সংগৃহীত ছবি
চাকরি হারাবেন ভারতের বৃহত্তম প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসের (টিসিএস) ১২ হাজার ২০০ কর্মী। এ ছাটাই প্রক্রিয়ার মধ্যে পড়ছে প্রতিষ্ঠানটির মধ্যম মানের এবং সিনিয়র কর্মকর্তারা।
টিসিএস’র পক্ষ থেকে রোববার (২৭ জুলাই) এ তথ্য জানানো হয়েছে। টিসিএস জানায়, ২০২৬ অর্থ বছরে ২ শতাংশ কর্মী ছাঁটায়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এ পদক্ষেপের ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে চাকরি করা ৬ লাখ ১৩ হাজার কর্মীদের মধ্যে ১২ হাজার ২০০ জন চাকরি হারাবেন। কারণ টিসিএস নতুন মার্কেট জগতে প্রবেশের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ অন্যান্য প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াচ্ছে।
এক বিবৃতিতে টিসিএস জানিয়েছে, এ ধরনের পরিকল্পনার ফলে তাদের গ্রাহক সেবার ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। ভারতের প্রযুক্তির বাজার ২৮৩ বিলিয়ন ডলার। বৃহৎ পরিসরের এ বাজারে গ্রাহকদের দুর্বল চাহিদার কারণে অপ্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যয়, স্থায়ী মুদ্রাস্ফীতি এবং মার্কিন বাণিজ্য শুল্কের সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে।
চলতি মাসে টিসিএস’র নির্বাহী প্রধান কে কৃত্তিবাসন জনিয়েছেন, ক্লায়েন্টদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং প্রকল্প শুরুর ক্ষেত্রে দেরি হচ্ছে।
আইটি পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান এইচএফএস রিসার্চের প্রধান নির্বাহী ফিল ফারশট বলেছেন, এআই-এর প্রভাব এ খাতের জনবল নির্ভর পরিষেবা মডেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। সূত্র: রয়টার্স
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
চাকরি হারাবেন ভারতের বৃহত্তম প্রযুক্তি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসের (টিসিএস) ১২ হাজার ২০০ কর্মী। এ ছাটাই প্রক্রিয়ার মধ্যে পড়ছে প্রতিষ্ঠানটির মধ্যম মানের এবং সিনিয়র কর্মকর্তারা।টিসিএস’র পক্ষ থেকে রোববার (২৭ জুলাই) এ তথ্য জানানো হয়েছে। টিসিএস জানায়, ২০২৬ অর্থ বছরে ২ শতাংশ কর্মী ছাঁটায়ের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।এ পদক্ষেপের ফলে প্রতিষ্ঠানটিতে চাকরি করা ৬ লাখ ১৩ হাজার কর্মীদের মধ্যে ১২ হাজার ২০০ জন চাকরি হারাবেন। কারণ টিসিএস নতুন মার্কেট জগতে প্রবেশের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ অন্যান্য প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াচ্ছে।এক বিবৃতিতে টিসিএস জানিয়েছে, এ ধরনের পরিকল্পনার ফলে তাদের গ্রাহক সেবার ওপর কোনো প্রভাব পড়বে না। ভারতের প্রযুক্তির বাজার ২৮৩ বিলিয়ন ডলার। বৃহৎ পরিসরের এ বাজারে গ্রাহকদের দুর্বল চাহিদার কারণে অপ্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যয়, স্থায়ী মুদ্রাস্ফীতি এবং মার্কিন বাণিজ্য শুল্কের সঙ্গে লড়াই করতে হচ্ছে।চলতি মাসে টিসিএস’র নির্বাহী প্রধান কে কৃত্তিবাসন জনিয়েছেন, ক্লায়েন্টদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং প্রকল্প শুরুর ক্ষেত্রে দেরি হচ্ছে।আইটি পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান এইচএফএস রিসার্চের প্রধান নির্বাহী ফিল ফারশট বলেছেন, এআই-এর প্রভাব এ খাতের জনবল নির্ভর পরিষেবা মডেলকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। সূত্র: রয়টার্সভোরের আকাশ/জাআ
উইন্ডোজ ১১ ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর! মাইক্রোসফট তাদের নতুন আপডেটে নিয়ে এসেছে একাধিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (AI) ফিচার, যা ব্যবহারে কম্পিউটারের কাজ আরও সহজ ও গতিশীল হবে। এসব সুবিধা ব্যবহারকারীদের কাজের ধরণ বিশ্লেষণ করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সহায়তা দেবে এবং অনেক সময়সাপেক্ষ কাজ করবে এক ক্লিকে।এই আপডেটের অন্যতম আকর্ষণ হলো ‘কোপাইলট ভিশন’ নামের একটি স্মার্ট টুল। এটি আপনার কম্পিউটারের স্ক্রিনে খোলা থাকা সব অ্যাপ্লিকেশন ও ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ করে আপনি কী করছেন, তা বিশ্লেষণ করতে পারে। ব্যবহারকারী সরাসরি প্রশ্ন করতে পারবেন, “এই ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কোনটি?” কিংবা “এই ছবির আলো কীভাবে উন্নত করবো?”এই ফিচার শুধু বুঝেই না, বরং প্রাসঙ্গিক উত্তর ও নির্দেশনাও দেবে। ২০২৪ সালে পরীক্ষামূলকভাবে চালুর পর এবার এটি সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হচ্ছে।নতুন ফিচারের মধ্যে রয়েছে “ক্লিক টু ডু” নামের কার্যকর একটি টুল, যা সক্রিয় হয় উইন্ডোজ কী চেপে ধরে লেখা বা আইকনের ওপর ক্লিক করলে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারী পারবেন—নির্বাচিত টেক্সট থেকে সারাংশ তৈরি করতেমাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ডকুমেন্টের খসড়া বানাতেটিমস মিটিং নির্ধারণের মতো কাজগুলো দ্রুত সম্পন্ন করতেকোপাইলট প্লাস পিসি ব্যবহারকারীরা ছবি সম্পাদনার ক্ষেত্রেও পাবে কিছু চমকপ্রদ সুবিধা। যেমন:স্টিকার তৈরি টুল: ছবির ভিত্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে স্টিকার তৈরিবস্তুর নির্বাচন: নির্দিষ্ট অংশ বাছাই করে আলাদা বা সম্পাদনানিখুঁত স্ক্রিনশট: স্নিপিং টুল দিয়ে নির্ভুল স্ক্রিন ক্যাপচারআলোকছায়া উন্নয়ন টুল: ছবির আলো ও ছায়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঠিক করাশুধু এআই নয়, সাধারণ ব্যবহারকারীদের জন্যও আছে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ হালনাগাদ। কম্পিউটার হঠাৎ বন্ধ হলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সমস্যা সমাধান।মাইক্রোসফট জানিয়েছে, আগামী এক মাসের মধ্যেই ধাপে ধাপে সব ব্যবহারকারীর কাছে এই নতুন সুবিধাগুলো পৌঁছে যাবে। কিছু ফিচার ইতোমধ্যেই নন-সিকিউরিটি প্রিভিউ আপডেট আকারে পাওয়া যাচ্ছে মাইক্রোসফট স্টোরে।প্রযুক্তি প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে, আর উইন্ডোজ ১১-এর এই আপডেট নিঃসন্দেহে ব্যবহারকারীদের আরও স্মার্ট ও দক্ষভাবে কাজ করার সুযোগ করে দেবে।ভোরের আকাশ//হ.র
মহাকাশে নতুন এক ধরনের ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। যুগান্তকারী এ গবেষণা সাফল্য হয়েছেন নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এবং চন্দ্র এক্স-রে অবজারভেটরির মাধ্যমে তারা একটি বিরল ধরনের ব্ল্যাক হোলের সন্ধান পেয়েছেন, যা হতে পারে বহুদিন খোঁজে থাকা ‘মধ্যম ভরবিশিষ্ট ব্ল্যাকহোল’ (Intermediate-Mass Black Hole)। এই ব্ল্যাকহোলকে একটি নক্ষত্র গিলে ফেলার সময় ধরা গেছে, যা মহাকাশ গবেষণায় এক যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।নতুনভাবে শনাক্ত হওয়া এই বস্তুর নাম NGC 6099 HLX-1. এটি একটি দৈত্যাকার উপবৃত্তকার গ্যালাক্সির কেন্দ্র থেকে প্রায় ৪০ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অবস্থান করছে। এটি পৃথিবী থেকে ৪৫০ মিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরে, হারকিউলিস নক্ষত্রপুঞ্জে অবস্থিত।এই ব্ল্যাকহোলের বিশেষত্ব কী: জ্যোতির্বিদ্যায় এখন পর্যন্ত মূলত দুই ধরনের ব্ল্যাক হোলের অস্তিত্ব প্রমাণিত হয়েছে।নক্ষত্রভিত্তিক ব্ল্যাকহোল (Stellar black holes): এগুলো মৃত নক্ষত্রের পতনের মাধ্যমে তৈরি হয় এবং সূর্যের চেয়ে সাধারণত ১০০ গুণ পর্যন্ত ভারী।অতিদৈত্যাকার ব্ল্যাকহোল (Supermassive black holes) : এগুলোর ভর লাখ বা কোটি গুণ সূর্যের চেয়েও বেশি এবং সাধারণত গ্যালাক্সির কেন্দ্রে অবস্থান করে।তবে এ দুই শ্রেণির মাঝামাঝি যে ব্ল্যাকহোল মধ্যম ভরবিশিষ্ট ব্ল্যাকহোল (আইএমবিএইচ) তাদের খুঁজে পাওয়াই ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। তারা একদিকে নক্ষত্রের পতনের মাধ্যমে তৈরি হওয়ার মতো হালকা নয়, অন্যদিকে অতিদৈত্যাকার ব্ল্যাকহোলের মতো উজ্জ্বল আলো ছড়ায় না। ফলে টেলিস্কোপের নজর এড়িয়ে যায়।এই আবিষ্কার তাই মহাকাশ গবেষণার জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বলে বিবেচিত হচ্ছে। গবেষণার প্রধান লেখক, ইয়ি-চি চ্যাং, তাইওয়ানের ন্যাশনাল টসিং হুয়া ইউনিভার্সিটি থেকে বলেন, গ্যালাক্সির কেন্দ্রে নয়, অন্য কোথাও এত উচ্চ এক্স-রে বিকিরণের উৎস খুবই বিরল। এরা সেই অদৃশ্য আইএমবিএইচ শনাক্তের চাবিকাঠি হতে পারে।নক্ষত্র গিলে খাওয়ার মুহূর্তে ধরা২০০৯ সালে চন্দ্র এক্স-রে টেলিস্কোপ প্রথমবার এই উজ্জ্বল এক্স-রে বিকিরণের উৎস শনাক্ত করে। এরপর ২০১২ সালে এটি হঠাৎ করেই ১০০ গুণ বেশি উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। তারপর ধীরে ধীরে এর উজ্জ্বলতা কমতে থাকে এবং ২০২৩ সালের মধ্যে তা অনেকটাই নিস্তেজ হয়ে যায়।এই আচরণ গবেষকদের মতে এক টাইডাল ডিসরাপশন ইভেন্টের ইঙ্গিত দেয়—অর্থাৎ কোনো ব্ল্যাকহোল যখন একটি নক্ষত্রকে ছিঁড়ে টুকরো করে গিলে খাচ্ছে। ছিন্নবিচ্ছিন্ন নক্ষত্রের গ্যাস তখন ব্ল্যাকহোলের চারপাশে একটি জ্বলন্ত ডিস্ক তৈরি করে এবং এখান থেকেই শক্তিশালী এক্স-রে নির্গত হয়।চন্দ্র থেকে প্রাপ্ত এক্স-রে ডেটা অনুযায়ী, NGC 6099 HLX-1–এর তাপমাত্রা ৩০ লাখ ডিগ্রি, যা এই ঘটনার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। অন্যদিকে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ এই ব্ল্যাক হোলের চারপাশে একটি ছোট তারার গুচ্ছ শনাক্ত করেছে। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এত ঘনভাবে জড়ো হওয়া এই তারার দলই HLX-1 ব্ল্যাকহোলের জন্য একধরনের খাদ্যভান্ডার হিসেবে কাজ করছে।গবেষণার সহলেখক রোবের্তো সোরিয়া, ইতালির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোফিজিকস থেকে বলেন, ২০০৯ সালে HLX-1 উজ্জ্বল ছিল, ২০১২ সালে অনেক বেশি। তারপর এর উজ্জ্বলতা আবার কমে আসে। এখন দেখতে হবে এটি আবার জ্বলে ওঠে কি না। না হলে হয়তো এটি নিভেই যাবে।বৃহৎ ব্ল্যাকহোলের গঠন বুঝতে সহায়কএ ধরনের আবিষ্কার মহাবিশ্বে ব্ল্যাকহোল ও গ্যালাক্সির বিবর্তন বুঝতে বিশেষভাবে সহায়ক। বিজ্ঞানীদের মতে, ছোট ছোট আইএমবিএইচ একত্রিত হয়ে সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল তৈরি করতে পারে। আরেকটি তত্ত্ব বলছে, প্রাথমিক মহাবিশ্বে বিশাল গ্যাসীয় মেঘ ধসে পড়ে এক লাফে এ ধরনের ব্ল্যাকহোল তৈরি করেছিল।এই আবিষ্কার ইঙ্গিত দিচ্ছে, বড় গ্যালাক্সির বাইরের প্রান্তে যেখানে সাধারণত সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাকহোল থাকে না, সেখানে এ ধরনের ব্ল্যাকহোল ঘুরপাক খাচ্ছে। যেগুলো হঠাৎ কোনো নক্ষত্র গিলে ফেললেই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে।রোবের্তো সোরিয়া বলেন, আমরা যদি সৌভাগ্যবান হই, তাহলে আরও ব্ল্যাকহোলকে হঠাৎ এক্স-রে আলোতে জ্বলে উঠতে দেখতে পারব। এভাবে একটি পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণ করা সম্ভব হবে—কত আইএমবিএইচ আছে, কত ঘন ঘন তারা নক্ষত্র গিলে ফেলে, আর বড় গ্যালাক্সিগুলো কীভাবে ছোট ব্ল্যাকহোলের সমাবেশে তৈরি হয়েছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
২০২৫ সালের প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশ থেকে টিকটক এক কোটি ১০ লাখ ৬ হাজার ৯৬০টি ভিডিও মুছে ফেলেছে। সম্প্রতি প্রকাশিত টিকটকের ‘কমিউনিটি গাইডলাইনস এনফোর্সমেন্ট রিপোর্টে’ এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে জানানো হয়, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভিডিও অপসারণের হার ছিল ৯৯.৬ শতাংশ, যার মধ্যে ৯৭.৭ শতাংশ ভিডিও সরানো হয়েছে আপলোডের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই।প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বিশ্বজুড়ে মোট ২১ কোটি ১০ লাখ ভিডিও অপসারণ করেছে টিকটক। এটি প্ল্যাটফর্মে আপলোড হওয়া মোট কনটেন্টের ০.৯ শতাংশ। এর মধ্যে ১৮ কোটি ৪৩ লাখের বেশি ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে শনাক্ত করে সরানো হয়েছে, আর যাচাই শেষে ৭৫ লাখের বেশি ভিডিও পুনরায় প্ল্যাটফর্মে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।রিপোর্টে আরও জানানো হয়, অপসারণ করা ভিডিওগুলোর মধ্যে ৩০.১ শতাংশে সংবেদনশীল বিষয়বস্তু ছিল। এছাড়া, ১১.৫ শতাংশ ভিডিও সরানো হয়েছে নিরাপত্তা নীতিমালা লঙ্ঘনের কারণে এবং ১৫.৬ শতাংশ ভিডিও গোপনীয়তা ও সুরক্ষা নির্দেশিকা ভঙ্গের জন্য।টিকটকের ভাষ্য অনুযায়ী, ৯৯ শতাংশ ভিডিও আগেই শনাক্ত করা হয়েছিল এবং এসবের ৯৪.৩ শতাংশই সরানো হয় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। এছাড়া ৪৫.৫ শতাংশ ভিডিওকে ভুল তথ্য বহনকারী এবং ১৩.৮ শতাংশ ভিডিওকে এডিট করা কিংবা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা তৈরি কনটেন্ট হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।প্রতিনিয়তই এ ধরনের রিপোর্ট প্রকাশ করে টিকটক। এতে তাদের কনটেন্ট ব্যবস্থাপনা, অ্যাকাউন্ট তদারকি এবং ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার প্রচেষ্টা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উঠে আসে। টিকটকের ট্রান্সপারেন্সি সেন্টারে এই রিপোর্টসহ তাদের নীতিমালা, টুলস এবং অন্যান্য দিক সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানা যাবে।ভোরের আকাশ//হ.র