স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ : ০৬ এপ্রিল ২০২৫ ১০:৪৩ এএম
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস আজ
জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস আজ ৬ এপ্রিল। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে প্রতিবছরের মতো এবারও দিবসটি উদযাপিত হতে যাচ্ছে। তারুণ্যের শক্তি ধারণ করে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট সব মন্ত্রণালয়, দেশি ও আন্তর্জাতিক সংস্থা, ক্রীড়া ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন, বোর্ড, ক্রীড়া সংগঠকসহ বিস্তর কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবারের ক্রীড়া দিবসের প্রতিপাদ্য ‘তারুণ্যের অংশগ্রহণ, খেলাধুলার মানোন্নয়ন’ নির্ধারণ করা হয়েছে। খেলাধুলা শিশু ও তরুণদের মেধা ও মনন বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব, শৃঙ্খলাবোধ, অধ্যবসায়, দায়িত্বজ্ঞান ও কর্তব্যপরায়ণতার সৃষ্টি হয়। দেশ বদলের প্রত্যয়ে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশের এ বিশাল জনগোষ্ঠীকে পুনরুজ্জীবিত করতে দেশব্যাপী ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উদযাপন করেছে।
ক্রীড়া দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। দিবসটি উপলক্ষ্যে গৃহীত কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে র্যালি ও আলোচনা সভা। র্যালি শেষে সকাল ১০টায় জাতীয় স্টেডিয়ামে সুবিধাবঞ্চিত অনূর্ধ্ব-১৭ শিশুদের ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগরকে উত্তর ও দক্ষিণ এই দুই ভাগে ভাগ করে টুর্নামেন্ট আয়োজিত হবে। উদ্বোধনী ও ফাইনাল খেলা জাতীয় ষ্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। বাকী খেলাগুলো মোহাম্মদপুর শারীরিক শিক্ষা কলেজ মাঠে অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টায় জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের অডিটোরিয়ামে প্রতিপাদ্য বিষয়ের উপর রয়েছে একটি সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা।
এছাড়াও প্রত্যেক বিভাগ, জেলা ও উপজেলায় ক্রীড়া সংস্থা দিবসটি উদযাপনের জন্য র্যালি, আলোচনা সভা ও প্রীতি ম্যাচের আয়োজন করা হবে। আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে এবারের ক্রীড়া দিবসের প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করা হয়েছে ‘তারুণ্যের অংশগ্রহণ, খেলাধুলার মানোন্নয়ন’।
উল্লেখ্য, ১৮৯৬ সালের এই তারিখে গ্রীসের অ্যাথেন্সে আধুনিক যুগের প্রথম অলিম্পিক গেমের উদ্বোধনের স্মরণে এ তারিখ ঠিক করা হয়।
ভোরের আকাশ/এসএইচ