সংগৃহীত ছবি
শেষ ১৮ বলে জয়ের জন্য ভারতের প্রয়োজন ছিল ৭২ রান। কাজটা যে অসম্ভব ম্যাচ শেষে তার প্রমাণই পাওয়া গেল। শেষে শুধু পরাজয়ের ব্যবধান কমিয়েছেন ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ৬২ রানের ইনিংস খেলা তিলক ভার্মা। বাঁহাতি ব্যাটার ফিফটি না করলে ৫১ নয়, আরো বড় ব্যবধানে হয়তো হারত ভারত।
ভারতের হার নিশ্চিত হয় রান তাড়ার শুরুতেই। ২১৪ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দলীয় ৬৭ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে বসে তারা। এমন ধ্বংসস্তুপে দাঁড়িয়ে পঞ্চম উইকেটে ৫১ রানের জুটি গড়ে আশা দেখাচ্ছিলেন তিলক ও হার্দিক পান্ডিয়া। তবে আশা পরে আর আলোর মুখ দেখেনি।
শেষে ১৬২ রানে অলআউট হয়ে ৫১ রানের পরাজয় দেখেছে ভারত। প্রোটিয়াদের হয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নিয়েছেন ওটনিল বার্টম্যান। যার তিনটিই নিয়েছেন ১৯তম ওভারে। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন লুঙ্গি এনগিডি-মার্কো ইয়ানসেন-লুথো সিপামলা।
এ জয়ে পাঁচ ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে ১-১ সমতায় ফিরেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। তৃতীয় ম্যাচ আগামী ১৪ ডিসেম্বর, ধর্মশালায়।
এর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি হাতছাড়া করেছেন কুইন্টন ডি কক। ব্যক্তিগ ৯০ রানে রান আউট হয়েছেন বাঁহাতি ওপেনার। ১৯৫.৬৫ স্ট্রাইকরেটের ইনিংসটি সাজিয়েছেন ৫ চার ও ৭ ছক্কায়।
যেভাবে ব্যাটিং করছিলেন তাতে সেঞ্চুরিটা প্রাপ্যই ছিল ডি ককের। কিন্তু বরুণ চক্রবর্তীর করা ১৬তম ওভারের প্রথম বলে ডাউন দ্য উইকেট আসলে ব্যাট-বলের হালকা স্পর্শ হলে পেছনে চলে যায় বল। ভারতের উইকেটরক্ষক জিতেশ শর্মা বল ধরে স্ট্যাম্প ভাঙার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটার সুযোগ পেয়েছিলেন ক্রিজের মধ্যে ঢোকার। কিন্তু তিনি একটু বেশিই দেরি করে ফেলেন। তাতে ড্রেসিংরুমের পথই ধরতে হয় তাকে।
দল জেতায় সেই আক্ষেপ হয়তো ডি ককের আর এখন নেই। কেননা তার বিধ্বংসী ইনিংসে ভর করেই নির্ধারিত ওভার শেষে ৪ উইকেটে ২১৩ রানের সংগ্রহ দাঁড় করায় দক্ষিণ আফ্রিকা। শেষ দিকে অবশ্য দুটি ছোট্ট ঝোড়ো ইনিংস খেলেছেন ডনোভান ফেরেইরা (১৬ বলে ৩০ রান) ও ডেভিড মিলার (১২ বলে ২০ রান)। ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ২ উইকেট নেন বরুণ।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
আগামী বছর ভারতের ও শ্রীলঙ্কার যৌথ আয়োজনে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। এই বিশ্বকাপকে সামনে রেখে কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অনুষ্ঠিত ম্যাচগুলোর টিকিটের দাম ঘোষণা করেছে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অব বেঙ্গল (সিএবি)। সাধারণ দর্শক থেকে প্রিমিয়াম গ্যালারি, সবার জন্য রাখা হয়েছে বিভিন্ন ক্যাটাগরির টিকিট। দাম শুরু মাত্র ১০০ রুপি থেকে!ইডেনে গ্রুপ পর্বের কয়েকটি ম্যাচে খেলবে বাংলাদেশ। বিশেষ করে বাংলাদেশ বনাম ইতালি ম্যাচের টিকিট তুলনামূলক কম দামে পাওয়া যাবে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং বাংলাদেশ বনাম ইংল্যান্ড ম্যাচগুলোতে দাম একটু বেশি। সুপার এইট ও সেমিফাইনালের টিকিট সবচেয়ে দামি।কম দামের গ্রুপ ম্যাচ (যেমন: বাংলাদেশ বনাম ইতালি, ইংল্যান্ড বনাম ইতালি, ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম ইতালি)- প্রিমিয়াম হসপিটালিটি (বি প্রিমিয়াম) ৪,০০০ রুপি, লোয়ার ব্লক বি ও এল ১,০০০ রুপি, লোয়ার ব্লক সি, এফ ও কে: ২০০ রুপি, লোয়ার ব্লক ডি, ই, জি, এইচ ও জে: ২০০ রুপি, আপার ব্লক (বি১, সি১, ডি১, এফ১, জি১, এইচ১, কে১, এল১) ১০০ রুপিবেশি চাহিদার গ্রুপ ম্যাচ (বাংলাদেশ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশ বনাম ইংল্যান্ড)- প্রিমিয়াম হসপিটালিটি (বি প্রিমিয়াম) ৫,০০০ রুপি, লোয়ার ব্লক বি ও এল ১,৫০০ রুপি, লোয়ার ব্লক সি, এফ ও কে ১,০০০ রুপি, লোয়ার ব্লক ডি, ই, জি, এইচ ও জে ৫০০ রুপি, আপার ব্লক ৩০০ রুপিসুপার এইট ও সেমিফাইনাল ম্যাচ- প্রিমিয়াম হসপিটালিটি (বি প্রিমিয়াম) ১০,০০০ রুপি, লোয়ার ব্লক বি ও এল ৩,০০০ রুপি, লোয়ার ব্লক সি, এফ ও কে ২,৫০০ রুপি (আনুমানিক, সিএবি থেকে বিস্তারিত শীঘ্রই), লোয়ার ব্লক ডি, ই, জি, এইচ ও জে ১,৫০০ রুপি, আপার ব্লক ৯০০ রুপি। এই দামের কারণে সাধারণ ক্রিকেটভক্তরাও সহজে মাঠে বসে খেলা উপভোগ করতে পারবেন। বিশেষ করে বাংলাদেশের সমর্থকদের জন্য ইডেনে টাইগারদের ম্যাচ দেখার সুবর্ণ সুযোগ। টিকিট বিক্রি শুরু হয়ে গেছে অনলাইনে।ভোরের আকাশ/তা.কা
নির্ধারিত সময়ে খেলা ১-১ সমতায় ছিল। এরপর পেনাল্টি শ্যুটআউটে টানা চারটি বল ঠেকিয়েছেন প্যারিসিয়ান সেইন্ট জার্মেইয়ের গোলরক্ষক মাতভেই সাফোনোভ। যার সুবাদে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গোকে হারিয়ে প্রথমবার ফিফা ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের শিরোপা জিতল ফরাসি চ্যাম্পিয়নরা। এ নিয়ে ২০২৫ সালে ষষ্ঠ শিরোপা জিতল লুইস এনরিকের দল। তবে আগেরদিন বর্ষসেরা ফুটবলারের পুরস্কার জেতা উসমান দেম্বেলে ম্যাচের খলনায়ক বনে যাওয়ার শঙ্কায় ছিলেন। কারণ টাইব্রেকারে তিনি বল উড়িয়ে মারেন। পিএসজির রুশ গোলরক্ষক সাফোনোভের অবিশ্বাস্য দৃঢ়তায় একের পর এক শট ঠেকিয়ে বাঁচিয়ে দিলেন এবারের ব্যালন ডি’অর ও ফিফা দ্য বেস্ট–জয়ী দেম্বেলেকে। নায়ক বনে যাওয়া সাফানোভ গ্রীষ্মের সাইনিংয়ে পিএসজিতে যুক্ত হওয়ার পর নভেম্বর পর্যন্ত খেলার সুযোগই পাননি। নিয়মিত গোলরক্ষক লুকাস শ্যাভেলিয়রের ইনজুরি তার জন্য সুযোগ করে দেয়।ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব বোটাফোগোর বিপক্ষে হেরেছিল আসরের রানার্সআপ পিএসজি। সেখানে ফ্ল্যামেঙ্গোর পারফরম্যান্সও ছিল নজরকাড়া। ফলে ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপের ফাইনালের আগে ব্রাজিলিয়ান ক্লাবটিকে এড়াতে চেয়েছিলেন পিএসজি কোচ লুইস এনরিকে। কিন্তু শেষমেষ তারা লাতিন ক্লাব ফুটবলের সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতা কোপা লিবের্তাদোরেসে চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ফাইনালে জায়গা করে নেয়। গতকাল (বুধবার) রাতে কাতারের আহমেদ বিন আলি স্টেডিয়ামে পিএসজি ও ফ্ল্যামেঙ্গোর লড়াইও বেশ রোমাঞ্চকর হয়েছে।ম্যাচটি নির্ধারিত ও অতিরিক্ত সময়ে ১-১ সমতায় ছিল। এরপর টাইব্রেকারে ২-১ ব্যবধানে জিতেছে পিএসজি। ৬০ শতাংশ পজেশন নিয়ে ম্যাচজুড়ে আক্রমণেও দাপট ছিল তাদের। খিচা কাভারাৎস্খেলিয়ার গোলে ফরাসি জায়ান্টরা লিড নেয় ৩৮ মিনিটে। এরপর অনেক চেষ্টা করেও তারা আর গোলের দেখা পায়নি। অন্যদিকে, ৬২ মিনিটে মার্কিনিয়োসের ফাউলের সুবাদে পেনাল্টি পায় ফ্ল্যামেঙ্গো। যেখানে স্পট কিকে সফল হয়েছেন ক্লাবটির ইতালিয়ান মিডফিল্ডার জর্জিনহো।টাইব্রেকারে পিএসজি ও ফ্ল্যামেঙ্গো নিজেদের প্রথম শটে গোল পায়। কিন্তু এর পরের গল্পটা কেবলই পিএসজি গোলরক্ষক সাফানোভের। মাঝে উসমান দেম্বেলে উড়িয়ে মারার পর ব্র্যাডলি বারকোলার শট ঠেকিয়ে ফ্ল্যামেঙ্গোর গোলরক্ষক ম্যাচ জমিয়ে তোলেন। শেষ পর্যন্ত জয় হয়েছে সাফানোভের প্রচেষ্টা। যা স্মরণীয় বছরের শেষদিকে আরেকটি শিরোপা এনে দিলো পিএসজির হাতে। ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ফ্ল্যামেঙ্গো এবার চার দিনের ব্যবধানে কোপা লিবের্তাদোরেস ও স্বদেশি লিগ সেরি আয় চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।চলতি বছর প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে নিজেদের অপূর্ণতা ঘুচিয়েছে পিএসজি। লুইস এনরিকের হাত ধরে ইতিহাস গড়ার পর জিতল ষষ্ঠ শিরোপা। তাদের ট্রফি কেসে এবার একে একে উঠেছে ফরাসি সুপার কাপ, ফরাসি কাপ, লিগ আঁ, প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ, উয়েফা সুপার কাপ ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল কাপ।ভোরের আকাশ/তা.কা
ব্যক্তিগত ট্রফি ক্যাবিনেটে আরও একটি বড় পুরস্কার যুক্ত হলো ফরাসি তারকা উসমান দেম্বেলের। ব্যালন ডি’অরের পর ফিফার বর্ষসেরা ‘দ্য বেস্ট’ পুরস্কারও নিজের করে নিলেন পিএসজির এই ফরোয়ার্ড।মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাতে কাতারের রাজধানী দোহায় আয়োজিত ফিফার জমকালো পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তার হাতে এই মর্যাদাপূর্ণ ট্রফি তুলে দেয়া হয়। এর আগে, চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি ব্যালন ডি’অর জিতেছিলেন। ২০২৪–২৫ মৌসুমে পিএসজির হয়ে চারটি শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার পুরস্কার হিসেবেই ফিফা বেস্ট তার হাতে উঠেছে।এবারের ‘দ্য বেস্ট ফিফা ফুটবল অ্যাওয়ার্ডস’ অনুষ্ঠানে কিছুটা নতুনত্ব এনেছে বিশ্ব ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফা। সাধারণত সব শেষে বর্ষসেরা নারী ও পুরুষ ফুটবলারের নাম ঘোষণা করা হলেও, এবার মূল অনুষ্ঠান শুরুর আগেই পুসকাস অ্যাওয়ার্ড, ফিফা ফেয়ার প্লে এবং সেরা গোলরক্ষকের মতো পুরস্কারগুলো ঘোষণা করা হয়। ফলে মূল মঞ্চে সবার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন কেবল সেরা খেলোয়াড়রা।২০২৪ সালের ১১ আগস্ট থেকে ২০২৫ সালের ২ আগস্ট পর্যন্ত বিবেচিত সময়ে দেম্বেলে ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। পিএসজির ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ের পেছনে মূল নায়ক ছিলেন তিনি। ইউরোপ সেরা হওয়ার মিশনে তিনি ৮টি গোল করেন। সব প্রতিযোগিতা মিলিয়ে গত মৌসুমে ৫৩ ম্যাচে তার পা থেকে আসে ৩৫টি গোল এবং ১৬টি অ্যাসিস্ট।ঘরোয়া ফুটবলেও ২৮ বছর বয়সী দেম্বেলের রাজত্ব ছিল একচ্ছত্র। পিএসজির হয়ে তিনি লিগ আঁ ও ফরাসি কাপ জয়ের পাশাপাশি ফরাসি সুপার কাপের শিরোপা লড়াইয়ে একমাত্র জয়সূচক গোলটি করেন।২০২৫ সালে ৩২ দল নিয়ে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপেও দেম্বেলের প্রভাব ছিল স্পষ্ট। চোটের কারণে গ্রুপ পর্ব মিস করলেও নকআউট পর্বে ফিরেই দলকে টেনে নেন ফাইনালে। কোয়ার্টার ও সেমিফাইনালে গুরুত্বপূর্ণ গোল করে ফরাসি ক্লাবটিকে ট্রফির একদম কাছে নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। যদিও তার দলকে ফাইনালে চেলসির কাছে হারতে হয়।ভোরের আকাশ/তা.কা
বোলাররা নেপালকে অলআউট করেন ১৩০ রানে। রান তাড়ায় ব্যাটসম্যানদের স্বচ্ছন্দ ব্যাটিংয়ে লক্ষ্য যেন আরও ছোট হয়েছে। দুয়ে মিলে এল সহজ জয়। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপে আজ গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নেপালকে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল। জাওয়াদ আবরারের অপরাজিত ৭০ রানের ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশ লক্ষ্য পেরিয়ে গেছে ১৫১ বল হাতে রেখে।বোলার-ব্যাটসম্যানদের নৈপুণ্যে পাওয়া জয়ে অনূর্ধ্ব–-১৯ এশিয়া কাপের সেমিফাইনালের সম্ভাবনা অনেকটাই উজ্জ্বল করেছে বাংলাদেশ। গ্রুপের অন্য ম্যাচে আফগানিস্তান শ্রীলঙ্কার কাছে হারলে এক ম্যাচ হাতে রেখেই শেষ চারে উঠবে আজিজুল হাকিমের দল। দুবাইয়ের দ্য সেভেন স্টেডিয়ামে রান তাড়ায় প্রথম তিন ওভারেই ২৭ রান তুলে ফেলে বাংলাদেশ। তবে পরের ওভারেই টানা দুই বলে উইকেট হারিয়ে ধাক্কা খায় বাংলাদেশ। ওপেনার রিফাত বেগ ক্যাচ তুলে আউট হওয়ার পর প্রথম বলেই রান আউট হন অধিনায়ক আজিজুল হাকিম।২৯ রানে দুই উইকেট হারানোর পর ওপেনার জাওয়াদের সঙ্গে জুটি গড়েন কালাম সিদ্দিকী। এই জুটিই বাংলাদেশকে নিয়ে যায় জয়ের দিকে। তৃতীয় উইকেটে জাওয়াদ–কালাম গড়েন ৯২ রানের জুটি। কালাম ৬৬ বলে ৩৪ রান করে যখন আউট হন, জয় মাত্র ১০ রান দূরে। জাওয়াদের সঙ্গে থেকে বাকি কাজটা সারেন রিজান হোসেন। জাওয়াদ ৬৮ বলে ৭ চার ৩ ছক্কায় ৭০ রানে অপরাজিত থাকেন। ছক্কা মেরে ম্যাচ শেষ করেন রিজান (৮ বলে ১২*)।এর আগে নেপালকে ১৩০ রানে আটকে দিতে প্রায় সব বোলারই ভূমিকা রেখেছেন। মোহাম্মদ সবুজ নেন ২৭ রানে ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নেন সাদ ইসলাম, শাহরিয়ার আহমেদ ও আজিজুল হাকিম। আল–আমিন নেন ১ উইকেট। বাংলাদেশ ‘বি’ গ্রুপের প্রথম ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারিয়েছিল ৩ উইকেটে। দুই জয়ের ৪ পয়েন্ট নিয়ে বাংলাদেশ এখন গ্রুপের শীর্ষে।সংক্ষিপ্ত স্কোরনেপাল অনূর্ধ্ব-১৯: ৩১.১ ওভারে ১৩০ (তিওয়ারি ৩০, লুহার ২৩; সবুজ ৩/২৭, শাহরিয়ার ২/১০, আজিজুল ২/১৮)।বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯: ২৪.৫ ওভারে ১৩৫/৩ (জাওয়াদ ৭০*, কালাম ৩৪ ; তিওয়ারি ১/২৫)। ফল: বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ৭ উইকেটে জয়ী।ভোরের আকাশ/এসএইচ