গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) চাঁদপুর জেলায় কয়েকটি এলাকায় গ্যাস থাকবে না।রোববার (৩১ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (বিজিডিসিএল)।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা থেকে চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ লাইনের কুমিল্লার লাকসাম মোদাফ্ফরগঞ্জ বিজরা এলাকায় প্লান্টে পাইপলাইনের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করা হবে। যার ফলে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ থাকবে। এরই মধ্যে এসব এলাকায় আঞ্চলিক বিতরণ কার্যালয়ের পক্ষ থেকে গ্রাহকদের উদ্দেশ্যে মাইকিং করা হয়েছে।এ সময় চাঁদপুর শহর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি ও মতলব দক্ষিণ উপজেলার গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ ছাড়া আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে বিজিডিসিএল।ভোরের আকাশ/মো.আ.
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ১০:৪৬ পিএম
মঙ্গলবার যেসব জেলায় বন্ধ থাকবে গ্যাস সরবরাহ
গ্যাস পাইপলাইনের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য আগামীকাল মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) চাঁদপুর জেলায় কয়েকটি এলাকায় গ্যাস থাকবে না।রোববার (৩১ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (বিজিডিসিএল)।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা থেকে চাঁদপুরে গ্যাস সরবরাহ লাইনের কুমিল্লার লাকসাম, মোদাফ্ফরগঞ্জ, বিজরা এলাকায় প্লান্টে পাইপলাইনের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করা হবে। যার ফলে আগামীকাল মঙ্গলবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা অর্থাৎ বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ থাকবে। এরই মধ্যে এসব এলাকায় আঞ্চলিক বিতরণ কার্যালয়ের পক্ষ থেকে গ্রাহকদের উদ্দেশ্যে মাইকিং করা হয়েছে।এ সময় চাঁদপুর শহর, হাজীগঞ্জ, শাহরাস্তি ও মতলব দক্ষিণ উপজেলার গ্রাহকদের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, এ ছাড়া আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে বিজিডিসিএল।ভোরের আকাশ/মো.আ.
৩১ আগস্ট ২০২৫ ১১:৫৭ পিএম
যেসব এলাকায় আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা জেলা ও আশপাশের বিভিন্ন স্থানে শুক্রবার (১৫ আগস্ট) ১৬ ঘণ্টা গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের জরুরি কাজে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ প্রকল্পের জরুরি পাইপলাইন স্থানান্তর কাজের জন্য শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকাল ৮টা থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত মোট ১৬ ঘণ্টা ঢাকা ইপিজেড, কাশিমপুর, সারদাগঞ্জ, হাজী মার্কেট, শ্রীপুর এবং কাঠগড়া, জিরাবো, গাজীরচট, নয়াপাড়া, দেওয়ান ইদ্রিস সড়কের উভয় পাশে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে।এ ছাড়া এর আশপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। গ্রাহকদের সাময়িক অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে তিতাস গ্যাস।ভোরের আকাশ/মো.আ.
১৫ আগস্ট ২০২৫ ১২:২৮ এএম
চাঁদপুরে ২০ হাজার গ্রাহকের গ্যাস সরবারহ বন্ধ
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে চট্টগ্রাম মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে অবস্থিত ভাসমান টার্মিনালে আমদানি করা তরলিকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) জাহাজ থেকে সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এতে শুধুমাত্র চাঁদপুর জেলায় ২০ হাজার আবাসিক গ্রাহক চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। বিশেষ করে গৃহিনীরা রান্না নিয়ে পড়েছেন বিড়ম্বনায়।বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকালে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন বাখারাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড চাঁদপুর আঞ্চলিক কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক (বিক্রয়) প্রকৌশলী মীর ফজলে রাব্বী।বাখারাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানী লিমিটেড কুমিল্লা কার্যালয় থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চাঁদপুর, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলায় গ্যাস সরবরাহ হ্রাস পেয়েছে।এদিকে চাঁদপুর জেলা শহরে বুধবার (১৮জুন) সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্যাস সরবরাহ কমে যায়। কিছু সময় আবার পুরোপুরি বন্ধ থাকে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) ভোর থেকেই পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় আবাসিক গ্যাস সরবরাহ। এতে ভোগান্তিতে পড়েন আবাসিক গ্রাহকরা।শহরের পুরাণ বাজার পূর্ব শ্রীরামদী এলাকার বাসিন্দা গৃহিনী নাজমা আক্তার বলেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসলে গ্যাস সরবারহ বন্ধ থাকে। বন্ধ হওয়ার আগে কোম্পানীর পক্ষ থেকে গ্রাহকদের সতর্ক করা এবং মাইকিং করে জানানো প্রয়োজন। তাহলে বিকল্প ব্যবস্থা নেয়া যায়।শহরের নিউ ট্রাক এলাকার ঢালী বাড়ী এলাকার গৃহিনী ফাতেমা আক্তার বলেন, সকালে চুলায় আগুন দিতে গিয়ে দেখি খুবই কম গ্যাস উঠছে। সকাল ৮টার দিকে পুরোপুরি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। নাস্তা তৈরী করা সম্ভব হয়নি। বাসায় অতিথি আছে। এমন পরিস্থিতিতে মোকাবেলা করা খুবই কঠিন।প্রকৌশলী মীর ফজলে রাব্বী বলেন, দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে জাহাজ থেকে গ্যাস সরবরাহ করা যাচ্ছে না। এতে জাতীয় গ্রিডে এলএনজি সরবরাহ ব্যাপকভাবে কমে গেছে। চাঁদপুর এলাকার গ্যাসের একমাত্র সোর্স সাগরের এলএনজি। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস এলএনজি মহেশখালী টার্মিনাল হয়ে কুমিল্লার লাকসামের বিজরা নামক স্থান থেকে চাঁদপুরে আসে।সাগর উত্তাল কিংবা প্রাকৃতিক বৈরীভাব দেখা দিলে টার্মিনাল ও জাহাজের নিরাপত্তার স্বার্থে জাহাজ থেকে এলএনজি টার্মিনালে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হয়। ফলে চাঁদপুর জেলার একটি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, পাঁচটি সিএনজি স্টেশন সহ ২০ হাজার গ্রাহকের গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।আবহাওয়ার বৈরীভাব চলে গেলে ন্যুনতন সময়ে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে বলে জানান এই ব্যবস্থাপক।ভোরের আকাশ/আজাসা
১৯ জুন ২০২৫ ০৫:০৬ এএম
চট্টগ্রামে হঠাৎ বন্ধ গ্যাস সরবরাহ, দুর্ভোগে নগরবাসী
চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় হঠাৎ বন্ধ গ্যাস সরবরাহ। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন নগরবাসী। সকাল থেকেই গ্যাস না থাকায় রান্নাবান্না বন্ধ। অনেকেই সকালের নাস্তা ও দুপুরের খাবার বাইরে থেকে কিনছেন বাধ্য হয়ে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সকাল ৭টার পর থেকে গ্যাসের চাপ কমে যায় বিভিন্ন এলাকায়। পরে পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। এরপর থেকে বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।জানা গেছে, নগরীর বাকলিয়া, চকবাজার, কাট্টলী, খুলশী, আগ্রাবাদ, হালিশহর, বহদ্দারহাট, চান্দগাঁও, মোহরা, মুরাদপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় গ্যাস সরবরাহ বন্ধ। ফলে রান্না-বান্নাসহ নিত্যকাজে দুর্ভোগে পড়েছেন এসব এলাকার মানুষ। কোনো নির্দেশনা ছাড়াই হঠাৎ গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকায় সাধারণ মানুষ ক্ষোভ জানিয়েছেন।এলাকার বাসিন্দারা জানান, আজ সকাল ৭টা থেকে হঠাৎ গ্যাসের চাপ কমে যায়। জ্বালানো যাচ্ছে না চুলা। ফলে অনেক দুপুরে খাবার হোটেল থেকে কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।তবে কেজিডিসিএল কর্তৃপক্ষ বলছে, বৈরী আবহাওয়ার কারণে জাতীয় গ্রিড থেকে গ্যাস সরবরাহ হ্রাস পাওয়ায় গ্যাসের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সরবরাহ স্বাভাবিক করার সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।বাকলিয়া এলাকার বাসিন্দা গৃহিণী হুরে জান্নাত শামীমা বলেন, ‘সকালে ঘুম থেকে উঠে চা করতে এসে দেখি গ্যাস নেই। দুপুরেও রান্নাবান্না বন্ধ। এখন হোটেল থেকে কিনে খাওয়া ছাড়া উপায় নেই। এটা বাড়তি খরচ।হালিশহর এলাকার বাসিন্দা সুধীর চক্রবর্তী বলেন, সকাল থেকে গ্যাস নেই। বাইরে থেকে খাবার কিনে সকালে নাস্তা করেছি। গ্যাসের বন্ধের অগ্রিম কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। দুপুরে খাবার হয়ত হোটেল থেকেই কিনেত খেতে হবে।কেজিডিসিএল সূত্রে জানা যায়, বৈরি আবহাওয়ার কারণে জাতীয় গ্রিড থেকে চট্টগ্রামে গ্যাস সরবরাহ কমে যাওয়ায় এলএনজি টার্মিনাল থেকে সরবরাহ বিঘ্নিত হচ্ছে। ফলে এমন সংকট তৈরি হয়েছে।এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের (কেজিডিসিএল’র) মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন) প্রকৌশলী মাকসুদুর রহমান বলেন, চট্টগ্রামে প্রায় ৩০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা থাকলেও বর্তমানে ১৯০-২০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে। ফলে গ্যাসের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। সরবরাহ স্বাভাবিক করার সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে।ভোরের আকাশ/জাআ