বিমান দুর্ঘটনায় শোক জানিয়ে বাংলাদেশকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস মোদির
রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেছেন, ভারত সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা ও সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত।
সোমবার (২১ জুলাই) এক্স (সাবেক টুইটার)–এ দেওয়া বার্তায় তিনি এই শোক প্রকাশ ও সহানুভূতি জানান।
টুইট বার্তায় মোদি বলেন, “ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীসহ যে প্রাণহানি ঘটেছে, তাতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমরা নিহতদের পরিবারগুলোর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।”
তিনি আরও বলেন, “ভারত এই শোকের সময়ে বাংলাদেশের পাশে আছে এবং প্রয়োজন হলে যেকোনো ধরনের সহায়তা ও সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত।”
উল্লেখ্য, সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে রাজধানীর দিয়াবাড়ীতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মূল ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় ২০ জন নিহত এবং ১৭১ জন আহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
ভোরের আকাশ//হ.র
সংশ্লিষ্ট
রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে প্রাণহানির ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একইসঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের পাশে দাঁড়ানোর আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেছেন, ভারত সম্ভাব্য সব ধরনের সহায়তা ও সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত।সোমবার (২১ জুলাই) এক্স (সাবেক টুইটার)–এ দেওয়া বার্তায় তিনি এই শোক প্রকাশ ও সহানুভূতি জানান।টুইট বার্তায় মোদি বলেন, “ঢাকায় মর্মান্তিক বিমান দুর্ঘটনায় বহু তরুণ শিক্ষার্থীসহ যে প্রাণহানি ঘটেছে, তাতে আমি গভীরভাবে শোকাহত। আমরা নিহতদের পরিবারগুলোর প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনা করি।”তিনি আরও বলেন, “ভারত এই শোকের সময়ে বাংলাদেশের পাশে আছে এবং প্রয়োজন হলে যেকোনো ধরনের সহায়তা ও সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত।”উল্লেখ্য, সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে রাজধানীর দিয়াবাড়ীতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের মূল ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়। এখন পর্যন্ত এই ঘটনায় ২০ জন নিহত এবং ১৭১ জন আহত হওয়ার তথ্য জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।ভোরের আকাশ//হ.র
রাজধানীর উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ভবনে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে অন্তত ১৯ জন নিহত ও দেড় শতাধিক আহত হয়েছেন।সোমবার (২১ জুলাই) দুপুর ১টা ৬ মিনিটে বিমানটি উড্ডয়নের কয়েক মিনিট পরই দুর্ঘটনার কবলে পড়ে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।দুর্ঘটনার পর থেকে চীনের তৈরি এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমানটি নিয়ে জনমনে কৌতূহল তৈরি হয়েছে। তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী হলেও এই যুদ্ধবিমানটি কি আদতেই আধুনিক? কী আছে এর সক্ষমতার ঝুলিতে? সেই প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়েছে এই প্রতিবেদনে।এফ-৭ বিজিআই হচ্ছে চীনা প্রতিষ্ঠান চেংদু এয়ারক্রাফট করপোরেশন (CAC) নির্মিত একটি হালকা, বহুমুখী সক্ষমতাসম্পন্ন যুদ্ধবিমান। মূলত সোভিয়েত আমলের মিগ-২১ এর ডিজাইন অনুসরণ করে এটি তৈরি করা হয়েছে। এই সিরিজের সবচেয়ে উন্নত সংস্করণ হলো এফ-৭ বিজিআই, যা বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর চাহিদা অনুযায়ী বিশেষভাবে তৈরি করা হয়।২০১১ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বহরে যুক্ত হয় ১৬টি এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান, যার মাধ্যমে বিমান বাহিনীর বহর আধুনিকায়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ সম্পন্ন হয়।এফ-৭ বিজিআই-এর গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য🔹 গতি ও ইঞ্জিন ক্ষমতাএই যুদ্ধবিমানের সর্বোচ্চ গতি মাক ২.২ (আন্দাজে ২,৭০০+ কিমি/ঘণ্টা)। এটি একক আফটারবার্নিং টার্বোজেট ইঞ্জিন দ্বারা চালিত, যা ৮২ কিলোনিউটন থ্রাস্ট তৈরি করতে সক্ষম।🔹 ককপিট ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাএফ-৭ বিজিআই বিমানের ককপিটে তিনটি মাল্টি-ফাংশনাল ডিসপ্লে (HUD) এবং HOTAS (Hands on Throttle and Stick) সিস্টেম রয়েছে, যা পাইলটকে সর্বোচ্চ সতর্কতায় রেখে বিমান পরিচালনার সুবিধা দেয়।🔹 রাডার প্রযুক্তিবিমানে রয়েছে KLJ-6F ফায়ার কন্ট্রোল রাডার, যা ৮৬ কিলোমিটার দূরত্বের লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারে। একইসঙ্গে ছয়টি লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত ও দুইটিতে একযোগে আঘাত হানার সক্ষমতাও রয়েছে এতে।🔹 এয়ারফ্রেম ও ডিজাইনজে-৭জি২ এয়ারফ্রেম এবং ডাবল-ডেল্টা উইং ডিজাইন ব্যবহার করায় বিমানটি উঁচুতে উঠে দ্রুত আক্রমণ চালাতে পারে এবং স্থবির হওয়ার ঝুঁকিও তুলনামূলকভাবে কম।🔹 অস্ত্র বহন ও আক্রমণ ক্ষমতাএফ-৭ বিজিআই বিমানে রয়েছে সাতটি হার্ড-পয়েন্ট, যার মাধ্যমে এটি পিএল-৫, পিএল-৭, পিএল-৯ এবং পিএল-১২ ধরনের এয়ার-টু-এয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বহন করতে পারে। পাশাপাশি এটি বোমা, আনগাইডেড রকেট এবং লেজার গাইডেড বোমা (৩,০০০ পাউন্ড পর্যন্ত) বহন ও নিক্ষেপে সক্ষম।🔹 জাহাজবিধ্বংসী ক্ষমতাএই বিমান সি-৭০৪ জাহাজবিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র বহনের ক্ষমতাও রাখে, যা সমুদ্রপৃষ্ঠের লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালাতে কার্যকর।এফ-৭ বিজিআই প্রশিক্ষণ ও স্বল্প-পাল্লার আকাশযুদ্ধের জন্য উপযোগী হলেও এটি দৃষ্টিসীমার বাইরে (BVR) ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে সক্ষম নয়। তাই আধুনিক যুদ্ধ পরিস্থিতিতে এটি কিছুটা সীমাবদ্ধতা নিয়ে আসে।সাশ্রয়ী, প্রশিক্ষণবান্ধব এবং নির্দিষ্ট পরিসরে কার্যকর হলেও এফ-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান আধুনিক যুগের প্রয়োজনীয় সব প্রযুক্তি ও বহুমুখী সক্ষমতা বহন করে না। তবে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের জন্য এটি এখনো কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে কার্যকর একটি সমাধান হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।ভোরের আকাশ//হ.র
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) প্রধান ইমরান খান রাওয়ালপিন্ডির আদিয়ালা কারাগারে বন্দী রয়েছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ দেওয়া একটি পোস্টে তিনি সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন।পোস্টে ইমরান খান জানান, “জেলে আমি বা আমার স্ত্রী বুশরা বিবির কোনো ক্ষতি হলে তার দায়ভার সম্পূর্ণভাবে বর্তাবে সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের ওপর।” তিনি দাবি করেন, কারাগারে তার প্রতি যে আচরণ করা হচ্ছে তা দিনদিন আরও নির্দয় হয়ে উঠছে। একই সঙ্গে তার স্ত্রীর মৌলিক অধিকারও খর্ব করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।ইমরানের ভাষ্য, “বুশরার টেলিভিশন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, আমাদের মৌলিক অধিকার স্থগিত রাখা হয়েছে। এই পরিস্থিতির নেপথ্যে রয়েছেন আসিম মুনির।” তিনি আরও জানান, সেনাপ্রধানের সঙ্গে তার অতীত রাজনৈতিক টানাপড়েনই এই নির্যাতনের উৎস। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বে থাকাকালীন তিনি মুনিরকে আইএসআই প্রধানের পদ থেকে সরিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর মুনির তার স্ত্রী বুশরা বিবির সঙ্গে দেখা করার চেষ্টা করেন, যা ইমরান প্রত্যাখ্যান করেন।“এই ঘটনার পর থেকেই মুনির আমাদের প্রতি প্রতিশোধপরায়ণ হয়ে ওঠেন,” মন্তব্য করেন পিটিআই প্রধান। তিনি বলেন, “আমি সারাজীবন জেলে থাকতে রাজি, কিন্তু অন্যায়ের কাছে মাথানত করব না। পাকিস্তানের জনগণকেও বলছি, অন্যায়কে কোনো অবস্থাতেই মেনে নেবেন না।”পিটিআই-এর কেন্দ্রীয় তথ্য সচিব শেখ ওয়াকাস আকরাম এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, ইমরান খানকে দিনে ২২ ঘণ্টা একা একটি ছোট কক্ষে আটকে রাখা হচ্ছে। তিনি কোনো সংবাদপত্র, টেলিভিশন বা বই পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন না। এমনকি তার আইনজীবী ও পরিবারের সদস্যদের সঙ্গেও দেখা করতে দেওয়া হচ্ছে না।আকরাম এই আচরণকে ‘মানসিক নির্যাতন’ এবং ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেন, “আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ছয়জন নির্ধারিত ব্যক্তির সঙ্গে ইমরান খানের দেখা করার অনুমতি থাকার কথা, কিন্তু তা মানা হচ্ছে না। এমনকি তার স্ত্রী বুশরা বিবি এবং বোন আলিমা খানও দেখা করতে পারছেন না।”এ ঘটনাকে আদালতের আদেশ অমান্য করা এবং বিচারব্যবস্থার প্রতি চরম অবজ্ঞা বলেও উল্লেখ করেন আকরাম।সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া, এনডিটিভি, ডন নিউজভোরের আকাশ//হ.র
নাইজেরিয়ার উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের জামফারা রাজ্যে সশস্ত্র দস্যুদের হামলায় অন্তত ৯ জন নিহত হয়েছেন এবং ১০০-র বেশি নারী, পুরুষ ও শিশুকে অপহরণ করা হয়েছে। স্থানীয় সময় শুক্রবার এ হামলার ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন এলাকাবাসী ও সরকারি কর্মকর্তারা।দীর্ঘদিন ধরে সহিংসতায় জর্জরিত জামফারা রাজ্যে এ হামলার পর নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। হামলাটি চালায় সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো, যারা বিগত কয়েক বছরে হাজার হাজার মানুষকে অপহরণ এবং শত শত মানুষকে হত্যা করেছে।স্থানীয় আইনপ্রণেতা হামিসু ফারু বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, “এখন পর্যন্ত অন্তত ১০০ জনকে অপহরণ করা হয়েছে, যাদের মধ্যে নারী ও শিশুরাও রয়েছে। হামলাকারীরা এখনো গ্রামে ঘরে ঘরে তল্লাশি চালিয়ে মানুষ ধরে নিয়ে যাচ্ছে।”তালাতা মাফারা জেলার প্রশাসক ইয়াহায়া ইয়ারি আবুবকর ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, “হামলায় ৯ জন নিহত হয়েছেন এবং অন্তত ১৫ জনকে অপহরণ করা হয়েছে।”জানগেবে গ্রামের বাসিন্দা আবু জাকি জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে গ্রামের স্বেচ্ছাসেবী প্রতিরক্ষা দলের প্রধান ও তার পাঁচ সহকর্মী রয়েছেন। এ ছাড়া আরো তিনজন সাধারণ মানুষও নিহত হন। আরেক স্থানীয় বাসিন্দা বেল্লো আহমাদু বলেন, “এখন সবাই কৃষিকাজ করতে ভয় পাচ্ছে, যেকোনো সময় আবার হামলা হতে পারে।”প্রসঙ্গত, এই জানগেবে গ্রামেই ২০২১ সালে এক বোর্ডিং স্কুল থেকে প্রায় ৩০০ ছাত্রীকে অপহরণ করেছিল সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো। পরে মুক্তিপণ দিয়ে তাদের ছাড়িয়ে আনা হয়।এবারের হামলায় গ্রামটি দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ করে রাখা হয় বলে জানান বাসিন্দা মোহাম্মদ উসমান। “গোটা গ্রাম ঘিরে তারা গণহারে অপহরণ চালায়। এরপর হাজারো মানুষ আতঙ্কে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে গেছে,” বলেন তিনি।এ হামলা প্রসঙ্গে জামফারা রাজ্য পুলিশের পক্ষ থেকে এখনো কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।জানা যায়, এই দস্যু গোষ্ঠীগুলোর ঘাঁটি রয়েছে বিশাল এক বনাঞ্চলে, যা জামফারা, কাতসিনা, কাদুনা ও নাইজার রাজ্যের সীমান্তজুড়ে বিস্তৃত। শুরুতে কৃষক ও পশুচারকদের মধ্যে জমি ও সম্পদ নিয়ে বিরোধ থাকলেও, পরে অস্ত্র পাচার ও অপরাধচক্রের সক্রিয়তায় তা রূপ নেয় এক জটিল সশস্ত্র সংঘাতে।জামফারা রাজ্য সরকার বর্তমানে সেনাবাহিনীর পাশাপাশি স্বেচ্ছাসেবী মিলিশিয়া গঠন করে এসব গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। গত মাসেই রাজ্যের শিনকাফি জেলায় গোয়েন্দা পুলিশের সহায়তায় চালানো এক অভিযানে প্রায় ১০০ সন্ত্রাসীকে হত্যা করা হয় বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।নতুন করে এই হামলা প্রমাণ করছে, নাইজেরিয়ার নিরাপত্তা পরিস্থিতি এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি এবং সাধারণ মানুষের জীবন প্রতিদিনই ঝুঁকির মুখে।ভোরের আকাশ//হ.র