ছবি: ভোরের আকাশ
পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজার। এখানকার বিশেষত্ব হলো, এটি একটি ভাসমান বাজার বাংলাদেশের কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী ভাসমান বাজারের মধ্যে এটি একটি। প্রাকৃতিক জলাধার, খাল ও বিলের ওপর গড়ে ওঠা এই বাজারটি শুধু স্থানীয় বাণিজ্যের কেন্দ্র নয়, এটি ইতিহাস, ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিরও ধারক-বাহক।
এই বাজারের বয়স প্রায় দুই শতাব্দী। স্থানীয়দের বিশ্বাস, প্রায় ২০০ বছর আগে নদীপথকে ঘিরে যখন আশপাশে সড়ক যোগাযোগ দুরূহ ছিল, তখনই এ বাজার গড়ে ওঠে। এক সময় এটাই ছিল গোটা অঞ্চলের বাণিজ্যের প্রাণকেন্দ্র। এখনো সপ্তাহে দুই দিন শনি ও মঙ্গলবার এই ভাসমান বাজার বসে।
এই বাজারের সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হলো, এখানকার অধিকাংশ লেনদেন নৌকার ওপরেই সম্পন্ন হয়। মুদি দোকানি, ফুল-ফল বা বিভিন্ন গৃহস্থালি পণ্যের ব্যবসায়ীরা নৌকায় করে এসে জড়ো হন খালের এক নির্দিষ্ট অংশে। সেখানেই চলে পণ্যের প্রদর্শনী ও কেনাবেচা। কিছু কিছু নৌকা নিজেই দোকান হিসেবে ব্যবহার হয়, যেখানে সাজানো থাকে সবজি, চাল, ডাল, মসলাসহ নানান পণ্য।
ক্রেতারাও নৌকা নিয়ে বাজারে আসেন। অনেকে খালের পাড় ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থেকেই দরদাম করে কিনে নেন প্রয়োজনীয় পণ্য।
এই ভাসমান বাজার শুধু কেনাবেচার জায়গা নয়, এটি একটি জীবন্ত ঐতিহ্য। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিকতা আসলেও বৈঠাকাটার মানুষ এখনো বাজারটির প্রাচীন রীতি ও নিয়মগুলো ধরে রেখেছেন।
স্থানীয় প্রবীণরা জানান, এক সময় এই বাজারে আশপাশের ১৫-২০টি গ্রামের মানুষ একত্র হতেন। বেচাকেনার পাশাপাশি এটি ছিল সামাজিক মেলবন্ধনের একটি জায়গাও। বাজারে আসতেন ফেরিওয়ালারা, এমনকি গৃহস্থালি সামগ্রীর মেরামতকারীরাও।
যদিও বাজারটি এখনো চলমান, তবে সময়ের চাপে এটি হারাতে বসেছে তার পুরনো জৌলুস। সড়ক যোগাযোগ বাড়ায় ক্রেতা-বিক্রেতারা অনেকেই এখন স্থলভিত্তিক বাজারমুখী হচ্ছেন।
স্থানীয় সচেতন নাগরিকরা মনে করেন, বৈঠাকাটার ভাসমান বাজারটি শুধু সংরক্ষণ করলেই হবে না, এটিকে ঘিরে পর্যটনের সম্ভাবনাও কাজে লাগানো যেতে পারে। বিশেষ করে শহুরে মানুষদের কাছে এটি হতে পারে এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
তাঁদের দাবি, সরকার চাইলে বাজার এলাকায় পর্যটকদের জন্য নৌকা ভ্রমণ, খাবারের আয়োজন, স্থানীয় হস্তশিল্পের প্রদর্শনীসহ নানা কার্যক্রম চালু করতে পারে। তাতে বাজারটির ইতিহাস যেমন বাঁচবে, তেমনি চাষি ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরাও নতুন করে উৎসাহ পাবে।
ভোরের আকাশ/তা.কা
সংশ্লিষ্ট
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও বিএনপি নেতা আরিফুজ্জামন দিপ মন্ডলের ওপর দূবৃত্তদের হামলা ও ছুরিকাহত করার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে কুড়িগ্রাম ভূরুঙ্গামারী–কুড়িগ্রাম সড়কের রায়গঞ্জ বাজারের অনুষ্ঠিত এ মানববন্ধনে সহস্রাধিক মানুষ অংশ নেয়। এতে বক্তব্য রাখেন, নাগেশ্বরী উপজেলার কালিগন্জ ইউপি চেয়ারম্যান রিয়াজুল ইসলাম, রায়গন্জ ইউনিয়নের ইউপি সদস্য আব্দুল ওয়াব, সাবেক ইউপি সদস্য রফিকুল ইমলামসহ অন্যান্যরা।মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, মাদক ও অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের প্রতিবাদ করায় বৃহস্পতিবার রাত আটটার দিকে রায়গঞ্জের চিহ্নিত একটি গ্রুপ চেয়ারম্যানের ওপর হামলা ও মারপিট করে এসময় তারা ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে আহত চেযারম্যানকে উদ্ধার করে চিকিৎসা দেয় স্থানীয়রা। এঘটনায় দূর্বুত্তদের দ্রুত গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান বক্তারা।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাজীপুরের শ্রীপুর থানা পুলিশ সৌদী প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ বশত বাড়ির বারান্দা থেকে উদ্ধার করেছে।শুক্রবার (৩ অক্টোবর) দুপুরে উপজেলার রাজাবাড়ী ইউনিয়নের বিন্দুবাড়ি গ্রামের আ.জলিলের বাড়ি থেকে ওই মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত ইতি আক্তার (২১) জেলার কাপাসিয়া উপজেলার রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের ঘিঘাট গ্রামের মো. বিল্লাল হোসেনের মেয়ে।পাঁচ বছর আগে উপজেলার রাজাবাড়ি ইউনিয়নের বিন্দুবাড়ি গ্রামের আ.জলিলের ছেলে মো. আক্তার হোসেনের সাথে বিয়ে হয়। তাদের দাম্পত্যজীবনে আড়াই বছরের এক মেয়ে আফরিন রয়েছে। নিহতের স্বজনরা অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের পর থেকে ইতি কে শশুর বাড়ির লোকজন নির্যাতন করতো। মেয়ের সুখের কথা ভেবে ইতির স্বামীকে শশুর বাড়ির টাকায় সৌদীতে পাঠানো হয়। তবু থামেনি শাশুড়ী ননদের নির্যাতন। একাধিক বার ইতি নির্যাতিত হয়ে বাবার বাড়িতে চলে গেছে। তাকে বুঝিয়ে ফের স্বামীর বাড়িতে পাঠানো হতো। কিছুদিন পূর্বে এভাবে নির্যাতিত হয়ে ইতি বাবার বাড়ি চলে আসে। আক্তার দেশে ফিরে তাকে বুঝিয়ে বাড়িতে নিয়ে যায়। এক মাস পূর্বে আক্তার স্ত্রীকে বাড়িতে রেখে আবার সৌদীতে চলে যায়। আজ সকাল সাড়ে নয়টার দিকে স্বামীর বাড়ি থেকে ফোন করে জানায় ইতিকে দেখতে হলে দ্রুত ওই বাড়িতে যেতে। ও বাড়িতে গিয়ে স্বজনরা ইতির মরদেহ বাড়ান্দায় দেখতে পায়। নিহতের মা বিলকিছ অভিযোগ করে বলেন, আমাকে সকালে ফোন করে জানানো হয় ইতিকে দেখতে হলে দ্রুত ওই বাড়িতে যেতে। আমি ছোটে গিয়ে বাড়ান্দায় মেয়ের মরদেহ দেখতে পাই। সে আত্মহত্যা করলে ঝুলন্ত থাকতো। বাড়ির লোকজন লাশ নামালো কেন? আমার মেয়ে মরতে পারেনা। তাকে মেরে এখন বলছে সে আত্মহত্যা করেছে।নিহতের ভাবী শারমিন অভিযোগ করে বলেন, বিয়ের পর থেকে ইতির উপর শাশুড়ী ননদ নির্যাতন চালাতো। সে একাধিকবার বাবার বাড়িতে চলে এসেছে। আমরা বুঝিয়ে তাকে স্বামীর বাড়িতে পাঠাতাম। সংসারের সুখের কথা ভেবে ইতির স্বামীকে শশুর বাড়ির টাকায় সৌদীতে পাঠিয়েছি। তবু শাশুরী ননদের নির্যাত বন্ধ হয়নি। কিছুদিন পূর্বেও সে আমাদের বাড়িতে চলে এসেছিলো। তার স্বামী দেশে ফিরে তাকে বুঝিয়ে বাড়ি নিয়ে যান। স্ত্রীকে বাড়িতে রেখে একমাস পূর্বে আক্তার সৌদী চলে যায়।আজ শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ইতির ননদ মিনারা ফোন করে বলেন, ইতিকে দেখতে হলে দ্রুত ওই বাড়িতে যেতে। অন্য কিছু বলেনি। আমরা ছোটে ওই বাড়িতে গিয়ে ঘরের বাড়ান্দায় ইতির মরদেহ দেখতে পাই। বাড়ির লোকজন বলে সে আত্মহত্যা করেছে। ঘরের আড়ায় উড়না ঝুলানো ছিলো। গলায় একটি চিকন দাগ রয়েছে। বাড়ির লোকজন পরিকল্পিত ভাবে তাকে শ্বাস রোধ করে হত্যা করেছে। পরে এটিকে আত্মহত্যার নাটক সাজিয়েছে। আমরা দৃষ্টান্ত মূলক বিচার চাই। নিহতের ননদ মিনারা জানান, আমি কাজ করার সময় ভাবীকে ঘরে সোজা হয়ে দাড়িয়ে থাকতে দেখি। তখন বুঝিনি সে আত্মহত্যা করেছে। পরে দেখি সে ফাঁসিতে ঝুলে আছে।দেবর আফজাল জানান, আমি ঘুম থেকে উঠে দাঁত মাজার সময় ভাবীকে দাড়িয়ে থাকতে দেখি। কাছে গিয়ে দেখতে পাই সে ঝুলে আছে। আমরা দ্রুত তাকে ঝুুলন্ত অবস্থা থেকে নামাই। পরে দেখি সে মারা গেছে। ঘটনার তদন্ত কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার এসআই মো. আক্রাম হোসেন জানান, খবর পেয়ে ওই বাড়িতে গিয়ে বশত ঘরের বারান্দায় ওই নারীর মরদেহ দেখেতে পাই। ঘরের আড়ায় একটি উড়না বাঁধা ছিলো। মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হতে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হচ্ছে। শ্রীপুর থানার অফিসার ইনজার্জ মহম্মদ আব্দুল বারিক জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত হতে মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দিন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ পেলে তার ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেয়া হবে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, জুলাই সনদ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বাস্তবায়িত হবে । এখানে আইনগত কোন বাধা নেই।শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সকালে ঝিনাইদহ জোহান ড্রিম ভ্যালি পার্কের সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে প্রশাসেন যারা বড় ধরনের অপরাধের সঙ্গে জড়িত না তারা দেশের জন্য, রাষ্ট্রের জন্য চাকরি করবেন। তবে সরকার তাদের অপরাধ বিবেচনায় সিদ্ধান্ত নিবেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।তিনি আরও বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে আমাদের সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে।বর্তমান প্রশাসন দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে সজাগ আছে। তারাই নির্বাচন সামনে রেখে নিরপেক্ষ প্রশাসন গড়ে তুলবেন বলে তিনি বিশ্বাস করেন।অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, বাংলাদেশের মানুষ যখনই কোন ফ্যাসিস্ট দ্বারা নিজেকে নিরাপত্তাহীন মনে করেন তখনই তারা রাষ্ট্রের কাঠামো বদলে দেয়। তারা প্রতিবাদ করেন, দেশের জন্য জীবন বিলিয়ে দেন।অনুষ্ঠান শেষে ঝিনাইদহের পেশাজীবী, ব্যাবসায়ী ও শিক্ষাবিদদের নিয়ে " উন্নয়ন ভাবনা প্রেক্ষিত ঝিনাইদহ শীর্ষক এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।ভোরের আকাশ/মো.আ.
মা ইলিশ রক্ষায় সব ধরনের ইলিশ আহরণ, পরিবহন, মজুত ও বিক্রিতে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকার। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) মধ্যরাত থেকে শুরু হয়ে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর থাকবে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত।আজ মধ্যরাত (৪ অক্টোবর) রাত ১২টা থেকে শুরু হচ্ছে মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান। আগামী ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ২২ দিন সারা দেশে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা, পরিবহন, বাজারজাত ও মজুত সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ থাকবে।মৎস্য বিভাগ জানিয়েছে, প্রতিবছর আশ্বিন মাসে অধিকাংশ ইলিশ নদী ও সাগরে ডিম ছাড়ে। এ সময় মাছ ধরা বন্ধ রাখলে প্রজননের সুযোগ বৃদ্ধি পায় এবং ভবিষ্যতে ইলিশের উৎপাদন বাড়ে। সরকারের মতে, টেকসই ও মজবুত ইলিশ উৎপাদন নিশ্চিত করতে এ ধরনের উদ্যোগ অপরিহার্য।নিষেধাজ্ঞার সময় নদ-নদী ও সাগরে মৎস্য বিভাগ, নৌ পুলিশ, কোস্টগার্ড ও নৌবাহিনী যৌথভাবে অভিযান পরিচালনা করবে। কেউ আইন অমান্য করলে সর্বোচ্চ ২ বছরের কারাদণ্ড বা ৫ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ করা হবে। জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের নেতৃত্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতও নিয়মিত মাঠে থাকবে।বরগুনার পাথরঘাটা, দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রেও এই নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে। গত ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে বৈরী আবহাওয়ার কারণে জেলেরা সাগরে মাছ ধরতে পারেননি। এর ওপর শুরু হওয়া ২২ দিনের বিরতি তাদের পরিবার-পরিজনের জীবিকাকে আরও জটিল করে তুলেছে।সরকারি হিসাবে পাথরঘাটায় নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা প্রায় ২৫ হাজার। তাদের সহায়তায় ভিজিএফ কর্মসূচির আওতায় প্রতিটি পরিবারকে ২৫ কেজি করে চাল বিতরণের কথা রয়েছে। তবে অনেক জেলে অভিযোগ করছেন, প্রকৃত তালিকা অনুযায়ী অনুদান যথাযথভাবে পৌঁছায় না।বরগুনা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরীর বক্তব্য অনুযায়ী, নিষেধাজ্ঞার কারণে জেলেরা বেকার হয়ে পড়ছে এবং ট্রলার মালিকরাও ঋণের বোঝার মধ্যে রয়েছেন। তবে ইলিশের টেকসই ও মজবুত উৎপাদনের স্বার্থে এই উদ্যোগকে সমর্থন করা হচ্ছে। এছাড়া ট্রলার মালিকদের জন্যও বিশেষ প্রণোদনা প্রয়োজন।পাথরঘাটা উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা হাসিবুল হক বলেন, যেহেতু কাল থেকে শুরু হচ্ছে বাইশ দিনের নিষেধাজ্ঞা, জেলেদের কাছে আমাদের অনুরোধ থাকবে তারা যাতে এই ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা সঠিকভাবে পালন করে। পাশাপাশি জেলেদের জন্য নির্ধারিত অনুদান সঠিক সময়েই দেওয়া হবে।মৎস্য বিভাগ আশা করছে, প্রজনন মৌসুমে এই উদ্যোগ সফল হলে দেশের নদ-নদী ও সাগরে ইলিশের প্রাচুর্য বৃদ্ধি পাবে এবং দেশের টেকসই মৎস্য সম্পদ আরও শক্তিশালী হবে।ভোরের আকাশ/মো.আ.