বিশ্ব সমুদ্র দিবস আজ
৮ জুন আজ, আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে হওয়া ধরিত্রী সম্মেলনে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে বছরই প্রথমবারের মতো দিনটি পালন করা হয়। এরপর ২০০৮ সালে জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে দিবসটি আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায় এবং ২০০৯ সাল থেকে প্রতি বছর ৮ জুন আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। দিবসটির মূল লক্ষ্য সাগর ও মহাসাগর সম্পর্কে বিশ্ববাসীর সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে সমুদ্রের তাপমাত্রা এখন রেকর্ড পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মহাসাগরগুলোর তাপমাত্রা ইতিহাসের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে এবং ২০২৪ সাল ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণ বছর। জলবায়ু পরিবর্তনের সরাসরি প্রভাবই এ উষ্ণতা বৃদ্ধির মূল কারণ বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।
সমুদ্রের উষ্ণতা বাড়ার ফলে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়েছে। অসংখ্য সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি এ পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে না পেরে অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে।তাছাড়া, প্লাস্টিক দূষণও সমুদ্রের জন্য একটি বড় সংকট হয়ে উঠেছে। ২০১৯ সালে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার জানিয়েছিল, প্রতি বছর আট মিলিয়ন টনের বেশি প্লাস্টিক বর্জ্য সাগরে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ১৭১ ট্রিলিয়ন প্লাস্টিক কণা বিশ্ব মহাসাগরে ভাসমান বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা পরিবেশগত ভারসাম্য ধ্বংস করছে।
উপকূলবর্তী দেশ বাংলাদেশের বিশাল সমুদ্রসীমা ও বিপুল সম্ভাবনাময় নীল অর্থনীতি রয়েছে। তবে এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে প্রয়োজন কার্যকর পরিকল্পনা ও শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামো। দেশের সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকরা তাই ’সমুদ্র মন্ত্রণালয়’ নামে একটি পৃথক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি জানিয়েছেন। তারা বলছেন, বর্তমানে নির্দিষ্ট অভিভাবক না থাকায় বিশাল সমুদ্রসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বশীলতা ও সমন্বয়ের অভাব লক্ষ করা যাচ্ছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, বঙ্গোপসাগরকে বাঁচাতে হলে এ মুহূর্তে একটি ‘মেরিন কনজারভেশন অ্যাকশন প্ল্যান’ তৈরি করা জরুরি। কারণ, আলাদা মন্ত্রণালয় না থাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ, নেভি, কোস্টগার্ড, সাগর গবেষণা ইনস্টিটিউট ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মতো সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা বিরাজ করছে।
পরিবেশ রক্ষায় ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই সমুদ্রব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হলে এখনই সচেতনতা, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সমন্বিত পদক্ষেপ নেয়া সময়ের দাবি।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টারের পদ থেকে পদত্যাগ করা টিউলিপ সিদ্দিকের পাঠানো কোনো চিঠি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পাননি।রোববার (৮ জুন) বিকেলে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।টিউলিপ সিদ্দিক অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন ভ্রমণের সময় এ সাক্ষাৎ করতে চান তিনি। এ সাক্ষাতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ‘ভুল বোঝাবুঝির’ অবসান করতে চান টিউলিপ। তাই ড. ইউনূসের আসন্ন যুক্তরাজ্য সফরের সময় তার সাক্ষাৎ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ। খবর দ্যা গার্ডিয়ানের।এ চিঠির বিষয়ে আজ বিকেলে শফিকুল আলম জানিয়েছেন, টিউলিপের কোনো চিঠি পাননি প্রধান উপদেষ্টা। (৫ জুন) তারিখ থেকে আমরা ছুটিতে আছি।গত বছরের আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। গত সপ্তাহে টিউলিপের খালার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের শুনানি শুরু হয়। তবে, এ সময় উপস্থিত ছিলেন না শেখ হাসিনা।টিউলিপ ও তার মা শেখ রেহেনার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির দাবি, টিউলিপ কিংবা তার মা ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাত হাজার ২০০ স্কয়ার ফুটের প্লট বা জমি নিয়েছেন।তবে, এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন টিউলিপ। তার আইনজীবীরা বলছেন, এ অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশে প্রণোদিত এবং এর কোনো ভিত্তি নেই। পরবর্তীতে টিউলিপ দাবি করেন, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ অভিযোগের বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি।গত বছর ইকোনোমিক সেক্রেটারি ও সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন টিউলিপ। তবে, তার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগের প্রমাণ পায়নি যুক্তরাজ্য সরকার।গার্ডিয়ান বলছে, নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মুদ ইউনূসকে চিঠি দিয়েছেন টিউলিপ। ওই চিঠিতে ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুরোধ করেন সাবেক সিটি মিনিস্টার। এ সাক্ষাতে চলমান বিতর্ক নিয়ে নিজের অবস্থান তুলে ধরতে চান তিনি।চিঠিতে টিউলিপ লিখেছেন, তিনি আশা করেন, সম্ভাব্য বৈঠক ঢাকার দুর্নীতি দমন কমিটির দ্বারা সৃষ্ট ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সাহায্য করবে। এছাড়া আমার মায়ের বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে আমার সম্পর্কের বিষয়টি তুলতে চায়সাবেক সিটি মিনিস্টার চিঠিতে লেখেন, ‘আমি একজন যুক্তরাজ্যের নাগরিক। জন্মেছি লন্ডনে এবং হ্যাম্পস্টেড ও হাউগেটের মানুষদের জনপ্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘ এক দশক কাজ করেছি। বাংলাদেশে থাকা কোনো সম্পত্তি বা ব্যবসার প্রতি আমার কোনো আগ্রহ নেই। দেশটি আমার হৃদয়ে থাকলে সেটি আমার দেশ নয়। আমার দেশ যেখানে আমি জন্মেছি, বড় হয়েছি ও নিজের ক্যারিয়ার করেছি।’ভোরের আকাশ/জাআ
৮ জুন আজ, আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে হওয়া ধরিত্রী সম্মেলনে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে বছরই প্রথমবারের মতো দিনটি পালন করা হয়। এরপর ২০০৮ সালে জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে দিবসটি আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায় এবং ২০০৯ সাল থেকে প্রতি বছর ৮ জুন আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। দিবসটির মূল লক্ষ্য সাগর ও মহাসাগর সম্পর্কে বিশ্ববাসীর সচেতনতা বৃদ্ধি করা।সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে সমুদ্রের তাপমাত্রা এখন রেকর্ড পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মহাসাগরগুলোর তাপমাত্রা ইতিহাসের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে এবং ২০২৪ সাল ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণ বছর। জলবায়ু পরিবর্তনের সরাসরি প্রভাবই এ উষ্ণতা বৃদ্ধির মূল কারণ বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।সমুদ্রের উষ্ণতা বাড়ার ফলে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়েছে। অসংখ্য সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি এ পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে না পেরে অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে।তাছাড়া, প্লাস্টিক দূষণও সমুদ্রের জন্য একটি বড় সংকট হয়ে উঠেছে। ২০১৯ সালে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার জানিয়েছিল, প্রতি বছর আট মিলিয়ন টনের বেশি প্লাস্টিক বর্জ্য সাগরে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ১৭১ ট্রিলিয়ন প্লাস্টিক কণা বিশ্ব মহাসাগরে ভাসমান বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা পরিবেশগত ভারসাম্য ধ্বংস করছে।উপকূলবর্তী দেশ বাংলাদেশের বিশাল সমুদ্রসীমা ও বিপুল সম্ভাবনাময় নীল অর্থনীতি রয়েছে। তবে এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে প্রয়োজন কার্যকর পরিকল্পনা ও শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামো। দেশের সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকরা তাই ’সমুদ্র মন্ত্রণালয়’ নামে একটি পৃথক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি জানিয়েছেন। তারা বলছেন, বর্তমানে নির্দিষ্ট অভিভাবক না থাকায় বিশাল সমুদ্রসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বশীলতা ও সমন্বয়ের অভাব লক্ষ করা যাচ্ছে।বিশেষজ্ঞদের মতে, বঙ্গোপসাগরকে বাঁচাতে হলে এ মুহূর্তে একটি ‘মেরিন কনজারভেশন অ্যাকশন প্ল্যান’ তৈরি করা জরুরি। কারণ, আলাদা মন্ত্রণালয় না থাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ, নেভি, কোস্টগার্ড, সাগর গবেষণা ইনস্টিটিউট ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মতো সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা বিরাজ করছে।পরিবেশ রক্ষায় ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই সমুদ্রব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হলে এখনই সচেতনতা, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সমন্বিত পদক্ষেপ নেয়া সময়ের দাবি।ভোরের আকাশ/এসএইচ
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে তৈরি হওয়া আরও ২৪টি সরকারি স্কুলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে।মঙ্গলবার (৪ জুন) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়। উপসচিব রহিমা আক্তারের সই করা ওই প্রজ্ঞাপনে সংশোধিত নামের তালিকাও প্রকাশ করা হয়।পরিবর্তিত প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে বাঁশখালী সরকারি বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয়েছে বাঁশখালী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, রাঙ্গুনিয়ার পোমরা বঙ্গবন্ধু সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিবর্তিত নাম পোমরা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, নোয়াখালীর রুবীরহাট বঙ্গবন্ধু সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরিবর্তন করে রুবীরহাট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়।বরিশাল সদরের শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এখন থেকে রূপাতলী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শহীদ আরজুমনি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এখন থেকে কাউনিয়া সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পার্বতীপুরের ফজিলাতুন্নেসা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে তজুমদ্দিন সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় নামে পরিচিত হবে।এছাড়াও দিনাজপুরের বঙ্গবন্ধু সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের পরিবর্তিত নাম পার্বতীপুর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, দেবীগঞ্জের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে চিলাহাটি প্রামানিকপাড়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেখ রাসেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় পরিবর্তন করে টেপ্রীগঞ্জ হাজিরহাট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, মেলান্দহের শেখ রাসেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে চিনি তোলা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় বাহুবলের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুনেছা মুজিব সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে বাহুবল মডেল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়।ঢাকার লালবাগের শহীদ শেখ রাসেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে হাজারীবাগ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, শেখ জামাল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিবর্তন করে কামরাঙ্গীরচর সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এখন থেকে ঢাকা বিমানবন্দর সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, জুরাইন শেখ কামাল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে জুরাইন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় নামে পরিচিত হবে।গাজীপুরের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু সরকারি হাই স্কুল এখন থেকে চন্দ্রা সরকারি হাই স্কুল, শিবচরের শেখ ফজিলাতুননেছা সরকারি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে শিবচর ময়নাকাটি সরকারি পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে মাটলা সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, শেখ রাসেল সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে সরকারি জেলা স্কুল, টুঙ্গিপাড়ার বঙ্গবন্ধু স্মৃতি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে টুঙ্গিপাড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ভেদরগঞ্জের চরভাগা বঙ্গবন্ধু সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে চরভাগা সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় হিসেবে পরিচিত হবে।ফকিরহাটের সরকারি বঙ্গবন্ধু বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এখন থেকে নোয়াপাড়া সরকারি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়, ময়মনসিংহের দি ফাদার অব দ্য ন্যাশন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেমোরিয়াল গভ স্কুল অ্যান্ড কলেজ এখন থেকে চাইরবাড়ীয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এবং গোপালগঞ্জের শেখ হাসিনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এখন থেকে গোপালগঞ্জ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ নামে পরিচিত হবে।নতুন নামগুলো অবিলম্বে কার্যকর হবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে এ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।উল্লেখ্য, এর আগে ৬৮ সরকারি কলেজের নাম বদল করা হয়েছিলো। ১৩ এপ্রিল ১৬টি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ২৪ এপ্রিল ১৬টি স্কুল, তিনটি স্কুল অ্যান্ড কলেজ ও দুইটি কলেজসহ মোট ২১টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করা হয়। এছাড়াও ৬৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়, ছয়টি মেডিকেল কলেজ ও ১৪টি হাসপাতাল থেকে বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ নেতাদের নাম বাদ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। আর ২৯ মে নাম পরিবর্তন করা হয় ৬৮ সরকারি কলেজের।ভোরের আকাশ/জাআ
পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে ট্রেনের ফিরতি যাত্রায় যাত্রীদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে এবং মাস্ক পড়ার অনুরোধ জানিয়েছে রেলপথ মন্ত্রণালয়।রোববার (৮ জুন) রেলপথ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা রেজাউল করিম সিদ্দিকীর স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ অনুরোধ জানানো হয়।এতে বলা হয়, সম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়।বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।এর পরিপ্রেক্ষিতে ঈদ পরবর্তী ট্রেন যাত্রায় সব যাত্রীকে স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলার জন্য এবং মাস্ক পরার জন্য রেলপথ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সবাইকে অনুরোধ জানানো হলো।ভোরের আকাশ/এসএইচ