× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

জোবাইদার পথেই মুক্তি তারেক রহমানের!

এম বদি-উজ-জামান

প্রকাশ : ০৬ মে ২০২৫ ০৯:০৩ এএম

জোবাইদার পথেই মুক্তি তারেক রহমানের!

জোবাইদার পথেই মুক্তি তারেক রহমানের!

ডা. জোবাইদা রহমান। তার অন্য পরিচয় থাকলেও বর্তমানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণী হিসেবেই সমধিক পরিচিতি মিলেছে। প্রায় ১৭ বছর আগে ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর স্বামীর সঙ্গেই দেশ ছেড়েছিলেন তিনি। কিন্তু ভিন্ন এক রাজনৈতিক পরিবেশে আজ দেশে ফিরলেন জোবাইদা রহমান। শাশুড়ি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেশে ফিরেছেন তিনি। তবে দেশে ফিরলেন না তারেক রহমান। একসঙ্গে দেশ ছাড়লেও স্বামীকে বিদেশে রেখেই মাতৃভূমিতে পা রাখলেন জোবাইদা রহমান।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, স্বামী তারেক রহমানের দেশে প্রত্যাবর্তন নির্বিঘ্ন করতেই আগে-ভাগে এসেছেন জোবাইদা রহমান। তারেক রহমানকে দেশে ফিরে যাতে কোনো আইনি প্রতিবন্ধকতায় পড়তে না হয় সেই পথ তৈরি করে দেবেন জোবাইদা রহমান। নিজের মামলায় আইনি লড়াইয়ের মাধ্যমে তারেক রহমানের নির্ঝঞ্জাট দেশে ফেরার পথ তৈরি হবে বলে জানান আইনজীবীরা। জ্ঞাত আয় বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলায় তারেক রহমানের সহযোগী হিসেবে ডা. জোবাইদা রহমানের তিন বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। 

তার অনুপস্থিতিতেই ২০০৮ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং এই মামলায় তাকে ও তারেক রহমানকে সাজা দেওয়া হয়। মামলায় ২০২৩ সালের ২ আগস্ট তারেক রহমানকে ৯ বছর ও জোবাইদা রহমানকে ৩ বছর কারাদণ্ড দিয়ে রায় দেন ঢাকার একটি আদালত। এ মামলায় ইতোমধ্যে জোবাইদা রহমানের সাজা এক বছরের জন্য স্থগিত করেছেন রাষ্ট্রপতি। জানা গেছে, ওই মামলায় আত্মসমর্পণ করে হাইকোর্টে আপিল করার শর্তে এক বছরের জন্য সাজা স্থগিত করা হয়েছে। তার সাজা স্থগিত করে গতবছর ২৯ সেপ্টেম্বর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের উপ-সচিব মোহাম্মদ আবু সাঈদ মোল্লার স্বাক্ষরে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

ওই প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ‘ডা. জোবাইদা রহমানের সাজা স্থগিতের বিষয়ে দাখিল করা আবেদন এবং আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের মতামতের আলোকে ফৌজদারি কার্যবিধির কোড, (আইন নং-ভি ১৮৯৮ সাল) এ প্রদত্ত ক্ষমতাবলে আদালতে আত্মসমর্পণ করে আপিল দায়েরের শর্তে এক বছরের জন্য রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে সাজা স্থগিত করা হলো।’ একারণেই একজন মুক্ত মানুষ হিসেবে দেশে ফিরতে পারলেন জোবাইদা রহমান। 

জানা গেছে, এ মামলায় খালাসের জন্য জোবাইদা রহমানের পক্ষে আইনজীবীরা প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছেন। যদিও আইনগত পদক্ষেপ নিতে আইনজীবীদের হাতে পর্যাপ্ত সময় রয়েছে। জোবাইদা রহমান আইনগত পদক্ষেপ নিলে তার সুবিধা পাবেন তারেক রহমানও। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, দেশে ফিরে আইনজীবীদের পরামর্শ মেনেই সাজার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেবেন জোবাইদা রহমান। এজন্য তিনি আপিল করতে পারেন। ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী দুদকের এই মামলায় সাজার বিরুদ্ধে আপিল করতে হলে নিম্ন আদালত তথা বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করতে হবে তাকে। আত্মসমর্পণের দিনেই জামিন পেলে পরবর্তীতে তিনি হাইকোর্টে সুবিধাজনক সময়ে আপিল করতে পারবেন। আর নিম্ন আদালত থেকে জামিন না পেলে তাকে সাময়িক সময়ের জন্য কারাগারে যেতে হতে পারে। আর কারাগার থেকে আপিল ও জামিন আবেদন করার সুযোগ পাবেন তিনি। জোবাইদা রহমানের আপিল শুনানি শেষে তিনি খালাস পেলে মামলায় সুবিধা পেতে পারেন তারেক রহমানও।

এরইমধ্যে এরকম নজিরও দেখা গেছে। বহুল আলোচিত ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় তারেক রহমানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হলেও তিনি আপিল না করেও খালাস পেয়েছেন তিনি। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় কারাবন্দি আসামিদের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে হাইকোর্ট পুরো মামলাটিই বাতিল করে দিয়েছেন। 

মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন, এক আসামির (মুফতি আব্দুল হান্নান) স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি, নিম্ন আদালতে মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় আইনগত ত্রুটির কারণেই উচ্চ আদালত পুরো বিচার প্রক্রিয়াকে অবৈধ ও বেআইন ঘোষণা করে মামলার সব আসামিকে খালাস দিয়েছেন। যার সুবিধা পেয়েছেন তারেক রহমানসহ আরো কয়েকজন। জ্ঞাত আয় বহির্ভূভাবে সম্পদ অর্জনের মামলায়ও এরকম ঘটলে তার সুবিধা পাবেন তারেক রহমান। আর এই মামলায় তিনি খালাস পেলে নির্বিঘ্নে দেশে ফিরতে তার আর কোনো আইনগত অসুবিধা থাকবে না। কারণ আওয়ামী লীগ সরকার আমলে তাকে যে ছয়টি মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছিল তার মধ্যে এরইমধ্যে ৪টি মামলায় উচ্চ আদালত থেকে খালাস পেয়েছেন তিনি। আর একটি মামলায় পুনর্বিচার শেষে নিম্ন আদালত থেকেই খালাস পেয়েছেন। ফলে এখন মাত্র একটি মামলায় (জ্ঞাত আয় বহির্ভূতভাবে সম্পদ অর্জনের অভিযোগের মামলা) কারাদণ্ড রয়েছে তারেক রহমানের। যে মামলায় আরেক আসামি জোবাইদা রহমান।

যে ৫ মামলায় খালাস পেয়েছেন তারেক রহমান  
এক. রাজধানীর গুলিস্থানে বঙ্গবন্ধু এভিনিউ-এ আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের সামনে শেখ হাসিনার সমাবেশে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় ২৪ জন নিহত হন। এ ঘটনায় পৃথক দুটি মামলা হয়। একটি হত্যা মামলা। অপরটি বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা। হত্যা মামলায় ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর নিম্ন আদালতে রায় হয়। রায়ে তারেক রহমানকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এই মামলায় সাবেক স্বরাস্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তারেক রহমানসহ ১৯ জনের যাবজ্জীবন এবং ১১ জনের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড হয়। এ মামলায় ডেথ রেফারেন্স ও কারাবন্দি আসামিদের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে বিচারপতি একে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ গতবছর পহেলা ডিসেম্বর এক রায়ে তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দেন। এই মামলায় হাইকোর্টেও রায়ের বিরুদ্ধে সরকারের করা আপিল এখন আপিল বিভাগে বিচারাধীন।

দুই. একই ঘটনা থেকে উদ্ভূত বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায়ও একই আদালত থেকে তারেক রহমানকে ২০ বছর কারাদণ্ড দিয়ে রায় দেওয়া হয় ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর। এই মামলায়ও ডেথ রেফারেন্স ও কারাবন্দি আসামিদের করা আপিলের ওপর শুনানি শেষে বিচারপতি একে এম আসাদুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ গতবছর পহেলা ডিসেম্বর এক রায়ে তারেক রহমানসহ সব আসামিকে খালাস দেন।

তিন. বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে ২০১৩ সালের ১৭ নভেম্বর একটি মামলায় ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালত তারেক রহমানকে খালাস দেন। ওই মামলায় বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তারেক রহমানকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে দুদক হাইকোর্টে আপিল করে। ওই আপিল শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৬ সালের ২১ জুলাই বিচারিক আদালতের খালাসের রায় বাতিল করে তারেক রহমানকে সাত বছরের কারাদণ্ড দেন। এই মামলায় তারেক রহমানকে খালাস দেওয়ায় নিম্ন আদালতের বিচারক মোতাহার হোসেনকে দেশ ছাড়তে হয়। বিচারক মোতাহার হোসেনের অভিযোগ, হাইকোর্টের এক বিচারপতির বাসভবনে তাকে ডেকে নিয়ে মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে তারেক রহমানকে সাজা দিতে বলা হয়েছিল। এই মামলায় আপিল বিভাগ এক রায়ে তারেক রহমান ও মামুনকে খালাস দিয়েছেন।

চার. জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় ঢাকার একটি বিশেষ জজ আদালত ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি এক রায়ে তারেক রহমানকে ১০ বছর কারাদণ্ড দেয়। এই মামলায় তার মা সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে ৫ বছর কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তবে দুদকের আপিলে খালেদা জিয়ার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন হাইকোর্ট। এই রায়ের বিরুদ্ধে খালেদা জিয়াসহ কয়েকজনের আপিল করেন। সেই আপিল গ্রহণ করে খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সকল আসামিকে গত ১৫ জানুয়ারি খালাস দিয়ে রায় দিয়েছেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত আপিল বিভাগ।

পাঁচ. ২০১৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর লন্ডনে যুক্তরাজ্য বিএনপি আয়োজিত এক সমাবেশে শেখ মুজিবুর রহমানকে রাজাকার ও পাকবন্ধু আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দেওয়ার অভিযোগে নড়াইলের বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান বিশ্বাস নড়াইল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন। এই মামলায় নড়াইলের একটি জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২০২১ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি তারেক রহমানকে দুই বছরের কারাদণ্ড দেয়।

গত বছর ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর মামলার বাদী শাহজাহান বিশ্বাস মামলায় পুনর্বিচার চেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন। হাইকোর্ট মামলাটিতে পুনরায় বিচার করতে নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেন। এরপর নড়াইলের আদালতে মামলাটি বিচার পুনরায় শুরু হলে বাদী শাহজাহান বিশ্বাস মামলা না চালানোর জন্য আবেদন করেন। এই আবদেনের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছর ৩১ ডিসেম্বর আদালত মামলাটি খারিজ করে দেন। ফলে খালাস পান তারেক রহমান।

এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে ২০০৭ সালের ৭ মার্চ তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডেও নেওয়া হয়। ১৮ মাস কারাভোগের পর ২০০৮ সালের ৩ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান তিনি। ওই ১৮ মাসে ১৩ মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয় তারেককে। ১৩ মামলায় ধাপে ধাপে তাকে জামিন দেওয়া হয়। কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার আট দিন পর ওই বছরের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি চিকিৎসার জন্য লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন। সেই থেকে তিনি লন্ডনেই আছেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর মামলার সংখ্যা আরও বাড়তে থাকে। 

সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী তারেক রহমানের বিরুদ্ধে ৮৮টি মামলা হয়েছে। এরইমধ্যে প্রায় সব মামলায় খালাস পেয়েছেন তারেক রহমান। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন থাকাবস্থায় সকল গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল। যা গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর প্রত্যাহার করা হয়। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলাগুলোর ভবিষ্যৎ নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে। 

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে করা মামলাকে রাজনৈতিক মামলা হিসেবে উল্লেখ করে তা প্রত্যাহারের জন্য বিএনপির পক্ষ থেকে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে দাবি জানানো হয়েছে। কিন্তু গত আট মাসেও সরকারের পক্ষ থেকে মামলা প্রত্যাহারের কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। এমন অবস্থায় আদালতের মাধ্যমেই তারেক রহমানের সব মামলা নিষ্পত্তির পথে হাটছেন তার আইনজীবীরা।  

এবিষয়ে তারেক রহমানের আইনজীবী বিএনপির কেন্দ্রীয় আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ভোরের আকাশ’কে বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সবসময় আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই তিনি তার মামলায় আইনগতভাবে মোকাবিলা করার জন্য আইনজীবী টিমকে নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা সেভাবেই কাজ করছি।

তিনি বলেন, দলীয় নেতাকর্মীসহ দেশবাসী জানেন যে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে যেসব মামলা করা হয়েছে তা রাজনৈতিকভাবে প্রতিহিংসামূলক। তাকে রাজনীতি ও দেশের সেবা করা থেকে দূরে রাখতেই এইসব মামলা করা হয়েছে। তিনি বলেন, এরইমধ্যে বেশ কিছু মামলায় আদালত তারেক রহমানকে খালাস দিয়েছেন। কয়েকটি মামলা বাদীপক্ষ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। ফলে এখন যেসব মামলা রয়েছে তা আইনগতভাবে মোকাবিলা করা হবে।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

  • শেয়ার করুন-
 ঈদুল আজহায় ১০ দিন ছুটি ঘোষণা

ঈদুল আজহায় ১০ দিন ছুটি ঘোষণা

সংশ্লিষ্ট

রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছে এনসিপি

রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কারের রূপরেখা দিয়েছে এনসিপি

ফিরোজায় পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া

ফিরোজায় পৌঁছেছেন খালেদা জিয়া

এটিএম আজহারকে নিয়ে জামায়াত আমিরের আবেগঘন স্ট্যাটাস

এটিএম আজহারকে নিয়ে জামায়াত আমিরের আবেগঘন স্ট্যাটাস

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন জোবাইদা রহমান

১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন জোবাইদা রহমান