ছবি: ভোরের আকাশ
বগুড়ার আদমদীঘির সান্তাহার রেলওয়ে জংশন স্টেশনে ট্রেন থেকে নামতেই ৪ কেজি গাঁজাসহ রাশেদুল ও আমিনুল নামের দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে স্থানীয় ছাত্র-জনতা।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- লালমনিরহাটের দুরাকুটি গ্রামের জমির উদ্দিনের ছেলে রাশেদুল ইসলাম (৩৫) ও একই জেলার শ্বশান কলোনী গ্রামের মৃত আনিছ আলীর ছেলে আমিনুল ইসলাম (৩৩)।
মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে সান্তাহার স্টেশনের ৫ নম্বর প্লাটফর্মে একটি লোকাল ট্রেন থেকে নামার সময় তাঁদের আটক করা হয়। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে থানায় মাদক আইনে মামলা দায়েরের পর আদালতে পাঠানো হয়েছে।
স্থানীয় ছাত্র জনতা ও পুলিশ সূত্রে জানাগেছে, লালমনিরহাট থেকে ছেড়ে আসা সান্তাহারগামী একটি লোকাল ট্রেনে যাত্রীবেশে স্কুলব্যাগে করে ৪ কেজি গাঁজা বহন করছিলো দুই যুবক। দুপুরে ট্রেনটি স্টেশনের ৫ নম্বর প্লাটফর্মে এসে দাঁড়ালে ওই দুই মাদক কারবারি নামছিলেন। তাঁদের মধ্যে একজন দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করায় স্থানীয় ছাত্র-জনতার সন্দেহ হয়।
এ সময় তাদের দু’জনকে আটক করে স্থানীয় জনতা। পরে স্কুলেব্যাগের ভেতর কস্টেপ দিয়ে মোড়ানো ৪ কেজি গাঁজা পাওয়া যায়। ছাত্র-জনতা গাঁজাসহ তাদের দুইজনকে সান্তাহার রেলওয়ে থানা পুলিশের কাছে সোর্পদ করেন।
আমিনুল ইসলাম নামের নবম শ্রেণির এক ছাত্র বলেন, স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা শেষ করে কয়েকজন বন্ধু মিলে স্টেশনের প্লাটফর্ম দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় দুই ট্রেন যাত্রীর মধ্যে একজন ট্রেন থেকে নেমেই দৌঁড় দেয়। বিষয়টি দেখতে পেয়ে আমাদের সন্দেহ হয়। এরপর তারা স্থানীয়দের সহযোগীতায় ওই দুই মাদক কারবারিকে ধরে ফেলেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সান্তাহার রেলওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হাবিবুর রহমান হাবিব জানান, ট্রেনে আসা ওই দুই মাদক কারবারিকে ফলো করছিলেন তাঁরই থানার ছদ্মবেশে থাকা এক পুলিশ সদস্য। স্টেশনে নামার সময় একজনকে ধরে ফেলার পর আরেকজন দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা করলে স্থানীয় জনতা এবং ছাত্ররা তাঁকে ধরে ফেলেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলার ঠাকুরদীঘি এলাকায় ডিগ্রিবিহীন বিশেষজ্ঞ পরিচয়ে রোগী দেখার অভিযোগে এহসান হাবীবের ক্লিনিকটি প্রশাসন বন্ধ করে দিয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে স্থানীয় সাতকানিয়া উপজেলা প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের যৌথ অভিযানে ক্লিনিকটি সিলগালা করা হয়।অভিযানের সময় এহসান হাবীবকে চেম্বারে পাওয়া যায়নি, ফলে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের সুযোগ তৈরি হয়নি। তবে ক্লিনিক থেকে রোগী দেখার রেজিস্টার, প্রেসক্রিপশন প্যাড ও বিভিন্ন ভুয়া সার্টিফিকেট জব্দ করা হয়েছে বলে সূত্র জানায়।স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে তিনি নিজেকে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার পরিচয় দিয়ে চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছিলেন। তার চিকিৎসায় অনেক রোগী ভুল চিকিৎসার শিকার হওয়ার অভিযোগও রয়েছে।ঘটনার পর এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। স্থানীয়রা প্রশাসনের এ পদক্ষেপকে সাধুবাদ জানিয়ে বলেন, “এ ধরনের ভুয়া ডাক্তারদের কারণে বহু মানুষ ঝুঁকিতে পড়ে। সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়ায় আমরা স্বস্তি পেয়েছি।”ভোরের আকাশ/জাআ
মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আমন ধান কাটা শুরু করেছেন স্থানীয় কৃষকরা। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সরজমিনে গিয়ে যায়, কুলাউড়ার বিভিন্ন যায়গায় কৃষকরা আমন ধান কাটা শুরু করেছেন।বিশেষ করে পৃথিমপাশা, রবিরবাজার, টিলাগাঁও, রাউৎগাঁও, কাদিপুর, কর্মধা, হাজিপুর, শরিফপুরসহ কুলাউড়ার বিভিন্ন ইউনিয়নের সকল গ্রামে অগ্রায়ন মাসে হাসি মুখে আমন ধান কাটা শুরু করেছেন কৃষকরা।গ্রামের ঐতিহ্যবাহি ধান কাটার মৌসুম। আমাদের দেশ কৃষি নির্ভর দেশ।তাই বছরে তিন মৌসুমে ধান কাটা শুরু হয়। আমন, আয়োশ, বোর অগ্রহায়ণ ও পৌষ মাসে আমন ধান কাটা হয়।১০০০ হাজার বছর আগে ধান চাষ শুরু হয় চীনও জাপানে। ধান কাটা হত মানুষের মাধ্যমে, এখন বিভিন্ন মেশিনের মাধ্যমে ধান কাটা হয়। সময় ও শ্রম দুটি কম লাগে।ধান কাটার সময় আসলে কৃষক সোনালী আশ ঘরে তোলার জন্য ব্যস্ততায় থাকে। গ্রামে নতুন ধানের চাউল দিয়ে পিঠা বানিয়ে খায়।নতুন ধান ঘরে তোলার জন্য বা রাখার জন্য মাচান, গুদাম ঠিক করে নেয়।বিভিন্ন মেশিনের দ্বারা ধান কাটা হয় এবং ধান কম সময়ে অনেক একর জমি ধান কাটা যায়।এতে খরচ বেশি হলেও সময় ও পরিশ্রম কম হয়।তবে গ্রানে এখনো বেশির ভাগ কৃষকরা হাত দিয়ে ধান কাটিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে রঞ্জিত ও অসমি ধান কাটা শুরু হয়েছে এবং আরও সপ্তাহদিন পরে শুরু হবে উনপঞ্চাশ,আসামী ধান কাটা হবে।স্থানীয় কৃষক নজরুল ইসলাম,মুফিজ উদ্দিন, মুক্তার উদ্দিন, জুবেদ চৌধুরী, বদর উদ্দিন, ফজলু মিয়া, শরিফ আহমদ, আব্দুর রাজ্জাক, রহম উল্লা, বিলাল উদ্দিন, জুয়েল ইসলামসহ আরও অনেকের সাথে কথা বলে জানা যায়, অগ্রহায়ন মাস থেকে আমন ধান কাটা শুরু হয়েছে যেমন রঞ্জিত ও অসমি ধান এখন বেশির ভাগ কাটা হচ্ছে সপ্তাহদিনের মধ্যে আশা করছি বাকি সব ধান কাটা হবে যেমন উনপঞ্চাশ ও আসামী ধান সহ আরও অনেক ধান কাটা হবে।আমরা এবার আমন ধান হাসি মুখে আনন্দ মুহূর্তে প্রতিদিন ক্ষেতের মাঠে ধান কাটিয়ে যাচ্ছি আশা করছি যদি কোন ঘুর্নিঝর বা বৃষ্টি এ সময় না হয় তাহলে আমাদের আমন ধান কাটতে কোন অসুবিধা হবে না এবং আমরা তাথে লাভবান হতে পারব এবং আমাদের সুনালী ফসল ঘরে তুলতে পারবো ইনশাআল্লাহ।এ বিষয়ে কুলাউড়া উপজেলার কৃষি অফিসার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন বলেন, এ বছরেই আমাদের কুলাউড়া উপজেলায় ১৯ হাজার ৩৫০ হেক্টর জমিতে আমন ধান চাষ হয়েছে। অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরও আমন ধান ভাল ও বাম্পার ফলন হয়েছে বলে আসাবাদী যেমন স্থানিয় জাত স্বর্না রঞ্জিত আসামি এজাতের বিকল্পের সাথে আমাদের আধুনিক যে জাতগুলো রয়েছে এসব জাতের আবাধ বাড়ছে। যেমন ব্রিধান, উনপঞ্চাশ, একাত্তর, পচাত্তর, সাতাশি, ১০৩ নতুন যে জাত গুলো আছে সে গুলোর ফলন বেশি এবং বারছে, তিনি আরও বলেন জেলা কৃষি স্যারের একটি গ্রুপ কাটিংয়ে গিয়ে দেখা যায়, ১০৩ (BRRI) জাতে ধান স্থানীয় জাতের ছেয়ে অনেক বেশি।স্থানীয় জাতের পরিবর্তনে কৃষি বিভাগ থেকে তাদেরকে ট্রেনিং বা বিভিন্ন পদর্শনি পেয়ে তারা উদ্বুদ্ধ হয়ে যে আধুনিক জাত গুলো আবাদ করছে যার জন্য আজ কৃষকরা তাদের মুখে হাসি পেয়েছেন।আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ফলনে কুন বড় ধরনের ক্ষতি হয় নাই। যা ফলন ভালো হওয়ার আশাবাদি আমরা। এখন পর্যন্ত ধান ১৫ % কর্তন হয়েছে। আর আশা করছি ডিসেম্বরের ২০-২৫ তারিখের মধ্যে কর্তন সম্পন্ন হবে।এবং আমরা কৃষি বিভাগ চাচ্ছি যে আমন ধান (শাইল) কাটার পর অই জমিতে আর কেউ কোন ফসল ক্ষেত করে না অনেকে বলে এখানে পানি জমে থাকে তাই আমরা বলি তাদের কে সেখানে মিষ্টি কুমরা তরমুজ, পরাস সিম, সরিষা, কৃষি জাতীয় ফসল ফলাতে পারবে। এ ব্যাপারে আমরা কৃষি বিভাগ কাজ করে যাচ্ছি।ভোরের আকাশ/জাআ
নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুমে বাড়ির বারান্দার মাটি কুঁড়ে অর্ধলক্ষ ইয়াবা টেবলেট বের করল ঘুমধুম বিওপির জোয়ানরা। বিজিবি সুত্র আরো জানান, মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) এ-সব ইয়াবা উদ্ধার করে ঘুমধুম বিওপির বিশেষ টহলদল।বিষয়টি নিশ্চিত করেন, ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এস এম খায়রুল আলম পিএসসি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।তিনি বলেন, তার অধীনস্থ ঘুমধুম বিওপির একটি বিশেষ আভিযানিক টহলদল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে, তার দায়িত্বপূর্ণ এলাকার সীমান্ত পিলার-৩২ হতে আনুমানিক ৮০০ মিটার বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ঘুমধুম মধ্যমপাড়া এলাকায় ইয়াবার একটি বড় চালান মাটির নিচে লুকায়িত অবস্থায় রয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে ঘুমধুম বিওপির বিশেষ টহলদল বর্ণিত এলাকায় সন্দেহভাজন বিভিন্ন স্থানে মাটি খুড়ে তল্লাশী অভিযান পরিচালিত করে, এক পর্যায়ে ৪ ঘটিকার দিকে মধ্যম পাড়ায় বসবাসরত এনাম এর বাড়ীর বারান্দায় মাটি খুড়ে মাটির নিচে লুকায়িত অবস্থায় ৫০ হাজার পিস বার্মিজ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করতে সক্ষম হয়।উল্লেখ্য, আটককৃত বার্মিজ ইয়াবা ট্যাবলেট এর পরবর্তী আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।অধিনায়ক বলেন, বিজিবি শুধু সীমান্ত পাহারাতেই নয়, বরং মাদক ও চোরাচালান প্রতিরোধেও সমানভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।উল্লেখ্য, কক্সবাজার রিজিয়নের রামু সেক্টরের অধীনস্থ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন (৩৪ বিজিবি) দীর্ঘদিন ধরে নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত সুরক্ষা এবং মাদকসহ নানা অবৈধ কার্যক্রম দমনে সাফল্যের ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আসছে। এসব অভিযানের মাধ্যমে সীমান্তবাসীর মধ্যে আস্থা ও স্বস্তি ফিরে এসেছে।ভোরের আকাশ/জাআ
আত্মশুদ্ধি ও আধ্যাত্মিকতার দেশব্যাপী বিস্তৃত, সংগঠিত ও জনপ্রিয় ধারা চরমোনাই তরিকার ৩ দিন ব্যাপী বার্ষিক মাহফিল আগামীকাল বুধবার শুরু হচ্ছে। গত শতকের ২০ এর দশকে শুরু হওয়া এই ঐতিহ্যবাহী মাহফিল প্রতি বছর অগ্রহায়ণ ও ফাল্গুন মাসে অনুষ্ঠিত হয়।আগামীকাল রবিবার জোহরের নামাজের পরে বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির প্রধান আমীরুল মুজাহিদিন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই-র উদ্ভোধনী বয়ানের মাধ্যমে মাহফিলের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হবে। তিনদিন ব্যাপী মাহফিলে প্রতিদিন সকালে ও সন্ধ্যায় মোট সাতটি প্রধান বয়ান অনুষ্ঠিত হয়। উদ্ভোধনী ও সমাপনী বয়ান পেশ করেন পীর সাহেব চরমোনাই আর মাঝের তিনটি বয়ান পেশ করেন বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটির নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, শায়েখে চরমোনাই। এছাড়াও দেশের শীর্ষস্থানীয় উলামায়ে কেরাম বিভিন্ন সময়ে বয়ান করেন।চরমোনাই জামেয়া রশিদিয়া আহসানাবাদ কর্তৃক আয়োজিত মাহফিলের ব্যবস্থাপনায় থাকে বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি। মাহফিলের ২য় দিন ২৭ নভেম্বর সকাল সাড়ে দশটা থেকে দেশের শীর্ষ উলামায়ে কেরাম ও বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উপস্থিতিতে উলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। ৩য় দিন একই সময়ে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের ছাত্র জমায়েত অনুষ্ঠিত হবে, ইনশাআল্লাহ।১৯২৪ সালে মাহফিলের সূচনা হয়। কালক্রমে এই মাহফিল ও এই আধ্যাত্মিকধারা দেশের প্রধানতম আধ্যাত্মিকধারায় পরিনত হয়। এই ধারারই প্রধান মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মাদ ফজলুল করীম রাহিমাহুল্লাহ ১৯৮৭ সালে ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন নামে প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক কার্যক্রম শুরু করেন যা এখন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। বাংলাদেশের আধ্যাত্মিকতা ও রাজনীতিতে এই মাহফিল ও ধারার শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে।মাহফিলে আগত মুসল্লিদের সেবা ও শৃংখলার জন্য সহস্রাধিক স্বেচ্ছাসেবক থাকবেন। চিকিৎসার জন্য একশত শয্যার হাসপাতাল রয়েছে যেখানে দেশের শীর্ষ চিকিৎসকগণ সার্বক্ষণিক জরুরী সেবা প্রদান করবেন। দুইটি ওয়াটার এম্বুলেন্সসহ ৫ টি এম্বুলেন্স থাকবে রোগীদের জরুরী স্থানান্তরের জন্য। নিরাপত্তার জন্য পুলিশ-আনসার বাহিনীর পাশাপাশি নিজস্ব নিরাপত্তা কর্মী নিয়োজিত থাকবে। ফায়ার সার্ভিসের একটি দল সদাপ্রস্তত অবস্থায় থাকবে।মাহফিলে মিডিয়া সমন্বয় করবেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মিডিয়া সেলের প্রধান সমন্বায়ক কে এম শরীয়াতুল্লাহ।ভোরের আকাশ/জাআ