তোফাজ্জেল হোসেনের মতো একজন মেধাবী এবং প্রতিভাবান কর্মকর্তাকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে পদায়ন করা হলে তিনি স্বীয় মেধা, সততা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে এ মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনসহ উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের যাবতীয় কাজ সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবেন মর্মে আমি বিশ্বাস করি। এমতাবস্থায় মো. তোফাজ্জেল হোসেন (পরিচিতি নং-৬৩০৫)-কে সচিব হিসাবে পদোন্নতি প্রদানপূর্বক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন করার জন্য অনুরোধ করছি। আপনার সিদ্ধান্ত গ্রহণে সময়ের প্রয়োজন হলে এ মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে অন্য কাউকে পদায়ন না করে তাকে আপাতত এ রুটিন দায়িত্বে রেখে দেওয়ার অনুরোধ করছি।’এদিকে সম্প্রতি এই ডিও লেটার নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম আল-জাজিরার সাংবাদিক জুলকার নায়ের সায়ের খান একটি পোস্ট দেন। এক ঘণ্টার মধ্যে ছড়িয়ে পড়া ওই পোস্টে অতিরিক্ত সচিব তোফাজ্জেল হোসেনকে ওএসডি করারও দাবি উঠেছে। এই পোস্টে মন্তব্য করেছেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব মাহবুব কবির মিলন। তিনি লিখেছেন, পদোন্নতির একটি সিস্টেম আছে। সচিব পদে পদোন্নতির জন্য কেবিনেট সচিবের নেতৃত্বে একটি উচ্চপদসহ কমিটি আছে। যার নাম এসএসবি কমিটি। ডিও লেটারে পদায়ন হয়। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ হয়। সচিব পদে পদোন্নতির ডিও লেটার জীবনে এই প্রথম দেখলাম। কে জানে! এসএসবি বাদ দিয়ে মোখলেস স্যার ডিও লেটার দেখে প্রধান উপদেষ্টা বরাবর সচিব করার জন্য ফাইল পাঠিয়েও দিতে পারেন। এটা উপদেষ্টা করলেও সুস্পষ্ট তদ্বির। কর্মকর্তার জন্য শাস্তিযোগ্য অপরাধ।’এদিকে তোফাজ্জেল হোসেনের জন্য দেওয়া এই ডিওকে উদ্দেশে করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেন্দ্রীয় সমন্বয় ও এনসিপি নেতা সারজিস আলমের পোস্টে একটি মন্তব্য করেন মৎস্য ও প্রানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অফিস কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মো. নাজমুল হুদা।গত ১৯ ফেব্রুয়ারির ওই সারজিস আলমের একটি পোস্টে তিনি লেখেন ‘আপনারা স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের সচিব বানানোর জন্য ডিও দেন, আবার বড় বড় কথা বলেন ভাইয়া’। অতিরিক্ত সচিব তোফাজ্জেলকে দেওয়া ডিওকে উদ্দেশ্য করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই মন্তব্যের জের ধরেই পরদিন ২০ ফেব্রুয়ারিতে সিনিয়র সহকারী সচিব সৈয়দা সাদিয়া নূরীয়া স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয় নাজমুল হুদাকেও।সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ নামক একটি প্রকল্পে ‘ফায়ার ফাইটিং সিমুলেটর’ এর জন্য দরপত্র আহবান করা হয়। দরপত্র অনুযায়ী ৭ লাখ টাকা টেন্ডার সিকিউরিটি দেওয়ার কথা থাকলেও যে প্রতিষ্ঠান ৫ লাখ টাকা টেন্ডার সিকিউরিটি দেয় তাকেই কাজটি দেওয়া হয়। এ নিয়ে একটি অভিযোগও করা হয়। এ দরপত্র অনুমোদন মৎস্য ও প্রানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা উইংয়ের অতিরিক্ত সচিব তোফাজ্জেল এর হাত ধরেই হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে।এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, সে ছিল আওয়ামী সুবিধাভোগী। এখন আবার সেজেছে সংস্কারপন্থি। অথচ সে কোথায় কোথায় পোস্টিং পেয়েছিল সেসব কিছু মুছে যায়নি। সে সচিব হতে এখন মরিয়া হয়ে আছে। অনেক সিনিয়ররা সচিব হতে পাইপলাইনে থাকলেও সেই এই পদটি পেতে যা যা করা প্রয়োজন সেটাই করছে।এদিকে এ বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত সচিব তোফাজ্জেল হোসেনের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
৩ সপ্তাহ আগে