শেরপুরে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
শেরপুর পৌর এলাকার মোবারকপুরে ট্রাক ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে তিনজন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন আরও দুইজন। বুধবার (৪ জুন) রাত ৯টার দিকে মোবারকপুরের মহিষের বন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে রয়েছেন ইমরান (২০), আল-আমিন (২১) এবং তৃতীয় লিঙ্গের এক ব্যক্তি, যার নাম ডিজে (২৭)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে একটি অটোরিকশা শেরপুরের দিকে যাওয়ার সময় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একটি মালবাহী ট্রাকের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই দুইজনের মৃত্যু হয়। গুরুতর আহত অবস্থায় বাকিদের উদ্ধার করে শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আল-আমিন মারা যান।
শেরপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মকর্তা আব্দুল কাদের জানান, দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থল থেকে দুইজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
শেরপুর জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডা. নাদিম আনজুম সিয়াম বলেন, "হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইমরান নামে একজন মারা যান। এছাড়া, আরও দুইজন ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।"
পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস সূত্রে জানা গেছে, আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। দুর্ঘটনার পর ঘাতক ট্রাকটিকে জব্দ করা হয়েছে, তবে চালক পালিয়ে গেছে।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে ঈদুল আজহার ছুটিতে পর্যটকের ঢল নেমেছে। ঈদের দ্বিতীয়দিন আজ রোববার লোকে লোকারণ্য হয়ে উঠেছে সৈকতের চারপাশ। দীর্ঘ ছুটির আনন্দ উপভোগ করতে পর্যটকরা ভিড় জমিয়েছেন বিশ্বের দীর্ঘতম এই সমুদ্রসৈকতে। সৈকতের লাবণী পয়েন্ট, সুগন্ধা পয়েন্ট, কলাতলী পয়েন্ট, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, মেরিনড্রাইভসহ আশপাশের পর্যটন স্পটগুলোতে এখন উৎসবমুখর পরিবেশ।গতকাল শনিবার (৭ জুন) ঈদুল আজহার প্রথম দিন সকালে পর্যটকের আগমন কম হলেও বিকেল না হতেই ভিড় বাড়তে শুরু করে সৈকতের প্রতিটি পয়েন্টে। পর্যটকের সঙ্গে দেখে মিলেছে স্থানীয় দর্শনার্থীদেরও। সাগরতীর পরিণত হয় মানুষের মিলনমেলায়।এদিকে সূর্য ডুবছে অন্যদিকে দলে দলে পরিবার-পরিজন কিংবা প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে সাগরতীরে নামছে পর্যটকরা। কেউ সমুদ্রস্নান করছে, কেউ বালিয়াড়িতে ছবি তুলছে, কেউবা চড়ছে ঘোড়া পিঠে কিংবা বিচ-বাইকে। তবে সবচেয়ে বেশি মানুষ উপভোগ করছে সূর্যাস্ত। ডুবন্ত সূর্যের সঙ্গে সাগরকে পেছনে রেখে তুলছেন ছবিও।আগত পর্যটকরা বলছেন, ঈদের ছুটি উপভোগে সাগরপাড়ে ছুটে আসা। ঢাকার মিরপুর থেকে আসা পর্যটক শফিকুল বারী বলেন, ‘ঈদের ছুটি উদযাপনে এবার কক্সবাজার ছুটে এসেছি। এখানে সাগরের সামনে পরিবার নিয়ে আনন্দ করছি।আরেক পর্যটক গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে সৈকতে পর্যটক কম হবে মনে করেছিলাম। কিন্তু এসে দেখি বিকেলে পর্যটকের চাপ বেড়েছে। তবে সাগরপাড়ে মানুষ বেশি থাকলে আনন্দও বেশি করা যায়।স্থানীয় বাসিন্দা আবুল কাশেম বলেন, ঈদের ছুটি থাকায় পরিবার নিয়ে সৈকত উপভোগ করতে আসা। বাড়ির কাছে এতো সুন্দর পর্যটন কেন্দ্র থাকার পরও আমরা সচারাচর আসিনা। এখানে আসলেই ভালো লাগে। ক্লান্তি ও কাজের চাপ কমে।হোটেল ব্যবসায়ীরা বলছেন, ৯ জুন থেকে প্রতিদিনই কক্সবাজার সৈকতে ভিড় করবে লাখো পর্যটক। যার কারণে হোটেলের বুকিং হয়েছে আশানুরূপ। এবার অন্তত ৫- ৬ লাখ পর্যটক ভ্রমণে আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এই সিজনে শতকোটি টাকার বানিজ্য হবে বলে জানিয়েছেন পর্যটন সংশ্লিষ্টরা।এদিকে পর্যটকের আগমনকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদার করেছে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও জেলা পুলিশ।ট্যুরিস্ট পুলিশের কক্সবাজার জোনের সহকারী পুলিশ সুপার নিত্যানন্দ দাস বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে পর্যটকদের ভ্রমণকে আনন্দমুখর করতে তিনস্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। ওয়াচ টাওয়ার থেকে পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি সৈকতের প্রতিটি গোলঘরে পুলিশ অবস্থান করছে। একদিকে মোবাইল টিম অন্যদিকে সাদা পোশাকে পুলিশ সমুদ্র সৈকতে ঘুরছেন।কক্সবাজার জেলা প্রশাসনের পর্যটন সেলের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নাফিস ইনতেসার নাফি বলেন, ‘ঈদের ছুটিতে একাধিক মোবাইল টিম পর্যটকদের সব ধরনের হয়রানি রোধে মাঠে কাজ করছে।ভোরের আকাশ/আজাসা
চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রতিপক্ষের হামলায় মো. দিদারুল আলম (৪৫) নামের এক ব্যক্তি নিহত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।শনিবার (৭ জুন) দিবাগত রাত ১২টার দিকে উপজেলার এওচিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের দেওদীঘি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে চার সহোদর ভাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন দেওদীঘির ফয়েজুর রহমান সওদাগর বাড়ির মৃত নুরুল ইসলামের ছেলে মো. সরওয়ার আজম (৫০), মো. সাইফুল আজম (৪১), মো. নাজিম উদ্দীন (৩৪) ও মো. নুরুল ইসলাম আজিম (৩০)।রোববার ভোরে দেওদীঘি এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।নিহত মো. দিদারুল আলম দেওদীঘির ফয়েজুর রহমান সওদাগর বাড়ির মৃত এজাহার মিয়ার ছেলে।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মো. সরওয়ার আজমদের সঙ্গে বেশ কিছুদিন ধরে স্থানীয় মসজিদ কমিটি নিয়ে দিদারুল আলমদের বিরোধ চলছিল। সাম্প্রতিক সময়ে স্থানীয় কোরবানির পশুর হাট নিয়েও দুই পক্ষের মধ্যে দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়।শনিবার রাতে দিদারুল আলমদের এক স্বজনের বিয়ে সম্পর্কে বাড়ির পাশে বৈঠক চলছিল। রাত ১২ টার দিকে প্রতিপক্ষের লোকজন দেশিয় অস্ত্র নিয়ে হঠাৎ দিদারুল আলমদের উপর হামলা করেন। প্রতিপক্ষের হামলায় দিদারুল আলম বুকে আঘাত পেয়ে নিহত হন।নিহত মো. দিদারুল আলমের ছোট ভাই মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, স্থানীয় মসজিদ কমিটি নিয়ে তাঁদের সঙ্গে আমাদের বিরোধ ছিল। গতকাল শনিবার রাতে আমার এক ভাতিজার বিয়ে সম্পর্কে পারিবারিক বৈঠক চলছিল। এ সময় সরওয়ার আজমসহ ২০-৩০ জন বৈঠকে এসে হামলা করেন। তাঁদের হাতে থাকা শাবলের আঘাতে আমার বড় ভাই দিদারুল আলম নিহত হয়েছেন।গ্রেপ্তারকৃত মো. সরওয়ার আজমের ভাগিনা জিল্লুর রহমান বলেন, মামাদের সঙ্গে মসজিদ কমিটি ও কোরবানির পশুর হাটে চাঁদা তোলা নিয়ে কিছু মানুষের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ছিল সত্য। তবে দিদারুল আলমের সঙ্গে কোনো দ্বন্দ্ব ছিল না। ভাইদের মধ্যেই বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিরোধ ছিল বলে শুনেছি। ওই বিরোধের জের ধরে তাঁরা ভাইদের মধ্যেই ঝগড়া করতে গিয়ে দিদারুল আলম হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।সাতকানিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জাহেদুল ইসলাম বলেন, মসজিদ কমিটি নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে বেশ কিছুদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল। ঘটনার খবর শোনার পর ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। নিহত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।তিনি আরও বলেন, এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে যৌথ বাহিনীর অভিযানে চার সহোদর ভাইকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিহত দিদারুল আলমের ছোট ভাই বাদী হয়ে আজ রোববার সকালে ১১ জনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি হত্যা মামলা করেছেন। ময়না তদন্তের ফলাফল পাওয়ার পরই দিদারুল আলমের মৃত্যুর আসল কারণ জানা যাবে।ভোরের আকাশ/জাআ
কৃষক শ্রমিক জনতালীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর স্ত্রী নাসরিন সিদ্দিকীর প্রথম নামাজে জানাজা সম্পন্ন হয়েছে।রোববার (৮ জুন) বাদ জোহর টাঙ্গাইল শহরের পিটিআই মাঠে প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। নাসরিন সিদ্দিকী কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন।রোববার সকালে নাসরিন সিদ্দিকীর মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর ছোট ভাই মুরাদ সিদ্দিকীর বাসায় নিয়ে আসা হয়। বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর রাজনৈতিক সহকর্মী, সমর্থক, অনুসারী ও পরিবারের সদস্যরা এক নজর দেখার জন্য বাসায় ভিড় করেন।জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, কৃষক শ্রমিক জনতালীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক খোকা বীর প্রতিক, টাঙ্গাইল জেলা বিএনপির সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হামিদুল হক মোহন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল,টাঙ্গাইল জেলা জামায়াত ইসলামীর আমীর আহসান হাবীব মাসুদ সহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা।পরিবার সূত্রে জানা গেছে, টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটি গ্রামে বাদ আছর দ্বিতীয় জানাজার নামাজ শেষে নাসরিন সিদ্দিকীকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।শনিবার (৭ জুন) দিবাগত রাত ১১টায় ঢাকার স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।এর আগে গত ২২ মে নাসরিন সিদ্দিকীর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়। প্রথমে তাঁকে ঢাকার নিউরো সায়েন্সেস হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে স্কয়ার হাসপাতালে নিউরো নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) স্থানান্তর করা হয়। সেখানে গত ২৩ মে মস্তিকে অস্ত্রপাচার হয়। ২২ মে থেকে তিনি অচেতন ছিলেন। তাঁকে লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়েছিল। শনিবার দিবাগত রাত ১১টায় নাসরিন সিদ্দিকী মৃত্যুবরণ করেন। এ সময় তাঁর পাশে স্বামী কাদের সিদ্দিকীসহ স্বজনেরা উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে মাদকবিরোধী লিফলেট বিতরণ, মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। হিলফুল ফুযুল যুব সংগঠনের উদ্যোগে রোববার (৮ জুন) বেলা ১১টায় উপজেলার মোক্তারপুর ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামে মাদকবিরোধী এ সচেতনতামূলক কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।জানা গেছে, "মাদককে না বলুন, জীবনকে ভালোবাসুন" এবং "আপনার সন্তান কার সঙ্গে মিশছে, খোঁজ রাখছেনতো?"—এই শক্তিশালী বার্তাগুলো তুলে ধরে আয়োজিত এ কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল এলাকায় ক্রমবর্ধমান মাদকের প্রসার রোধ এবং যুব সমাজের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি।এ সময় মাদকবিরোধী একটি মিছিল গাজীপুর-ইটাখলা আঞ্চলিক মহাসড়কের তালতলা থেকে শুরু হয়ে রাথুরা বাজার হয়ে জাকির মার্কেটে গিয়ে শেষ হয়। এতে এলাকার তরুণ, অভিভাবক, শিক্ষার্থী ও সমাজ সচেতন নাগরিকরা অংশগ্রহণ করেন। মিছিলে সবার হাতে ছিল সচেতনতা মূলক ব্যানার, ফেস্টুন ও প্ল্যাকার্ড।হিলফুল ফুযুল যুব সংগঠনের সভাপতি মাওলানা মাসুম বিল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কালীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. আলাউদ্দিন।সংগঠনের সহ সভাপতি হাফেজ মাওলানা নাজমুল হাসানের পরিচালনায় এতে আরো বক্তব্য রাখেন স্থানীয় ইউপি সদস্য খলিলুর রহমান, কালীগঞ্জ উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক রফিক সরকার, হিলফুল ফুযুল যুব সংগঠনের সেক্রেটারি মাওলানা ফয়সাল আহমাদ, ক্যাশিয়ার হাফেজ মাওলানা মুফতী আরিফুল ইসলাম প্রমুখ।সমাবেশে বক্তারা বলেন, “আজকের তরুণরাই আগামী দিনের নেতৃত্ব দিবে। তাই তাদের সুস্থ ও মাদকমুক্ত রাখা আমাদের সামাজিক দায়িত্ব।”তারা আরও বলেন, “পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের যৌথ প্রচেষ্টাতেই মাদকের এই ভয়াল ছায়া থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।”"এসো, নেশা ছেড়ে কলম ধরি, মাদকমুক্ত সমাজ গড়ি"—এই আহ্বান জানিয়ে আয়োজক হিলফুল ফুযুল যুব সংগঠন ভবিষ্যতেও এ ধরনের সচেতনতামূলক কার্যক্রম অব্যাহত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে।ভোরের আকাশ/এসএইচ