ছবি: ভোরের আকাশ
কুড়িগ্রামের রাজীবপুর উপজেলার কোদালকাটি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্পটে ব্রহ্মপুত্র নদের অব্যাহত ভাঙনে বিলীন হচ্ছে বসতবাড়ী, সড়ক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ফসলি জমি। এই ভাঙন রোধে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।
বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় কুড়িগ্রাম প্রেসক্লাবের সামনে ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম বেবু, অধ্যাপক হাসিবুর রহমান হাসিব, আমিনুল ইসলাম ও সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
বক্তারা ব্রহ্মপুত্রের করালগ্রাস থেকে কোদালকাটি ইউনিয়নকে রক্ষার জন্য জরুরী পদক্ষেপ নেয়ার জন্য দাবি জানান।
মানববন্ধন শেষে একটি প্রতিনিধি দল জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান করেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
ইসলামী ব্যাংকসহ ব্যাংকিং সেক্টরে বিশেষ অঞ্চলে একচ্ছত্র অবৈধ নিয়োগ বাতিল করে অবিলম্বে মেধাভিত্তিক নিয়োগ এবং ২০১৭ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ব্যাংক লুটেরা ও মাফিয়া এস আলম কর্তৃক অবৈধভাবে নিয়োগকৃত অদক্ষ কর্মকর্তাদের অনতিবিলম্বে ছাঁটাইয়ের দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বৈষম্য বিরোধী চাকরি প্রত্যাশী পরিষদ ও ইসলামী ব্যাংক গ্রাহক ফোরাম।সোমবার (৬ অক্টোবর) সকাল ১০টায় জেলা শহরের সোনালী ব্যাংক সড়কের জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন করেন ইসলামী ব্যাংক গ্রাহক ফ্রম ও বৈষম্য বিরোধী চাকরি প্রত্যাশী পরিষদের সদস্যরা।ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন ইসলামী ব্যাংক গ্রাহক ফোরাম ও বৈষম্য বিরোধী চাকরি প্রত্যাশী পরিষদের আহ্বায়ক মো. ইসহাক আলী খান, সদস্য সচিব মাওলানা রফিকুল ইসলাম বুলবুল, ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট অ্যান্ড বিজনেসম্যান ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর জেলা সেক্রেটারি বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মো. আলমগীর হোসেন, বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি পিরোজপুর জেলা শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ বি এম ইসমাইল, তানজিমুল উম্মাহ মাদ্রাসা পিরোজপুর শাখার ভাইস প্রিন্সিপাল মাওলানা লোকমান হোসাইন।মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, বিগত আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে ব্যাংক খাতে দুর্নীতি ও অনিয়ম এর মাধ্যমে লুটপাট করে দেশের অর্থনীতি ধ্বংস করে দিয়েছে। বিশেষ করে এস আলম দেশের অর্থনীতিকে ধ্বংস করে ব্যাংকের টাকা লুট করে বিদেশে পাচার করেছে। নিয়ম বহির্ভূতভাবে অদক্ষ লোকদেরকে ব্যাংকে নিয়োগ দিয়েছে। এ সময় বক্তারা ইসলামী ব্যাংকসহ বিভিন্ন ব্যাংকে অবৈধভাবে নিয়োগকৃতদের নিয়োগ বাতিল করে অবিলম্বে মেধাভিত্তিক নিয়োগের দাবি জানান।ভোরের আকাশ/মো.আ.
বরিশালে এক সপ্তাহ ধরে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে কাঁচামরিচ। এর পাশাপাশি অন্যান্য সবজি ও মাছের দামেও হতাশ ক্রেতারা। পূজার ছুটিতে পোর্টগুলো বন্ধ থাকায় সবজির দাম বৃদ্ধি পেয়েছে বলে জানিয়েছেন পাইকাররা। এখন পোর্ট খোলায় দাম দুই-একদিনের মধ্যে স্বাভাবিক হবে বলে জানিয়েছেন তারা।সোমবার (৬ অক্টোবর) বরিশালের একমাত্র পাইকারি সবজির বাজার, পোর্ট রোড বাজার, বাংলাবাজার বাজার, সাগরদী বাজারসহ বেশকিছু বাজার ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।পাইকারি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, বেগম লম্বা ৩৫-৪০ টাকা, বেগুন গোল ৫৫-৬০ টাকা, শসা ২৫-৩০ টাকা, বরবটি ৪৫-৫০ টাকা, করলা ৫০-৫৫ টাকা, টমেটো ইন্ডিয়ান ১২০ টাকা, গাজর ইন্ডিয়ান ১০০ টাকা, পটল ৫০-৬০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৪৫-৫০ টাকা, লাউ আকার ভেদে ৩০-৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ২০ টাকা ও লেবুর হালি ১৫-২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এসব সবজি খুচরা বাজারে ২০-৩০ টাকা বেশি দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে।এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি কাঁচামরিচ কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা, বেগম লম্বা ৫৫-৬০ টাকা, বেগুন গোল ৭০-৮০ টাকা, শসা ৪৫ টাকা, বরবটি ৫৫-৬০ টাকা, করল্লা ৬০ টাকা, টমেটো ইন্ডিয়ান ১৫০ টাকা, গাজর ইন্ডিয়ান ১৩০ টাকা, পটল ৭০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৬০ টাকা, লাউ আকার ভেদে ৪০-৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া প্রতি হালি কাঁচা কলা ৩০-৪০ টাকা ও লেবুর হালি ২০-৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এছাড়া মাংসের বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে কেজি ১৫০-১৬০ টাকা, সোনালি মুরগি ২৭০-২৮০ টাকা, লেয়ার মুরগি ২৫০-২৭০ টাকা দরে। গরুর মাংস ৭৫০ টাকা ও খাসির মাংস ১১৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।অপরদিকে ইলিশ মাছ ধরা বন্ধ থাকায় এর প্রভাব পড়েছে অন্যান্য মাছের দামে। রুই মাছ ৩০০-৪৫০ টাকা, টেংরা মাছ ৫০০-৬০০ টাকা, ঘেরের তেলাপিয়া ১২০-১৪০ টাকা, পাঙাশ মাছ ২০০-২৮০ টাকা, চিংড়ি প্রকারভেদে ৫৫০-৮৫০ টাকা, পাবদা ২৫০-৪০০ টাকা ও মাঝারি ভেটকি ৪০০ টাকা।বাংলাবাজারে আসা শহিদুল বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে সবজির বাজারে আগুন। কোনো সবজির দাম ৮০-১০০ টাকার নিচে নেই। যে কোনো উৎসব-পার্বণ হলে সব জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যায়। মাছের গায়ে তো হাত দেয়াই যায় না।বাজার করতে গিয়ে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে একই কথা বলেন সবুজ হাওলাদার ও খাইরুল ইসলাম। তারা বলেন, বেশকিছু দিন ধরে সবজি ও মাছের বাজার অস্থির। ১ হাজার টাকা নিয়ে বাজারে গেলে ৫ জনের সংসারে এখন একদিনের বাজার করা যায় না। দুই ধরনের সবজি কিনতে ৩০০-৩৫০ টাকা চলে যায়। অন্যান্য জিনিসপত্র কিনতে হিমশিম খেতে হয়। বাজারের এ দুরবস্থায় সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। এ দিকে সরকারের দ্রুত নজর দেওয়া উচিত।বরিশালে সবজির পাইকারি বাজার বহুমুখী সিটি মার্কেটের দুলাল বাণিজ্যালয়ের প্রোপাইটর মো. আমিন শুভ জানান, পূজার ছুটির কারণে সবজির সরবরাহ কম থাকায় এ সপ্তাহে দামের ওপর প্রভাব পড়েছে। দুই এক দিনের মধ্যে আবার বাজার স্বাভাবিক হয়ে যাবে। তবে পাইকারি বাজারের তুলনায় খুচরা বাজারে সবজির দাম কিছুটা বেশি। খুচরা ব্যবসায়ীরা নানান খরচের দোহাই দিয়ে আরও বেশি দামে বিক্রি করছে। কারণ তারা পাইকারি বাজার থেকে সবজি কিনে লেবার খরচ, ভ্যান ভাড়া, খুচরা বাজারে বিক্রির ইজারা ও বিদ্যুৎ বিল দিতে হয়। তাই খুচরা বাজারে সবজি কিছুটা বেশি দামে বিক্রি করে।ভোরের আকাশ/মো.আ.
কয়েকদিনের টানা ভারী বৃষ্টি আর উজানের পাহাড়ি ঢলে দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারেজ এলাকার ডালিয়া পয়েন্টে পানি প্রবাহ বিপৎসীমার (স্বাভাবিক ৫২.১৫ মিটার) ১০ সেন্টিমিটার ওপরে। এর প্রভাবে উত্তরের চার জেলা লালমনিরহাট, রংপুর, নীলফামারী ও কুড়িগ্রামে তিস্তাপাড়ে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। ভারী বর্ষণ ও উজানে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এর ফলে জেলার বিভিন্ন নিম্নাঞ্চল ও সড়কসহ বহু এলাকার ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে।সোমবার (৬ অক্টোবর) সকাল ৬টায় তিস্তা ব্যারাজের ডালিয়া পয়েন্টে পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক ২৫ মিটার, যা বিপৎসীমার ১০ সেন্টিমিটার ওপরে। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, গত দুই দিনের ভারী বৃষ্টি আর উজানের পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বাড়ছে। আজ সকাল থেকে ৯ ঘণ্টার ব্যবধানে ৭০ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। বেলা ৩টায় ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ১ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে; যা ক্রমেই বাড়ছে। ফলে নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চলের বেশ কিছু পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ডুবে গেছে মৎস্য খামার, আমন ধানসহ নানান জাতের সবজির খেত। ডুবে গেছে চরাঞ্চলের রাস্তাঘাট। নৌকায় যোগাযোগ করছে চরাঞ্চলের মানুষ। এখন নৌকা ও কলার ভেলায় চলাচল করছে পানিবন্দি মানুষ।বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র জানিয়েছে, সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত অন্তত ১২ ঘণ্টা তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে লালমনিরহাট, নীলফামারী, রংপুর ও কুড়িগ্রাম জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।অন্যদিকে তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্টে রোববার (৫ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পানির প্রবাহ রেকর্ড করা হয় বিপৎসীমার ৮০ সেন্টিমিটার নিচে, যা সোমবার সকালে বেড়ে দাঁড়ায় ২৫ সেন্টিমিটার নিচে। ধরলা নদীর শিমুলবাড়ি পয়েন্টে রোববার সন্ধ্যায় পানি ছিল বিপৎসীমার ১৮০ সেন্টিমিটার নিচে, সোমবার সকালে তা বেড়ে বিপৎসীমার মাত্র ৩ সেন্টিমিটার নিচে পৌঁছেছে।লালমনিরহাট আদিতমারী উপজেলার গোবর্দ্ধন গ্রামের শিউলী বেগম বলেন, রাস্তাঘাট ডুবে গেছে, আমাদের পুকুরের মাছ ভেসে গেছে। দিন যত যাচ্ছে, পানি ততই বাড়ছে। গতরাতে পানি বাড়িতে ঢুকে গেছে, সারারাত গরু-ছাগল নিয়ে কষ্টে রয়েছি। এখন বাড়িতে কোমরসমান পানি। তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন না হলে এই কষ্ট থেকে মুক্তি পাব না।সিন্দুর্না এলাকার বাসিন্দা শামসুল ইসলাম জানান, রোববার (৫ অক্টোবর) দুপুরের পর থেকে নদীতে পানি বাড়ছে। নিম্নাঞ্চলের ঘরবাড়ি পানিতে তলিয়ে গেছে। আমরা এখন পানিবন্দি। গত দুই মাস ধরে বারবার পানি ঢুকে আবার নেমে যাচ্ছে, এতে আমরা ভীষণ কষ্টে আছি।লালমনিরহাট কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. শায়খুল আরিফিন বলেন, তিস্তা তীরবর্তী এলাকায় এখন রোপা আমন, চিনাবাদাম ও সবজির চাষ চলছে। পানি যদি তিন থেকে চার দিন স্থায়ী হয়, তাহলে কৃষকদের ব্যাপক ক্ষতি হবে। তবে এক থেকে দুই দিনের মধ্যে পানি নেমে গেলে ক্ষতি তুলনামূলক কম হবে।লালমনিরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী সুনিল কুমার জানান, ভারী বৃষ্টি ও উজানের ঢলের কারণে তিস্তার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এই প্রবণতা থাকতে পারে। আমরা পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি এবং নদীপাড়ের বাসিন্দাদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে মাইকিং করা হয়েছে।সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনোনীত দাস বলেন, উজান আর বাংলাদেশের কয়েকদিনের ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। বন্যা মোকাবিলায় উপজেলা প্রশাসনের সকল প্রস্তুতি রয়েছে।ভোরের আাকাশ/মো.আ.
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, এনসিপি আগামী নির্বাচনে শাপলা প্রতীক নিয়েই অংশ নেবে।রোববার (৫ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে দেবীগঞ্জ পৌরসভার টোল প্লাজা সংলগ্ন উপজেলা এনসিপির কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।সারজিস আলম বলেন, আমরা যেহেতু আইনগতভাবে শাপলা প্রতীকের অধিকারী, তাই আমরা অবশ্যই শাপলাই চাই। এমনকি তাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে আমরা লাল শাপলা কিংবা সাদা শাপলার কথাও বলেছি। কিন্তু এর বাইরে এনসিপি অন্য কোনো প্রতীকের কথা চিন্তাও করছে না। এনসিপি আগামী নির্বাচনে শাপলা প্রতীক নিয়েই অংশ নেবে।তিনি আরও বলেন, যেহেতু আইনগতভাবে শাপলা প্রতীক পেতে এনসিপির কোনো সমস্যা নেই। তাই এখানে নির্বাচন কমিশন স্পষ্টভাবে স্বেচ্ছাচারিতা করছে। নির্বাচন কমিশনের এই স্বেচ্ছাচারিতা নিশ্চয়ই কোনো প্রভাবকের প্রভাবে ঘটছে। হতে পারে কোনো রাজনৈতিক দল, সংস্থা কিংবা প্রতিষ্ঠানের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তারা এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না।পিআর পদ্ধতি প্রসঙ্গে সারজিস বলেন, এনসিপি স্পষ্টভাবে বলেছে—পিআর পদ্ধতি উচ্চকক্ষে প্রয়োগ করা হোক। আমরা মনে করি, নিম্নকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালুর মতো পরিবেশ, মানসিকতা ও স্থিতিশীলতা এখনো বাংলাদেশে পুরোপুরি তৈরি হয়নি। তাই প্রথমে উচ্চকক্ষে পিআর বাস্তবায়ন হোক, তার ইতিবাচক ফলাফল দেখলে পরে নিম্নকক্ষেও তা বিবেচনা করা যেতে পারে।এর আগে, এদিন রাত ৮টায় দেবীগঞ্জ উপজেলা এনসিপির প্রধান সমন্বয়কারী মো. মাসুদ পারভেজের সভাপতিত্বে দলীয় নেতাকর্মী এবং বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটির সদস্যদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা এনসিপির যুগ্ম সমন্বয়কারী মো. ফজলুল করিম, যুব শক্তির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ওয়াসিস আলম, পঞ্চগড় জেলা যুব শক্তির সাধারণ সম্পাদক জিএম আলামিন খন্দকার প্রমুখ।ভোরের আকাশ/মো.আ.