× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার

দ্রুত তাপমাত্রা কমছে সারাদেশে

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

মো. রেজাউর রহিম

প্রকাশ : ১৫ নভেম্বর ২০২৫ ১২:১৫ এএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

ঋতু পরিক্রমায় প্রকৃতিতে আসছে শীত। প্রায় প্রতিদিনই দ্রুত তাপমাত্রা কমছে। দেশের কিছু জায়গায়, বিশেষ করে দেশের উত্তরাঞ্চলে দিনে কিছুটা গরম অনুভূত হলেও রাতে বেশ ঠাণ্ডা পড়তে শুরু করেছে। আর ইতোমধ্যে ঠাকুরগাঁও, পঞ্চগড়, দিনাজপুর, কুড়িগ্রামসহ উত্তরাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলায় তাপমাত্রা নেমে গেছে ১২-১৩ ডিগ্রিতে। অন্যদিকে, রাজধানীসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও কিছুটা শীতের প্রকোপ অনুভূত হতে শুরু করেছে।

তবে প্রকৃতিতে শীতের আগমন ঘটতে থাকলেও, আরেকদিকে শঙ্কা বাড়ছে শীতকালীন বিভিন্ন রোগের প্রকোপ নিয়ে। ইতোমধ্যে  হাসপাতালগুলোতে শীতকালীন রোগীর ভিড় বাড়তে শুরু করেছে, বিশেষ করে ঠাণ্ডা ও সর্দিজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এছাড়া শিশু ও বয়স্কদের মধ্যেও বাড়ছে শীতকালীন নানাধরনের রোগ। এ অবস্থায় শীতকালীন রোগ নিয়ে সতর্ক থাকা জরুরি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

চিকিৎসকরা বলছেন, আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে এই সময় খুবই ‘সংবেদনশীল’ বা ‘ক্রিটিক্যাল’। তাই একটু সচেতন থাকলে অনেক রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। অসুস্থ হলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ না খাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রকৃতিতে এখনও হেমন্ত বিরাজ করলেও ক্রমান্বয়ে বাড়বে শীত। আর এবছর শীতের স্থায়িত্ব ও প্রকোপ দুটোই বেশি হতে পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউটে সরেজমিনে দেখা যায়, শীতের আগমনের আগেই মৌসুমজনিত রোগীর চাপ আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে।

গত সপ্তাহের তথ্যানুযায়ী, প্রতি ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে বহির্বিভাগে আসা এক হাজার ২৮০ জন শিশুর মধ্যে প্রায় অর্ধেকই নিউমোনিয়া, সর্দি-কাশি, অ্যাজমা, স্ক্যাবিস ও ডায়রিয়ার মতো শীতজনিত রোগে আক্রান্ত।

এদিকে, আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র, বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, নবজাতক পর্যায়ে নিউমোনিয়াজনিত শিশু মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি- ৫২ শতাংশ, এক মাস থেকে এক বছরের মধ্যে ৩২ শতাংশ, আর এক থেকে পাঁচ বছর বয়সের মধ্যে ১৬ শতাংশ। আরও উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে- আক্রান্ত শিশুদের ৫২ শতাংশই মারা যাচ্ছে চিকিৎসা না পেয়ে ঘরে। বাড়িতে চিকিৎসা নেওয়ার পরও মারা যাচ্ছে ৩ শতাংশ। আর ৪৫ শতাংশ মারা যাচ্ছে হাসপাতাল বা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায়।

বিশেষজ্ঞদের মতে, নিউমোনিয়া প্রতিরোধে সঠিক সময়ে চিকিৎসা নেওয়া, টিকাদান ও ঘরের পরিবেশ পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি।

চিকিৎসকরা বলছেন, গরম থেকে শীতের আগমন, হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের এ সময়টিকে বলা হয় ‘ক্রিটিক্যাল পিরিয়ড’। এ সময়ে সামান্য অসতর্কতা বড় ধরনের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বা নিউমোনিয়ার ঝুঁঁকি বাড়িয়ে দেয়। সে কারণে এখনই শীতের প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

শিশু হাসপাতালের সাম্প্রতিক তথ্যানুযায়ী, গত বৃহস্পতিবার ২৪ ঘণ্টায় বহির্বিভাগে এক হাজার ২৮০ জন রোগী এসেছে। এর মধ্যে জরুরি বিভাগে ৩৪৯ জন, মেডিসিন বিভাগে ৭৬১ জন এবং সার্জারি বিভাগে ১৭০ জন রোগী আসে। এসব রোগীর মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ৪৮ জন, সাধারণ সর্দি-কাশিতে ২২৫ জন, অ্যাজমায় ১৮ জন, স্ক্যাবিসে ১৩৪ জন, ত্বকের রোগে ২১৮ জন এবং ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ৫০ জন। অর্থাৎ পুরো ২৪ ঘণ্টায় বহির্বিভাগে আসা রোগীদের অর্ধেকই শীতজনিত বা মৌসুমি রোগে আক্রান্ত। আর প্রায় একই চিত্র দেখা গেছে গত কয়েকদিনেও।

গত বুধবার শিশু হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা নেওয় এক হাজার ২৯১ জন রোগীর মধ্যে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ৩১ জন, সাধারণ সর্দি-কাশিতে ১৯৭ জন, অ্যাজমায় ২২ জন, স্ক্যাবিসে ১১১ জন, অন্যান্য ত্বকের রোগে ১৯৭ জন এবং ডায়রিয়ায় ৩৮ জন আক্রান্ত ছিল। শিশু হাসপাতালের এপিডেমিওলজি ও রিসার্চ বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, নিউমোনিয়া, অ্যাজমা এবং সাধারণ সর্দি-কাশির রোগীর সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে।

রাজধানীর শ্যামলীর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার ভোরের আকাশকে জানান, শীতের মৌসুম প্রায় এসে গেছে। গরম আবহাওয়া থেকে শীতে যাওয়া এবং ঋতু পরিবর্তনের এ সময় ঠাণ্ডা, সর্দি, কাশির প্রকোপ বাড়তে থাকে। সকালে ঠাণ্ডা, দুপুরে গরম, আবার রাতে ঠাণ্ডাÑ এমন আবহাওয়ায় সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। হঠাৎ গরম থেকে শীতে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতাও অনেকটা বাড়ে।

শিশু ও বয়স্কদের এসময় বিশেষ সতর্ক থাকা প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে ‘সিভিয়ার নিউমোনিয়া’ আক্রান্ত হলে মৃত্যু ঝুঁকিও বেশি থাকে। 

এই সময়ে করণীয় বিষয়ে তিনি বলেন, শীতে সুস্থ থাকতে পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে, রাতে অন্তত ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমাতে হবে। ব্যায়াম করা, খোলা বাতাসে থাকা এবং গাছ লাগানোর মাধ্যমে শরীরে অক্সিজেন গ্রহণ বাড়ানো উচিত, এতে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

শিশুদের পোশাকের ক্ষেত্রে সকালে গরম জামা পরানো, আবার দুপুরে খেলাধুলার সময় হালকা-পাতলা পোশাক পরানো দরকার। ঠাণ্ডা লাগলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। নিজের মতো করে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া বিপজ্জনক, চিকিৎসক পরামর্শ দিলে তবেই খাওয়া উচিত। সবমিলিয়ে এখন থেকেই শীতের রোগ প্রতিরোধে প্রস্তুতির প্রয়োজন।

রাজধানীর দারুস সালামের হিউম্যান এইড বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. শেখ মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম বলেন, শীতের রোগ বয়সভেদে ভিন্ন হয়। শীতকালে শিশুদের মধ্যে নিউমোনিয়া ও রোটা ভাইরাসের সংক্রমণ বেশি দেখা যায়। তরুণদের টনসিলাইটিস, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ব্রঙ্কাইটিস হতে পারে।

এছাড়া বয়স্কদের জয়েন্ট পেইন বা আর্থ্রাইটিস দেখা দেয়। ত্বকের ক্ষেত্রে স্ক্যাবিস বেশি হয়, কারণ শীতে জামাকাপড় ও বিছানাপত্র কম ধোয়ার কারণে এর সংক্রমণ বাড়ে। আবার যাদের আগে থেকেই হাঁপানি বা অ্যাজমা আছে, শীতে তা বেড়ে যায়।

এখন শীতকালেও ডেঙ্গু ও ম্যালেরিয়ার ঝুঁকি রয়ে গেছে, এ বিষয়েও সচেতন থাকতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, খাদ্যাভ্যাসে হাই এনার্জি ডায়েট নেওয়া উচিত। প্রোটিন ও ফ্যাটসমৃদ্ধ খাবার খাওয়া দরকার। ভিটামিন সি জাতীয় খাবার (লেবু, পেয়ারা, কমলা ইত্যাদি) খেলে উপকার পাওয়া যায়। নিয়মিত জামাকাপড় পরিষ্কার রাখা, হালকা কুসুম গরম পানি পান করা, ঠাণ্ডা না লাগার ব্যবস্থা নেওয়া ও গরম পোশাক পরা জরুরি। যাদের কিডনি বা লিভার ট্রান্সপ্লান্ট হয়েছে, অথবা যারা জটিল রোগে ভুগছেন, তাদের জন্য শীতের ঠাণ্ডা বিশেষভাবে ক্ষতিকর, তাদের অতিরিক্ত সতর্ক থাকা জরুরি।

চিকিৎসকরা বলছেন, ঋতু পরিবর্তনের এই সময়ে সামান্য সতর্কতা ও সচেতনতা শীতকালীন নানা রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে। আর পর্যাপ্ত বিশ্রাম, পুষ্টিকর খাদ্য, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলাই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ হতে পারে।

গবেষণা বলছে, দেশে নিউমোনিয়ার সংক্রমণ কোন জীবাণুর মাধ্যমে ঘটছে, তার অর্ধেক কারণ এখনো অজানা। ফলে রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসা-ব্যবস্থায় আরও গবেষণা ও মনোযোগ প্রয়োজন।

শিশুস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০১৭ সালে পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে নিউমোনিয়াজনিত মৃত্যুহার ছিল ৮ শতাংশ, যা ২০২২ সালের জরিপেও প্রায় ৭.৪ শতাংশে নেমে এসেছে। তবে এই হার এখনো উদ্বেগজনক, বিশেষত শীত মৌসুমে হাসপাতালগুলোতে শিশু রোগীর সংখ্যা হঠাৎ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শীতকালীন সময়ে শিশুকে উষ্ণ রাখার পাশাপাশি বুকের দুধ খাওয়ানো, নিয়মিত হাত ধোয়া, ধোঁয়া-মুক্ত পরিবেশে রাখা এবং টিকাদান নিশ্চিত করার মাধ্যমে অনেকাংশে নিউমোনিয়াসহ বিভিন্ন রোগ থেকে শিশুদের আক্রান্তের হার অনেকাংশে কম রাখা সম্ভব।

এছাড়া শীতকালে বয়স্কদের শীতকালীন রোগ প্রতিরোধে বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করাও জরুরি বলে মনে করেন তারা।

ভোরের আকাশ/এসএইচ

রাজশাহীতে বিচারকের ছেলের মৃত্যু হয়েছে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : চিকিৎসক

রাজশাহীতে বিচারকের ছেলের মৃত্যু হয়েছে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : চিকিৎসক

বাড়ি বাড়ি গিয়ে রোগ প্রতিরোধে পরামর্শ দিয়ে সাড়া জাগিয়েছেন ইদ্রিস

বাড়ি বাড়ি গিয়ে রোগ প্রতিরোধে পরামর্শ দিয়ে সাড়া জাগিয়েছেন ইদ্রিস

পঞ্চগড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা, তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা, তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড়ে বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নেমে ১৬ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড়ে বাড়ছে শীত, তাপমাত্রা নেমে ১৬ ডিগ্রিতে

পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, ১৬ ডিগ্রিতে নামল তাপমাত্রা

পঞ্চগড়ে জেঁকে বসেছে শীত, ১৬ ডিগ্রিতে নামল তাপমাত্রা

 পিরোজপুরে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড

পিরোজপুরে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় স্নাতক গণিত অলিম্পিয়াড

 জ্বালাও-পোড়াওয়ের রানি বিদেশে পালিয়ে আছেন: ডা. জাহিদ হোসেন

জ্বালাও-পোড়াওয়ের রানি বিদেশে পালিয়ে আছেন: ডা. জাহিদ হোসেন

 খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক আটক

খাগড়াছড়িতে দুই চীনা নাগরিক আটক

 শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

 চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

 শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখান

শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর, শিক্ষার্থীদের প্রত্যাখান

 নির্বাচনের আগে গণভোট ছাড়া জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নেই: গোলাম পরওয়ার

নির্বাচনের আগে গণভোট ছাড়া জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি নেই: গোলাম পরওয়ার

 বিশ্ববাজারে কমল স্বর্ণের দাম

বিশ্ববাজারে কমল স্বর্ণের দাম

 ‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

 নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র রুখতে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকুন

 ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

 এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের

এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের

 রংপুরের ব্যবসায়ীর ঢাকায় খণ্ড-বিখণ্ড লাশ : বন্ধুকে খুঁজছে পুলিশ

রংপুরের ব্যবসায়ীর ঢাকায় খণ্ড-বিখণ্ড লাশ : বন্ধুকে খুঁজছে পুলিশ

 চট্টগ্রামে এক রাতেই ৩ খুন, আতঙ্ক

চট্টগ্রামে এক রাতেই ৩ খুন, আতঙ্ক

 প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কামিনী আর নেই

প্রখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী কামিনী আর নেই

 আমরা অনেকেই শিক্ষিত হই, সুশিক্ষিত হই না: সেনাপ্রধান

আমরা অনেকেই শিক্ষিত হই, সুশিক্ষিত হই না: সেনাপ্রধান

 চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড

 মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় বাড়াল এনসিপি

মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় বাড়াল এনসিপি

সংশ্লিষ্ট

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

শীতের রোগ-প্রতিরোধে জরুরি প্রস্তুতি আছে কী

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

চলতি মাসে আরও ভয়াবহ হতে পারে ডেঙ্গু

‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

‘গণঅভ্যুত্থানের বিজয়ীরা নির্ধারণ করবে গণভোট কেমন হবে’

এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের

এবার কলম বিরতির হুঁশিয়ারি বিচারকদের