ফাইল ছবি
ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য ৭ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে মোট খরচ হবে ৬৪ কোটি টাকা।
বুধবার (২৩ জুলাই) অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের প্রেক্ষিতে টিসিবির জন্য ৭ হাজার মেট্রিক টন মসুর ডাল কেনার অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
কেবিসি এগ্রো প্রোডাক্টস প্রাইভেট লিমিটেড থেকে থেকে এই মসুর ডাল কেনা হবে। এই মসুর ডাল কিনতে মোট খরচ হবে ৬৪ কোটি ৩১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। প্রতি কেজির দাম পড়বে ৯১ টাকা ৮৮ পয়সা।
ক্রয় সম্পন্ন করার পর টিসিবির ফ্যামিলি কার্ডধারী পরিবারের কাছে ভর্তুকি মূল্যে এসব মসুর ডাল বিক্রি করা হবে।
সভায় মসুর ডাল ছাড়াও গম, এলএনজি ও সার ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধদের জরুরি চিকিৎসাসেবা দিতে ভারত থেকে একটি চার সদস্যের মেডিকেল টিম ঢাকায় এসেছে।বুধবার (২৩ জুলাই) রাত সাড়ে ৯টার দিকে তারা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশন এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।কূটনৈতিক সূত্রে জানা গেছে, ভারতীয় প্রতিনিধি দলে রয়েছেন দিল্লির রাম মনোহর লোহিয়া হাসপাতাল এবং সাফদারজং হাসপাতালের দুইজন জ্যেষ্ঠ বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জন এবং দুইজন অভিজ্ঞ নার্স। উল্লেখ্য, এই দুটি হাসপাতাল ভারতে সরকারি পর্যায়ের শীর্ষস্থানীয় চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত।চিকিৎসক দলটি বৃহস্পতিবার সকালে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে গিয়ে দগ্ধ রোগীদের চিকিৎসার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করবেন এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবেন।এর আগে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দগ্ধদের চিকিৎসা সহায়তায় প্রয়োজনীয় রসদ ও প্রস্তুতি নিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এবং নার্সদের একটি দল বাংলাদেশে পাঠানো হচ্ছে। তারা রোগীদের প্রাথমিক অবস্থা মূল্যায়ন করে প্রয়োজনে উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতে স্থানান্তরের পরামর্শও দিতে পারেন। একই সঙ্গে, যদি পরিস্থিতি জটিল হয়, তবে অতিরিক্ত বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল পাঠানোর বিষয়েও চিন্তা করা হচ্ছে।ঢাকাস্থ ভারতীয় হাই কমিশনের একজন কর্মকর্তা জানান, প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার সকালেই জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটে যাবেন এবং দগ্ধদের অবস্থা যাচাই করবেন।এর আগে, সোমবার (২১ জুলাই) দুর্ঘটনার পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে শোক প্রকাশ করেন। তিনি লেখেন, “ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় তরুণ শিক্ষার্থীসহ প্রাণহানির ঘটনায় আমি গভীরভাবে শোকাহত। নিহতদের পরিবারগুলোর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাচ্ছি এবং আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি। বাংলাদেশকে সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা দিতে ভারত প্রস্তুত।”ভোরের আকাশ//হ.র
দেশের সাম্প্রতিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পূর্তি উপলক্ষে আমরা একটি স্মরণ আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছিলাম, যেখানে সব রাজনৈতিক দলকে একত্রিত করে অতীতকে স্মরণ করার কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। এতে করে ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য আরও সুদৃঢ় হতো। কিন্তু এক বছর পার না হতেই পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের আভাস পাওয়া যাচ্ছে।”বুধবার বিকেলে রাজধানীর রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, “রাজনৈতিক মতভেদ বা প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সব রাজনৈতিক দলের ঐক্য এখন সময়ের দাবি। এই ঐক্য দৃশ্যমান না হলে ষড়যন্ত্রকারীরা একে দুর্বলতা হিসেবে দেখবে।”বৈঠকে উপস্থিত রাজনৈতিক নেতারা ফ্যাসিবাদবিরোধী রাজনৈতিক ও গণঐক্য ধরে রাখার বিষয়ে একমত প্রকাশ করেন। তারা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টাকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান।নেতারা সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন প্রক্রিয়ায় পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। পাশাপাশি, ফ্যাসিবাদ প্রতিহত ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে এগিয়ে নিতে নিয়মিতভাবে সর্বদলীয় বৈঠকের আয়োজন করার অনুরোধ জানান।বৈঠকে অংশ নেওয়া নেতাদের মধ্যে ছিলেন—রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সৈয়দ হাসিবউদ্দিন হোসেন, গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি, এবি পার্টির মজিবুর রহমান, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সার, গণঅধিকার পরিষদের নুরুল হক নুর, এলডিপির রেদোয়ান আহমেদ, খেলাফত মজলিসের আহমদ আবদুল কাদের, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, জেএসডির তানিয়া রব, ১২ দলীয় জোটের শাহাদাত হোসেন সেলিম, বাসদের বজলুর রশীদ ফিরোজ, সিপিবির রুহিন হোসেন প্রিন্স এবং গণফোরামের মিজানুর রহমান।এর আগে মঙ্গলবার রাতে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি ও ইসলামী আন্দোলনের নেতাদের সঙ্গেও বৈঠক করেন।ভোরের আকাশ//হ.র
বাংলাদেশ ব্যাংক সব স্তরের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের কী পোশাক পরতে হবে, তা ঠিক করে দিয়েছে। নারী কর্মকর্তা–কর্মচারীদের জন্য শাড়ি, সালোয়ার–কামিজ ও ওড়না এবং অন্যান্য পেশাদার শালীন পোশাক পরার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। শর্ট স্লিভ ও লেংথের ড্রেস অর্থাৎ ছোট হাতা, ছোট দৈর্ঘ্যর পোশাক ও লেগিংস পরিহার করতে বলা হয়েছে।২১ জুলাই বাংলাদেশ ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগ ২ এ নির্দেশনা দিয়েছে। ওই নির্দেশনায় ফরমাল স্যান্ডেল বা জুতা, সাদামাটা হেডস্কার্ফ বা হিজাব পরতে বলা হয়েছে। পুরুষদের পোশাকের ক্ষেত্রে লম্বা বা হাফ হাতার ফরমাল (আনুষ্ঠানিক) শার্ট ও ফরমাল প্যান্ট পরতে বলা হয়েছে। পরিহার করতে বলা হয়েছে জিনস ও গ্যাবার্ডিন প্যান্ট। নির্দেশনা না মানলে কর্মকর্তা–কর্মচারীদের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ আনা হবে।এই নির্দেশনার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান গণমাধ্যমকে বলেন, এক প্রতিষ্ঠানে সবাই এক ধরনের পোশাক পরবে, সেই লক্ষ্য থেকেই এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ২১ জুলাই থেকে এ নির্দেশনা কার্যকর হয়েছে। তিনি বলেন, পোশাক নিয়ে যেন সাম্য ও ঐক্য থাকে, কোনো ধরনের মানসিক বৈষম্য না থাকে। আর শালীন পোশাক যেকোনো প্রতিষ্ঠানের নারী–পুরুষের জন্য বাধ্যতামূলক। নারীদের ক্ষেত্রে শর্ট স্লিভ ও লেংথের ড্রেস ও লেগিংস পরিহার করতে বলা হয়েছে। কাউকে হিজাব পরতে বাধ্য করা হয়নি। তবে যাঁরা পরবেন, তাঁদের সাদামাটা রঙের হিজাব পরতে হবে।এই নির্দেশনার আগে বাংলাদেশ ব্যাংকে কেউ অশালীন পোশাক পরতেন কি না জানতে চাইলে আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘না, কেউ পরেননি।’ তাহলে এ ধরনের নির্দেশনার প্রয়োজন হলো কেন, সে প্রশ্নে তিনি বলেন, এখন একেক ব্যাচে ২০০–২৫০ জন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য পাস করা তরুণেরা বাংলাদেশ ব্যাংকের চাকরিতে প্রবেশ করছেন। তাঁদের মধ্যে এখনো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ছেন, এমন আচরণের প্রবণতা দেখা যায়। বেশ কিছুদিন এই পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পোশাক কী পরতে হবে, সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এই নির্দেশনা শুধু অফিসের জন্য প্রযোজ্য। কেউ ব্যক্তিগত পরিসরে যেকোনো পোশাক পরতে পারবেন।বাংলাদেশ ব্যাংকের মানবসম্পদ বিভাগ ২–এর (বেনিফিটস অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন উইং) একটি বিভাগীয় মাসিক সভার এজেন্ডা ও কার্যবিবরণীতে নিয়মিত অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কিছু সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেসব সিদ্ধান্তের একটি ছিল পোশাক নিয়ে। গৃহীত সিদ্ধান্তের ১১ (ঘ) নম্বরে বলা হয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের সব স্তরের কর্মকর্তা–কর্মচারীদের (সি ও ডি শ্রেণিভুক্ত কর্মচারীদের নির্ধারিত পোশাক ব্যতীত) সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পেশাদার ও মার্জিত পোশাক পরিধান করতে হবে। যেমন: পুরুষ কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ক্ষেত্রে ফরমাল শার্ট, লম্বা হাতা বা হাফ হাতা, ফরমাল প্যান্ট, ফরমাল জুতা পরতে হবে। জিনস ও গ্যাবার্ডিন প্যান্ট পরিহার করতে হবে।নারী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ক্ষেত্রে বলা হয়, শাড়ি, সালোয়ার–কামিজ ও ওড়না, অন্যান্য পেশাদার শালীন পোশাক অবশ্যই সাদামাটা এবং পেশাদার রঙের হতে হবে। ফরমাল স্যান্ডেল বা জুতা, সাদামাটা হেডস্কার্ফ বা হিজাব হতে হবে। শর্ট স্লিভ ও লেংথের ড্রেস (ছোট হাতা ও দৈর্ঘ্যের পোশাক), লেগিংস পরিহার করতে হবে।১১ ক্রমিক নম্বরে আরও তিনটি নির্দেশনা রয়েছে। ১১ (ক) নম্বরে নারী কর্মীদের প্রতি আচরণের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক স্টাফ রেগুলেশন ২০০৩–এর ৩৯ ধারায় বর্ণিত নির্দেশনা মেনে চলতে বলা হয়েছে। যৌন হয়রানিসংক্রান্ত অভিযোগগুলো ঘটনা ঘটার ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে মানবসম্পদ বিভাগ ১–এর নির্দিষ্ট পরিপত্রের মাধ্যমে গঠিত কমিটির কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।১১ (খ) নম্বরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারের বিষয়ে মানবসম্পদ বিভাগ ২–এর অফিস নির্দেশ যথাযথভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে।১১ (গ) নম্বরে ইতিবাচক কর্মপরিবেশ তৈরি করার জন্য দাপ্তরিক শিষ্টাচার ও আচরণবিধি তথা সততা, নৈতিকতা, সময়ানুবর্তিতা, শৃঙ্খলাবোধ, অর্পিত দায়িত্ব–কর্তব্য পালনে নিষ্ঠা ইত্যাদি, সহকর্মীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল আচরণ ও আন্তরিক সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক (পারস্পরিক সম্মান, সৌজন্যবোধ, সহযোগিতামূলক মনোভাব ইত্যাদি) মেনে চলতে বলা হয়েছে।গৃহীত সিদ্ধান্তের ১২ নম্বরে বলা হয়েছে, ১১ নম্বর ক্রমিকে দেওয়া নির্দেশনা পরিপালনের জন্য অফিস, বিভাগ, প্রকল্প, সেল, ইউনিটভিত্তিক পর্যবেক্ষণের জন্য একজন কর্মকর্তাকে মনোনয়ন দিতে হবে। ওই নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে তদারকি করবেন মনোনীত কর্মকর্তা। এর ব্যত্যয় হলে বিভাগীয় প্রধানকে অবহিত করে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা–কর্মচারীর বিরুদ্ধে নির্দেশনা ও শৃঙ্খলাভঙ্গের বিষয়ে অভিযোগ পাঠাবেন।পোশাক নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এ ধরনের নির্দেশনায় বিস্ময় প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের সভাপতি ফওজিয়া মোসলেম।ভোরের আকাশ/জাআ
উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে গুজব ছড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)। গণমাধ্যম এ বিষয়ে তদন্ত করতে চাইলে সেনাবাহিনী সহযোগিতা করবে বলেও জানানো হয়েছে।বুধবার (২৩ জুলাই) গণমাধ্যমে পাঠানো আইএসপিআরের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে মৃত্যুর সংখ্যা নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক গুজব ছড়ানো হচ্ছে। অনেকেই না বুঝে এসব গুজবে বিশ্বাস করছেন।ঘটনার পরপরই, কোনো পূর্ব নির্দেশনা ছাড়াই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার মাধ্যমে দ্রুত সাড়া দেয় বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়েছে, ‘আমাদের সন্তানদের বিষয়ে কোনো তথ্য গোপন করার ইচ্ছা বা প্রয়াস আমাদের নেই।’ বিবৃতিতে আইএসপিআরের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী বলেন, আমি স্পষ্টভাবে ঘোষণা করছি, যেকোনো গণমাধ্যম চাইলেই এ বিষয়ে তদন্ত করতে পারে। সেনাবাহিনীসহ যে কাউকে ইন্টারভিউ করতে পারে বা সংশ্লিষ্ট যেকোনো স্থান পরিদর্শন করতে পারে। আমরা সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান করতে প্রস্তুত আছি।ভোরের আকাশ/জাআ