ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৬ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
শনিবার (৭ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২ জন রয়েছেন।
এ সময়ে ১৭ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ ছাড়া চলতি বছরে এখন পর্যন্ত মোট ৪ হাজার ৪৮৬ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।
চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৯৩০ জন। এর মধ্যে ৫৯ দশমিক পাঁচ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক পাঁচ শতাংশ নারী রয়েছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৩ জন মারা গেছেন।
ভোরের আকাশ/জাআ
সংশ্লিষ্ট
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ২৬ জন দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শনিবার (৭ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুম থেকে পাঠানো ডেঙ্গু বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।এতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ৩ জন, ঢাকা বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ১০ জন, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ৪ জন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ৭ জন এবং ময়মনসিংহ বিভাগে (সিটি করপোরেশনের বাইরে) ২ জন রয়েছেন। এ সময়ে ১৭ জন ডেঙ্গুরোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন। এ ছাড়া চলতি বছরে এখন পর্যন্ত মোট ৪ হাজার ৪৮৬ জন রোগী হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন।চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ৯৩০ জন। এর মধ্যে ৫৯ দশমিক পাঁচ শতাংশ পুরুষ এবং ৪০ দশমিক পাঁচ শতাংশ নারী রয়েছেন। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে কারও মৃত্যু হয়নি। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে ২৩ জন মারা গেছেন।ভোরের আকাশ/জাআ
দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। এ পরিস্থিতিতে জনস্বাস্থ্য সুরক্ষায় জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় মাস্ক ব্যবহারে সবাইকে অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষ করে বয়স্ক এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের ভিড়যুক্ত স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।শুক্রবার (৬ জুন) তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মামুন অর রশিদের পাঠানো এক বার্তায় এই অনুরোধ জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনায় জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সবাইকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও বলছেন, এ ধরনের সতর্কতা সময়োপযোগী। পাশাপাশি ব্যক্তিগত সুরক্ষার পাশাপাশি হাত ধোয়া, স্যানিটাইজার ব্যবহার ও ভিড় এড়িয়ে চলার ওপর জোর দিয়েছেন তারা।সরকারি সূত্রে জানা গেছে, দেশের বিভিন্ন জেলায় নতুন করে ধরা পড়ছে কোভিড -১৯। জনগণের প্রতি সরকারের এই আহ্বানকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে এবং পরিস্থিতি অনুযায়ী স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রতি বিশেষ জোর দেওয়া হচ্ছে।ভোরের আকাশ/এসএইচ
দেশে দীর্ঘদিন পর নতুন করে করোনায় এক ব্যক্তির মৃত্যুর খবর জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। গত ২৪ ঘণ্টার হিসাবে করোনায় আক্রান্ত হয়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে এবং তিনজন নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে তারা।বৃহস্পতিবার (৫ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন তিনজন। এর ফলে এ সংখ্যা ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৬০ জনে দাঁড়িয়েছে। এ পর্যন্ত মোট মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৫০০ জনে।গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা করা হয় ২১ জনের নমুনা। মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ।২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম ৩ জনের দেহে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়। ২০২১ সালের ৫ ও ১০ আগস্ট দু-দিন করোনায় সর্বাধিক ২৬৪ জন করে মারা যান।ভোরের আকাশ/এসএইচ
বাংলাদেশে আবারও করোনা হানা দিয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ২৮ জনকে পরীক্ষা করে ১৪ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া গিয়েছে।এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭২০ জনে। এ সময়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি।সোমবার (২ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে পাঠানো করোনা বিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ নিয়ে মোট আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭২০ জনে। ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এর ফলে এ সংখ্যা ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৫২ জনে দাঁড়িয়েছে।এতে আরও বলা হয়, মহামারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত মোট শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ৫ শতাংশ। আর গত ২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ৫০ শতাংশ।ভোরের আকাশ/জাআ