ছবি: সংগৃহীত
অধিনায়ক হিসাবে নিজের প্রথম সিরিজে নজর কেড়েছেন শুবমান গিল। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সদ্য সমাপ্ত পাঁচ টেস্টের সিরিজে একাই ৭৫৪ রান করেছেন তিনি। তার নেতৃত্বে ২-২ এ সিরিজ ড্র করেছে ভারত। সিরিজ জুড়ে নেতৃত্বের পাশাপাশি ব্যাট হাতেও বেশ কিছু রেকর্ড গড়েছেন গিল।
ভারত ও ইংল্যান্ডের মধ্যকার টেস্ট সিরিজের ইতিহাসে এক সিরিজে সর্বাধিক রান করেছেন গিল। এর আগে ১৯৯০ সালে ৭৫২ রান করেছিলেন ইংল্যান্ডের গ্রাহাম গুচ। তাকে ছাপিয়ে গেছেন গিল।
ভারতের অধিনায়ক হিসেবে এক টেস্ট সিরিজে সর্বাধিক রান করেছেন গিল। এর আগে ১৯৭৮-৭৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে অধিনায়ক হিসাবে ৭৩২ রান করেছিলেন সুনীল গাভাস্কার।
এশিয়ার প্রথম ব্যাটার হিসাবে সেনা (দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া) দেশে এক টেস্ট সিরিজ়ে ৭০০ বা তার বেশি রান করেছেন গিল। এর আগে ২০১৪-১৫ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরে বিরাট কোহলির ৬৯২ রান ছিল সর্বাধিক।
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এশিয়ার ব্যাটারদের মধ্যে এক টেস্ট সিরিজে সর্বাধিক রান করেছেন গিল। এর আগে যশস্বী জয়সওয়ালের ৭১২ রান ছিল সর্বাধিক।
ইংল্যান্ডের মাটিতে এশিয়ান ব্যাটারদের মধ্যে এক টেস্ট সিরিজে সর্বাধিক রান করেছেন গিল। এর আগে মোহাম্মদ ইউসুফের ৬৩১ রান ছিল সর্বাধিক।
ডন ব্র্যাডম্যান ও সুনীল গাভাস্কারের পর গিল তৃতীয় অধিনায়ক যিনি এক টেস্ট সিরিজে চারটি সেঞ্চুরি করেছেন।
সেনা (দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়া) দেশে প্রথম এশিয়ান অধিনায়ক হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি (এজবাস্টনে প্রথম ইনিংসে ২৬৯ রান) করেছেন গিল। এর আগে শ্রীলঙ্কার অধিনায়ক তিলকরত্নে দিলশানের ১৯৩ রান ছিল সর্বাধিক।
এজবাস্টনে প্রথম ইনিংসে ২৬৯ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ১৬১ রান করেছেন গিল। অর্থাৎ, এক টেস্টেই ৪৩০ রান করেছেন তিনি। বিদেশের মাটিতে এক টেস্টে এই রান সর্বাধিক। এর আগে পাকিস্তানের মাটিতে এক টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার মার্ক টেলরের ৪২৬ রান ছিল সর্বাধিক।
ভারতের অধিনায়ক হিসেবে টেস্টের এক ইনিংসে গিলের ২৬৯ রান সর্বাধিক। এর আগে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিরাট কোহলির ২৫৪ রান ছিল সর্বাধিক।
কোহলির পর বিশ্বের দ্বিতীয় অধিনায়ক হিসেবে নিজের প্রথম দুই টেস্টে তিন সেঞ্চুরি করেছেন গিল। হেডিংলেতে প্রথম ইনিংসে ১৪৭ এবং এজবাস্টনে দুই ইনিংসে ২৬৯ ও ১৬১ রান করেছেন তিনি। কোহলি অধিনায়ক হিসেবে অ্যাডিলেডে ১১৫ ও ১৪১ এবং সিডনিতে ১৪৭ রানের ইনিংস খেলেছিলেন।
সুনীল গাভাস্কারের পর দ্বিতীয় অধিনায়ক হিসেবে নিজের প্রথম টেস্টে সেঞ্চুরি ও দ্বিতীয় টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করেছেন গিল। গাভাস্কার নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১১৬ ও পরের টেস্টে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ২০৫ রান করেছিলেন।
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
ঢাকা ৩৫তম বাংলাদেশ ওয়ার্ল্ড টেনিস ট্যুর জুনিয়র জে-৩০, প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের পতাকা উঁচিয়ে ধরেছেন তরুণ তারকা জারিফ আবরার। রমনায় জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্সে অনুষ্ঠিত এই টুর্নামেন্টের কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছে গেছেন তিনি। সিঙ্গাপুরের অর্জন সিং-কে হারিয়ে শেষ আটে নিজের জায়গা নিশ্চিত করেন জারিফ।প্রত্যাশা পূরণ করে জারিফ আবরার প্রথম সেটটি সহজেই ৬-২ গেমে জিতে নেন। দ্বিতীয় সেটে অর্জন সিং কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করলেও, ৬-৪ গেমে সেটটি জিতে টুর্নামেন্টের শেষ আটে নাম লেখান বাংলাদেশের এই খেলোয়াড়।কোয়ার্টার ফাইনালে জারিফের সামনে কঠিন পরীক্ষা। তার প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকছেন টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় র্যাঙ্কিংয়ের খেলোয়াড় ভারতের শৌনক চ্যাটার্জি। শৌনক তার দ্বিতীয় রাউন্ডের ম্যাচে যুক্তরাষ্ট্রের থিরুমুরথিকে পরাজিত করে এসেছেন। থিরুমুরথি প্রথম সেটে ৭-৫ গেমে জিতলেও, শৌনক দ্বিতীয় সেট ৬-০ গেমে জেতেন। এরপর তৃতীয় সেটে শৌনক ১-০ গেমে এগিয়ে থাকার সময় থিরুমুরথি ইনজুরির কারণে খেলা ছেড়ে দেওয়ায় শৌনক শেষ আটে ওঠেন।বালক এককে কোয়ার্টার ফাইনাল নিশ্চিত করা অন্য খেলোয়াড়দের মধ্যে রয়েছেন টুর্নামেন্টের শীর্ষ র্যাঙ্কিংয়ের খেলোয়াড় চীনের চুয়ান ডিং, সিঙ্গাপুরের রবার্ট, ভারতের তেজাস রাভি, হংকং এর চুন লি, থাইল্যান্ডের লিকুল এবং যুক্তরাজ্যের কামাল হাকিম।এদিকে, বালিকা এককে বাংলাদেশের যাত্রা দ্বিতীয় রাউন্ডেই থেমেছে। সুমাইয়া আক্তার ও হালিমা জাহান উভয়ই পরাজিত হয়ে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছেন। সুমাইয়া মালদ্বীপের আসাল আজিমের কাছে ৩-৬, ২-৬ গেমে পরাজিত হন। অন্যদিকে, হালিমা জাহান চীনের তিয়ানরান ডং-এর বিপক্ষে ০-৬, ২-৬ গেমে ম্যাচ হেরে যান।ভোরের আকাশ/তা.কা
আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে লজ্জাজনক পরাজয়ে ডুবলো বাংলাদেশ। তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষ ম্যাচে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ২০০ রানের বড় হারে হোয়াইটওয়াশ হলো টাইগাররা।মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে আফগানিস্তান আগে ব্যাট করে ৯ উইকেটে তোলে ২৯৩ রান। জবাবে ব্যাট হাতে ব্যর্থতার চরম উদাহরণ স্থাপন করে বাংলাদেশ দল। মাত্র ২৭.১ ওভারে ৯৩ রানে গুটিয়ে যায় পুরো ইনিংস— ২০০ রানের বিশাল ব্যবধানে ম্যাচ হারায় দলটি।ব্যাট হাতে আফগানদের পক্ষে ইবরাহিম জাদরান খেলেন ৯৫ রানের ধৈর্যশীল ইনিংস, মাত্র ৫ রানের জন্য হাতছাড়া হয় তার সেঞ্চুরি। ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজ যোগ করেন ৪২ রান, যা এনে দেয় ৯৯ রানের শক্তিশালী উদ্বোধনী জুটি। এরপর সেদিকুল্লাহ আতালকে সঙ্গে নিয়ে জাদরান দ্বিতীয় উইকেটে যোগ করেন আরও ৭৪ রান।বাংলাদেশের পক্ষে অফ স্পিনে সাময়িক সাফল্য এনে দেন সাইফ হাসান— তার ঘূর্ণিতে একপর্যায়ে ২৫ বলে ১৫ রানে ৪ উইকেট হারায় আফগানরা। কিন্তু শেষদিকে মোহাম্মদ নবি ঝড় তোলেন ব্যাট হাতে। ৩৭ বলে অপরাজিত ৬২ রানের ইনিংসে শেষ দুই ওভারে একাই তোলেন ৩৮ রান, যার মধ্যে হাসান মাহমুদের এক ওভারেই আসে তিনটি চার ও এক ছক্কা।২৯৪ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরু থেকেই ভেঙে পড়ে বাংলাদেশের টপ অর্ডার। তরুণ পেসার বিলাল সামি বোলিংয়ে আগুন ঝরিয়ে তুলে নেন ক্যারিয়ারের প্রথম পাঁচ উইকেট— তার বোলিং ফিগার ৫/২৯। পরে স্পিন আক্রমণে যোগ দিয়ে রশিদ খান ৩ ওভারে নেন ৩ উইকেট।রশিদের প্রথম বলেই শূন্য রানে ফিরে যান তাওহিদ হৃদয়। এরপর তার গুগলিতে পরাস্ত হয়ে সাজঘরে ফেরেন দলের একমাত্র লড়াকু ব্যাটার সাইফ হাসান (৪৩) ও উইকেটরক্ষক নুরুল হাসান।সাইফ হাসানের ৫৪ বলে ৪৩ রানের ইনিংসটিই ছিল দলের একমাত্র উজ্জ্বল দিক— যাতে ছিল দুইটি চার ও তিনটি ছক্কা। বাকিরা আসা-যাওয়ার মিছিলে যোগ দিয়ে ২৮তম ওভারের প্রথম বলেই দলীয় ৯৩ রানে গুটিয়ে যান সবাই।এই জয়ে ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে আফগানিস্তান। অন্যদিকে, ওয়ানডে ক্রিকেটে আফগানদের কাছে প্রথমবারের মতো হোয়াইটওয়াশের লজ্জায় ডুবলো বাংলাদেশ।ভোরের আকাশ//হর
তিন ওয়ানডে সিরিজের প্রথম দুটিতে জিতে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে আফগানিস্তান। তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ব্যাটে নেমে দারুণ শুরু পেয়েছিল তারা। টাইগার বোলাররা প্রত্যাবর্তন করলেও মোহাম্মদ নবির ঝড়ো ফিফটিতে চ্যালেঞ্জিং সংগ্রহ গড়েছে আফগানস্তিান। হোয়াইটওয়াশ এড়াতে মেহেদী হাসান মিরাজদের লাগবে ২৯৪ রান।এরআগে, সিরিজের প্রথম ম্যাচে ৫ উইকেটে এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ৮১ রানে পরাজিত হয় বাংলাদেশ। সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবিতে আজ টসে জিতে আগে ব্যাটে নামে আফগানিস্তান। নির্ধারিত ওভার শেষে ৯ উইকেটে ২৯৩ রানের সংগ্রহ গড়েছে তারা। আফগানদের উড়ন্ত শুরু এনে দেন দুই ওপেনার রহমানুল্লাহ গুরবাজ ও ইব্রাহিম জাদরান। উদ্বোধনীতে ৯৯ রান তোলেন দুজনে। ৪৪ বলে ৪২ রান করে গুরবাজ ফিরলে জুটি ভাঙে।দ্বিতীয় উইকেটে সেদিকউল্লাহ অটলকে নিয়ে আরও ৭৪ রান যোগ করেন জাদরান। ৩১.৩ ওভারে ১৭৩ রানে অটল ফিরে যান। ৪৭ বলে ২৯ রান করেন। এরপর ধস নামে আফগান ইনিংসে। ১৭৭ রানে হাশমতউল্লাহ শাহিদী ফেরেন ২ রান করে। ১৮৬ রানে জাদরান রানআউট হন। ৭ চার ও ২ ছক্কায় ১১১ বলে ৯৫ রান করেন আফগান ওপেনার।১৮৮ রানে ইকরাম আলি খিল আউট হলে পঞ্চম উইকেট হারায় আফগানরা। ষষ্ঠ উইকেটে আজমতউল্লাহ ওমরজাই মোহাম্মদ নবিকে নিয়ে যোগ করেন ২৩ রান। ওমরজাই ফেরেন ২১ বলে ২০ রান করে। ২২১ রানে রশিদ খানের উইকেট হারায় তারা। ৬ বলে ৮ রান করে ফিরে যান রশিদ।পরে নাঙ্গেয়ালিয়া খারোতে নিয়ে ২৮ রান যোগ করেন নবি। ৪৮তম ওভারে ২৪৯ রানে জোড়া সাফল্য এনে দেন হাসান মাহমুদ। নাঙ্গেয়ালিয়া খারোতের পর আল্লা মোহাম্মদ গজনাফরকে ফেরান। শেষ দিকে ঝড় তোলেন মোহাম্মদ নবি। ৩৫ বলে ফিফটি করে আফগানদের সংগ্রহ টানেন ২৯৩ রানে। ৪ চার ও ৫ ছক্কায় ৩৭ বলে ৬২ রান করেন। টাইগার বোলারদের মধ্যে সাইফ হাসান ৩ উইকেট নেন। তানভীর ইসলাম ও হাসান মাহমুদ নেন দুটি উইকেট।ভোরের আকাশ/এসএইচ
অসাধারণ খেললো হামজা চৌধুরির বাংলাদেশ। পিছিয়ে থেকেও ড্র করলো উজ্জীবিত বাংলাদেশ। নিজেদের মাটিতে প্রথম লেগে হারলেও এবার হংকংয়ের মাটি থেকে মূল্যবান পয়েন্ট ছিনিয়ে আনলো বাংলাদেশ।মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) এশিয়া কাপ ফুটবল বাছাইয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে ফিরতি লেগের ম্যাচ ১-১ গোলে ড্র করেছে বাংলাদেশ। হংকংয়ের মাঠে শুরুতে পিছিয়ে পড়লেও শেষ মুহূর্তে রাকিব হোসেনের গোলে সমতা ফেরায় হার এড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ কাই তাক স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের তৃতীয় রাউন্ডের ফিরতি লেগের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচটি শেষ হয়েছে ড্র দিয়ে। প্রথম লেগে ঢাকায় হংকংয়ের কাছে ৩-৪ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ। ফিরতি লেগে জয়ের বিকল্প ছিল না হাভিয়ের কাবরেরার দলের সামনে, তবে শেষ পর্যন্ত শুধু ড্রয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছে।প্রথমার্ধে রক্ষণাত্মকভাবে খেলা বাংলাদেশকে শুরুতে খুব একটা বিপদে ফেলতে পারেনি হংকং। ম্যাচের ২২ মিনিটে শোমিত সোমকে পেছন থেকে ফাউল করে হংকংয়ের এক ডিফেন্ডার, তবে সেই ফ্রি কিক থেকে গোলের সুযোগ তৈরি হয়নি।৩৬ মিনিটে বড় ভুল করে বসেন ডিফেন্ডার কাজী তারিক রায়হান। সতীর্থের পাস ধরতে গিয়ে বলে বেশি স্পর্শ হওয়ায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন, আর তাড়াহুড়ো করে ফেরনান্দো পেরেইরাকে বক্সে ফাউল করে দেন। রেফারি সঙ্গে সঙ্গে পেনাল্টির নির্দেশ দেন। ম্যাট অর স্পট কিক থেকে মিতুল মারমাকে ভুল দিক পাঠিয়ে গোল করে এগিয়ে দেন হংকং।৪৪ মিনিটে আবারও বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। মিতুলের হাত ফসকে বল গোললাইনের দিকে গড়ালে এক ডিফেন্ডার দ্রুত ক্লিয়ার করে রক্ষা করেন দলকে। দ্বিতীয়ার্ধের মাঝামাঝি সময়ে কাবরেরা একাধিক পরিবর্তন আনেন। ৬৪ মিনিটে মাঠে নামেন জামাল ভূঁইয়া ও ফাহামিদুল ইসলাম। নামার পরপরই ফাহামিদুল একটি জোরালো শট নেন, যা সরাসরি গোলরক্ষকের হাতে চলে যায়।৭৫ মিনিটে হংকংয়ের ডিফেন্ডার অলিভার গারবিগ দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়লে ১০ জনের দল হয় হংকং। ৮৩ মিনিটে এই সুযোগ কাজে লাগায় দল। বাঁ দিক থেকে ফাহিমের ক্রস ফাহামিদুল হেডে বাড়িয়ে দেন। সেটি রাকিবের নিখুঁত শটে জাল খুঁজে পায় বল, ম্যাচে ফেরে বাংলাদেশ।শেষ দিকে আক্রমণ চালালেও জয়সূচক গোলের দেখা পায়নি বাংলাদেশ। তবে প্রতিপক্ষের মাঠ থেকে একটি মূল্যবান পয়েন্ট নিয়ে ফিরেছে জামাল ভূঁইয়ারা। চার ম্যাচে ২ পয়েন্ট নিয়ে এখনো ৪ দলের ‘সি’ গ্রুপে তলানিতেই রয়েছে বাংলাদেশ। অন্যদিকে, হংকং ৮ পয়েন্ট নিয়ে তাদের শীর্ষস্থান আরও মজবুত করেছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ