× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

বিএনপি-জামায়াত ও এনসিপির অনৈক্য

জুলাই সনদে বিপাকে সরকার

নিখিল মানখিন

প্রকাশ : ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১২:১৭ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই সনদ ঘোষণার দায়িত্ব নিয়ে বিপাকে পড়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। গত বছর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সনদ  ঘোষণার ‘তারিখ’ নির্ধারণ করেছিল ছাত্র-জনতা। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে সেই দায়িত্ব গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকার। গঠিত হয় জাতীয় ঐক্য কমিশন। দলগুলোর ঐকমত্যের ওপর নির্ভর করছে জুলাই সনদ ঘোষণা-এই পর্যায়ে এসে এমন মন্তব্য করেছে ঐকমত্য কমিশন। কিন্তু দলগুলো নিজেদের অবস্থানে অটল থাকায় হচ্ছে না ঐকমত্য। আর চূড়ান্ত রূপ পাচ্ছে না জুলাই সনদ। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনে শক্ত অবস্থানে রয়েছে সরকার। আবার সনদ আইনিভিত্তি না পেলে  নির্বাচনে অংশ না নেয়ার হুমকি প্রদান করে চলেছে অনেক রাজনৈতিক দল।

জুলাই সনদকেন্দ্রিক জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ও রাজনৈতিকগুলোর গত কয়েক মাসের সিরিজ বৈঠক পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, দলগুলোর অনৈক্যে চূড়ান্ত রূপ পাচ্ছে না জুলাই সনদ। তৃতীয় দফা বেড়েছে ঐক্য কমিশনের মেয়াদ। ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এক বৈঠকে চারটি বিশেষ পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নিয়েও দলগুলোর মতবিরোধ রয়ে গেছে।  

জুলাই সনদ ঘোষণা নিয়ে ঘটছে একের পর এক অপ্রত্যাশিত ঘটনা। জুলাই সনদের ভিত্তিতেই জাতীয় নির্বাচন- অনেক আগে থেকেই এমন দাবিতে শক্ত অবস্থানে রয়েছে- জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) ও জামায়াত। এই সনদেই  সংস্কার, বিচার, সংবিধানসহ বিভিন্ন মৌলিক ইস্যুর সমাধান থাকতে হবে বলে দল দু’টির দাবি। আর এই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ায় ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে এনসিপি ও জামায়াতের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা ফুটে উঠছে না। ইস্যুটি নিয়ে দলগুলোর বাগযুদ্ধ শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক মাঠযুদ্ধে গড়ানোর পরিস্থিতিও সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয়, জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানসহ কয়েকটি অভিন্ন দাবিতে মাঠে নেমেছে জামায়াতে ইসলামীসহ সাতটি দল।

অন্তর্বর্তী সরকার ও ঐকমত্য কমিশনের অব্যাহত উদ্যোগ : রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, শুরু থেকেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আন্তরিকতা দেখিয়ে আসছে অন্তর্বর্তী সরকার। দলগুলোর অনৈক্য দুর করতে একের পর এক উদ্যোগ ব্যাহত রয়েছে। শুধু ঐকমত্য কমিশন নয়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেও একাধিক সংলাপের মাধ্যমে দলগুলোকে ঐকমত্যে পৌঁছানোর আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ছাত্র-জনতার ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণার ঘটনা ঘটলে দেশে অস্থিরতা সৃষ্টি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা ছিল। দেশকে এমন অস্থিতিশীল অবস্থা থেকে রক্ষা করতে জুলাই সনদ ঘোষণার দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। 

এভাবে চলতি বছরের ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছয় মাসের জন্য কাজ শুরু করে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রথম দফার আনুষ্ঠানিক আলোচনা গত ৩১ জুলাই শেষ হয়েছে।   পূর্বঘোষিত জুলাইয়ের মধ্যে সনদ ঘোষণা করতে পারেনি কমিশন। তারপর আগস্টের প্রথমার্ধেও সনদ ঘোষণার প্রস্তুতি নিয়েছিল কমিশন। দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য থাকায় কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হয় ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত। এই মেয়াদেও ঐকমত্যে পৌঁছতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। ফলে আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত তৃতীয় দফা মেয়াদ বেড়েছে ঐকমত্য কমিশনের। কিন্তু দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের তুলনায় অনৈক্যের তীব্রতাই যেন বেড়েছে।

এর আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে এই কমিশনের সহ-সভাপতি করা হয়। প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কমিশনকে ছয় মাস সময় দেওয়া হয়। সেই সময় শেষ হওয়ার তারিখ ছিল আগামী ১৫ আগস্ট। তার পর থেকেই দফায় দফায় বাড়ানো হচ্ছে ঐকমত্য কমিশনের।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, শুরু থেকেই জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আন্তরিকতা দেখিয়ে আসছে অন্তর্বর্তী সরকার। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সিরিজ বৈঠক করেই থেমে থাকেনি অন্তর্বর্তী সরকার ও ঐকমত্য কমিশন। সনদ বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে ইতোমধ্যে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে একাধিক বৈঠক করেছে। জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নে ‘সংবিধান আদেশ’ জারি ও পরবর্তী সময়ে গণভোটের যে সুপারিশ করা হয়েছিল, তা নিয়ে আরও পর্যালোচনা করা হচ্ছে। গত শনিবার বিষয়টি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।

ঐকমত্য কমিশন সূত্র জানিয়েছে, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে কমিশনকে আবার মতামত দেবে বিশেষজ্ঞ কমিটি। এরপর কমিশনের সঙ্গে বিশেষজ্ঞদের আবার বৈঠক হবে। বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা আপাতত মুলতবি রয়েছে। আগামী অক্টোবর মাসের শুরুতে মুলতবি আলোচনা শুরু হতে পারে। সেখানে বিশেষজ্ঞদের মতামত আবার তুলে ধরা হবে বলে জানা গেছে।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ ও রাজনৈতিক দল : জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে গত বুধবার বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে আনে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। পরামর্শ প্রস্তাবে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাবগুলো নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর আদেশটি নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।

তবে এই প্রস্তাব নিয়ে বিএনপিসহ বেশ কিছু দল দ্বিমত জানায়। সংবিধানের সংশোধন বা সংবিধান আদেশ অন্তর্বর্তী সরকার বা অন্য কোনো কর্তৃত্ব করতে পারবে কি না বা অন্য কোনো উপায়ে এটা করা যায় কি না, এ বিষয়ে সংবিধানের ১০৬ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুসারে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে বিএনপি। আরও কয়েকটি দল সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়ার কথা বলেছে। তবে জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বিএনপির এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। সনদ বাস্তবায়নে বিশেষজ্ঞরা যে পরামর্শ দিয়েছেন, সেটা জামায়াতের প্রস্তাবের কাছাকাছি। আর এনসিপি জানিয়েছিল, নিজেদের দলে আলোচনা করে পরে তাদের অবস্থান জানাবে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বিশেষজ্ঞরা যে পদ্ধতি সুপারিশ করেছেন, তা কার্যকর হলে কিছু ক্ষেত্রে জটিলতা তৈরি হতে পারে। সংবিধান আদেশ জারি ও কার্যকর করার পর গণভোটে যদি জুলাই সনদ পাস না হয়, তাহলে কী হবে, সেটি একটি বড় প্রশ্ন। গত রোববার  বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি আলোচনায় এসেছে।

এর পাশাপাশি সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে রাজনৈতিক দলগুলো যে সুপ্রিম কোর্টের মতামত চাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে, সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনটি পদ্ধতির সমন্বয়ে কোনো উপায় বের করা যায় কি না, সেটাও ভাবা হবে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

গত রোববার জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, জুলাই জাতীয় সনদের বাস্তবায়নের উপায় ও পদ্ধতি নিয়ে গতকাল বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আবারও সভা করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। জাতীয় সংসদের এলডি হলে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। কমিশনের উপস্থাপন করা সনদের বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত সম্ভাব্য সুপারিশমালা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অনুষ্ঠিত আলোচনার সারসংক্ষেপ বিশেষজ্ঞদের অবহিত করা হয়। আলোচনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামত, পরামর্শ এবং উদ্বেগের দিকগুলো বিশেষভাবে তুলে ধরা হয়; যাতে বিশেষজ্ঞরা সামগ্রিক প্রেক্ষাপট সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পেতে পারেন।

জানতে চাইলে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী  মনির হায়দার বলেন, বুধবার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে কমিশনের মনে হয়েছে, বাস্তবায়ন পদ্ধতির যে সুপারিশ করা হয়েছে, তা নিয়ে কিছুটা অস্পষ্টতা আছে। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠকে বিষয়টি উত্থাপন করা হয়েছে। এটি আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা প্রয়োজন। বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে এ বিষয়ে পরবর্তী সময়ে আরও বৈঠক হতে পারে।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
আইনি জটিলতা মিটলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল

আইনি জটিলতা মিটলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান: মির্জা ফখরুল

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে জামায়াতে ইন্ধন দেখা যাচ্ছে: রিজভী

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে জামায়াতে ইন্ধন দেখা যাচ্ছে: রিজভী

বিএনপি হেরে গেলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হবে: কিসমত

বিএনপি হেরে গেলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিপন্ন হবে: কিসমত

ক্ষমতায় গেলে জামায়াত শাসক হবে না সেবক হবে: জামায়াত আমির

ক্ষমতায় গেলে জামায়াত শাসক হবে না সেবক হবে: জামায়াত আমির

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে: সালাহউদ্দিন

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে: সালাহউদ্দিন

 শাহরুখ–আরিয়ানের বিরুদ্ধে ৩ কোটি টাকার মানহানি মামলা

শাহরুখ–আরিয়ানের বিরুদ্ধে ৩ কোটি টাকার মানহানি মামলা

 একদিনে ৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

একদিনে ৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

 স্বপ্ন’এখন আরও বড় পরিসরে বনশ্রীতে

স্বপ্ন’এখন আরও বড় পরিসরে বনশ্রীতে

 ফরিদপুরে দুর্গাপূজা: ৭৫৮টি মণ্ডপে শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা, কড়া নিরাপত্তা

ফরিদপুরে দুর্গাপূজা: ৭৫৮টি মণ্ডপে শেষ মুহূর্তের সাজসজ্জা, কড়া নিরাপত্তা

 বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের পাকিস্তান

বাংলাদেশকে কাঁদিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালের পাকিস্তান

 শ্বাসকষ্ট ও ক্যান্সারসহ যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায় মশার কয়েল

শ্বাসকষ্ট ও ক্যান্সারসহ যেসব রোগের ঝুঁকি বাড়ায় মশার কয়েল

 কটাক্ষের শিকার দেব

কটাক্ষের শিকার দেব

 গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

গাজীপুরে ঝুট গুদামের আগুন সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে

 চুমু খাওয়ার ৭টি চমকপ্রদ শারীরিক উপকারিতা

চুমু খাওয়ার ৭টি চমকপ্রদ শারীরিক উপকারিতা

 ৬ মার্কিন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চীনের

৬ মার্কিন প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা চীনের

 জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ

 সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

 ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

 যে কারণে রাজনীতিতে প্রবাসীরা

যে কারণে রাজনীতিতে প্রবাসীরা

 স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

 ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ভোর আসবেই: মাহমুদ আব্বাস

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার ভোর আসবেই: মাহমুদ আব্বাস

 পরমাণু অস্ত্র তৈরি করবে না ইরান: পেজেশকিয়ান

পরমাণু অস্ত্র তৈরি করবে না ইরান: পেজেশকিয়ান

 মেঘনাপারে দখলমুক্ত জমিতে ইকোপার্ক নির্মাণকাজের উদ্বোধন

মেঘনাপারে দখলমুক্ত জমিতে ইকোপার্ক নির্মাণকাজের উদ্বোধন

 আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

সংশ্লিষ্ট

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

সময় বাড়ে, ব্যয়ও বাড়ে তবুও শেষ হয় না প্রকল্প

ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

ডাচ প্রধানমন্ত্রীর সাথে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয়

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ৪৪

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ৪৪