নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ১৪ এপ্রিল ২০২৫ ০২:৫৩ পিএম
নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বর্ষবরণ আয়োজন সফল: ঢাবি ভিসি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, নানা ষড়যন্ত্র ও প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এ বছরের বর্ষবরণ আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। মাত্র আট কর্মদিবসের প্রস্তুতিতে যেভাবে আয়োজনটি সম্পন্ন হয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলা নববর্ষে বাংলাদেশের আপামর দেশবাশীকে সম্মান ও শুভেচ্ছা জানাই এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবার অনেক বাধা বিপত্তি ছিল, অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছিল। সবার সহযোগিতায় সেগুলো অতিক্রম করতে পেরেছি।
উপাচার্য বলেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে জাতিসংঘ আমাদের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছিল, সেখানে তিনটি বিষয়। একটি ছিল আমাদের যত নৃগোষ্ঠী আছে এবং সংস্কৃতি আছে তা যেন তুলে ধরতে পারি। এবার কিন্তু সেটিই করা হয়েছে। এবার সব থেকে জাকজমকপূর্ণ এবং সবচেয়ে বৈচিত্রপূর্ণ শোভাযাত্রা বের করা হয়েছে।
অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ আয়োজন করতে ৮ কর্মদিবস আমরা পেয়েছিলাম, কিছুটা ষড়যন্ত্র ছিল কিন্তু তারমধ্যেও শিক্ষকরা ও শিক্ষার্থীরা মিলে সব কাজ করেছেন।
বহু মানুষের রক্তের বিনিময়ে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যে সম্ভাবনার দ্বার উম্মোচিত হয়েছে তা যেন আমরা হারাতে না দেই বলেও জানান তিনি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ৪ দিন আগে
আপডেট : ৬ ঘন্টা আগে
নানা ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বর্ষবরণ আয়োজন সফল: ঢাবি ভিসি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, নানা ষড়যন্ত্র ও প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে এ বছরের বর্ষবরণ আয়োজন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। মাত্র আট কর্মদিবসের প্রস্তুতিতে যেভাবে আয়োজনটি সম্পন্ন হয়েছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।
সোমবার (১৪ এপ্রিল) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ থেকে সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
বাংলা নববর্ষে বাংলাদেশের আপামর দেশবাশীকে সম্মান ও শুভেচ্ছা জানাই এ কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, এবার অনেক বাধা বিপত্তি ছিল, অযৌক্তিক প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছিল। সবার সহযোগিতায় সেগুলো অতিক্রম করতে পেরেছি।
উপাচার্য বলেন, যে উদ্দেশ্য নিয়ে জাতিসংঘ আমাদের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছিল, সেখানে তিনটি বিষয়। একটি ছিল আমাদের যত নৃগোষ্ঠী আছে এবং সংস্কৃতি আছে তা যেন তুলে ধরতে পারি। এবার কিন্তু সেটিই করা হয়েছে। এবার সব থেকে জাকজমকপূর্ণ এবং সবচেয়ে বৈচিত্রপূর্ণ শোভাযাত্রা বের করা হয়েছে।
অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেন, ‘বর্ষবরণ আনন্দ শোভাযাত্রা’ আয়োজন করতে ৮ কর্মদিবস আমরা পেয়েছিলাম, কিছুটা ষড়যন্ত্র ছিল কিন্তু তারমধ্যেও শিক্ষকরা ও শিক্ষার্থীরা মিলে সব কাজ করেছেন।
বহু মানুষের রক্তের বিনিময়ে ২৪ এর গণঅভ্যুত্থানে যে সম্ভাবনার দ্বার উম্মোচিত হয়েছে তা যেন আমরা হারাতে না দেই বলেও জানান তিনি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ