১ জুলাই থেকে বিশেষ সুবিধা পাবেন চাকরিরত ও পেনশনভোগীরা
আগামী ১ জুলাই থেকে সরকারি-বেসামরিক, স্বশাসিত এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো, ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও পুলিশ বাহিনীতে চাকরিরতদের বিশেষ সুবিধা হিসেবে ন্যূনতম এক হাজার টাকা ও পেনশন ভোগীদের ন্যূনতম ৫০০ টাকা দেবে সরকার। মঙ্গলবার (৩ জুন) অর্থ মন্ত্রণালয় অর্থ বিভাগের প্রবিধি অনুবিভাগ প্রবিধি-৩ শাখা থেকে এ সংক্রান্ত এক প্রজ্ঞাপণে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ‘সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর ১৫ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে জাতীয় বেতনস্কেলের আওতাভুক্ত সরকারি-বেসামরিক, স্বশাসিত এবং রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলো, ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও পুলিশ বাহিনীতে নিয়োজিত কর্মচারী এবং পুনঃস্থাপনকৃত পেনশনাররাসহ পেনশনভোগী ব্যক্তিদের জন্য ১ জুলাই ২০২৫ তারিখ থেকে বেতনগ্রেড ভেদে (গ্রেড ১ এবং তদূর্ধ্ব থেকে গ্রেড ৯ পর্যন্ত) ১০ শতাংশ এবং (গ্রেড ১০ থেকে গ্রেড ২০ পর্যন্ত) ১৫ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রদান করা হলো। এ ‘বিশেষ সুবিধা’ চাকরিরতদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১০০০ টাকা এবং পেনশন ভোগীদের ক্ষেত্রে ন্যূনতম ৫০০ টাকা হারে প্রদেয় হবে।’
১ জুলাই ২০২৫ তারিখ থেকে প্রতিবছর ১ জুলাই তারিখে প্রাপ্য মূল বেতনের ওপর গ্রেড ১ ও তদূর্ধ্ব থেকে গ্রেড ৯ এর অন্তর্ভুক্ত চাকরিরত কর্মচারীরা ১০ শতাংশ হারে এবং গ্রেড ১০ থেকে গ্রেড ২০ এর অন্তর্ভুক্ত চাকরিরত কর্মচারীরা ১৫ শতাংশ হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রাপ্য হবেন। অবসর-উত্তর ছুটিতে (পিআরএল) থাকা কর্মচারীরা পিআরএল গমনের পূর্বকালীন সর্বশেষ প্রাপ্ত মূল বেতনের ভিত্তিতে উপর্যুক্ত (ক) অনুচ্ছেদে বর্ণিত গ্রেডভিত্তিক হারে ‘বিশেষ সুবিধা’ প্রাপ্য হবেন।
ভোরের আকাশ/এসএইচ
সংশ্লিষ্ট
চারদিনের সরকারি সফরে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সোমবার (৯ জুন) যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন তিনি।এর আগে, বুধবার (৪ জুন) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানানো হয়। এ সময় মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব রুহুল আলম সিদ্দিকী বলেন, যুক্তরাজ্য আমাদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ব্যবসায়িক পার্টনার। রাজনৈতিকভাবেও দেশটি গুরুত্ব বহন করে। প্রধান উপদেষ্টা দায়িত্ব গ্রহণের পর ইউরোপের কোনো দেশে এটিই প্রথম সফর। তার যে ইতিবাচক ইমেজ আছে, সেটি আরও সমুজ্জ্বল করার জন্য এ সফরটি খুব গুরুত্বপূর্ণ। সফরে তিনি ব্রিটেনের মর্যাদাপূর্ণ কিং চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ গ্রহণ করবেন।তিনি আরও বলেন, সফরে বৃটিশ রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ড. ইউনূস। এ ছাড়া দেশটির প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গেও দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হবে তার।বাণিজ্য সম্ভাবনা বাড়াতে সফরে আলোচনা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্র সচিব বলেন, ব্রেক্সিটের সঙ্গে বাণিজ্য সম্পর্ক নতুন একটি সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে। জিএসপি সুবিধা পাওয়ার জন্য এই সফর বাংলাদেশের জন্য গুরুত্ব বহন করে।জানা গেছে, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সফরসঙ্গী হিসেবে থাকবেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান ড. আবদুল মোমেন। সফর শেষে ১৪ জুন দেশে ফিরবেন ড. ইউনূস।ভোরের আকাশ/আজাসা
দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খুবই আন্তরিক বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস উপলক্ষে রোববার (৮ জুন) দেওয়া বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এসএমই খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিনিয়ত আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে প্রতিবন্ধকতা, ক্রেতা ও ভোক্তার পরিবর্তনশীল চাহিদা এবং আর্থিক সীমাবদ্ধতার মতো চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রয়োজন সম্মিলিত বৈশ্বিক উদ্যোগ।তিনি আরও বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গঠিত বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশের মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পের বিকাশে খুবই আন্তরিক। এ খাতের কাঙ্ক্ষিত উন্নয়নের পাশাপাশি টেকসই শিল্পায়ন, ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রসারে বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন বোর্ড (বিএবি) ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে ইতিবাচক ভূমিকা অব্যাহত রাখতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, আমাদের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) একটি বড় অংশ এসএমই খাত থেকে আসে। নতুন নতুন কাজের সুযোগ সৃষ্টিতেও এই খাতের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে, এসএমই খাতের প্রতিষ্ঠানগুলো প্রায়শই আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশে বাধা, ক্রেতা ও ভোক্তার পরিবর্তনশীল চাহিদা এবং আর্থিক সীমাবদ্ধতার মতো বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সম্মিলিত বৈশ্বিক উদ্যোগ প্রয়োজন।তিনি আরও বলেন, অ্যাক্রেডিটেশন ব্যবস্থা এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এটি জাতীয় পর্যায়ে গুণগতমান অবকাঠামোর উন্নয়ন করে পণ্য ও সেবার সরবরাহ ব্যবস্থার প্রতিটি ধাপে মান নিশ্চিত করে। এছাড়াও, দক্ষ কারিগরি জনবল তৈরি, বাণিজ্যে বাধা দূর করা এবং আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশের সুযোগ তৈরিতেও অ্যাক্রেডিটেশন সাহায্য করে।সবশেষে, প্রধান উপদেষ্টা ‘বিশ্ব অ্যাক্রেডিটেশন দিবস-২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত সকল কর্মসূচির সাফল্য কামনা করেন।ভোরের আকাশ/এসএইচ
যুক্তরাজ্যের সিটি মিনিস্টারের পদ থেকে পদত্যাগ করা টিউলিপ সিদ্দিকের পাঠানো কোনো চিঠি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পাননি।রোববার (৮ জুন) বিকেলে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।টিউলিপ সিদ্দিক অর্ন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান। প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন ভ্রমণের সময় এ সাক্ষাৎ করতে চান তিনি। এ সাক্ষাতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ‘ভুল বোঝাবুঝির’ অবসান করতে চান টিউলিপ। তাই ড. ইউনূসের আসন্ন যুক্তরাজ্য সফরের সময় তার সাক্ষাৎ চেয়ে চিঠি দিয়েছেন ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি টিউলিপ। খবর দ্যা গার্ডিয়ানের।এ চিঠির বিষয়ে আজ বিকেলে শফিকুল আলম জানিয়েছেন, টিউলিপের কোনো চিঠি পাননি প্রধান উপদেষ্টা। (৫ জুন) তারিখ থেকে আমরা ছুটিতে আছি।গত বছরের আগস্টে ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোট বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিক। গত সপ্তাহে টিউলিপের খালার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের শুনানি শুরু হয়। তবে, এ সময় উপস্থিত ছিলেন না শেখ হাসিনা।টিউলিপ ও তার মা শেখ রেহেনার বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ এনেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির দাবি, টিউলিপ কিংবা তার মা ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাত হাজার ২০০ স্কয়ার ফুটের প্লট বা জমি নিয়েছেন।তবে, এসব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছেন টিউলিপ। তার আইনজীবীরা বলছেন, এ অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশে প্রণোদিত এবং এর কোনো ভিত্তি নেই। পরবর্তীতে টিউলিপ দাবি করেন, বাংলাদেশি কর্তৃপক্ষ অভিযোগের বিষয়ে তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করেনি।গত বছর ইকোনোমিক সেক্রেটারি ও সিটি মিনিস্টার পদ থেকে পদত্যাগ করেন টিউলিপ। তবে, তার বিরুদ্ধে আনীত কোনো অভিযোগের প্রমাণ পায়নি যুক্তরাজ্য সরকার।গার্ডিয়ান বলছে, নোবেল জয়ী অর্থনীতিবিদ মুহাম্মুদ ইউনূসকে চিঠি দিয়েছেন টিউলিপ। ওই চিঠিতে ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের অনুরোধ করেন সাবেক সিটি মিনিস্টার। এ সাক্ষাতে চলমান বিতর্ক নিয়ে নিজের অবস্থান তুলে ধরতে চান তিনি।চিঠিতে টিউলিপ লিখেছেন, তিনি আশা করেন, সম্ভাব্য বৈঠক ঢাকার দুর্নীতি দমন কমিটির দ্বারা সৃষ্ট ভুল বোঝাবুঝি দূর করতে সাহায্য করবে। এছাড়া আমার মায়ের বোন শেখ হাসিনার সঙ্গে আমার সম্পর্কের বিষয়টি তুলতে চায়সাবেক সিটি মিনিস্টার চিঠিতে লেখেন, ‘আমি একজন যুক্তরাজ্যের নাগরিক। জন্মেছি লন্ডনে এবং হ্যাম্পস্টেড ও হাউগেটের মানুষদের জনপ্রতিনিধি হিসেবে দীর্ঘ এক দশক কাজ করেছি। বাংলাদেশে থাকা কোনো সম্পত্তি বা ব্যবসার প্রতি আমার কোনো আগ্রহ নেই। দেশটি আমার হৃদয়ে থাকলে সেটি আমার দেশ নয়। আমার দেশ যেখানে আমি জন্মেছি, বড় হয়েছি ও নিজের ক্যারিয়ার করেছি।’ভোরের আকাশ/জাআ
৮ জুন আজ, আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিও ডি জেনেরোতে হওয়া ধরিত্রী সম্মেলনে দিবসটি পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সে বছরই প্রথমবারের মতো দিনটি পালন করা হয়। এরপর ২০০৮ সালে জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের ৬৩তম অধিবেশনে দিবসটি আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি পায় এবং ২০০৯ সাল থেকে প্রতি বছর ৮ জুন আন্তর্জাতিক সমুদ্র দিবস হিসেবে পালন করা হচ্ছে। দিবসটির মূল লক্ষ্য সাগর ও মহাসাগর সম্পর্কে বিশ্ববাসীর সচেতনতা বৃদ্ধি করা।সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, বিশ্বজুড়ে সমুদ্রের তাপমাত্রা এখন রেকর্ড পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০২৩ সালে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মহাসাগরগুলোর তাপমাত্রা ইতিহাসের সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে এবং ২০২৪ সাল ছিল মানব ইতিহাসের সবচেয়ে উষ্ণ বছর। জলবায়ু পরিবর্তনের সরাসরি প্রভাবই এ উষ্ণতা বৃদ্ধির মূল কারণ বলে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন।সমুদ্রের উষ্ণতা বাড়ার ফলে জীববৈচিত্র্য ভয়াবহ হুমকির মুখে পড়েছে। অসংখ্য সামুদ্রিক প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি এ পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে না পেরে অস্তিত্ব সংকটে পড়ছে।তাছাড়া, প্লাস্টিক দূষণও সমুদ্রের জন্য একটি বড় সংকট হয়ে উঠেছে। ২০১৯ সালে ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ফান্ড ফর নেচার জানিয়েছিল, প্রতি বছর আট মিলিয়ন টনের বেশি প্লাস্টিক বর্জ্য সাগরে যাচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ১৭১ ট্রিলিয়ন প্লাস্টিক কণা বিশ্ব মহাসাগরে ভাসমান বলে ধারণা করা হচ্ছে, যা পরিবেশগত ভারসাম্য ধ্বংস করছে।উপকূলবর্তী দেশ বাংলাদেশের বিশাল সমুদ্রসীমা ও বিপুল সম্ভাবনাময় নীল অর্থনীতি রয়েছে। তবে এ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে প্রয়োজন কার্যকর পরিকল্পনা ও শক্তিশালী প্রশাসনিক কাঠামো। দেশের সমুদ্রবিজ্ঞানী ও গবেষকরা তাই ’সমুদ্র মন্ত্রণালয়’ নামে একটি পৃথক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবি জানিয়েছেন। তারা বলছেন, বর্তমানে নির্দিষ্ট অভিভাবক না থাকায় বিশাল সমুদ্রসম্পদ ব্যবস্থাপনায় দায়িত্বশীলতা ও সমন্বয়ের অভাব লক্ষ করা যাচ্ছে।বিশেষজ্ঞদের মতে, বঙ্গোপসাগরকে বাঁচাতে হলে এ মুহূর্তে একটি ‘মেরিন কনজারভেশন অ্যাকশন প্ল্যান’ তৈরি করা জরুরি। কারণ, আলাদা মন্ত্রণালয় না থাকায় ট্যুরিস্ট পুলিশ, নেভি, কোস্টগার্ড, সাগর গবেষণা ইনস্টিটিউট ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের মতো সংস্থাগুলোর মধ্যে সমন্বয়হীনতা বিরাজ করছে।পরিবেশ রক্ষায় ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি টেকসই সমুদ্রব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হলে এখনই সচেতনতা, পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের সমন্বিত পদক্ষেপ নেয়া সময়ের দাবি।ভোরের আকাশ/এসএইচ