ছবি-ভোরের আকাশ
‘নদী ভাঙন ঠেকাও, ছোনগাছা ইউনিয়ন বাঁচাও’ স্লোগানকে সামনে নিয়ে যমুনা নদী ভাঙনরোধে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ছোনগাছা ইউনিয়নে ক্রসবার নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৮ জুন) সকাল ৯টায় সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ভাটপিয়ারী গ্রামের যমুনা নদীপাড়ে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে ছোনগাছা ইউনিয়নের ভাটপিয়ারী, পাঁচঠাকুরী, পারপাঁচিল, সিমলা ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের ব্রাহ্মণবয়ড়া, পাঁচিল, দৌলতপুর গ্রামের সর্বস্তরের জনগণ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন।
মানববন্ধনে আরও বক্তব্য রাখেন ছোনগাছা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আমির হোসেন, জেলা বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক সাংবাদিক শেখ এনামুল হক, মাওলানা মোখলেছুর রহমান মুকুল, মটিয়ারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক বাদশা আলম, বাচ্চু, নাসিম রেজা, শামীম রেজা, হোসাইন আহম্মেদ সোহাগ, শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
মানববন্ধনে ছোনগাছা ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আমির হোসেন বলেন, ১৯৯৬ সালের পূর্বে ভাঙনরোধে ৪টি বাঁধ নির্মাণ করা হয়েছিল। যমুনা নদীতে তা বিলীন হয়ে গেছে। স্বৈরাচার আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে কোন কার্যক্রম গ্রহণ করেনি।
ইতিমধ্যে ২ হাজার মিটার এলাকার ফসলি জমি বিলীন হয়ে গেছে। অন্তবর্তীকালীন সরকার কাছে গ্রামবাসীর দাবির পরিপ্রেক্ষিতে কিছু জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হয়। দ্রুত সময়ের মধ্যে ছোনগাছা ইউনিয়নের যমুনা ভাঙনরোধে ক্রসবার নির্মাণ করার উদ্যোগ গ্রহণ না করলে লক্ষাধিক জনসাধারকে সাথে নিয়ে বৃহত্তর আন্দোলনের ঘোষণা দিব।
সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক, সিরাজগঞ্জ প্রেস ক্লাবের দফতর সম্পাদক শেখ মো. এনামুল হক বলেন, আমাদের দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে কিছু জিওব্যাগ ডাম্পিং করা হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের গাফলতির কারণে এই ভাঙন তীব্র হয়েছে। তারা যদি শুষ্ক মৌসুমে জিওব্যাগ ডাম্পিং করতো, তবে ভাঙ্গনরোধে অনেকটাই কার্যকর হত। বর্ষা মৌসুমে জিওব্যাগ ডাম্পিং করার কোন ভাল ফলাফল আসছে না।
পানি উন্নয়নবোর্ডের কর্মকর্তারা সঠিক পদক্ষেপ না নেওয়ায় এ ভাঙন রক্ষা করা সম্ভব হচ্ছে না। অন্তর্বর্তী সরকারের নিকট জোর দাবী জানাচ্ছি অতিদ্রুত ছোনগাছা ইউনিয়নের ভাটপিয়ারী, পাঁচঠাকুরী, পারপাঁচিল, সিমলা ও খোকশাবাড়ী ইউনিয়নের ব্রাক্ষ্মনবয়ড়া, পাঁচিল, দৌলতপুর গ্রামের মাঝ দিয়ে ক্রসবার নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করা হউক।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
কুড়িগ্রামে মাদক বিস্তার, যুব সমাজকে মাদকের হাত থেকে রক্ষা ও কুড়িগ্রামকে মাদকমুক্ত করার অঙ্গীকার নিয়ে 'মাদক প্রতিরোধ কমিটি' গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের লক্ষ্যে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়।শনিবার (২৮ জুন) সকালে শহরের নাজিরা নতুন শহরস্হ অস্থায়ী কার্যালয়ে শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম বেবু'র সভাপতিত্বে মাদকের কুফল নিয়ে বক্তব্য রাখেন সাংবাদিক ইউনুছ আলী, অধ্যক্ষ শাহ আলম, সহকারী অধ্যাপক মোঃ ফজলুল হক, সাংবাদিক এস এম আশরাফুল হক রুবেল, সাংবাদিক সাইয়েদ আহমেদ বাবু সহ অন্যরা।সভায় সর্বসম্মতিক্রমে শিক্ষাবিদ ও সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম বেবুকে আহ্বায়ক ও সহকারী অধ্যাপক আতিকুর রহমান সুজনকে সদস্য সচিব করে ৩১ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়।ভোরের আকাশ/জাআ
‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণের’ রোড মার্চ চট্টগ্রামে প্রচট্টগ্রাম প্রতিনিধি,চট্টগ্রাম বন্দর বাঁচাতে, করিডোর ঠেকাতে ‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণের’ রোড মার্চ পৌঁছেছে চট্টগ্রামে।শনিবার (২৮ জুন) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে বন্দর ভবনের সামনে পৌঁছায় এ রোড মার্চটি।এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি-সিপিবির সভাপতি শাহ আলম, সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজসহ বিভিন্ন বাম সংগঠনের নেতারা।এর আগে শুক্রবার (২৭ জুন) ঢাকার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে শুরু হয় এ রোড মার্চ। এতে অর্ধশতাধিক সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠনের ছয় শতাধিক নেতাকর্মী অংশ নেয়।চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনায় বিদেশি কোম্পানিকে যুক্ত করা এবং রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’ দেওয়ার উদ্যোগ বন্ধের দাবিতে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম অভিমুখে রোড মার্চ কর্মসূচি দেয় ‘সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী দেশপ্রেমিক জনগণ’। তাদের দাবি মধ্যে আরও রয়েছে-স্টারলিংকের ইন্টারনেট সেবা চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে ‘সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধচক্রে’ জড়ানোর চেষ্টা বন্ধ করা।এদিকে শনিবার সকালে রোড মার্চের দ্বিতীয় দিনের কর্মসূচি শুরু হয় সকাল সাড়ে ৯টায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ফেনীর হাজারী রোড মোড় থেকে মিছিলের মাধ্যমে।মিছিলটি মহিপাল হয়ে শহরের শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়ক, ট্রাংক রোড, দোয়েল চত্বর, খেজুর চত্বর, প্রেস ক্লাব, বড় মসজিদ, সেন্ট্রাল হাই স্কুল হয়ে দাউদপুর ব্রিজ অতিক্রম করে। এরপর রোড মার্চে অংশগ্রহণকারীরা পরিবহনে চড়ে চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হন।মীরসরাই ও সীতাকুণ্ডে পথসভা করার পর বিকালে রোড মার্চ নগরীর বারিক বিল্ডিং মোড়ে এসে জড়ো হয়। সেখান থেকে বন্দর ভবন অভিমুখে যাত্রা করে রোড মার্চ। এতে অংশ নেওয়া নেতা-কর্মীদের হাতে ছিল বিভিন্ন স্লোগান ও দাবি সংবলিত প্ল্যাকার্ড-ব্যানার ও ফেস্টুন।ভোরের আকাশ/আজাসা
হাজারো মানুষের অস্রুসিক্ত ভালবাসায় সিক্ত হলেন নোয়াখালী ৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের ৪ বারের নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো: শাহজাহান। ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলে (বিএনপি) প্রতিষ্ঠাকালীন রাষ্ট্রপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে সক্রিয়ভাবে যুক্ত হন মো. শাহজাহান। তিনি বিএনপির সাবেক যুগ্ম মহাসচিব, বর্তমান সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান ও তৃণমূলের দল পূর্নগঠনের সাবেক সমন্বয়ক। ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিনি নোয়াখালী জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।বুধবার (২৫ জুন) দীর্ঘ দিন চিকিৎসা শেষে জন্মভুমি নোয়াখালীতে আসলে তাকে গণসংবর্ধনা দেওয়া হয়। নেতাকর্মীদের বাধ ভাঙ্গা উচ্ছ্বাস আর শ্লোগানে মুখরিত ছিল জেলা শহর মাইজদী। নিজ জেলায় স্বস্তির নিশ্বাস ফেলে নেতাকর্মীদের আবেগঘন পরিবেশে ফুলের শুভেচ্ছা গ্রহন করেন এই নেতা। তখন নিজেও আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। পথসভায় তিনি ওয়াদা করেন আমৃত্যু সদর-সুবর্ণচরবাসির সাথে আছেন। তাদের ছেড়ে যাবেন না। দল ও জনগনের কল্যানে নিজেকে নিয়জিত রাখবেন।জানা যায়, মো:শাহজাহান দীর্ঘদিন ধরে হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি থাইল্যান্ডের ব্যংকক হাসপাতালে সফল অস্র প্রচারের মাধ্যমে হার্টের ভাল্ব রিপ্লেসমেন্ট করেন এবং ফলোআপ শেষে সুস্থ হয়ে নেতাকর্মী ও স্বজনদের মাঝে ফিরে আসেন ।এদিকে প্রিয় নেতাকে একনজর দেখতে এবং তাকে স্বাগত জানাতে দুপুর থেকেই সদর-সুবর্ণচরের বিভিন্ন এলাকা থেকে ব্যানার, ফেষ্টুন হাতে মিছিল নিয়ে নেতাকর্মী এসে জড়ো হন জেলা শহর মাইজদীতে। একাধিক জায়গায় মিছিল, শোভাযাত্রা,গান বাজনা পুরো শহর একটা আনন্দঘন ও উৎসবমুখর হয়ে উঠে। শহরের ব্যবসায়ী, পাশ্ববর্তী বাসাবাড়ি থেকে নারী, পুরুষ উৎসুক দৃষ্টিতে প্রিয় নেতার সুস্থ হয়ে ফিরে আসা দেখতে ঘন্টার পর ঘন্টা দাঁড়িয়ে অপেক্ষায় ছিলেন। এদিন বিকেলে বেগমগঞ্জ চৌমুহনী চৌরাস্তায় ফুলের শুভেচ্ছা জানান বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের হাজারো নেতাকর্মীরা। নোয়াখালী মাইজদীতে ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে নেতাকর্মীরা প্রিয় নেতার বক্তব্য শুনার জন্য রাত পযর্ন্ত অপেক্ষা করেন ।মো. শাহজাহান ১৯৯১ সনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নোয়াখালী-৪ (সুবর্ণচর-নোয়াখালী সদর) আসন থেকে প্রথম বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর তিনি একই আসন থেকে ৬ষ্ঠ, ৭ম ও ৮ম জাতীয় সংসদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০০৮ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে একই আসনে আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ একরামুল করিম চৌধুরী ভোট কারচুপি করে তাকে পরাজিত করেন।জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান আহবায়ক কমিটির অন্যতম সদস্য এডভোকেট আবদুর রহমান জানান, প্রিয় নেতা শাহজাহান ভাই শুধু সদর -সুবর্ণচর নয় বৃহত্তর নোয়াখালী, লক্ষীপুর,ফেনী জেলার বিএনপির তথা সংগঠনের প্রান পুরুষ। যার মেধা, প্রজ্ঞা আর দুরদর্শীতায় তিনি জেলার রাজনীতির সংগঠন গুছিয়ে জাতীয় রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করছেন। তিনি দেশ নেত্রী সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম জিয়ার আস্থাভাজন।সাবেক তুখোড় পৌর ছাত্রদল সভাপতি ও জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ওমর ফারুক টপি বলেন, শাহজাহান ভাই শুধু একজন রাজনৈতিক নেতা নন, তিনিই একমাত্র নোয়াখালী বিএনপির একমাত্র অভিভাবক। তার ফেরার মধ্য দিয়ে নেতাকর্মীদের মাঝে নতুন উদ্দীপনা তৈরি হয়েছে। তিনি জিয়ার আদর্শের সূর্যসেনানি৷ সর্বমহলে শ্রদ্ধাস্পদ। তিনি লড়াকু সৈনিক। দুঃসময়ে জিয়া পরিবারের বিশ্বস্ত সিপাহসালা।ভোরের আকাশ/আজাসা
মাদারীপুরের শিবচরে পৃথক দুই নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।গত শুক্রবার দিবাগত রাত ৮ টার দিকে শিবচর থানার পিছনে হাবিব মিয়ার ভাড়াটিয়া বাসা থেকে জমিলা (২২) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহত জমিলা উপজেলার পৌরসভা এলাকার সোনা মিয়া মাদবরের মেয়ে এবং রাজবাড়ি জেলার সদর থানার কাছারীপুর এলাকার ভ্যান চালক মোস্তফা মুন্সীর সহধর্মিণী বলে জানতে পারি।পুলিশ ও স্হানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারি, ৩ বছর আগে জমিলার ও রাজবাড়ীর মোস্তফার সাথে প্রেমের সম্পর্ক হলে বিয়ে হয়।মাঝে মাঝে তাদের সংসারে খুনসুটি ঝগড়া হত।এরই ধারাবাহিকতায় গত শুক্রবার সকালে জামাই বউয়ের মধো পারিবারিক কলাহ বিচ্ছেদ ঘটে।সন্ধ্যায় স্বামী মোস্তফা ভ্যান চালাতে বেরিয়ে গেলে রাত ৮ টার সময় বাসায় এসে স্বামী ঘরের ভিতর থেকে দরজা বন্ধ দেখতে পেয়ে, স্হানীয় লোকজন ডেকে ভিতরে ঝুলন্ত অবস্থায় জমিলার মরদেহ দেখতে পেলে পুলিশ কে খবর দেয়।পরে পুলিশ এসে মরদেহটি উদ্ধার করে।তবে জমিলার পরিবারের দাবি,জমিলাকে তার স্বামী মেরে ফেলেছে বলে এমন অভিযোগ করছে। আমরা এর সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার চাই।এ ব্যাপারে শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ রতন শেখ বলেন,প্রাথমিক ভাবে জানতে পারি,ঘরের দরজা ভেঙে মরদেহটি উদ্ধার হয়। নিহতের স্বামীকে থানা হাজতে রাখা হয়েছে। লাশ মাদারীপুর মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।অপরদিকে,শনিবার (২৮ জুন) বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের মগড়া পুকুর পাড় এলাকার খবির উদ্দিন মৌলভী বাড়ীর পুকুর থেকে লিমা বেগম (২৬) নামে এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।পুলিশ ও স্হানীয়রা জানায়,স্কুল পড়ুয়া ছেলের পুকুরে ভাসা মরদেহটি দেখতে পেলে বাড়ীতে বললে,স্হানীয়দের সহয়তায় ওই মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত লিমা উপজেলার উমেদপুর ইউনিয়নের আলেপুর গ্রামের মৃত ওসমান মুন্সীর মেয়ে বলে জানতে পারি।শিবচর দওপাড়া ফাঁড়ির পুলিশ ইনর্চাজ মাইনুল ইসলাম বলেন,স্হানীয়দের সহায়তায় পুকুর থেকে অজ্ঞাত নামা একট কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করেছি।নিহতের বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। ভোরের আকাশ/আজাসা