ছবি: ভোরের আকাশ
‘মাদক থাকবে যেখানে, প্রতিরোধ হবে সেখানে’—এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজবাড়ীতে মাদকের বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় সাংবাদিক সরদার রাজীবের আয়োজনে রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সামনে ‘সচেতন রাজবাড়ীবাসী’র ব্যানারে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
কাঠুরিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক মো. রুবেলের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন—রাজবাড়ী প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী আব্দুল কুদ্দুস বাবু, রাজবাড়ী সদর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক কেএ সবুর শাহীন, আয়োজক সাংবাদিক সরদার রাজীব, জেলা যুবদলের আহ্বায়ক খায়রুল আনাম বকুল, জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আইয়ুবুর রহমান, ঢাকা দোকান মালিক সমিতির সভাপতি আরিফুল রহমান টিপু, রাজবাড়ী সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব মামুনুল হক রনি, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সদস্য সাংবাদিক কাজী তানভীর মাহমুদ, বরাট ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক সাগর সরদার, উড়াকান্দা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক রাশেদুল ইসলাম, বরাট ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. সম্রাট হোসেন ও যুবদল নেতা সজল মণ্ডল রুবেল প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, সারাদেশের মতো রাজবাড়ী জেলাও মাদকে ছেয়ে গেছে। এর ফলে তরুণ সমাজ ধ্বংসের পথে যাচ্ছে। মাদক শুধু একটি পরিবারকেই ধ্বংস করে না, একটি সুন্দর সমাজ ও দেশ গঠনের পথে বড় অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায়। দেশের মেরুদণ্ড যুব সমাজকে মাদকের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করতে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তারা।
তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে অস্ত্রবাজ ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করা হচ্ছে। পাশাপাশি মাদকের বিরুদ্ধেও কার্যকর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। ‘মাদককে না বলুন’—এই স্লোগান যথেষ্ট নয়, এখন প্রয়োজন ‘মাদককে প্রতিরোধ করুন’ স্লোগানকে সামনে আনা।
বক্তাদের মতে, শুধু রাজবাড়ী জেলায় মানববন্ধন বা আন্দোলন করলেই হবে না, মাদক নিয়ন্ত্রণের জন্য জাতীয় পর্যায়ে কাঠামোগত সংস্কার জরুরি। আইন সংস্কারের জন্য কমিশন গঠন করা দরকার। সরকার উদ্যোগ না নিলে এবং জাতীয় পর্যায়ে আন্দোলন না হলে মাদক নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়।
মানববন্ধনে সচেতন রাজবাড়ীবাসী, রাজনৈতিক নেতা, সাংবাদিক, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
দেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের নেতাকর্মীসহ গণতান্ত্রিক সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব ঘটতে পারে। জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী দেশ গড়তে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিএনপির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা শাখার দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।তারেক রহমান বলেন, বক্তব্য অনেক হয়েছে। এখন আমাদেরকে অনেক কাজ করতে হবে। আজকে আমাদেরকে একটি শপথ নিতে হবে। ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমাদেরকে দেশ গড়তে হবে। দেশের সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক সমমনা দলগুলোকে নিয়ে আমাদেরকে কাজ করতে হবে।তিনি বলেন, গত ১৬ বছর আমরা স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। আমাদের নেতাকর্মীরা গুম-খুনের শিকার হয়েছে। বহু নেতাকর্মীকে পঙ্গুত্ববরণ করতে হয়েছে। স্বৈরাচারের পতন হয়েছে। এখন আমাদের কাজ হচ্ছে দেশ গঠন এবং দেশকে পুনর্গঠন। দেশকে যদি জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী পুনর্গঠন করতে হয়, তাহলে আমাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আপনারা ঐক্যবদ্ধ আছেন বলেই এত সুন্দর একটি সম্মেলন সম্ভব হয়েছে।দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি আরও বলেন, দেশটি হচ্ছে আপনার আমার সবার ঘর। এই ঘরে ডাকাত পড়েছিল গত ১৬ বছর যাবত। এই দেশকে গঠন করতে হবে। এই দেশ আমার আপনার সবার। দেশ গঠনে আসল শক্তি জনগণ। তাই জনগণের কাছে আমাদেরকে যেতে হবে। আপনারা সবাইকে দুই-তিনজনের টিম গঠন করে জনগণের দ্বারে দ্বারে যেতে হবে। প্রত্যেকের ঘরে ঘরে যেতে হবে। সবার কাছে ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে ভোট চাইতে হবে। আমরা কিভাবে দেশ গঠন করব। কিভাবে শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলব। কিভাবে শান্তি-শৃঙ্খলা এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করব, কিভাবে উন্নয়ন করব- সেই বিষয়গুলো জনগণের কাছে তুলে ধরতে হবে। প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির এই নেতা বলেন, ঐক্য, জনগণ ও দেশ গঠন হবে বিএনপির আগামীর প্রতিপাদ্য। জনগণ যেভাবে চায়, বিএনপিকে সেভাবেই চলতে হবে। যেখানে বাংলাদেশের স্বার্থ, সেখানে বিএনপি থাকবে।কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমনের সভাপতিত্বে সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন- বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাজী আমিনুর রশীদ ইয়াছিন, মনিরুল হক চৌধুরী, কুমিল্লা বিভাগীয় সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু, সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু।এ সময় দুই সহস্রাধিক কাউন্সিলর, ডেলিগেট ও দলের অঙ্গ-সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মী এবং সমর্থক উপস্থিত ছিলেন।সম্মেলনে কুমিল্লার ছয়টি সংসদীয় আসনের ১০টি উপজেলা, চারটি পৌরসভা, ১০৭টি ইউনিয়ন, ৯৯৯ টি ওয়ার্ডে সম্মেলন হয়। সম্মেলনে বর্তমান আহ্বায়ক জাকারিয়া তাহের সুমনকে সভাপতি ও সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিমকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে ঘোষণা করা হয়।ভোরের আকাশ/এসএইচ
জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, উৎসব আয়োজন মানেই সামাজিক মেলবন্ধন। জাতি-ধর্ম নির্বিশেষে সবাই মিলে সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ে তুলতে হবে।শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ জেলায় প্রতিটি পূজামণ্ডপে সরকারি অনুদান বিতরণ করেছেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর ) জেলা পরিষদের উদ্যোগে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জেলার ২২৪টি পূজামণ্ডপের প্রতিটিতে ১০,০০০ টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়। এর আগে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি মণ্ডপে ৫০০ কেজি করে চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল।জেলা প্রশাসক আরও বলেন, নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রশাসন, পুলিশ, র্যাব, আনসার, বিজিবি সব বাহিনী একযোগে দায়িত্ব পালন করবে। প্রতিটি পূজামণ্ডপ কঠোর মনিটরিংয়ের আওতায় থাকবে।তিনি আরও উল্লেখ করেন, শারদীয় দুর্গোৎসব কেবল সনাতন ধর্মাবলম্বীদের আনন্দের উৎসব নয়, এটি বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির প্রতীক। তাই সব বিভেদ ভুলে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে উৎসবকে সুন্দরভাবে পালন করতে হবে।অনুষ্ঠানে জেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, জেলা প্রশাসকের আন্তরিক তত্ত্বাবধান, নিয়মিত খোঁজখবর ও আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি সুষ্ঠুভাবে নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য তাঁরা কৃতজ্ঞ। একইসঙ্গে তাঁরা সামাজিক সম্প্রীতি বজায় রেখে নির্বিঘ্নে দুর্গাপূজা উদযাপনে সবার সহযোগিতা কামনা করেন।অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি শংকর কুমার দে, সাধারণ সম্পাদক শিপন সরকার, মহানগর পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি কৃষ্ণ পদ সাহা, সহ-সভাপতি উত্তম কুমার সাহা, সাধারণ সম্পাদক সুশীল দাস, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্যফ্রন্টের মহানগর সদস্য সচিব খোকন সাহা এবং জেলার ২২৪টি পূজামণ্ডপের নেতৃবৃন্দ।অনুষ্ঠান শেষে জেলা প্রশাসক পূজামণ্ডপ কমিটিগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করেন এবং নির্বিঘ্নে পূজা উদযাপন নিশ্চিতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন।ভোরের আকাশ/জাআ
নওগাঁর রাণীনগরে শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে উপজেলার সকল মন্দির কমিটির সাথে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা করেছে উপজেলা জামায়াতে ইসলামী। শনিবার বেলা ১১টায় রাণীনগর উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় প্রঙ্গনে এই মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির আনজির হোসেনরে সভাপতিত্বে এবং জামায়াতে সেক্রেটারি শামিনুর ইসলাম শামিমের সঞ্চালনায়, প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য ও নওগাঁ-৬ (রাণীনগর-আত্রাই) আসনের জামায়াতে ইসলামীর এমপি মনোনীত প্রার্থী খবিরুল ইসলাম।সভায় খবিরুল ইসলাম বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা শুরু হতে যাচ্ছে রোববার থেকে। এবার উপজেলায় মোট ৪৩টি পুজামন্ডপে দুর্গাপূজা উনুষ্টতি হচ্ছে। উপজেলার হিন্দু সম্প্রদায় তাদের শারদীয় দুর্গাপূজা নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে পারে সেজন্য প্রতিটি পুজামন্ডপে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা প্রদানের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহবান জানান। সেই সাথে শারদীয় দুর্গাপূজা উৎসবমুখর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দেন তিনি।বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন উপজেলা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমির ও আগামী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে জামায়াত মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থী মোস্তফা ইবনে আব্বাস।অন্যদের মধ্যে আরও বক্তব্য দেন উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি চন্দন কুমার মহন্ত, যুগ্ম সম্পাদক কৃষ্ণপদ মহন্ত ও সকল মন্দির কমিটির সভাপতি-সম্পাদকবৃন্দ।ভোরের আকাশ/জাআ
মধুখালী প্রেসক্লাবের উদ্যোগে চ্যানেল এস-এর সিনিয়র সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম শিবলীর রূহের মাগফেরাত কামনায় দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বিকেল ৫টায় মধুখালী প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।মধুখালী প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. মনিরুজ্জামান মৃধা মন্নুর সভাপতিত্বে প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও চ্যানেল এস এর মধুখালী উপজেলা প্রতিনিধি মফিজুর রহমান মুবিনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন মধুখালী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হায়দার আলি মোল্লা।অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মধুখালী পৌর বিএনপির সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক মো. শরিফুল ইসলাম ফকির, মধুখালী প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. শাহজাহান হেলাল, অর্থ সম্পাদক মো. সালেহীন সোয়াদ সাম্মী, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক মানিক শিকদার, সদস্য লেলিন মাহমুদ প্রমুখ।এ সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্র দলের সাবেক সভাপতি আবু বক্কার সিদ্দিক, পৌর ছাত্র দলের আহবায়ক রজব ইসলাম, পৌর সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মেহেদী হোসেন রাসূম, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. ইদ্রিস আলি, অসিম কুমার দত্ত, বিপ্রজিৎসহ আরও অনেকে।উল্লেখ্য, গত ডাকসু নির্বাচন চলাকালীন সময়ে চ্যানেল এস-এর সিনিয়র সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম শিবলী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন।তাৎক্ষণিকভাবে তাকে সহকর্মীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তার অকাল মৃত্যুতে সাংবাদিক মহল গভীর শোক প্রকাশ করেছে।অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত শেষে দোয়া-মোনাজাতের মধ্য দিয়ে কর্মসূচি শেষ হয়। মধুখালী প্রেসক্লাবের সাংবাদিক সমাজ মরহুমের রূহের মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।ভোরের আকাশ/জাআ