× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

মাহমুদ সালেহীন খান

প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ১২:১০ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

বর্ষা শেষে, এমনকি শীতের দোরগোড়ায় এসে ডেঙ্গু এখন নতুন করে ভয়াবহ রূপ নিয়েছে। রাজধানী থেকে জেলা শহর, এমনকি গ্রামাঞ্চল পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়েছে সংক্রমণ। গত তিন মাসের তথ্য দিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, প্রতি মাসে গড়ে দেড় গুণ হারে বেড়েছে রোগী ও মৃত্যুর সংখ্যা। নভেম্বরের প্রথম সাত দিনেই প্রাণ গেছে ২৯ জনের।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ধরন পাল্টে যাওয়ায় মশার প্রজনন চক্রও দীর্ঘ হয়েছে। ফলে একসময় কেবল বর্ষার রোগ হিসেবে যেটি দেখা দিত, এখন তা সারাবছরের আতঙ্কে পরিণত হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে প্রশাসনিক দুর্বলতা। নিষ্ক্রিয় মশা নিধন কর্মসূচি, অপর্যাপ্ত বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও আগাম প্রস্তুতির অভাব। সবমিলিয়ে ডেঙ্গু এখন শুধু স্বাস্থ্যঝুঁকি নয়, বরং নতুন এক জনস্বাস্থ্য মহামারির আশঙ্কা তৈরি করছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আগস্টে সারাদেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ১০ হাজার ৪৯৬ জন, মৃত্যু ৩৯ জনের। সেপ্টেম্বরে ভর্তি হওয়া রোগী বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৮৬৬ জনে, মৃত্যু হয় ৭৬ জনের। অক্টোবরে হাসপাতালে ভর্তি হন ২২ হাজার ৫২০ জন, মারা যান ৮০ জন। আর নভেম্বর মাসের প্রথম সাত দিনেই ভর্তি হয়েছেন ছয় হাজার ৬৫২ জন, মৃত্যু ২৯ জনের। এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসেই (নভেম্বর) রোগী ৩০ হাজার ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা চিকিৎসকদের।

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আগস্টে সারাদেশের হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ১০ হাজার ৪৯৬ জন, মৃত্যু ৩৯ জনের। সেপ্টেম্বরে ভর্তি হওয়া রোগী বেড়ে দাঁড়ায় ১৫ হাজার ৮৬৬ জনে, মৃত্যু হয় ৭৬ জনের। অক্টোবরে হাসপাতালে ভর্তি হন ২২ হাজার ৫২০ জন, মারা যান ৮০ জন। আর নভেম্বর মাসের প্রথম সাত দিনেই ভর্তি হয়েছেন ছয় হাজার ৬৫২ জন, মৃত্যু ২৯ জনের। এই প্রবণতা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসেই (নভেম্বর) রোগী ৩০ হাজার ছাড়াতে পারে বলে আশঙ্কা চিকিৎসকদের।

গত বছরের পরিসংখ্যান আরও উদ্বেগজনক। ২০২৪ সালে সারাদেশে হাসপাতালে ভর্তি ডেঙ্গু রোগী ছিলেন এক লাখ এক হাজার ২১১ জন। এর মধ্যে সর্বাধিক রোগী ভর্তি হয় নভেম্বরে। জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, এবারও সেই ধারার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে, বরং বাড়তি তীব্রতা নিয়ে।

বিশ্বজুড়ে প্রায় সাড়ে তিন হাজার প্রজাতির মশা থাকলেও বাংলাদেশে বেশি দেখা যায় অ্যানোফিলিস, এডিস ও কিউলেক্স। তিনটিই মানুষের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর। স্ত্রী অ্যানোফিলিস মশা ছড়ায় ম্যালেরিয়া। কিউলেক্স ছড়ায় ফাইলেরিয়া বা গোদরোগ। আর ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়ার বাহক হলো এডিস প্রজাতির মশা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেঙ্গু ভাইরাস বহন করে মূলত এডিস ইজিপ্টাই ও এডিস এলবোপিকটাস  নামের দুই জাতের মশা। ইউরোপিয়ান সেন্টার ফর ডিজিজ প্রিভেনশন অ্যান্ড কন্ট্রোল-এর তথ্যমতে, এই দুই জাতের দেহে স্পষ্ট সাদা-কালো ডোরাকাটা দাগ থাকে, যা দেখতে অনেকটা বাঘের চামড়ার মতো। এ কারণে একে অনেকে ‘টাইগার মশা’ও বলেন।

এডিস মশা সাধারণত মাঝারি আকারের হয়। এর মুখাংশ বা অ্যান্টেনা কিছুটা লোমশ এবং পুরুষ মশার অ্যান্টেনা স্ত্রী মশার চেয়ে বেশি ঘন লোমযুক্ত দেখা যায়। কীটতত্ত্ববিদেরা বলছেন, এই বিশেষ ডোরাকাটা দাগ আর অ্যান্টেনার গঠন খালি চোখেই শনাক্ত করা সম্ভব। তবে, এমন মশা চোখে পড়লে বোঝা উচিত, আশপাশের পরিবেশে ডেঙ্গুর ঝুঁকি বিদ্যমান।

ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের বিশেষায়িত চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে রাজধানীর মহাখালীর ডিএনসিসি হাসপাতালে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, গত সেপ্টেম্বর মাসে হাসপাতালটিতে মোট এক হাজার ৪৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হন, তাদের মধ্যে মারা যান নয়জন। অক্টোবরে ভর্তি দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়ায় দুই হাজার ৯৬ জনে, মৃত্যু ১১ জনের। আর নভেম্বর মাসের প্রথম সাত দিনের সুনির্দিষ্ট পরিসংখ্যান পাওয়া না গেলেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, এই মাসে পূর্বের দুই মাসের দ্বিগুণ হতে পারে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, মৃতদের ৯০ শতাংশ রোগীকে জটিল অবস্থায় হাসপাতালে আনা হয়েছিল।

ডিএনসিসি হাসপাতালের অ্যাডমিন অফিসার ডা. আসিফ হায়দার বলেন, ‘আমাদের হাসপাতালে আসা ৯০ শতাংশ রোগীই ক্রিটিক্যাল অবস্থায় আসে। ডেঙ্গুর জটিলতার দুটি ফেজ আছে। একটা ক্রিটিক্যাল, আরেকটা নন-ক্রিটিক্যাল। কেউ যদি ক্রিটিক্যাল ফেজে পৌঁছায়, তখন চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাঁচানো অনেক কঠিন হয়ে যায়। আগে আসলে রোগীকে সহজে সুস্থ করা সম্ভব।’

তিনি আরও বলেন, ‘অনেকে জ্বর-কে সাধারণ ভাইরাল জ্বর ভেবে পরীক্ষা করতে দেরি করেন। এটা ভয়াবহ ভুল। জ্বর এলেই পরীক্ষা করা, প্রচুর তরল খাবার খাওয়া— এই দুটি বিষয় এখন জীবন-মৃত্যুর পার্থক্য তৈরি করছে।’

আমাদের হাসপাতালে আসা ৯০ শতাংশ রোগীই ক্রিটিক্যাল অবস্থায় আসে। ডেঙ্গুর জটিলতার দুটি ফেজ আছে। একটা ক্রিটিক্যাল, আরেকটা নন-ক্রিটিক্যাল। কেউ যদি ক্রিটিক্যাল ফেজে পৌঁছায়, তখন চিকিৎসা দিয়ে তাকে বাঁচানো অনেক কঠিন হয়ে যায়। আগে আসলে রোগীকে সহজে সুস্থ করা সম্ভব। দেশে বর্তমানে সর্দি-কাশি ও ভাইরাল জ্বরের প্রকোপ বেড়েছে। ফলে অনেকে ডেঙ্গুর প্রাথমিক উপসর্গকে সাধারণ জ্বর ভেবে গুরুত্ব দিচ্ছেন না। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সরকারি পর্যায়ে সীমিত পরীক্ষার সুযোগ ও আর্থিক অনীহা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এসব কারণে ‘প্রথম ৭২ ঘণ্টা’র গুরুত্বপূর্ণ সময় অনেক রোগী হারাচ্ছেন, যা পরবর্তীতে রক্তক্ষরণ ও অঙ্গ বিকলতার ঝুঁকি বাড়ায়।

রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) উপদেষ্টা ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. মুশতাক হোসেন বলেন, ‘স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ হোক বা স্থানীয় প্রশাসন কেউই মৃত্যু ঠেকাতে পারছে না। অথচ এই মৃত্যু ঠেকানো সম্ভব। আমাদের স্বীকার করতে হবে, ডেঙ্গু এখন একটা জরুরি পরিস্থিতি। এটাকে মৌসুমি রোগ ভেবে হালকা করে দেখার সময় শেষ।’

যে দেশে এক বছরে এক লাখের বেশি মানুষ হাসপাতালে ভর্তি হয়, সেখানে আগাম সতর্কতা, ভেক্টর কন্ট্রোল আর কমিউনিটি অ্যাকশন ছাড়া ডেঙ্গু থামানো সম্ভব নয়। জনগণকে এখন নিজ দায়িত্বে এগোতে হবে  যোগ করেন তিনি।

জাতীয় রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বৃষ্টিপাতের ধরন ও শহরাঞ্চলের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার ব্যর্থতাই এবারের প্রাদুর্ভাবের মূল কারণ। রাজধানীসহ বড় শহরগুলোতে জমে থাকা বৃষ্টির পানি, অপরিষ্কার ছাদ, খোলা ড্রেন ও নির্মাণাধীন ভবনগুলো মশার প্রজননস্থলে পরিণত হয়েছে।

একজন সিনিয়র এপিডেমিওলজিস্ট নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘জুলাইয়ে যখন সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে, তখন সিটি করপোরেশনের কার্যক্রম ছিল নিস্তেজ। পরে যখন অভিযান শুরু হয়, তখন সংক্রমণ অনেক এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সময়ের আগে প্রস্তুতি নিতে না পারলে প্রতিবার একই চিত্রের পুনরাবৃত্তি হবে।’

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ডেঙ্গু এখন শুধু নগরভিত্তিক নয়; গ্রামাঞ্চলেও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। কারণ, জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মশার প্রজনন চক্রও বদলে গেছে। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কীটতত্ত্ববিদ অধ্যাপক কবিরুল বাশার জানান, ডেঙ্গুর মূল বাহক এডিস মশা সাধারণত স্বচ্ছ পানিতে ডিম পাড়ে। শহর এলাকার ছোট ছোট সৌন্দর্যবর্ধক বাগান, ফ্লাওয়ার পট বা টবে জমে থাকা পানি মশার জন্য উপযুক্ত প্রজননের ক্ষেত্র হিসেবে কাজ করে। তবে, ২০১৯ সালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, এই মশা শুধু পরিষ্কার পানিতেই নয়, নোংরা বা আবর্জনা জমে থাকা পানিতেও বংশ বিস্তার করতে সক্ষম।

অধ্যাপক বাশার বলেন, ‘প্রকৃতির অন্যান্য প্রাণীর মতো, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে মশারও কিছু ধরনগত পরিবর্তন হয়। ফলে ডেঙ্গুর প্রকোপের ধরনও আগে যেমন ছিল, তা আর প্রযোজ্য নয়। আমরা এখন দেখছি, মশার বিস্তার ও সংক্রমণ দুটোই দ্রুত এবং অনির্ধারিত।’

ডেঙ্গুর চারটি সেরোটাইপ বা ধরন রয়েছে উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, ‘প্রতি বছর একই ধরনের ভাইরাসই সংক্রমণ ঘটায়, এমন নয়। যেকোনো ধরনের ভাইরাসই খুব দ্রুত মিউটেশন বা জেনেটিক পরিবর্তন ঘটাতে পারে, যা রোগের প্রকোপ ও গুরুতরতা নির্ধারণে প্রভাব ফেলে।’

অধ্যাপক বাশার সতর্ক করে বলেন, ‘আগে এডিস মশার প্রাদুর্ভাব মূলত শহর এলাকায় সীমিত থাকত। বর্তমানে নগরায়ণের প্রভাবে এটি গ্রামাঞ্চলেও পৌঁছে গেছে। বৃষ্টিপাত, জল জমে থাকা জায়গা, অপরিষ্কার পানির ব্যবস্থা— এসব কারণে গ্রামের মানুষও ডেঙ্গুর ঝুঁকিতে রয়েছে। তাই শুধু শহর নয়, দেশের সব অঞ্চলে সতর্কতা অত্যন্ত জরুরি।’

ডা. আসিফ হায়দার বলেন, ‘যদি প্রথম বা দ্বিতীয় দিনেই পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া যায়, তাহলে রোগীকে জটিল অবস্থায় যেতে হয় না। কিন্তু আমরা অনেক সময় দেখি, জ্বরের চতুর্থ বা পঞ্চম দিনে রোগী আসে, তখন অনেক দেরি হয়ে যায়।’

তার মতে, ‘রোগীর মৃত্যুর জন্য শুধু ভাইরাস নয়, অবহেলা দায়ী। আগে পরীক্ষা, পরে ভয়- এই অভ্যাস তৈরি করতে হবে।’

জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অ্যাপক মুশতাক হোসেন বলেন, ‘ডেঙ্গুর প্রকোপ কমাতে এডিস মশা নির্মূলের বিকল্প নেই। তবে, আমরা এখনও সেই কাজটি সঠিকভাবে করতে পারিনি।’

তার মতে, ‘কেবল কীটনাশকের ধোঁয়া বা স্প্রে দিয়ে মশার প্রজনন রোধ সম্ভব নয়। কার্যকর প্রতিরোধের জন্য প্রয়োজন কমিউনিটি এনগেজমেন্ট, অর্থাৎ সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণ।’

অধ্যাপক হোসেন আরও বলেন, ‘ডেঙ্গু দেশে নতুন হলেও আগে এডিস মশা থাকত। তবে, টেস্টিং ব্যবস্থা সীমিত থাকায় মশার অস্তিত্ব বা সংক্রমণের প্রকৃত ধরন নিয়ে গবেষণা বা সচেতনতা তৈরি করা সম্ভব হয়নি। এখন যদিও পরীক্ষার সুযোগ বেড়েছে, তবুও জনগণকে সচেতন না করলে প্রকল্প বা প্রশাসনিক প্রচেষ্টা যথেষ্ট হবে না।’

মশার প্রকোপ নিয়ন্ত্রণ শুধু সরকারি দায়িত্ব নয়, প্রত্যেক নাগরিকের সক্রিয় অংশগ্রহণ ছাড়া ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব নয়- বলেন এই জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ। বাংলাদেশে প্রথম ডেঙ্গু শনাক্ত হয় ১৯৯৮ সালে। পরের বছর অর্থাৎ ১৯৯৯ সালের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বরের মধ্যে রাজধানী ঢাকায় বেশ কয়েকজন রোগীর দেহে ডেঙ্গুর জীবাণু ধরা পড়ে। 

২০০০ সালের দিকে রোগটির প্রকোপ বাড়তে শুরু করে। দেশে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা প্রকট আকার নেয় ২০১৯ সালে। ওই বছর এক লাখেরও বেশি মানুষ আক্রান্ত হয় এবং মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়ায় ১৭৯ জনে। যা তখন পর্যন্ত ছিল সর্বোচ্চ। তবে চার বছর পর, ২০২৩ সালে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নেয়। ইতিহাসের সর্বাধিক সংক্রমণ ও মৃত্যুর রেকর্ড তৈরি হয় সে বছর, যা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার জন্য বড় সতর্ক সংকেত হিসেবে চিহ্নিত হয়।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৩৩

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৮৩৩

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৯

ডেঙ্গুতে আরও ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৩৯

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯১২

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯১২

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯

ডেঙ্গুতে আরও ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৭৯

 পিরোজপুরে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড

পিরোজপুরে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড

 জ্বালাও-পোড়াওয়ের রানি বিদেশে পালিয়ে আছেন: ডা. জাহিদ হোসেন

জ্বালাও-পোড়াওয়ের রানি বিদেশে পালিয়ে আছেন: ডা. জাহিদ হোসেন

 খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক আটক

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক আটক

 শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

 চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

 শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখান

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখান

 নির্বাচনের আগে গণভোট ছাড়া জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নেই: গোলাম পরওয়ার

নির্বাচনের আগে গণভোট ছাড়া জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নেই: গোলাম পরওয়ার

 বিশ্ববাজারে কমল স্বর্ণের দাম

বিশ্ববাজারে কমল স্বর্ণের দাম

 ‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

 নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন

 ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

 এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের

এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের

 রংপুরের ব্যবসায়ীর ঢাকায় খণ্ড-বিখণ্ড লাশ : বন্ধুকে খুঁজছে পুলিশ

রংপুরের ব্যবসায়ীর ঢাকায় খণ্ড-বিখণ্ড লাশ : বন্ধুকে খুঁজছে পুলিশ

 চট্টগ্রামে এক রাতেই ৩ খুন, আতঙ্ক

চট্টগ্রামে এক রাতেই ৩ খুন, আতঙ্ক

 প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কামিনী আর নেই

প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কামিনী আর নেই

 আমরা অনেকেই শিক্ষিত হই, সুশিক্ষিত হই না: সেনাপ্রধান

আমরা অনেকেই শিক্ষিত হই, সুশিক্ষিত হই না: সেনাপ্রধান

 চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

 মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় বাড়াল এনসিপি

মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় বাড়াল এনসিপি

সংশ্লিষ্ট

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের

এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের