ছবি: ভোরের আকাশ
রাজমিস্ত্রির ছদ্মবেশে টেকনাফে ইয়াবা ব্যবসা চালাতেন এক রোহিঙ্গা দম্পতি। শেষ পর্যন্ত বিজিবির ‘ডগ স্কোয়াডের’ ঘ্রাণেই ফাঁস হলো তাদের গোপন আস্তানা। শনিবার (৫ অক্টোবর) ভোররাতে টেকনাফ পৌরসভার ইসলামাবাদ এলাকায় বিশেষ অভিযানে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এ সময় তাদের ভাড়া বাসা থেকে ৯ হাজার ৪০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।
বিজিবি টেকনাফ-২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান জানান, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে রাত ২টার দিকে অভিযান চালানো হয়। তল্লাশিতে বিশেষ প্রশিক্ষিত কুকুরের (ডগ স্কোয়াড) সহায়তায় রাজমিস্ত্রি পরিচয়ের আড়ালে থাকা রোহিঙ্গা আইয়ুব (৩৭) ও তার স্ত্রী রাবিয়ার (৩৫) ভাড়া বাসার ভেতর লুকিয়ে রাখা ইয়াবা উদ্ধার হয়।
বিজিবি জানায়, আইয়ুব জাদিমোড়া এফডিএমএন ক্যাম্পের এ-১ ব্লকের সদস্য। তবে তিনি দীর্ঘদিন ধরে ক্যাম্পের বাইরে অবৈধভাবে বসবাস করছিলেন। দিনে রাজমিস্ত্রির কাজ করলেও রাতে ইয়াবা ব্যবসা চালাতেন।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আইয়ুব জানান, তিনি মাদক কারবারি ইসমাইলের সহযোগী হিসেবে কাজ করতেন এবং মিয়ানমার থেকে আসা ইয়াবা চালান স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছে সরবরাহ করতেন।
অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, ক্যাম্পের বাইরে অবৈধভাবে থাকা রোহিঙ্গাদের অনেকে অপরাধে জড়াচ্ছে। আমরা এসব অপরাধে জড়িতদের শনাক্ত করে কঠোর আইনগত ব্যবস্থা নিচ্ছি। আটক দম্পতির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দিয়ে টেকনাফ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। পলাতক ইসমাইলের খোঁজে অভিযান চলছে।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পত্তির বাসায় গত জুনে সংঘটিত ডাকাতির ঘটনায় চার মাস পর একজন প্রধান আসামীকে গ্রেফতার করেছে র্যাব।র্যাব-০১ গাজীপুর পোড়াবাড়ী ক্যাম্পের সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) পারভেজ রানা জানিয়েছেন, গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি আলমগীর হোসেন (৩০), ময়মনসিংহের গফরগাঁও উপজেলার পাগলা থানার মলমল ভাটিপাড়া গ্রামের মমতাজ উদ্দিন বেপারী মোন্তার ছেলে। তার বিরুদ্ধে ডাকাতি, হত্যা ও অস্ত্র আইনে তিনটি মামলা রয়েছে।শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, ৪ অক্টোবর শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে র্যাব আলমগীরকে থানায় হস্তান্তর করে। পরে ৫ অক্টোবর রবিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।ঘটনার পটভূমি অনুযায়ী, ২১ জুন দিবাগত রাত ৩টার দিকে তেলিহাটি ইউনিয়নের আনসার টেপিরবাড়ী গ্রামের চিকিৎসক দম্পত্তি মোর্শেদুল হক শরীফ ও মৌসুমী আক্তার লিজারের বসত বাড়ীতে ৮–১০ জনের একটি দল ডাকাত প্রবেশ করে। অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ডাকাতরা নগদ টাকা, স্বর্ণালঙ্কার ও অন্যান্য মূল্যবান সামগ্রী লুট করে চলে যায়।র্যাবের অভিযান ও গ্রেফতারের পর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে এবং বাকী আসামিদের সনাক্তের চেষ্টা চলছে।ভোরের আকাশ//হর
খুলনায় সংঘটিত এক নির্মম হত্যাকাণ্ডে ভিকটিম লিটন খানের পুত্র ও পুত্রবধূকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২ অক্টোবর বৃহস্পতিবার রাত প্রায় সাড়ে এগারোটার দিকে বাদী জাফর ইকবাল অপু ডিউটি শেষে বাসায় ফিরে দেখেন যে, ঘরের রুমের দরজা তালাবদ্ধ। তালা ভেঙে ভেতরে ঢুকে তিনি দেখেন তার স্বামী লিটন খান ফ্লোরে শুয়ে আছে, গলায় রক্তাক্ত ওড়না পেঁচানো অবস্থায়। চিৎকার শুনে আশপাশের লোকজন তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক লিটনকে মৃত ঘোষণা করেন।পুলিশ তদন্তে জানতে পারে, লিটনের পুত্র লিমন ও তাঁর স্ত্রী সম্প্রতি ৫০ হাজার টাকা ঋণ নিয়ে লিটনের কাছ থেকে রিক্সা কেনার উদ্দেশ্যে গিয়েছিল। পরে তারা টাকা নিয়ে ঢাকায় চলে যায়। কিছুদিন পর তারা আবার খুলনায় ফিরে আসে। লিটনের কাছে থাকা ১৫,০০০ টাকা নেওয়ার জন্য তারা বিভিন্নভাবে চাপ প্রয়োগ করে, কিন্তু লিটন অস্বীকৃতি জানায়।২ অক্টোবর, লিটনের স্ত্রী বাসায় না থাকার সুযোগ নিয়ে লিমন ও তার স্ত্রী পরিকল্পিতভাবে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করে। তারা প্রথমে লিটনকে শ্বাসরোধ করে অচেতন করে এবং পরে ঘরের ধারালো বঁটি দিয়ে গলা কেটে হত্যা নিশ্চিত করে। হত্যাকাণ্ডের পর তারা পালিয়ে যায়।সোনাডাঙ্গা থানায় নিহত লিটনের স্ত্রী জাফর ইকবাল অপুর অভিযোগের ভিত্তিতে ৩ অক্টোবর মামলা নং-৩, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড অনুযায়ী রুজু করা হয়।পুলিশের গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে ৪ অক্টোবর বিকেল ৩টায় ঢাকার পল্লবী থানার সেকশন-৭ এলাকা থেকে হত্যার মূল আসামী লিমন (১৯) ও তার স্ত্রী চাঁদনী আক্তার (২০) গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় অন্য কেউ জড়িত কিনা তা যাচাই করা হচ্ছে।ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) সুদর্শন কুমার রায় খুলনায় একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে গ্রেফতার ও ঘটনার বিস্তারিত জানিয়েছেন। এছাড়াও কেএমপি’র অতিঃ ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মোঃ হুমায়ুন কবির, সহকারী পুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) খোন্দকার হোসেন আহম্মদ ও সোনাডাঙ্গা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ কবির হোসেন সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ//হর
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে অসুস্থ ছাগলের বাচ্চা জবাই ও মাংস কাটার সময় একটি হাড় হাতের আঙুলে লেগে আঘাত প্রাপ্ত হয়ে আজেনা বেগম ওরফে রোজিনা (৪৫) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে।স্বজন ও স্থানীয় পল্লী চিকিৎসকের ধারণা, তিনি অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। তবে অ্যানথ্রাক্সে নয়, পূর্ব থেকে বিভিন্ন রোগের জটিলতার কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।রবিবার (৫ অক্টোবর) দুপুরে বেলকা ইউনিয়নের পশ্চিম বেলকা গ্রামের (দকিদার মোড়ে) জানাজা শেষে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়।এর আগে গতকাল শনিবার (৪ অক্টোবর) রাতে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।নিহত আজেনা বেগম ওরফে রোজিনা ওই গ্রামের দরিদ্র কৃষক আবুল হোসেনের স্ত্রী।স্বজন ও এলাকাবাসী জানান, আজেনা বেগম একটি ছাগল লালন-পালনের জন্য এক প্রতিবেশীকে দিয়েছিলেন। প্রায় এক সপ্তাহ আগে সেই ছাগল দুটি বাচ্চা দেয়। এর মধ্যে একটি বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়লে তিনি মা ছাগল ও বাচ্চা দুটিকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন। অসুস্থ বাচ্চাটির অবস্থা আরও খারাপ হলে গত মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সেটি জবাই করা হয়। এ সময় আজেনা বেগম নিজেই মাংস কাটাকাটির কাজ করছিলেন। হঠাৎ ছাগলের একটি হাড় তার হাতের আঙুলে আঘাত করলে ক্ষত সৃষ্টি হয়।প্রথমে তিনি স্থানীয় এক পল্লী চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা নেন। তবে অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় গত শনিবার দুপুরে তাকে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসকরা অবস্থা গুরুতর দেখে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। পরে সেখানে রাতেই তার মৃত্যু হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করে বেলকা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা মো. ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ বলেন, 'মৃত নারী নিজেই অসুস্থ ছাগলের বাচ্চা জবাই করে মাংস কাটার সময় আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিলেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। তবে তিনি অ্যানথ্রাক্সে মারা গেছেন কিনা, তা এখনো নিশ্চিত নয়।'তিনি আরও জানান, তার ইউনিয়নের অন্তত ১১ জন বর্তমানে অ্যানথ্রাক্স উপসর্গে চিকিৎসাধীন, ফলে গ্রামে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে।নিহত আজেনা বেগম ওরফে রোজিনার ভাতিজা ও স্থানীয় পল্লী চিকিৎসক মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, 'প্রথমবার তিনি চিকিৎসা নিতে এলে তার হাতের একটি আঙুলে কালো ফোঁসকা ছিল। চিকিৎসা দিলে ফোঁসকাটি শুকিয়ে যায়, কিন্তু স্থানটি লালচে ও ফুলে ছিল। এতে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ সন্দেহ মনে হলে দ্রুত তাকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দিয়েছি।' এ বিষয়ে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. দিবাকর বসাক বলেন, 'ওই নারী শনিবার দুপুরে হাসপাতালে এসেছিলেন। তার হাতে ছোট দুটি ফোঁসকা ছিল, প্রেসার অনেক কমে গিয়েছিল এবং শ্বাসকষ্ট ছিল। তাই তাকে রংপুর মেডিকেলে পাঠানো হয়, সেখানেই তার মৃত্যু হয়েছে বলে শুনেছি।' তিনি আরও জানান, 'অ্যানথ্রাক্সে তার মৃত্যু হয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হতে নমুনা পরীক্ষার পর জানা যাবে। এ বিষয়ে ঢাকা থেকে আইইডিসিআর টিম এসে নমুনা সংগ্রহ করবে।'ডা. বসাক বলেন, এখন পর্যন্ত উপজেলায় ১৫ জন সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসা নিচ্ছেন, যাদের অনেকেই ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছেন। সাধারণত অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হওয়ার কথা নয়।উল্লেখ্য, গত এক সপ্তাহে সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে অন্তত ২৫ জনের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ শনাক্ত হয়েছে। পাশাপাশি গেল এক মাসে চরাঞ্চলসহ বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক গবাদিপশু (গরু ও ছাগল) মারা গেছে।এর আগে, গত ২৭ সেপ্টেম্বর বেলকা ইউনিয়নের কিশামত সদর গ্রামে মাহবুর রহমানের একটি অসুস্থ গরু জবাই করে প্রায় ১২০ জনের মধ্যে মাংস ভাগ করা হয়। মাংস কাটায় যুক্ত ১০–১৫ জনের মধ্যে ১১ জনের শরীরে ফোঁসকা ও ঘা দেখা দেওয়ায় তারা চিকিৎসা নিচ্ছেন। এদিকে, স্থানীয় প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ বিভাগ ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে এবং গবাদিপশুতে অ্যানথ্র্যাক্স প্রতিরোধে জরুরি টিকাদান কর্মসূচি গ্রহণের উদ্যোগ নিয়েছে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজ কুমার বিশ্বাস জানান, 'অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে লিফলেট বিতরণ, মাইকিং, সভা ও টিকাদান কার্যক্রম চলছে। আক্রান্ত পশু জবাই না করার বিষয়ে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।'অপরদিকে, রবিবার রাত ১০টার দিকে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে জানানো হয়, রোজিনা (৪৫) নামের ওই নারী অ্যানথ্রাক্সে নয়, বরং পূর্ব থেকেই বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছিলেন। সেসব রোগের জটিলতার কারণেই তিনি রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান। তাই জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সাধারণ জনগণকে গুজব ও বিভ্রান্তি থেকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে।ভোরের আকাশ//হর
আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে পুলিশের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তিন দিনব্যাপী বিশেষ প্রশিক্ষণ কোর্স অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (৫ অক্টোবর) পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, ঢাকার তত্ত্বাবধানে আয়োজিত এই প্রশিক্ষণে কনস্টেবল থেকে ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যরা অংশ নেন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খুলনা জেলা পুলিশের পুলিশ সুপার টি. এম. মোশাররফ হোসেন।তিনি তাঁর বক্তব্যে বলেন, “জাতীয় নির্বাচনে পুলিশের নিরপেক্ষতা, শৃঙ্খলা ও পেশাদারিত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ রাখতে হলে প্রত্যেক সদস্যকে দায়িত্ববোধ ও দক্ষতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।”তিনি আরও বলেন, এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পুলিশ সদস্যরা নির্বাচনী আইন, আচরণবিধি, নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা ও জনসম্পৃক্ততা সম্পর্কে আরও গভীর জ্ঞান অর্জন করবেন। “জনগণের আস্থা অর্জন করাই হবে আমাদের সবচেয়ে বড় সফলতা,” যোগ করেন পুলিশ সুপার।তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণে নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনের কৌশল, জনসংযোগ ও সংকট মোকাবিলা, আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং আইনের যথাযথ প্রয়োগ বিষয়ে বিশেষ সেশন অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) ও অতিরিক্ত দায়িত্বে (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) আনিসুজ্জামানসহ বিভিন্ন পদমর্যাদার প্রশিক্ষক ও প্রশিক্ষণার্থী পুলিশ সদস্যবৃন্দ।ভোরের আকাশ//হর