ছবি: ভোরের আকাশ
তারুণ্যের ছোঁয়ায় বদলে যাক বাংলাদেশ- এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ অভিযান ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার (৩০ জুলাই) বিকালে সদর উপজেলার বল্লমঝাড় ইউনিয়নের উত্তর ধানঘড়া এলাকায় দুই দিন ব্যাপি এ কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়েছে।
ইউথ ফর বাংলাদেশ গাইবান্ধা সদর উপজেলা শাখার আয়োজনে উত্তর ধানঘড়া-বল্লমঝাড় রোড়ে এক কিলোমিটার এলাকায় কৃষ্ণচূড়া গাছ রোপণ করা হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন রাকিব মিয়া, মনির হোসেন, রিদয় মিয়া, রোকন হাসান, মিথুন মিয়া, ছকু মিয়া, শান্তসহ প্রমুখ।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় সেনাবাহিনীর মেজর ও ডিজিএফআই পরিচয় দিয়ে চাকুরী দেয়ার নামে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে মো. সোহেল হাওলাদার (২৭) নামে এক যুবককে আটক করেছে মঠবাড়িয়া থানা পুলিশ।বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) সকালে পুলিশ অভিযান চালিয়ে উপজেলার বকসীর ঘটিচোরা গ্রামে শ্বশুরবাড়ি থেকে ওই যুবককে আটক করা হয়।আটককৃত মো. সোহেল (২৭) পটুয়াখালী সদরের বাদেরপুর গ্রামের আব্দুল বারেক হাওলাদার ছেলে।থানা সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত যুবক সোহেল গত ৫ মাস আগে মঠবাড়িয়ার গুলিশাখালী গ্রামের মৃত সেলিম হাওলাদার এর মেয়ে ফারজানা আক্তারকে (২৩) সেনাবাহিনীর অফিসার পরিচয় দিয়ে বিবাহ করেন। সে সেনাবাহিনী লোগো লাগানো একটি মোটরসাইকেল ব্যবহার করে এলাকায় সেনাবাহিনীর মেজর আবার কখনও ডিজিএফআই অফিসার পরিচয় দিয়ে বেড়াতো, চলাফেরা করতো। এছাড়া প্রতারক ওই যুবক একই পরিচয়ে মঠবাড়িয়া উপজেলার বকশীর ঘটিচোরা গ্রামে দ্বিতীয় একটি বিবাহ করেন।প্রতারক সোহেল নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর পরিচয় দিয়ে সম্প্রতি উপজেলার সবুজ নগর গ্রামের গৃহবধূ হাসি রানী দাসের স্বামী হৃদয় দা কে চাকুরি দেওয়ার কথা বলে ৫০ হাজার টাকা দাবি করেন। ওই গৃহবধূ চাকুরির আশায় প্রথমে ১৫ হাজার টাকা দেন। কিন্তু প্রতারক সোহেল টালবাহানা শুরু করলে বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হয়। তাছাড়া আরো ৬ থেকে ৭ জনের কাছ থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এরপর এলাকায় গুঞ্জন ওঠে ওই যুবক সেনা কর্মকর্তার পরিচয়টি ভূয়া। ওই পরিচয়ে সে বিভিন্ন জনের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিয়েছে। প্রতারণার শিকার গৃহবধূ হাসি রানী দাস বিষয়টি থানায় অভিযোগ করলে পুলিশ তদন্ত করে প্রতারক যুবক সোহেলকে আটক করে। এ ঘটনায় ভূক্তভোগী হাসি রানী মঠবাড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।মঠবাড়িয়া থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল্লাহ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, অভিযোগ পেয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় ওই যুবককে আটক করা হয়েছে। সে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অথবা ডিজিএফআই এর কোন সদস্য নয় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।এ ঘটনায় ভূক্তভোগী গৃহবধূ মঠবাড়িয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। ওই মামলায় আসামীকে গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে সোপর্দ করা হবে।ভোরের আকাশ/জাআ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় ২ জন ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।বুধবার (৩০ জুলাই) রাতে কসবা থানার পুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদের নিজ নিজ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- কসবা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. জাকির হোসেন (৫৮) এবং বায়েক ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য তাজুল ইসলাম (৫৫)।বিষয়টি নিশ্চিত করে কসবা থানার ওসি মোহাম্মদ আব্দুল কাদের ভোরের আকাশকে জানায়, নিরাপত্তামূলক অভিযানের অংশ হিসেবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা একটি রাজনৈতিক মামলার আসামি ছিলেন এবং সেই মামলায় দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করেন।তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার ২ ইউপি সদস্যকে বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) আদালতে পাঠানো হয়। উভয়ের বিরুদ্ধে চলমান মামলায় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।ভোরের আকাশ/জাআ
গাইবান্ধার সাদুল্লাপুরে জুলাই পূণর্জাগরণ উপলক্ষে ফ্রী মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দিনব্যাপী উপজেলার ধাপেরহাট শাহ্ আজগর আলী ডিগ্রী কলেজ মাঠ প্রাঙ্গণে এ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপি সাদুল্লাপুর উপজেলার শাখা এ কর্মসূচির আয়োজন করে। এসময় বিনা মূল্যে ঔষধ সরবারহ, রক্তের গ্রুপ নির্ণয় ও স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচী অনুষ্ঠিত হয়েছে।কর্মসূচি উদ্বোধন করেন জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির কেন্দ্রীয় সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) নাজুমল হাসান সোহাগ।দিনব্যাপী কর্মসূচিতে স্থানীয় ও দূরদুরান্ত থেকে আসা প্রায় ৫০০ জন রোগী চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করেন। স্বেচ্ছায় রক্তদান করেন ১০ জন এবং রক্তের গ্রুপ নির্ণয় করে প্রায় ৩০০জন বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষ।এতে চিকিৎসা সেবা প্রদান করেন, ডা. সুমন, ডা. লিমন. ডা. আকাশ ও ডা. নুরুন্নবী। কর্মসূচি পরিদর্শন করেন সাদুল্লাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা অফিসার ডা. শাহিনুল ইসলাম মন্ডল।ভোরের আকাশ/জাআ
গাইবান্ধার সাঘাটায় উপজেলা মাসিক সাধারণ সভা শেষে ইউপি চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলামকে (৫৫) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে সাঘাটা উপজেলা মাসিক সাধারণ সভা শেষে পরিষদ চত্তর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে বোনারপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ। পরে তাকে সাঘাটা থানায় নেওয়া হয়।গ্রেপ্তারকৃত আমিনুল ইসলাম উপজেলার জুমারবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। তিনি ওই ইউনিয়নের আমদিরপাড়া এলাকার মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে।বিষয়টি নিশ্চিত করে সাঘাটা থানার ওসি বাদশা আলম বলেন, অপারেশন ডেভিলহান্টের অংশ হিসেবে এ অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে তাকে আদালতে সোপর্দ করা হবে।ভোরের আকাশ/জাআ