ফাইল ছবি
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদে গোসল করতে নেমে আল আমিন মিয়া (২২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার (২৭ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ামারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
মৃত্যু আল আমিন মিয়া পশ্চিম খাটিয়ামারী গ্রামের ফজল মিয়ার ছেলে। সে মাত্র এক সপ্তাহ আগে বিয়ে করেছিল।
স্থানীয় ও স্বজনরা জানান, বিকেলে আল আমিন বন্ধুদের সঙ্গে ব্রহ্মপুত্র নদে গোসল করতে নামেন। গোসলের এক পর্যায়ে তিনি হঠাৎ গভীর পানিতে তলিয়ে যান। দীর্ঘ সময়েও ভেসে না ওঠায় স্থানীয়রা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফজলুপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মুক্তার হোসেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
"একটি হলেও বৃক্ষরোপণ করবো জনে জনে, সবুজ দেশের সুস্থ বাতাস লাগুক সবার প্রাণে"—এই স্লোগানকে সামনে রেখে ভোলার চরফ্যাশনের আব্দুল্লাহপুর ইউনিয়নে দিনব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে সুলতান পঞ্চায়েত সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা।রোববার (২৭ জুলাই) সুলতান পঞ্চায়েত সামাজিক উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ৭০০টি বিভিন্ন প্রজাতির ফলজ, বনজ ও ঔষধি গাছের চারা রোপণ করা হয়।কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন সংস্থার সভাপতি ফরহাদ হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেনসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।এ সময় সংস্থার সভাপতি ফরহাদ হোসেন বলেন, "পরিবেশ রক্ষা ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় বৃক্ষরোপণের বিকল্প নেই। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি সবুজ ও বাসযোগ্য পরিবেশ নিশ্চিত করতে আজকের এই উদ্যোগ।"সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বলেন, "গাছ শুধু পরিবেশ নয়, অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। আমরা চাই, এই উদ্যোগ যেন সামাজিক আন্দোলনে রূপ নেয় এবং সবাই নিজ নিজ জায়গা থেকে অন্তত একটি করে গাছ লাগান।"স্থানীয় বাসিন্দারাও এ কর্মসূচিকে স্বাগত জানান এবং নিয়মিত এমন আয়োজন অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।ভোরের আকাশ/জাআ
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান, শোক ও বিজয়ের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে কেন্দ্রীয় বিএনপি'র ঘোষিত কর্মসূচি অংশ হিসেবে দেয়ালে দেয়ালে গ্রাফিতি অংকন ও অনলাইন-অফলাইনে গণসংযোগ কর্মসূচি পালন করেছে টঙ্গী সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রদল।রবিবার (২৭ জুলাই) দুপুরে টঙ্গী সরকারি কলেজের দেয়ালে গাজীপুর মহানগর বিএনপির ও অঙ্গ সংগঠনের ব্যানারে এ গ্রাফিতি অংকন করা হয়।রাজধানীসহ দেশের ন্যায় টঙ্গী সরকারি কলেজের দেয়াল লিখন ও গ্রাফিতিতে ফুটিয়ে তোলা হয় অগ্নিঝরা প্রতিবাদ।এই গ্রাফিতি অংকন কর্মসূচিতে অংশ নেন গাজীপুর মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম মনজুরুল করিম রনির সহধর্মিণী তাপসী তন্ময় চৌধুরী, গাজীপুর মহানগর ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মিরন, টঙ্গী সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি পদপ্রার্থী এম এইচ আরিফ, ফজলে রাব্বি, ছাত্রদল নেতা কারিমুল্লা, রাইয়ান, জুবায়ের, নাফিও, মামুন, ইউনুস, সাকিব প্রমুখ।গ্রাফিতি অংকন কর্মসূচি পালনের পর নেতাকর্মীরা টঙ্গী সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর ফারজানা পারভীন সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও কুশল বিনিময় করেন।এ সময় বক্তৃতা বলেন, জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে পুলিশের গুলিতে শহীদ আবু সাঈদসহ কয়েকজন শহীদ এবং ‘এক দফা এক দাবি’ এবং ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ ব্যানার হাতে ছাত্র-জনতার গ্রাফিতি চিত্র রয়েছে।জুলাই অভ্যুত্থানে বিএনপিরই শহীদ হয়েছে ৪২৩ জন। এ সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে। আর অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন মিলিয়ে এর সংখ্যা অনেক।তারা আরও বলেন, বিএনপি সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল-যারা গণতন্ত্রের প্রশ্নে আপসহীন। আমাদের নেতাকর্মীরা দেড় দশকের বেশি সময় ধরে নানাভাবে জুলুম-নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়েছে। আমরা সব সময়ই তাদের পাশে আছি এবং থাকব।ভোরের আকাশ/জাআ
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে ব্রহ্মপুত্র নদে গোসল করতে নেমে আল আমিন মিয়া (২২) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে।রবিবার (২৭ জুলাই) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার ফজলুপুর ইউনিয়নের পশ্চিম খাটিয়ামারী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।মৃত্যু আল আমিন মিয়া পশ্চিম খাটিয়ামারী গ্রামের ফজল মিয়ার ছেলে। সে মাত্র এক সপ্তাহ আগে বিয়ে করেছিল।স্থানীয় ও স্বজনরা জানান, বিকেলে আল আমিন বন্ধুদের সঙ্গে ব্রহ্মপুত্র নদে গোসল করতে নামেন। গোসলের এক পর্যায়ে তিনি হঠাৎ গভীর পানিতে তলিয়ে যান। দীর্ঘ সময়েও ভেসে না ওঠায় স্থানীয়রা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। পরে তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফজলুপুর ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান মুক্তার হোসেন।ভোরের আকাশ/জাআ
বরগুনার তালতলী উপজেলার পায়রা নদীতে ফেলা বড়শিতে ১১ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়েছে।রবিবার (২৭ জুলাই) বেলা ১১ টার দিকে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের বড় অঙ্কুজান পাড়া এলাকার জেলে মো. শাহ আলম মিয়ার ফেলা বড়শিতে মাছটি ধরা পড়ে। মাছটি ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেছেন তিনি।জানা যায়, আজ রবিবার সকালে উপজেলার নিশানবাড়িয়া ইউনিয়নের বড় অঙ্কুজান পাড়া সংলগ্ন পায়রা নদীতে মাছ ধরার জন্য নদীতে বড়শি ফেলেন জেলে মো. শাহ আলম। পরে বড়শি তুলতে গিয়ে দেখেন ১১ কেজি ওজনের একটি পাঙ্গাশ মাছ ধরা পড়েছে। পরে মাছটি তালতলী বাজারে নিয়ে মৎস্য ব্যবসায়ী মো. আল-আমিনের কাছে ৯ হাজার টাকায় বিক্রি করেন তিনি।জেলে মো. শাহ আলম মিয়া বলেন, ‘আমি পায়রা নদীতে নিয়মিত বড়শি দিয়ে মাছ শিকার করি। কিন্তু সহজে এতো বড় মাছ ধরা পড়ে না। আজ বড়শিতে ১১ কেজি ওজনের পাঙ্গাশ মাছটি পেয়ে আমি খুশি। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া।’মৎস্য ব্যবসায়ী মো. আল-আমিন বলেন, ‘অনেক দর-কষাকষি করে মাছটি ৯ হাজার টাকায় কিনেছেন। এখন মাছটি কেটে বাজারে বিক্রি করবেন তিনি।’তালতলী উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা ভিক্টর বাইন বলেন, ‘সরকার বিভিন্ন সময় সাগর এবং নদ-নদীতে মাছ শিকারের নিষেধাজ্ঞা দিয়ে থাকে। একইসঙ্গে অবৈধ জাল দিয়ে মাছ শিকার বন্ধ থাকার ফলে নদীতে মাছ বেড়েছে। এর সুফল হিসেবেই এত বড় পাঙ্গাশ মাছ নদীতে ধরা পড়েছে।’ভোরের আকাশ/জাআ