আবুধাবিতে ৮০ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত বিগ টিকিট র্যাফেল ড্রতে ২৫ মিলিয়ন দিরহাম (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮০ কোটি টাকা) জিতেছেন প্রবাসী বাংলাদেশি মোহাম্মদ নাসের মোহাম্মদ বেলাল। তিনি আবুধাবিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছেন।
বিগ টিকিট র্যাফেল ড্রর ০৬১০০৮০ নম্বরের টিকিটের মালিক বেলাল গত ২৪ জুন এই পুরস্কার জেতেন বলে জানিয়েছেন আয়োজক কর্তৃপক্ষ।
ড্র অনুষ্ঠানে উপস্থাপক রিচার্ড ও বুশরা বিজয়ীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন, তবে তাকে ফোনে না পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কথা বলতে পারেননি। আয়োজকেরা জানিয়েছেন, বিজয়ীর সঙ্গে পরবর্তীতে যোগাযোগ অব্যাহত থাকবে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে বহুল জনপ্রিয় এই র্যাফেল ড্রে প্রতি মাসেই লক্ষাধিক মানুষ অংশ নিয়ে থাকেন। গত মাসেও ২৭৫তম সিরিজের গ্র্যান্ড প্রাইজ হিসেবে ২০ মিলিয়ন দিরহাম জিতেছিলেন স্থানীয় নাগরিক মোবারক গারিব রাশিক সালেম আল ধাহেরি।
অন্যদিকে, বিগ টিকিটের সাপ্তাহিক ই-ড্রতে ১৫০,০০০ দিরহাম পুরস্কার জেতেন আরেক প্রবাসী বাংলাদেশি মোহাম্মদ চৌধুরী।
বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত হাজারো বাংলাদেশি প্রতিনিয়ত নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তনের আশায় এই র্যাফেলে অংশ নিয়ে থাকেন। এবারের বিজয় যেনো তাদের সেই আশারই এক বাস্তব রূপ।
সূত্র: গালফ নিউজ
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
আফগানিস্তানের তালেবান সরকারকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিয়েছে রাশিয়া। এটি তালেবান নেতৃত্বাধীন আফগান সরকারের প্রতি বিশ্বের কোনো দেশের প্রথম আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।শুক্রবার (৪ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়, “ইসলামিক আমিরাত অব আফগানিস্তান সরকারের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি আমাদের দুই দেশের মধ্যে গঠনমূলক দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও জোরদার করবে।”রাশিয়ার এই স্বীকৃতি মূলত তালেবান সরকারের নিয়োগ দেওয়া নতুন রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র গ্রহণের মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হয়। কাবুলে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূত দিমিত্রি ঝিরনভ সম্প্রতি আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমির খান মুত্তাকির সঙ্গে বৈঠক করেন।আফগান পররাষ্ট্রমন্ত্রী মুত্তাকি রাশিয়ার এ সিদ্ধান্তকে “সাহসী পদক্ষেপ” আখ্যা দিয়ে বলেন, “রাশিয়া প্রথম দেশ হিসেবে এই স্বীকৃতি দিয়ে অন্যদের জন্য একটি দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে।”তবে এখনো জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বড় কোনো সংস্থা তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেয়নি। যুক্তরাষ্ট্র তালেবান নেতাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা বজায় রেখেছে এবং আফগান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিলিয়ন ডলারের সম্পদ জব্দ করে রেখেছে, যার ফলে আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা আন্তর্জাতিক লেনদেন থেকে অনেকটাই বিচ্ছিন্ন হয়ে আছে।রাশিয়া যদিও এ ক্ষেত্রে ভিন্ন পথে হাঁটছে। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সেনা প্রত্যাহারের পর তালেবান যখন আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেয়, তখন রাশিয়া একে যুক্তরাষ্ট্রের “ব্যর্থতা” হিসেবে আখ্যায়িত করেছিল। এরপর থেকেই মস্কো তালেবান সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেয়।তালেবান নেতারা ২০২২ ও ২০২৪ সালে রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গে আয়োজিত অর্থনৈতিক ফোরামে অংশ নেন। ২০২৩ সালে তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী মস্কো সফরে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সঙ্গে বৈঠক করেন।২০২৪ সালের জুলাই মাসে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তালেবানকে “সন্ত্রাসবিরোধী মিত্র” হিসেবে আখ্যায়িত করেন। একই বছর রাশিয়ার সুপ্রিম কোর্ট তালেবানকে “সন্ত্রাসী সংগঠন” হিসেবে নিষিদ্ধের আদেশ প্রত্যাহার করে নেয়, যা ২০০৩ সাল থেকে বলবৎ ছিল।বিশ্লেষকরা বলছেন, তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিয়ে রাশিয়া এখন আফগানিস্তানকে আঞ্চলিক সুরক্ষা ও অর্থনৈতিক অংশীদার হিসেবে দেখছে। বিশেষ করে আইএসআইএস মোকাবিলায় তালেবানের অবস্থানকে গুরুত্ব দিচ্ছে মস্কো।রাশিয়া ইতোমধ্যেই কাবুলে ব্যবসায়িক কার্যালয় চালু করেছে এবং আফগানিস্তানকে গ্যাস পরিবহনের ট্রানজিট হাব হিসেবে ব্যবহারের পরিকল্পনার কথাও জানিয়েছে।ভোরের আকাশ//হ.র
গাজা উপত্যকায় চলমান মানবিক সংকট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেন, “আমি চাই গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক। ওরা সত্যিই নরকের ভেতর দিয়ে গেছে।”শুক্রবার (৪ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে তুরস্কভিত্তিক সংবাদ সংস্থা আনাদোলু।বৃহস্পতিবার এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প এই মন্তব্য করেন।একজন সাংবাদিক তাকে প্রশ্ন করেছিলেন— তিনি কি এখনও চান যে যুক্তরাষ্ট্র গাজা নিয়ন্ত্রণ করুক? এর জবাবে ট্রাম্প বলেন, “আমি চাই গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক। এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।”উল্লেখ্য, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প প্রথম গাজা নিয়ন্ত্রণের প্রস্তাব দেন, যা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়। এরপর গত তিন মাসে বিভিন্ন সময় তিনি সেই প্রস্তাব আবারও সামনে আনেন।এই সপ্তাহের শুরুতেও ট্রাম্প আশাবাদ প্রকাশ করে বলেন, “আমি আশা করছি, আগামী সপ্তাহেই গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি হতে পারে।” তিনি আরও জানান, গাজা ও ইরান ইস্যুতে আলোচনার জন্য শিগগিরই ওয়াশিংটনে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েল গাজায় দমন-পীড়নের নামে ধারাবাহিক সামরিক অভিযান চালিয়ে আসছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেকেই এই অভিযানে বেসামরিক মানুষের লক্ষ্যভিত্তিক হত্যাকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ বলে উল্লেখ করেছেন।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলমান সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৫৭ হাজার ১০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।ভোরের আকাশ//হ.র
ইসরায়েলি বাহিনীর অব্যাহত হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় ৩০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও শত শত মানুষ। গাজা সরকারের গণমাধ্যম দপ্তরের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।গাজা সরকারের মিডিয়া অফিস জানায়, গত ৪৮ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ২৬টি গণহত্যার ঘটনা ঘটেছে। এসব হামলায় আশ্রয়কেন্দ্র, বসতঘর, বাজার এবং খাদ্যের সন্ধানে থাকা সাধারণ মানুষের ওপর সরাসরি হামলা চালানো হয়েছে।শুধু গত ২৪ ঘণ্টাতেই গাজায় ১১৮ জন নিহত এবং ৫৮১ জন আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার ভোর থেকে মারা গেছেন ৭৩ জন। নিহতদের মধ্যে ৩৩ জন ছিলেন গাজা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন (জিএইচএফ) পরিচালিত খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে খাদ্য সংগ্রহ করতে আসা সাধারণ মানুষ।এছাড়া দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকায় একটি ত্রাণকেন্দ্রের তাঁবুতে ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন ১৩ জন। গাজা শহরের পশ্চিমাঞ্চলে মুস্তাফা হাফেজ স্কুলে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুতদের লক্ষ্য করেও হামলা চালানো হয়, যেখানে অন্তত ১৬ জন নিহত হয়েছেন।সেখানে আশ্রয় নেওয়া আহমেদ মনসুর নামের একজন বলেন, “ভোররাতে ঘুম ভাঙে প্রচণ্ড বিস্ফোরণে। মনে হচ্ছিল যেন ভূমিকম্প হয়েছে। কেউ বলছে ড্রোন হামলা, আবার কেউ বলছে মিসাইল। শব্দ এতটা তীব্র ছিল যে কানে তালা লেগে যায়। আগুনে পুড়ে অনেকেই মারা গেছেন, কেউ কাউকে সাহায্য করতে পারেনি।”গাজার সরকারের বিবৃতিতে বলা হয়, এসব হামলা পরিকল্পিতভাবে শিশু, নারী, বয়স্ক এবং খাদ্যের সন্ধানে থাকা অসহায় জনগোষ্ঠীকে টার্গেট করে চালানো হয়েছে।এদিকে গাজার দেইর আল-বালাহ এলাকা থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক তারেক আবু আজজুম জানান, “মানুষ ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে সামান্য খাবারের আশায়। ঠিক তখনই শুরু হয় গুলির বৃষ্টি। কোনো সতর্কতা নেই। মানুষ দৌড়াতে থাকে, কিন্তু গোলাগুলির কারণে উদ্ধারকর্মীরাও সেখানে পৌঁছাতে পারছে না।”এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ সংস্থা এপি একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে জানায়, জিএইচএফ পরিচালিত খাদ্য বিতরণকেন্দ্রে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা মার্কিন ঠিকাদাররা ক্ষুধার্ত জনতার ওপর তাজা গুলি এবং স্টান গ্রেনেড ব্যবহার করছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন ঠিকাদার দাবি করেছেন, এসব নিরাপত্তাকর্মীরা অনভিজ্ঞ, অপরিচিত এবং অতিরিক্ত অস্ত্রধারী। তারা কোনো জবাবদিহিতা ছাড়াই কাজ করছে।তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে জিএইচএফ। সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানায়, “এই অভিযোগ আসার পরপরই আমরা তদন্ত শুরু করি। সময়োপযোগীভাবে ভিডিও ফুটেজ এবং প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য বিশ্লেষণ করে নিশ্চিত হয়েছি, এপি'র প্রতিবেদন পুরোপুরি ভিত্তিহীন।”ভোরের আকাশ//হ.র
জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্যপদ পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কোনো ভিত্তি, কারণ বা অধিকার তাইওয়ানের নেই বলে জানিয়েছে চীন। বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) বেইজিংয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং এ মন্তব্য করেন।মাও বলেন, “বিশ্বে চীন নামে একটিই রাষ্ট্র রয়েছে এবং তাইওয়ান চীনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাই জাতিসংঘ কিংবা অন্য কোনো আন্তঃরাষ্ট্রীয় সংগঠনে যোগদানের জন্য তাইওয়ানের আলাদা কোনো অবস্থান নেই।”এই মন্তব্যের পেছনে প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে সম্প্রতি মার্কিন কংগ্রেসে পাস হওয়া ‘তাইওয়ান নন-ডিসক্রিমিনেশন অ্যাক্ট’ নামের একটি আইন, যার মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানকে জাতিসংঘ, আইএমএফ, বিশ্বব্যাংকসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সদস্য করার সুপারিশ করতে পারবে।চীন এই পদক্ষেপকে তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছে। এ নিয়ে কঠোর অবস্থান জানিয়ে মাও নিং বলেন, “আমরা যুক্তরাষ্ট্রকে আহ্বান জানাই যেন তারা এক চীন নীতি, আন্তর্জাতিক আইন এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক নীতিগুলো মেনে চলে। দয়া করে তাইওয়ান ইস্যুকে কেন্দ্র করে চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ এবং বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সহায়তা বন্ধ করুন।”তাইওয়ান ইস্যুতে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে টানাপড়েন চলে আসছে। ১৯৪৯ সালে চীনে কমিউনিস্ট বিপ্লবের পর থেকে তাইওয়ান মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে একটি স্বশাসিত দ্বীপ হিসেবে নিজেদের পরিচালনা করে আসছে। যদিও বেইজিং এখনো দ্বীপটিকে নিজ দেশের অংশ হিসেবেই বিবেচনা করে।১৯৭৯ সালে চীনের চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র তাইওয়ানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে। তবে একই বছর মার্কিন কংগ্রেসে পাস হয় ‘তাইওয়ান রিলেশন অ্যাক্ট’, যার আওতায় তাইওয়ানকে নিয়মিতভাবে অস্ত্র এবং অর্থ সহায়তা দিয়ে আসছে যুক্তরাষ্ট্র।চীন তাইওয়ানকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আলাদা রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রতিটি প্রচেষ্টা কঠোরভাবে প্রতিহত করছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের যেকোনো পদক্ষেপের কড়া জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছে।সূত্র: আনাদোলু এজেন্সিভোরের আকাশ//হ.র