সুনামগঞ্জে যাত্রীবাহী নৌকাডুবি, নারী-শিশুসহ নিহত ৫
সুনামগঞ্জে একটি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ডুবিতে তিন শিশু ও দুই নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নৌকা ডুবির ঘটনায় হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের মদনাকান্দি ও হেরারকান্দির মধ্যবর্তী বৌলাই নদীতে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে।
নিহত যাত্রীরা হলেন- জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের তাপন চক্রবর্তীর স্ত্রী বিউটি চক্রবর্তী (৪০), নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার হাতনি গ্রামের নিরদ সরকারের স্ত্রী কল্পনা রানী সরকার (৫০), হাতনি গ্রামের নিরেন সনরকারের মেয়ে হাতনি গ্রামের শিশু জয়িতা সরকার (৬), নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের সুজিত সরকারের মেয়ে শিশু গঙ্গাঁ রানী সরকার (৮)। অপর এক নিহত শিশুর পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থেকে যাত্রী ও মালামাল নিয়ে জামালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হয়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে নৌকাটি বৌলাই নদীর মদনাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে ডুবে যায়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়।
জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রওয়ানা দিয়েছি। পরবর্তীতে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারনা করেছেন তিনি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ঈদের দিন পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈতকে যেন পর্যটকদের আনন্দের ঢেউ লেগেছে। সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে আনন্দপিপাসু এই মানুষগুলোর ঈদ আনন্দ মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। হাজার হাজার মানুষের ঢল নেমেছে সেখানে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের মধ্যে সৈতকে ঈদের উৎসব বাড়তি খুশির কারণ হয়ে উঠেছে। সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদ জামাত শেষ হওয়ার পর থেকে সৈকতে এই আনন্দ উৎসব দেখা যায়।সকাল থেকেই শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির সৈকত, রাখাইন পল্লী, ইকোপার্ক, ইলিশ পার্ক, লেম্বুর বন ও সৈকতের ঝাউবাগানসহ অধিকাংশ পর্যটন স্পট পর্যটদের পদচারণা রয়েছে। আগত এ সকল পর্যটকদের সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগসহ সমুদ্রের নোনা জলে গা ভাসিয়ে আনন্দ উন্মাদনায় মেতে উঠতে দেখা গেছে। সৈকতে কেউ গোসল করছেন, কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ছাতার নিচে বসে সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করছেন, আবার কেউ ঘোড়ার পিঠে চড়ে পুরো সৈকতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।ঈদের দিন বরগুনা থেকে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন, ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে বন্ধুরা মিলে কুয়াকাটায় এসেছি। সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে সাঁতার কেটেছি। বেশ দারুন সময় পার করছি। সন্ধ্যার পর আমরা আবার বাড়িতে ফিরে যাবোগলাচিপা থেকে আসা এক দম্পতি বলেন, মোটরসাইকেলে করে দুপুর ১টায় কুয়াকাটায় পৌঁছেছেন তারা। সৈকতের পরিবেশটা বেশ দারুন লেগেছে তাদের। সন্ধ্যার মধ্যে বাড়ি ফিরবেন। তবে হোটেলের ভালো রুম পেলে রাত্রিযাপন করতে পারেন তারা।হোটেল ডি মোন’র ব্যবস্থাপক জয়নুল আবেদীন জুয়েল জানান, ঈদ উপলক্ষ্যে আমাদের ৬০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। লম্বা এই ছুটিকে কেন্দ্র করে আমরা ভালো একটা সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি সামনের পুরো মাসজুড়ে ভালো পর্যটক পাব।কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ রিজিয়নের সহাকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, আগতদের নিরাপত্তায় বিভিন্ন পর্যটন স্পটে আমাদের পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। পাশাপাশি থানা পুলিশ ও নৌ পুলিশের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন। আশা করছি, দর্শনার্থী ও পর্যটকরা নিরাপদে তাদের ভ্রমন উপভোগ করতে পারবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাস ও একটি মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা হয়। সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে লোহাগড়া ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হরগোবিন্দপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. জাহের উদ্দিন সরকার উদ্যোগে মালঞ্চা দামারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর জাহের উদ্দিন সরকার এর বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের প্রতিবেশীরা।মো. জাহের উদ্দিন সরকার দেশবাসীকে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেরপুরের ৭টি গ্রামের কিছু মুসুল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে এসব গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায় করেন তারা।প্রতিটি জামায়াতে শতাধিক করে মুসল্লি অংশগ্রহণের পাশাপাশি নারী মুসুল্লি পর্দার আড়ালে একই জামাতের সহিত ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজের পর পারস্পরিক কোলাকোলি শেষে তারা অংশ নেন প্রীতিভোজে। এরপর আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকেন সারাদিন।ঈদুল ফিতর পালিত গ্রামগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর; নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনীপাড়া, নকলা উপজেলার চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল ও বামনেরচর।স্থানীয়দের তথ্য মতে, শেরপুরের এসব গ্রামের একাংশ মুসল্লি সৌদি আরবসহ ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে তারা ঈদ ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সুনামগঞ্জে যাত্রীবাহী নৌকাডুবি, নারী-শিশুসহ নিহত ৫
সুনামগঞ্জে একটি যাত্রীবাহী ইঞ্জিনচালিত নৌকা ডুবিতে তিন শিশু ও দুই নারীসহ পাঁচজন নিহত হয়েছেন। নৌকা ডুবির ঘটনায় হতাহতের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম। শনিবার (২৯ মার্চ) রাত সাড়ে ৯টায় জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের মদনাকান্দি ও হেরারকান্দির মধ্যবর্তী বৌলাই নদীতে নৌকাডুবির ঘটনা ঘটে।
নিহত যাত্রীরা হলেন- জেলার জামালগঞ্জ উপজেলার বেহেলী ইউনিয়নের নোয়াপাড়া গ্রামের তাপন চক্রবর্তীর স্ত্রী বিউটি চক্রবর্তী (৪০), নেত্রকোণা জেলার মোহনগঞ্জ উপজেলার হাতনি গ্রামের নিরদ সরকারের স্ত্রী কল্পনা রানী সরকার (৫০), হাতনি গ্রামের নিরেন সনরকারের মেয়ে হাতনি গ্রামের শিশু জয়িতা সরকার (৬), নেত্রকোণা জেলার কলমাকান্দা উপজেলার ভাটিপাড়া গ্রামের সুজিত সরকারের মেয়ে শিশু গঙ্গাঁ রানী সরকার (৮)। অপর এক নিহত শিশুর পরিচয় এখনও জানা যায়নি।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার সন্ধ্যায় একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকা সুনামগঞ্জের মধ্যনগর থেকে যাত্রী ও মালামাল নিয়ে জামালগঞ্জের উদ্দেশে রওনা হয়। অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহনের কারণে নৌকাটি বৌলাই নদীর মদনাকান্দি এলাকায় পৌঁছালে ডুবে যায়। এতে ৫ জনের মৃত্যু হয়।
জামালগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম জানান, আমরা ঘটনাস্থলে রওয়ানা দিয়েছি। পরবর্তীতে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলেও ধারনা করেছেন তিনি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
ঈদের দিন পটুয়াখালীর কুয়াকাটা সমুদ্র সৈতকে যেন পর্যটকদের আনন্দের ঢেউ লেগেছে। সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে আনন্দপিপাসু এই মানুষগুলোর ঈদ আনন্দ মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। হাজার হাজার মানুষের ঢল নেমেছে সেখানে। প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের মধ্যে সৈতকে ঈদের উৎসব বাড়তি খুশির কারণ হয়ে উঠেছে। সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদ জামাত শেষ হওয়ার পর থেকে সৈকতে এই আনন্দ উৎসব দেখা যায়।সকাল থেকেই শুঁটকি পল্লী, গঙ্গামতির সৈকত, রাখাইন পল্লী, ইকোপার্ক, ইলিশ পার্ক, লেম্বুর বন ও সৈকতের ঝাউবাগানসহ অধিকাংশ পর্যটন স্পট পর্যটদের পদচারণা রয়েছে। আগত এ সকল পর্যটকদের সৈকতের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগসহ সমুদ্রের নোনা জলে গা ভাসিয়ে আনন্দ উন্মাদনায় মেতে উঠতে দেখা গেছে। সৈকতে কেউ গোসল করছেন, কেউ ছবি তুলছেন, কেউ ছাতার নিচে বসে সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করছেন, আবার কেউ ঘোড়ার পিঠে চড়ে পুরো সৈকতে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।ঈদের দিন বরগুনা থেকে ঘুরতে আসা এক পর্যটক বলেন, ঈদুল ফিতরের নামাজ শেষে বন্ধুরা মিলে কুয়াকাটায় এসেছি। সমুদ্রের ঢেউয়ের সঙ্গে সাঁতার কেটেছি। বেশ দারুন সময় পার করছি। সন্ধ্যার পর আমরা আবার বাড়িতে ফিরে যাবোগলাচিপা থেকে আসা এক দম্পতি বলেন, মোটরসাইকেলে করে দুপুর ১টায় কুয়াকাটায় পৌঁছেছেন তারা। সৈকতের পরিবেশটা বেশ দারুন লেগেছে তাদের। সন্ধ্যার মধ্যে বাড়ি ফিরবেন। তবে হোটেলের ভালো রুম পেলে রাত্রিযাপন করতে পারেন তারা।হোটেল ডি মোন’র ব্যবস্থাপক জয়নুল আবেদীন জুয়েল জানান, ঈদ উপলক্ষ্যে আমাদের ৬০ শতাংশ রুম বুকিং হয়েছে। লম্বা এই ছুটিকে কেন্দ্র করে আমরা ভালো একটা সাড়া পাচ্ছি। আশা করছি সামনের পুরো মাসজুড়ে ভালো পর্যটক পাব।কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ রিজিয়নের সহাকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, আগতদের নিরাপত্তায় বিভিন্ন পর্যটন স্পটে আমাদের পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছে। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। পাশাপাশি থানা পুলিশ ও নৌ পুলিশের সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করছেন। আশা করছি, দর্শনার্থী ও পর্যটকরা নিরাপদে তাদের ভ্রমন উপভোগ করতে পারবে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
চট্টগ্রামের লোহাগাড়ায় দুই বাসের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৫ জন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ছয়জন।সোমবার (৩১ মার্চ) ঈদের দিন সকাল সাড়ে ৭টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।ফায়ার সার্ভিস জানিয়েছে, সৌদিয়া পরিবহনের একটি বাস ও একটি মিনিবাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা হয়। সকাল ৭টা ৩৫ মিনিটে লোহাগড়া ফায়ার স্টেশনের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার কাজ শুরু করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার হরগোবিন্দপুরে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দোয়া ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।শনিবার (২৯ মার্চ) বিকালে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. জাহের উদ্দিন সরকার উদ্যোগে মালঞ্চা দামারপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে দোয়া ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর জাহের উদ্দিন সরকার এর বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন ও গ্রামের প্রতিবেশীরা।মো. জাহের উদ্দিন সরকার দেশবাসীকে অগ্রীম ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সৌদি আরবসহ মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে শেরপুরের ৭টি গ্রামের কিছু মুসুল্লিরা ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে ১০ টার মধ্যে এসব গ্রামে পবিত্র ঈদুল ফিতরের জামাত আদায় করেন তারা।প্রতিটি জামায়াতে শতাধিক করে মুসল্লি অংশগ্রহণের পাশাপাশি নারী মুসুল্লি পর্দার আড়ালে একই জামাতের সহিত ঈদের নামাজ আদায় করেন। নামাজের পর পারস্পরিক কোলাকোলি শেষে তারা অংশ নেন প্রীতিভোজে। এরপর আনন্দ উল্লাসে মেতে থাকেন সারাদিন।ঈদুল ফিতর পালিত গ্রামগুলো হলো- শেরপুর সদর উপজেলার উত্তর চরখারচর ও দক্ষিণ চরখারচর; নালিতাবাড়ী উপজেলার নন্নী পশ্চিমপাড়া ও গোবিন্দনগর ছয়আনীপাড়া, নকলা উপজেলার চরকৈয়া এবং ঝিনাইগাতি উপজেলার বনগাঁও চতল ও বামনেরচর।স্থানীয়দের তথ্য মতে, শেরপুরের এসব গ্রামের একাংশ মুসল্লি সৌদি আরবসহ ও মধ্যপ্রাচ্যের সাথে মিল রেখে তারা ঈদ ফিতরের নামাজ আদায় করে আসছেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
মন্তব্য করুন