সংগৃহীত ছবি
২০৩৬ সালের অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমস আয়োজনে বিডে অংশ নিয়েছে কাতার। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ধনী উপসাগরীয় রাষ্ট্রটি তার জ্বালানি–নির্ভর অর্থনীতিকে বৈচিত্রময় করার জন্য আরও একটি বড় ক্রীড়া ইভেন্টের দিকে নজর রাখছে।
এ সম্পর্কে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থায় দেয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘২০৩৬ অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্য কাতার অলিম্পিক কমিটি (কিউওসি) আনুষ্ঠানিক বিড জমা দিয়েছে। কাতারের ক্রীড়াঙ্গনে এর মাধ্যমে আরো একটি মাইলফলক যুক্ত হলো। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট বিশেষ করে ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ সফলভাবে আয়োজনের রেকর্ড বিডে মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়েছে।’
কিউওসির সভাপতি শেখ জোয়ান বিন হামাদ আল—থানি বলেছেন, দোহা ক্রীড়াকে আমাদের জাতীয় কৌশলের একটি কেন্দ্রীয় স্তম্ভ করে তুলেছে। অলিম্পিক আয়োজনের জন্য বর্তমানে আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় ক্রীড়া অবকাঠামোর ৯৫ শতাংশ রয়েছে এবং সমস্ত সুযোগ-সুবিধার ১০০ শতাংশ প্রস্তুতি নিশ্চিত করার জন্য আমাদের একটি বিস্তৃত জাতীয় পরিকল্পনা রয়েছে।
প্রতি মৌসুমে মহাদেশগুলোতে আবর্তিত হয়ে গেমস অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪, ২০২৮, ২০৩২ সালের অলিম্পিকের স্বাগতিক হিসেবে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও ওশেনিয়া স্বত্ত পেয়েছে। এ কারনে ২০৩৬ সালের অলিম্পিক এশিয়া কিংবা আফ্রিকার কোন দেশে অনুষ্ঠানের সম্ভাবনাই বেশী।
এই গেমসের জন্য পরবর্তী আয়োজক খুঁজে বের করা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) প্রথমবারের মত নির্বাচিত নারী প্রেসিডেন্ট কার্স্টি কভেন্ট্রির সামনে এই মুহূর্তে মূল চ্যালেঞ্জ।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
২০৩৬ সালের অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমস আয়োজনে বিডে অংশ নিয়েছে কাতার। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ধনী উপসাগরীয় রাষ্ট্রটি তার জ্বালানি–নির্ভর অর্থনীতিকে বৈচিত্রময় করার জন্য আরও একটি বড় ক্রীড়া ইভেন্টের দিকে নজর রাখছে। এ সম্পর্কে দেশটির প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানি রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থায় দেয়া এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘২০৩৬ অলিম্পিক ও প্যারালিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্য কাতার অলিম্পিক কমিটি (কিউওসি) আনুষ্ঠানিক বিড জমা দিয়েছে। কাতারের ক্রীড়াঙ্গনে এর মাধ্যমে আরো একটি মাইলফলক যুক্ত হলো। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া ইভেন্ট বিশেষ করে ২০২২ সালে কাতার বিশ্বকাপ সফলভাবে আয়োজনের রেকর্ড বিডে মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়েছে।’কিউওসির সভাপতি শেখ জোয়ান বিন হামাদ আল—থানি বলেছেন, দোহা ক্রীড়াকে আমাদের জাতীয় কৌশলের একটি কেন্দ্রীয় স্তম্ভ করে তুলেছে। অলিম্পিক আয়োজনের জন্য বর্তমানে আমাদের কাছে প্রয়োজনীয় ক্রীড়া অবকাঠামোর ৯৫ শতাংশ রয়েছে এবং সমস্ত সুযোগ-সুবিধার ১০০ শতাংশ প্রস্তুতি নিশ্চিত করার জন্য আমাদের একটি বিস্তৃত জাতীয় পরিকল্পনা রয়েছে।প্রতি মৌসুমে মহাদেশগুলোতে আবর্তিত হয়ে গেমস অনুষ্ঠিত হয়। ২০২৪, ২০২৮, ২০৩২ সালের অলিম্পিকের স্বাগতিক হিসেবে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা ও ওশেনিয়া স্বত্ত পেয়েছে। এ কারনে ২০৩৬ সালের অলিম্পিক এশিয়া কিংবা আফ্রিকার কোন দেশে অনুষ্ঠানের সম্ভাবনাই বেশী।এই গেমসের জন্য পরবর্তী আয়োজক খুঁজে বের করা আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটির (আইওসি) প্রথমবারের মত নির্বাচিত নারী প্রেসিডেন্ট কার্স্টি কভেন্ট্রির সামনে এই মুহূর্তে মূল চ্যালেঞ্জ।ভোরের আকাশ/এসএইচ
এশিয়া কাপ ২০২৫ টুর্নামেন্ট মাঠে গড়ানোর আগেই ক্রিকেটীয় কূটনীতির জটিলতায় পড়েছে। বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় ২৪ ও ২৫ জুলাই অনুষ্ঠিতব্য এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল (এসিসি) বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) নিয়ে ভারত ও পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে তীব্র বিবাদ চলছে।ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) শুরু থেকেই ঢাকায় সভা আয়োজনের বিরোধিতা করছে এবং সভায় অংশগ্রহণ না করার ঘোষণা দিয়েছে। তাদের সঙ্গে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ডও একাত্মতা প্রকাশ করেছে। এ অবস্থায় এসিসির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সভার বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে, কারণ কোরাম পূরণের জন্য অন্তত তিনটি টেস্ট খেলুড়ের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক।পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) সভাপতি মহসিন নকভি বিকল্প কোনো ভেন্যুতে সভা করার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন। সাম্প্রতিক আইসিসি সম্মেলনে তার অনুপস্থিতি এবং কাবুল সফরকে ঢাকায় সভার পক্ষে সমর্থন সৃষ্টির প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে।অন্যদিকে, আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিসিবি) ভারতীয় ব্লককে আশ্বস্ত করেছে যে তারা ঢাকায় সভায় অংশ নেবে না। এ ছাড়া নেপাল, কুয়েত, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, বাহরাইন ও ইন্দোনেশিয়ার মতো সহযোগী সদস্যদেরও অংশগ্রহণ অনিশ্চিত।বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) এই বিতর্কিত পরিস্থিতিতে নিজেকে নিরপেক্ষ রাখার চেষ্টা করছে। তবে বিসিবির অন্তর্বর্তীকালীন সভাপতি আমিনুল ইসলাম ঢাকায় সভা আয়োজনের অনুমোদন দিয়ে বিতর্ককে আরও জটিল করেছেন বলে ক্রিকেট বিশেষজ্ঞদের মত। বিসিবির ভেতরে একাংশ ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় সভা বাতিলের পরামর্শ দিয়েও কিছুতেই পিছু হটেননি প্রেসিডেন্ট।এদিকে, এই কূটনৈতিক টানাপোড়েন এশিয়া কাপ ২০২৫ টুর্নামেন্টেও প্রভাব ফেলছে। টুর্নামেন্টের আয়োজক ভারত স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, ঢাকায় এসিসির এজিএম সফলভাবে অনুষ্ঠিত না হলে তারা এশিয়া কাপে অংশ নিতে নাও পারে। পাকিস্তানও নিজেদের অবস্থান কঠোর রেখেছে।এসিসির জন্য এ সংকট আর্থিক ও কূটনৈতিক ভাবেও উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, বিশেষ করে সাম্প্রতিক সময়ে বার্মিংহামে ভারত-পাকিস্তান প্রাক্তন খেলোয়াড়দের প্রদর্শনী ম্যাচে শহীদ আফ্রিদির উপস্থিতির কারণে ভারতীয় দলের বয়কট বিষয়টি চরম আকার নেয়।ঢাকায় সভা সফলভাবে সম্পন্ন হতে না পারলে এশিয়া কাপের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হবে এবং ভারত-পাকিস্তানের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ক্রিকেটের সঙ্গেও জটিলতার সৃষ্টি করবে। এই সপ্তাহের শেষে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সভার ফলাফলই নির্ধারণ করবে আগামী এশিয়া কাপে কে খেলবে, কে থাকবে মাঠের বাইরে।ভোরের আকাশ//হ.র
৪৪ বছর বয়সেও ভারতের অন্যতম কিংবদন্তি উইকেটরক্ষক ও সাবেক অধিনায়ক মহেন্দ্র সিংহ ধোনি আইপিএলে খেলতে দেখা যাচ্ছে। হাঁটুর অস্ত্রোপচারের পরও মাঠে ফিরেছেন তিনি, যেখানে দীর্ঘ ১৫ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে খুব কমবার চোটের কারণে বাইরে থাকতে হয়েছে তাকে। তবে এই কিংবদন্তিই এখন তরুণ প্রজন্মের ফিটনেস নিয়ে উদ্বিগ্ন।২০২০ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার পরও ধোনি পাঁচবার আইপিএলে অংশ নিয়েছেন এবং সর্বদা অসাধারণ ফিটনেস প্রদর্শন করেছেন। তিনি নিজে কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে টুর্নামেন্টের জন্য প্রস্তুত করেন। কিন্তু সম্প্রতি রাঁচিতে এক অনুষ্ঠানে তিনি আফসোস প্রকাশ করে বলেন, “আজকাল তরুণ প্রজন্ম শারীরিক পরিশ্রম কমিয়ে দিচ্ছে। এর ফলে ফিটনেসের মানও নিম্নমুখী।”ধোনি তার মেয়ের উদাহরণ দিয়ে বলেন, “আমার মেয়েও কোনো খেলাধুলায় যুক্ত নয়, শারীরিক পরিশ্রম করেনা। তাই আমাদের ভাবতে হয় কিভাবে ওকে বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত রাখা যায়। দৌড়ঝাঁপ না করলে শরীর ফিট থাকবে না, সেটি সবাইকে বুঝতে হবে।”বর্তমানে আইপিএল শেষ হওয়ার পর ধোনি আপাতত অখণ্ড অবসর উপভোগ করছেন। প্রতিবার টুর্নামেন্ট শেষে তার ভবিষ্যত খেলাধুলা নিয়ে প্রশ্ন উঠলেও ধোনি রহস্যময় হাসি দিয়ে এড়িয়ে যান। ২০২৫ সালের আইপিএল শেষে খেলার পরিকল্পনা না থাকা সত্ত্বেও তরুণদের ফিটনেস নিয়ে তার উদ্বেগ স্পষ্ট।মহেন্দ্র সিংহ ধোনির এই মন্তব্য তরুণ ক্রিকেটারদের মধ্যে শারীরিক প্রস্তুতি ও পরিশ্রমের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে নতুন আলোচনা সৃষ্টি করেছে।ভোরের আকাশ//হ.র
আহমেদ ডানিয়েলকে আউট করলেন মোস্তাফিজ। মাত্র ৮ রানে সাবেক বিশ^কাট চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ জিতলো টাইগাররা। জুলাইয়ে বিপ্লবের সঙ্গে ক্রিকেট ইতিহাস গড়লেন টাইগাররা। দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে মিরপুরে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সবকটি উইকেট হারিয়ে ১৩৩ রান করে বাংলাদেশ। জবাবে পাকিস্তান ১৯.২ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ১২৫ রান করে। প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশ জয়লাভ করে ৭ উইকেটে।স্বল্প রান তাড়াতেও পাকিস্তানের ইনিংস শুরুতেই ধসে পড়ে। ১৩৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে মাত্র ৭ ওভারেই ৫ উইকেট হারিয়ে চরম বিপদে সফরকারীরা। এখনো দরকার ৭৮ বলে ১১৪ রান, কিন্তু উইকেট যেন একের পর এক গলে পড়ছে বাংলাদেশের বোলারদের দাপটে। শুরুর ওভারেই রান আউট, এরপর ধাক্কা দেন বাঁহাতি পেসার শরীফুল ইসলাম। ফখর জামানকে ৮ রানে কট বিহাইন্ড করান এবং তার আগেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলেন মোহাম্মদ হারিসকে।এরপর তানজিম হাসান সাকিব নামলেন আগুন হয়ে। এক ওভারেই তুলে নেন হাসান নওয়াজ ও মোহাম্মদ নওয়াজের উইকেট- দুজনই রানের খাতা খোলার আগেই ফেরত। অধিনায়ক সালমান আগা ২৩ বলে ৯ রান করে আউট হন। খুশদিল শাহ ১৩, আব্বাস আফ্রিদি ১৯ রানে ফিরে যান। ফাহিম আশরাফ দারুন ব্যাটিং করে ৫১ রান করেন। বাংলাদেশের পেসারদের পারফরম্যান্স ছিল চোখধাঁধানো। শরীফুল ১৭ রানে নেন ৩ উইকেট। তানজিম ২৩ রানে শিকার করেন ২টি মূল্যবান উইকেট। মেহেদি হাসান ২৫ রানে ২টি উইকেট পান। রিশাদ পেয়েছেন ১ উইকেট।এর আগে, বোলিং সহায়ক উইকেটে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই বিপদে পড়েছিল বাংলাদেশ। তবে শেখ মেহেদি ও জাকের আলির ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় বাংলাদেশ। জাকের এদিন দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন। পেয়েছেন ব্যক্তিগত ফিফটির দেখাও। তাতে লড়াই করার পুঁজি পায় বাংলাদেশ।ইনফর্ম তানজিদ তামিমকে বিশ্রাম দিয়ে সুযোগ দেওয়া হয়েছিল নাঈম শেখকে। তবে সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলেন না এই ওপেনার। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে ফাহিম আশরাফকে স্কুপ করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ধরা পড়েন তিনি। সাজঘরে ফেরার আগে ৭ বল খেলে ৩ রান করেছেন নাঈম। তিনে নেমে শুরুর ধাক্কা সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন লিটন। তবে বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি অধিনায়ক। রানের গতি বাড়াতে গিয়ে বড় শট খেলার চেষ্টা করেন। তাতেই যেন বিপদ ডেকে আনেন। সালমান মির্জাকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিডউইকেটে ধরা পড়েন তিনি।ব্যর্থ হয়েছেন তাওহিদ হৃদয়ও। ইনিংসের পঞ্চম ওভারে রান আউটে কাটা পড়েন তিনি। পারভেজ ইমনের সঙ্গে ভুল বুঝাবুঝিতে রানের খাতা খুলার আগেই সাজঘরে ফিরতে হয় তাকে। হৃদয়ের আউটে কিছুটা হলেও দায় ছিল ইমনের, তাই বাড়তি দায়িত্ব ছিল তার ওপর। কিন্তু উল্টো দলের চাপ বাড়িয়ে পরের ওভারেই সাজঘরে ফেরেন ইমন। ১৪ বলে ১৩ রান করেছেন তিনি।২৮ রানে চার উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলেন শেখ মেহেদি ও জাকের আলি। বিশেষ করে শেখ মেহেদি দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে ধীরগতির ব্যাটিংয়ের জন্য সমালচিত হওয়া এই ব্যাটার কাল দারুণ ব্যাটিং করেছেন। ২৫ বলে ৩৩ রান করে মেহেদি ফিরলে ভাঙে ৫৩ রানের জুটি। শামীম হোসেন, তানজিম সাকিব ও রিশাদ হোসেনরা দ্রুত ফিরলেও এক প্রান্ত আগলে রেখে দারুণ ব্যাটিং করেছেন জাকের। ৪৬ বলে স্পর্শ করেছেন ব্যক্তিগত ফিফটি। সবমিলিয়ে ৪৮ বলে করেছেন ৫৫ রান।ভোরের আকাশ/এসএইচ