ছবি: সংগৃহীত
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা প্রদেশের একটি স্কুলভবন ধসে অন্তত ৫০ জন নিহত এবং শতাধিক আহতের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা ন্যাশনাল সার্চ অ্যানড রেসকিউ এজেন্সি (বাসারনাস)-এর বিবৃতিতে থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
রোববার (৫ অক্টোবর) বাসারনাসের অপারেশন বিভাগের পরিচালক ইউধি ব্রামান্তিও এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, উদ্ধারকারী বাহিনীর সদস্যরা এ পর্যন্ত ৫০ জনকে মৃত এবং ১০৪ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করতে পেরেছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ আছে ১৮ জন।
ব্রিফিংয়ে ব্রামান্তিও আরও জানিয়েছেন, ভবনটির ৬০ শতাংশ ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করে ফেলা হয়েছে। তবে স্কুলভবনের সঙ্গে সংলগ্ন আরেকটি ভবনও ধসে গেছে। ফলে স্কুলচত্বর ও তার সংলগ্ন এলাকায় ধ্বংসস্তূপে একাকার হয়ে গেছে এবং নিখোঁজদের বেশিরভাগই স্কুলভবন সংলগ্ন ভবনটির।
ইন্দোনেশিয়ার অপর উদ্ধারকারী সংস্থা ন্যাশনাল এজেন্সি ফর ডিজাস্টার কাউন্টারমেজার্স (বিএনপিবি) এর ডিজাস্টার ডেটা ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারের প্রধান আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, স্কুলভবন ধসের পর নিহত অবস্থায় ৪৫ এবং আহত অবস্থায় ১০৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৮৯ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, বাকি ১৫ জন এখনও চিকিৎসাধীন আছে।
রোববার দুপুরের দিকে পূর্ব জাভা প্রদেশের সিদোয়ার্জো শহরের আল খোজিনি ইসলামিক বোর্ডিং স্কুলের ভবন ও তার সংলগ্ন একটি ভবন ধসে পড়ে। এটি একটি জুনিয়র স্কুল এবং ভবন ধসের সময় সেখানে কয়েক’শ ছেলে শিক্ষার্থী ছিল। এদের সবাই কিশোর বয়সী।
স্কুলটির কয়েক জন শিক্ষক বলেছেন, শ্রেণীকক্ষের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য স্কুলটির ছাদে নির্মাণকাজ চলছিল, অর্থাৎ স্কুলটির উপরে নতুন তলা তৈরির কাজ চলছিল। কিন্তু তলা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি বা ফাউন্ডেশন যে স্কুলটির নেই— তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ।
সূত্র : আনাদোলু এজেন্সি
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভা প্রদেশের একটি স্কুলভবন ধসে অন্তত ৫০ জন নিহত এবং শতাধিক আহতের ঘটনা ঘটেছে। দেশটির জাতীয় দুর্যোগ মোকাবিলা সংস্থা ন্যাশনাল সার্চ অ্যানড রেসকিউ এজেন্সি (বাসারনাস)-এর বিবৃতিতে থেকে এ তথ্য জানা গেছে।রোববার (৫ অক্টোবর) বাসারনাসের অপারেশন বিভাগের পরিচালক ইউধি ব্রামান্তিও এক ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের বলেন, উদ্ধারকারী বাহিনীর সদস্যরা এ পর্যন্ত ৫০ জনকে মৃত এবং ১০৪ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করতে পেরেছেন। এখন পর্যন্ত নিখোঁজ আছে ১৮ জন।ব্রিফিংয়ে ব্রামান্তিও আরও জানিয়েছেন, ভবনটির ৬০ শতাংশ ধ্বংসাবশেষ পরিষ্কার করে ফেলা হয়েছে। তবে স্কুলভবনের সঙ্গে সংলগ্ন আরেকটি ভবনও ধসে গেছে। ফলে স্কুলচত্বর ও তার সংলগ্ন এলাকায় ধ্বংসস্তূপে একাকার হয়ে গেছে এবং নিখোঁজদের বেশিরভাগই স্কুলভবন সংলগ্ন ভবনটির।ইন্দোনেশিয়ার অপর উদ্ধারকারী সংস্থা ন্যাশনাল এজেন্সি ফর ডিজাস্টার কাউন্টারমেজার্স (বিএনপিবি) এর ডিজাস্টার ডেটা ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন সেন্টারের প্রধান আবদুল মুহারি জানিয়েছেন, স্কুলভবন ধসের পর নিহত অবস্থায় ৪৫ এবং আহত অবস্থায় ১০৪ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে ৮৯ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে, বাকি ১৫ জন এখনও চিকিৎসাধীন আছে।রোববার দুপুরের দিকে পূর্ব জাভা প্রদেশের সিদোয়ার্জো শহরের আল খোজিনি ইসলামিক বোর্ডিং স্কুলের ভবন ও তার সংলগ্ন একটি ভবন ধসে পড়ে। এটি একটি জুনিয়র স্কুল এবং ভবন ধসের সময় সেখানে কয়েক’শ ছেলে শিক্ষার্থী ছিল। এদের সবাই কিশোর বয়সী।স্কুলটির কয়েক জন শিক্ষক বলেছেন, শ্রেণীকক্ষের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য স্কুলটির ছাদে নির্মাণকাজ চলছিল, অর্থাৎ স্কুলটির উপরে নতুন তলা তৈরির কাজ চলছিল। কিন্তু তলা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় ভিত্তি বা ফাউন্ডেশন যে স্কুলটির নেই— তা আমলে নেয়নি কর্তৃপক্ষ।সূত্র : আনাদোলু এজেন্সিভোরের আকাশ/মো.আ.
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলদেমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ইসরায়েলের কাছ থেকে ইউক্রেন প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা পেয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, খুব শিগগিরই নতুন দুটি প্যাট্রিয়ট সিস্টেমও ইউক্রেনে পৌঁছাবে।এর আগে এই বিষয়ে ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত জুনে জানিয়েছিল, ইউক্রেনে কোনো প্যাট্রিয়ট সিস্টেম পাঠানো হয়নি। তবে জেলেনস্কির দাবির ভিত্তিতে বলা হচ্ছে, এই ব্যবস্থা ইউক্রেনের সেনাবাহিনীর জন্য গুরুত্বপূর্ণ সহায়ক হবে, বিশেষ করে আকাশ থেকে আক্রমণ প্রতিরোধে।ব্রিটিশ সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।সূত্র: জেরুজালেম পোস্টভোরের আকাশ // হ.র
সৌদি সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়ার সূত্রে জানা গেছে, গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধশীল সংগঠন হামাস আন্তর্জাতিক তত্ত্বাবধানে তাদের অস্ত্র মিসরীয় ও ফিলিস্তিনি প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করতে সম্মত হয়েছে। যদিও এই খবর এখনও অন্য কোনো স্বাধীন সূত্র দ্বারা নিশ্চিত হয়নি। (রবিবার, ৫ অক্টোবর)সূত্রটি বলছে, হামাস যোদ্ধারা ইতোমধ্যে গাজার বিভিন্ন স্থানে থাকা ইসরায়েলি বন্দিদের মরদেহ সংগ্রহ শুরু করেছে এবং মরদেহ হস্তান্তরের কাজ সম্পন্ন করার জন্য তারা ইসরায়েলের বিমান হামলা বন্ধের দাবি তুলেছে। এ প্রসঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২০ দফা চুক্তির উল্লেখও করা হয়েছে।আল-আরাবিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র হামাসকে আশ্বাস দিয়েছে যে ইসরায়েল পুনরায় হামলা শুরু করবে না এবং তাদের বাহিনী গাজা ত্যাগ করবে — ফলে মরদেহ হস্তান্তরে সময় লাগলেও তা সম্ভব হবে।এর আগের প্রতিবেদনে বিবিসি জানিয়েছে, হামাসের সামরিক শাখার এক শীর্ষ নেতা ইজ আল-দিন আল-হাদাদ রকেটসহ আক্রমণাত্মক ধরনের অস্ত্র হস্তান্তরে রাজি, কিন্তু রক্ষাত্মক রাইফেলগুলো নিজেদের কাছে রাখতে চান। তাদের যুক্তি — ইসরায়েলের দখলের মুখে রক্ষণাত্মক অস্ত্র রাখা তাদের অধিকার।হামাসের শর্তগুলোর মধ্যে রয়েছে সম্পূর্ণ যুদ্ধবিরতি, যেখানে ইতিমধ্যে ইসরায়েলি সেনারা January-র পূর্বের অবস্থানে ফিরে যাবে — অর্থাৎ গাজার জনবহুল এলাকা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের সরে যেতে হবে। আলোচনার সময় ইসরায়েলের বিমান ও গোয়েন্দা ড্রোন প্রতিদিন অন্তত ১০ ঘণ্টা বন্ধ রাখতে হবে; আর বন্দিদের মুক্তির দিনগুলোতে এই সময়সীমা বাড়িয়ে ১২ ঘণ্টা রাখতে হবে। হামাস বলেছে, আলোচনা চলাকালীন এসব শর্ত মেনে চলতেই হবে এবং এই আলোচনাগুলো কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহও চলতে পারে।মধ্যস্থতাকারী পক্ষদের সঙ্গে আলোচনার সময় হামাস আরও দাবি জানিয়েছে, ইসরায়েলকে বন্দিদের লোকেশন চিহ্নিত করার জন্য তাদের বিমান ও গোয়েন্দি কার্যক্রম স্থগিত রাখতে হবে এবং গাজা সিটি থেকে সরে যেতে হবে। ইসরায়েল যদি আকাশে আক্রমণ ও গোয়েন্দি কার্যক্রম বন্ধ করে, তখনই হামাসও পাল্টা আক্রমণ স্থগিত রাখবে — এমনটাই হামাসের অবস্থান বলে জানানো হয়েছে।অন্যদিকে সাম্প্রতিক সময়ের যুদ্ধবিরতিতে ইসরায়েল বেশ কয়েকজন ফাতাহ ও হামাসের শীর্ষ নেতাকে মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাবে অনীহা দেখিয়েছে; তালিকায় আছেন মারোয়ান বারঘোতি, আহমেদ সাদাত, ইব্রাহিম হামেদ, হাসান সালেমেহ ও আব্বাস সায়েদ। হামাস দাবি করেছে, এবারের যুদ্ধবিরতিই এসব নেতাদের মুক্তির শেষ সুযোগ।ভোরের আকাশ// হর
ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব জাভার সিদোয়ারজো শহরে মাদ্রাসা ভবন ধসের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ জনে। এ ঘটনায় এখনো ২৭ জন নিখোঁজ রয়েছেন। তবে যত সময় যাচ্ছে তাদের জীবিত উদ্ধারের সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে যাচ্ছে। খবর রয়টার্সের।এর আগে গত সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) আসরের নামাজ চলাকালীন হঠাৎ ভবনটির একটি অংশ ধসে পড়ে।দেশটির জাতীয় অনুসন্ধান ও উদ্ধার সংস্থার অপারেশন ডিরেক্টর যুধি ব্রামান্তিও এক বিবৃতিতে বলেন, রোববার সকাল পর্যন্ত ১৪১ জনকে উদ্ধার করা হয়। এদের মধ্যে ১০৪ জনকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয় এবং ৩৬ জন মারা গেছেন।তিনি আরো জানান, এ ঘটনায় এখনো ২৬ জন নিখোঁজ রয়েছেন। প্রাথমিকভাবে নিম্নমানের নির্মাণের ভবনটি ধসে থাকতে পারে বলে ধারণা করছেন তদন্তকারীরা। নিখোঁজদের জীবিত উদ্ধারের সর্বোত্তম সময় ৭২ ঘণ্টা পার হওয়ার পর গত বৃহস্পতিবার উদ্ধারকাজে ভারি যন্ত্রপাতি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন নিখোঁজদের পরিবার।এর আগে গত সোমবার ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপের ওই মাদ্রাসা ভবন ধসে পড়ে। স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়, দুর্ঘটনার সময় মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা আসরের নামাজের জন্য জমায়েত হচ্ছিলেন।ভোরের আকাশ/মো.আ.