সংগৃহীত ছবি
বিনোদন জগতের সম্প্রসারণ বাড়াচ্ছে সৌদি আরব। তারই লক্ষ্যে এবার দেশটিতে বসতে যাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কমেডি উৎসবের আসর- ‘রিয়াদ কমেডি ফেস্টিভ্যাল’।
ইতোমধ্যে এই আয়োজনের কিছু প্রস্ততিও নেওয়া হয়েছে; চলতি বছরেই রাজধানী রিয়াদে মঞ্চ কাঁপাবেন বিশ্বখ্যাত সব স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানরা। খবর গালফ নিউজের।
সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে এমনই ঘোষণা দিয়েছেন সৌদি আরবের সংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান তুর্কি আলাল শেখ। তিনি জানিয়েছেন, প্রথমবারের মতো রিয়াদে হতে যাচ্ছে এই কমেডি ফেস্টিভ্যাল, যেটি শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে; চলবে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত।
তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে বিশ্বখ্যাত কমেডিয়ান- কমেডির রাজা খ্যাত কেভিন হার্ট এই আসরে যোগ দেওয়ার আগ্রহ জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, তাকে নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে প্রচারণার অংশ হিসেবেও একটি প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।
আলাল শেখের পোস্টেই যুক্ত ছিল সেই প্রচারমূলক ভিডিও। যেখানে উৎসবটির বিশাল পরিসর ও আন্তর্জাতিক আকর্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, ‘কমেডির রাজা রিয়াদে নামছেন… কেভিন হার্ট প্রস্তুত পুরো আসর কাঁপাতে, বিশ্বের বৃহত্তম কমেডি উৎসবে।’
জানা গেছে, রিয়াদের মিডিয়াপাড়া খ্যাত বুলেভার্ড সিটিতে বসবে এই কমেডি ফেস্টিভ্যালের আসর। যেখানে সারা বিশ্বের ৫০ জনেরও বেশি শীর্ষ কমেডিয়ানরা একত্রিত হবেন।
এই উৎসবে অংশ নিতে যাওয়া প্রথম সারির কিছু তারকাদের নাম ইতোমধ্যে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। কেভিন হার্ট ছাড়াও রয়েছেন, সেবাস্টিয়ান ম্যানিসকালকো এবং রাসেল পিটার্স। রাসেল পিটার্স একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান কমেডিয়ান, যার বহুসাংস্কৃতিক কনটেন্টের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
বিনোদন জগতের সম্প্রসারণ বাড়াচ্ছে সৌদি আরব। তারই লক্ষ্যে এবার দেশটিতে বসতে যাচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কমেডি উৎসবের আসর- ‘রিয়াদ কমেডি ফেস্টিভ্যাল’।ইতোমধ্যে এই আয়োজনের কিছু প্রস্ততিও নেওয়া হয়েছে; চলতি বছরেই রাজধানী রিয়াদে মঞ্চ কাঁপাবেন বিশ্বখ্যাত সব স্ট্যান্ডআপ কমেডিয়ানরা। খবর গালফ নিউজের।সামাজিক মাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে এমনই ঘোষণা দিয়েছেন সৌদি আরবের সংস্কৃতি বিভাগের চেয়ারম্যান তুর্কি আলাল শেখ। তিনি জানিয়েছেন, প্রথমবারের মতো রিয়াদে হতে যাচ্ছে এই কমেডি ফেস্টিভ্যাল, যেটি শুরু হতে যাচ্ছে আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে; চলবে ৯ অক্টোবর পর্যন্ত।তিনি আরও জানান, ইতোমধ্যে বিশ্বখ্যাত কমেডিয়ান- কমেডির রাজা খ্যাত কেভিন হার্ট এই আসরে যোগ দেওয়ার আগ্রহ জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, তাকে নিয়ে আন্তর্জাতিকভাবে প্রচারণার অংশ হিসেবেও একটি প্রমোশনাল ভিডিও তৈরি করা হয়েছে।আলাল শেখের পোস্টেই যুক্ত ছিল সেই প্রচারমূলক ভিডিও। যেখানে উৎসবটির বিশাল পরিসর ও আন্তর্জাতিক আকর্ষণ তুলে ধরা হয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, ‘কমেডির রাজা রিয়াদে নামছেন… কেভিন হার্ট প্রস্তুত পুরো আসর কাঁপাতে, বিশ্বের বৃহত্তম কমেডি উৎসবে।’জানা গেছে, রিয়াদের মিডিয়াপাড়া খ্যাত বুলেভার্ড সিটিতে বসবে এই কমেডি ফেস্টিভ্যালের আসর। যেখানে সারা বিশ্বের ৫০ জনেরও বেশি শীর্ষ কমেডিয়ানরা একত্রিত হবেন।এই উৎসবে অংশ নিতে যাওয়া প্রথম সারির কিছু তারকাদের নাম ইতোমধ্যে নিশ্চিত করেছে কর্তৃপক্ষ। কেভিন হার্ট ছাড়াও রয়েছেন, সেবাস্টিয়ান ম্যানিসকালকো এবং রাসেল পিটার্স। রাসেল পিটার্স একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান কমেডিয়ান, যার বহুসাংস্কৃতিক কনটেন্টের জন্য বিশ্বব্যাপী পরিচিত।ভোরের আকাশ/জাআ
অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে এইউকেইউএস পারমাণবিক সাবমেরিন অংশীদারিত্বের অধীনে সহযোগিতা জোরদার করার জন্য যুক্তরাজ্যের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদী একটি চুক্তিতে সম্মত হয়েছে অস্ট্রেলিয়া।শনিবার (২৬ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেন অস্ট্রেলিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস। খবর আনাদোলু এজেন্সির। অস্ট্রেলিয়ার ভিক্টোরিয়া রাজ্যে জিলং শহরে দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী রিচার্ড মার্লেস এবং যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা সচিব জন হিলি এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সে অনুযায়ী, পারমাণবিক সাবমেরিন তৈরি ও আদান-প্রদানে আগামী ৫০ বছর দুই দেশ একে অপরকে সহযোগিতা করবে। সেখানে তিনি বলেন, আজ বিকেলে আমি যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা সচিব জন হিলির সাথে দেখা করে জিলং চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাজ্যের মধ্যে এটি একটি ঐতিহাসিক চুক্তি, যা আগামী পঞ্চাশ বছর ধরে এইউকেইউএস প্রদানের জন্য আমাদের ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করবে। বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য যুক্তরাজ্যের সাথে আমাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধুত্ব অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।নতুন এই চুক্তিতে এসএসএন-এইউকেইউএস সাবমেরিনের নকশা, নির্মাণ, পরিচালনা, রক্ষণাবেক্ষণ এবং নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে ব্যাপক সহযোগিতা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। শুধু তাই নয়, এই কর্মসূচির জন্য প্রয়োজনীয় কর্মী, অবকাঠামো এবং সিস্টেম উন্নয়নের ক্ষেত্রেও একে অপরকে সহযোগিতা করে যাবে যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়া।এ অবস্থায় গত শুক্রবার (২৫ জুলাই) পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার সিডনি শহরে অনুষ্ঠিত উভয় দেশের পররাষ্ট্র ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রীদের মধ্যে একটি বৈঠকের সময় একটি নতুন দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করতে সম্মত হয় যুক্তরাজ্য এবং অস্ট্রেলিয়া।ভোরের আকাশ/জাআ
কয়েকদিনের মারাত্মক সীমান্ত সংঘাত থামাতে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার শীর্ষ নেতারা সোমবার (২৮ জুলাই) মালয়েশিয়ায় মধ্যস্থতা আলোচনায় যোগ দেবেন।রোববার রাতে থাই সরকার এক বিবৃতিতে এই ঘোষণা দিয়েছে। চতুর্থ দিনের মতো উভয় দেশের নতুন করে কামান হামলা চালানোর অভিযোগের মধ্যে এই ঘোষণা এলো।থাই সরকার বিবৃতি জানায়, সোমবার স্থানীয় সময় বিকাল ৩টায় আলোচনা শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে থাইলযান্ডের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী ফুমথাম ওয়েচায়াচাই।বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, আসিয়ান আঞ্চলিক সহযোগিতা ফোরামের সভাপতিত্বকারী মালয়েশিয়া থাই সরকারকে জানিয়েছে, কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন মানেতও আলোচনায় যোগ দেবেন।মে মাসের শেষের দিকে একটি সংক্ষিপ্ত সীমান্ত সংঘর্ষে একজন কম্বোডিয়ান সৈন্য নিহত হওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তীব্রতর হয়েছে। সীমান্তে সৈন্যদের আরও শক্তিশালী করছে উভয় পক্ষ।গত বৃহস্পতিবার নতুন করে শত্রুতা শুরু হয়। মাত্র চার দিনেই এটি এক দশকেরও বেশি সময়ের মধ্যে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় প্রতিবেশীদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ লড়াইয়ে পরিণত হয়।থাইল্যান্ডে ১৩ জন এবং কম্বোডিয়ায় ৮ জন বেসামরিক নাগরিকসহ সবশেষ নিহতের সংখ্যা ৩০ জনেরও বেশি হয়েছে। অন্যদিকে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে ২ লাখেরও বেশি মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।গত সপ্তাহে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেওয়ার পর সোমবারের আলোচনাটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে। শনিবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও বলেছেন, দুই দেশ যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার ভেতরে তীব্র ক্ষুধা সংকট ও আন্তর্জাতিক উদ্বেগের মধ্যেই ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় বহু মানুষ নিহত হয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারিয়েছেন কমপক্ষে ৭১ জন। একাধিক ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে অপুষ্টিজনিত কারণে। রোববার (২৭ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, ইসরায়েলি অবরোধের ফলে তৈরি দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতিতে শনিবার আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এর ফলে যুদ্ধ শুরুর পর অপুষ্টিজনিত কারণে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২৭ জনে, যাদের মধ্যে রয়েছে ৮৫ জন শিশু।মানবিক সংকট ঘিরে বিশ্বজুড়ে চাপ বাড়তে থাকায়, ইসরায়েল শনিবার রাতে ঘোষণা দেয় যে, রবিবার থেকে তারা ‘বেসামরিক এলাকা ও মানবিক করিডোরে’ তাদের সামরিক অভিযান আংশিকভাবে বিরত রাখবে, যাতে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চালানো সম্ভব হয়। তবে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই ‘মানবিক বিরতি’ কোন কোন এলাকায় কার্যকর হবে, সে সম্পর্কে কোনো নির্দিষ্ট তথ্য দেয়নি।এছাড়া, তারা আবারও গাজায় ত্রাণ সরবরাহে ব্যর্থতার জন্য জাতিসংঘকে দায়ী করেছে যা জাতিসংঘ এবং একাধিক মানবাধিকার ও ত্রাণ সংস্থা দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করেছে।জাতিসংঘের কর্মকর্তারা বলেন, গাজায় নিরাপদে সহায়তা বিতরণের জন্য প্রয়োজনীয় অনুমতি ও নিরাপত্তা নিশ্চয়তা তারা পাননি, ফলে ইসরায়েলের এই অভিযোগ ভিত্তিহীন।ভোরের আকাশ/এসএইচ