সাভারে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের এসআই নিহত
কর্মস্থল থেকে ঈদের ছুটি পেয়েছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের সাভার থানার এসআই মো. ফজলুর রহমান কবীর (৩৯)। ছুটিতে তিনি মা ও সন্তানদের নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে তৈরি হচ্ছিলেন। শুক্রবার তার বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু ছুটির আগেই বাড়িতে এলো তার নিথর দেহ।
বৃহস্পতিবার দুপুরের পর ঢাকার সাভারে সড়ক দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। শুক্রবার ভোরে লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়িতে করে তার নিথর দেহ যায় ময়মনসিংহে তার নিজ বাড়িতে। এ সময় তার মরদেহ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনসহ পাড়া-পড়শিরা। এদিন বাদ জুমা জানাজা শেষে তার মরদেহ দাফন করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, স্ত্রী মেঘলা, মেয়ে আয়াত (৩) ও ছেলে আলভি (১৮ মাস)-সহ মা শরবানুও কবিরের সঙ্গে সাভারে বসবাস করতেন তিনি। আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে শুক্রবারে স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আসার কথা ছিল তার।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সাভার থানা এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত একটি ভ্রাম্যমাণ আদালতে অন্যদের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন কবীর। দায়িত্ব পালন শেষে দুপুর ২টার দিকে স্থানীয় একটি পেট্রোল পাম্পে রাখা তার মোটরসাইকেল নিয়ে থানায় ফেরার পথে বিপরীত দিক থেকে একটি বালুবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে দুটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে শ্যামলীর একটি স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা শেষে সাভার থানার ৫ জন পুলিশ সদস্য লাশবাহী একটি ফ্রিজিং গাড়িতে করে তার মরদেহ নিয়ে শুক্রবার ভোরে কবিরে গ্রামের বাড়িতে পৌঁছেন।
নিহত কবীর নান্দাইল উপজেলার মুশুলী ইউনিয়নের মেরেঙ্গা ভূইয়া বাড়ির মৃত শুনু ভূইয়ার ছেলে। স্থানীয় আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পর নান্দাইল সরকারি শহীদ স্মৃতি আদর্শ কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেনে। এরপর ঢাকার তিতুমীর কলেজ থেকে স্নাতকসহ মাস্টার্স ডিগ্রি পাশের পর আইনে স্নাতক ডিগ্রি করেন। ২০০৬ সালে পুলিশের কনস্টেবলপদে যোগদান করেন কবির। এরপর পদোন্নতি পেয়ে এএসআই ও ৬ বছর এসআই হন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাস ও একটি মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা হয়। সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে লোহাগড়া ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হরগোবিন্দপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. জাহের উদ্দিন সরকার উদ্যোগে মালঞ্চা দামারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর জাহের উদ্দিন সরকার এর বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের প্রতিবেশীরা।মো. জাহের উদ্দিন সরকার দেশবাসীকে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেরপুরের ৭টি গ্রামের কিছু মুসুল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে এসব গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায় করেন তারা।প্রতিটি জামায়াতে শতাধিক করে মুসল্লি অংশগ্রহণের পাশাপাশি নারী মুসুল্লি পর্দার আড়ালে একই জামাতের সহিত ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজের পর পারস্পরিক কোলাকোলি শেষে তারা অংশ নেন প্রীতিভোজে। এরপর আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকেন সারাদিন।ঈদুল ফিতর পালিত গ্রামগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর; নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনীপাড়া, নকলা উপজেলার চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল ও বামনেরচর।স্থানীয়দের তথ্য মতে, শেরপুরের এসব গ্রামের একাংশ মুসল্লি সৌদি আরবসহ ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে তারা ঈদ ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সুনামগঞ্জে একটি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ডুবিতে তিন শিশু ও দুই নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নৌকা ডুবির ঘটনায় হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের মদনাকান্দি ও হেরারকান্দির মধ্যবর্তী বৌলাই নদীতে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে।নিহত যাত্রীরা হলেন- জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের তাপন চক্রবর্তীর স্ত্রী বিউটি চক্রবর্তী (৪০), নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার হাতনি গ্রামের নিরদ সরকারের স্ত্রী কল্পনা রানী সরকার (৫০), হাতনি গ্রামের নিরেন সনরকারের মেয়ে হাতনি গ্রামের শিশু জয়িতা সরকার (৬), নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের সুজিত সরকারের মেয়ে শিশু গঙ্গাঁ রানী সরকার (৮)। অপর এক নিহত শিশুর পরিচয় এখনও জানা যায়নি।স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থেকে যাত্রী ও মালামাল নিয়ে জামালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হয়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে নৌকাটি বৌলাই নদীর মদনাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে ডুবে যায়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়।জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রওয়ানা দিয়েছি। পরবর্তীতে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারনা করেছেন তিনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সাভারে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের এসআই নিহত
কর্মস্থল থেকে ঈদের ছুটি পেয়েছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের সাভার থানার এসআই মো. ফজলুর রহমান কবীর (৩৯)। ছুটিতে তিনি মা ও সন্তানদের নিয়ে গ্রামের বাড়ি যাওয়ার উদ্দেশে তৈরি হচ্ছিলেন। শুক্রবার তার বাড়িতে আসার কথা ছিল। কিন্তু ছুটির আগেই বাড়িতে এলো তার নিথর দেহ।
বৃহস্পতিবার দুপুরের পর ঢাকার সাভারে সড়ক দুর্ঘটনায় তার মৃত্যু হয়। শুক্রবার ভোরে লাশবাহী ফ্রিজিং গাড়িতে করে তার নিথর দেহ যায় ময়মনসিংহে তার নিজ বাড়িতে। এ সময় তার মরদেহ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনসহ পাড়া-পড়শিরা। এদিন বাদ জুমা জানাজা শেষে তার মরদেহ দাফন করা হয়।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, স্ত্রী মেঘলা, মেয়ে আয়াত (৩) ও ছেলে আলভি (১৮ মাস)-সহ মা শরবানুও কবিরের সঙ্গে সাভারে বসবাস করতেন তিনি। আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে শুক্রবারে স্ত্রী-সন্তান ও মাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে আসার কথা ছিল তার।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার সাভার থানা এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তর কর্তৃক পরিচালিত একটি ভ্রাম্যমাণ আদালতে অন্যদের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন কবীর। দায়িত্ব পালন শেষে দুপুর ২টার দিকে স্থানীয় একটি পেট্রোল পাম্পে রাখা তার মোটরসাইকেল নিয়ে থানায় ফেরার পথে বিপরীত দিক থেকে একটি বালুবাহী ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে গুরুতর আহত হন তিনি। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে দুটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বিকাল ৫টা ২০ মিনিটে শ্যামলীর একটি স্পেশালাইজড হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা শেষে সাভার থানার ৫ জন পুলিশ সদস্য লাশবাহী একটি ফ্রিজিং গাড়িতে করে তার মরদেহ নিয়ে শুক্রবার ভোরে কবিরে গ্রামের বাড়িতে পৌঁছেন।
নিহত কবীর নান্দাইল উপজেলার মুশুলী ইউনিয়নের মেরেঙ্গা ভূইয়া বাড়ির মৃত শুনু ভূইয়ার ছেলে। স্থানীয় আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশের পর নান্দাইল সরকারি শহীদ স্মৃতি আদর্শ কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেনে। এরপর ঢাকার তিতুমীর কলেজ থেকে স্নাতকসহ মাস্টার্স ডিগ্রি পাশের পর আইনে স্নাতক ডিগ্রি করেন। ২০০৬ সালে পুলিশের কনস্টেবলপদে যোগদান করেন কবির। এরপর পদোন্নতি পেয়ে এএসআই ও ৬ বছর এসআই হন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাস ও একটি মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা হয়। সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে লোহাগড়া ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হরগোবিন্দপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. জাহের উদ্দিন সরকার উদ্যোগে মালঞ্চা দামারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর জাহের উদ্দিন সরকার এর বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের প্রতিবেশীরা।মো. জাহের উদ্দিন সরকার দেশবাসীকে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেরপুরের ৭টি গ্রামের কিছু মুসুল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে এসব গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায় করেন তারা।প্রতিটি জামায়াতে শতাধিক করে মুসল্লি অংশগ্রহণের পাশাপাশি নারী মুসুল্লি পর্দার আড়ালে একই জামাতের সহিত ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজের পর পারস্পরিক কোলাকোলি শেষে তারা অংশ নেন প্রীতিভোজে। এরপর আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকেন সারাদিন।ঈদুল ফিতর পালিত গ্রামগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর; নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনীপাড়া, নকলা উপজেলার চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল ও বামনেরচর।স্থানীয়দের তথ্য মতে, শেরপুরের এসব গ্রামের একাংশ মুসল্লি সৌদি আরবসহ ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে তারা ঈদ ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সুনামগঞ্জে একটি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ডুবিতে তিন শিশু ও দুই নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নৌকা ডুবির ঘটনায় হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের মদনাকান্দি ও হেরারকান্দির মধ্যবর্তী বৌলাই নদীতে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে।নিহত যাত্রীরা হলেন- জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের তাপন চক্রবর্তীর স্ত্রী বিউটি চক্রবর্তী (৪০), নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার হাতনি গ্রামের নিরদ সরকারের স্ত্রী কল্পনা রানী সরকার (৫০), হাতনি গ্রামের নিরেন সনরকারের মেয়ে হাতনি গ্রামের শিশু জয়িতা সরকার (৬), নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের সুজিত সরকারের মেয়ে শিশু গঙ্গাঁ রানী সরকার (৮)। অপর এক নিহত শিশুর পরিচয় এখনও জানা যায়নি।স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থেকে যাত্রী ও মালামাল নিয়ে জামালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হয়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে নৌকাটি বৌলাই নদীর মদনাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে ডুবে যায়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়।জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রওয়ানা দিয়েছি। পরবর্তীতে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারনা করেছেন তিনি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মন্তব্য করুন