কক্সবাজারের টেকনাফে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) অভিযানে ৩৯ হাজারের বেশি ইয়াবা উদ্ধার করা হয়েছে। তবে পাচারকারীরা পালিয়ে গেছে।বিজিবি জানায়, মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ লেদা বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ খরেরদ্বীপ এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়।বিজিবির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমানের নেতৃত্বে একটি বিশেষ টহল দল সকালে এলাকায় যায়। তখন আলীখাল পোস্ট থেকে প্রায় ৫০০ মিটার পূর্বে নদীর পাড়ে এক ব্যক্তিকে প্লাস্টিকের ব্যাগসহ ঘোরাফেরা করতে দেখে। আচরণ সন্দেহজনক মনে হলে বিজিবি এগিয়ে গেলে ওই ব্যক্তি ব্যাগটি কাদায় ফেলে কেওড়া বনের ভেতর পালিয়ে যায়।পরে ব্যাগটি তল্লাশি করে বিশেষ কৌশলে মোড়ানো ৩৯ হাজার ২০০ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়।বিজিবি জানায়, পালিয়ে যাওয়া ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করা গেছে। তাঁর নাম আনোয়ার হোসেন (৩৫), তিনি টেকনাফের রঙ্গীখালী এলাকার বাসিন্দা। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।উদ্ধার করা ইয়াবা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে টেকনাফ থানায় জমা দেওয়া হবে।ভোরের আকাশ/জাআ
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১১:৩৯ এএম
নাফ নদীতে ২ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্তে নাফ নদীতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এক অভিযানে ২ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করেছে। তবে পাচারকারীরা পালিয়ে গেছে মিয়ানমারে।বিজিবি জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) নাফ নদীর জালিয়ার দ্বীপ ও শোয়ার দ্বীপের মাঝামাঝি এলাকায় টহল জোরদার করে। এ সময় মিয়ানমার থেকে তিনজনকে সাঁতরে আসতে দেখে বিজিবির নৌটহল দল অভিযান চালায়। পাচারকারীরা ইয়াবার প্যাকেট নদীতে ফেলে দ্রুত মিয়ানমার সীমান্তে ফিরে যায়। পরে পানিতে ভাসমান অবস্থায় ২ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।অভিযানে কাউকে আটক করা না গেলেও বিজিবি পালাতক তিনজনের পরিচয় শনাক্ত করেছে। তারা হলেন—আব্দুর রহিম বাদশা (৪২), মোহাম্মদ আয়াজ ওরফে রুবেল (২৬) ও জসিম উদ্দিন (২৫)।টেকনাফ ২ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল আশিকুর রহমান বলেন, সীমান্ত এলাকায় মাদক চোরাচালান রোধে বিজিবি সর্বদা কঠোর অবস্থানে রয়েছে।ভোরের আকাশ/জাআ