ছবি: সংগৃহীত
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় শুভেচ্ছা জানান তিনি।
ভিডিও বার্তায় তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা রোববার থেকে শুরু হচ্ছে। আমি শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশের হিন্দু সম্প্রদায়কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।
তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ, প্রতিটি গোষ্ঠী, গোত্র, সম্প্রদায় ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে যার যার ধর্ম পালন করবে। এটি বাংলাদেশের আবহমান কালের ধর্মীয় সামাজিক মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির সৌন্দর্য। একজন বাংলাদেশি হিসেবে এর ভেতর দিয়েই পরিস্ফুটিত হয়ে xঠে আমাদের বিভিন্ন ধর্ম, গোত্র, সম্প্রদায়ের মধ্যকার পারস্পরিক বন্ধুত্ব, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য এবং ভ্রাতৃত্ব।
তারেক রহমান বলেন, আমাদের রাষ্ট্র এবং সংবিধানে দল, মত, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে বিশ্বাসী, অবিশ্বাসী, সংশয়বাদী প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তা বিধানের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। পবিত্র হাদিসেও এ ব্যাপারে নির্দেশনা রয়েছে।
যে ব্যক্তি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাপ্রাপ্ত অমুসলিমকে নির্যাতন করে, তার অধিকার খর্ব করে, তাকে সাধ্যের অতিরিক্ত কাজ চাপিয়ে দেয় বা তাদের অসম্মতিতে ধন-সম্পদ হরণ করে নেয়; এ ধরনের জুলুমের বিরুদ্ধে আমাদের প্রিয় নবী তার উম্মতদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন—কেয়ামতের দিন আমি সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে লড়ব।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে, অন্য নাগরিকের নিরাপত্তা এবং সম্মান রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা রাখবে এবং নৈতিক দায়িত্ব পালন করবে, এটিই স্বাভাবিক। তবে শারদীয় উৎসবকে ঘিরে ফ্যাসিবাদী শাসনামলের মতো কেউ যেন কোনোরকম সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি কিংবা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার মতো কোনো অপচেষ্টা করতে না পারে, সে ব্যাপারে সতর্ক এবং সজাগ থাকার জন্য আমি দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাই।
সৌহার্দ্য সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান আরও বলেন, আপনারা উৎসাহ-উদ্দীপনা সহকারে নিশ্চিন্তে নিরাপদে সারা দেশে উৎসব আনন্দ উদযাপন করুন। সৌহার্দ্য সম্প্রীতির বার্তা সর্বত্র ছড়িয়ে দিন। আমি এবং আমার দল বিএনপি বিশ্বাস করে, ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার। সবশেষে আমি আবারও আমার এবং আমাদের দল অর্থাৎ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মানুষের দল বিএনপির পক্ষ থেকে দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আবারও শারদীয় দুর্গাপূজার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।
ভোরের আকাশ/মো.আ.
সংশ্লিষ্ট
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত স্পেনের অ্যাম্বাসেডর গ্যাব্রিয়েল সিস্তিয়াগা ওচোয়া দে চিনচেত্রু।রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টায় রাজধানীর বসুন্ধরা কার্যালয়ে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।স্পেন অ্যাম্বাসডর শুরুতেই জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজ-খবর নেন এবং পরিপূর্ণ সুস্থতা কামনা করেন।জামায়াতের পক্ষ থেকে এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বৈঠকটি অত্যন্ত আন্তরিকতা ও হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৈঠকে তারা বাংলাদেশে বিরাজমান সার্বিক পরিস্থিতি, বাংলাদেশ ও স্পেনের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক ও বিনিয়োগ এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কসহ স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছেন। ভবিষ্যতে বাংলাদেশের প্রতি স্পেনের দৃঢ় সমর্থন থাকবে বলে উল্লেখ করেছেন স্পেনের অ্যাম্বাসেডর। একইসঙ্গে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে স্পেনের বিনিয়োগ আরও বাড়বে বলেও তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।আলোচনাকালে জামায়াতে ইসলামীর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, ঢাকা মহানগর উত্তর জামায়াতের মেডিকেল থানার আমির ডা. এসএম খালিদুজ্জামান এবং জামায়াত আমিরের পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মাহমুদুল হাসান।ভোরের আকাশ/তা.কা
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় শুভেচ্ছা জানান তিনি।ভিডিও বার্তায় তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বের হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা রোববার থেকে শুরু হচ্ছে। আমি শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে দেশের হিন্দু সম্প্রদায়কে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী মানুষ, প্রতিটি গোষ্ঠী, গোত্র, সম্প্রদায় ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার সঙ্গে যার যার ধর্ম পালন করবে। এটি বাংলাদেশের আবহমান কালের ধর্মীয় সামাজিক মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির সৌন্দর্য। একজন বাংলাদেশি হিসেবে এর ভেতর দিয়েই পরিস্ফুটিত হয়ে xঠে আমাদের বিভিন্ন ধর্ম, গোত্র, সম্প্রদায়ের মধ্যকার পারস্পরিক বন্ধুত্ব, সম্প্রীতি, সৌহার্দ্য এবং ভ্রাতৃত্ব।তারেক রহমান বলেন, আমাদের রাষ্ট্র এবং সংবিধানে দল, মত, ধর্ম, বর্ণ, নির্বিশেষে বিশ্বাসী, অবিশ্বাসী, সংশয়বাদী প্রতিটি মানুষের নিরাপত্তা বিধানের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে। সুতরাং বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের নিরাপত্তা বিধান করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। পবিত্র হাদিসেও এ ব্যাপারে নির্দেশনা রয়েছে।যে ব্যক্তি রাষ্ট্রের নিরাপত্তাপ্রাপ্ত অমুসলিমকে নির্যাতন করে, তার অধিকার খর্ব করে, তাকে সাধ্যের অতিরিক্ত কাজ চাপিয়ে দেয় বা তাদের অসম্মতিতে ধন-সম্পদ হরণ করে নেয়; এ ধরনের জুলুমের বিরুদ্ধে আমাদের প্রিয় নবী তার উম্মতদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন—কেয়ামতের দিন আমি সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে লড়ব।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশের একজন নাগরিক হিসেবে, অন্য নাগরিকের নিরাপত্তা এবং সম্মান রক্ষায় যথাযথ ভূমিকা রাখবে এবং নৈতিক দায়িত্ব পালন করবে, এটিই স্বাভাবিক। তবে শারদীয় উৎসবকে ঘিরে ফ্যাসিবাদী শাসনামলের মতো কেউ যেন কোনোরকম সাম্প্রদায়িক পরিস্থিতি কিংবা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার মতো কোনো অপচেষ্টা করতে না পারে, সে ব্যাপারে সতর্ক এবং সজাগ থাকার জন্য আমি দেশের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানাই।সৌহার্দ্য সম্প্রীতির বার্তা দিয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান আরও বলেন, আপনারা উৎসাহ-উদ্দীপনা সহকারে নিশ্চিন্তে নিরাপদে সারা দেশে উৎসব আনন্দ উদযাপন করুন। সৌহার্দ্য সম্প্রীতির বার্তা সর্বত্র ছড়িয়ে দিন। আমি এবং আমার দল বিএনপি বিশ্বাস করে, ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, ধর্ম যার যার নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার। সবশেষে আমি আবারও আমার এবং আমাদের দল অর্থাৎ ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মানুষের দল বিএনপির পক্ষ থেকে দেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতি আবারও শারদীয় দুর্গাপূজার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই।ভোরের আকাশ/মো.আ.
‘সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখা, নির্বাচন বানচলের ষড়যন্ত্র প্রতিহত ও জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ও সম্ভাব্য করণীয়’ নিয়ে বেশ কয়েকটি দল ও জোটের সঙ্গে বৈঠক করেছে ১২ দলীয় জোটের নেতারা।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।বৈঠকে অংশ নেওয়া রাজনৈতিক দলের নেতারা জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে যেকোনো ছাড়ের বিনিময়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করার ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছান।বৈঠকে অংশ নেওয়া নেতারা মনে করেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনেই ‘জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার ভিত্তিতে’ বাস্তবায়নের পক্ষে একটি গণভোট আয়োজন করা যেতে পারে। এ ছাড়া সাংবিধানিক আদেশ বা সংবিধান সংশ্লিষ্ট মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নের জন্য সংবিধানের ১০৬ নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের কাছে মতামত জানতে চাইতে পারেন।নেতারা অঙ্গীকার করেন, বৃহত্তর জাতীয় স্বার্থে যেকোনো মূল্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও স্বাক্ষর প্রক্রিয়ায় সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবেন।বৈঠকে ১২ দলীয় জোটের পক্ষ থেকে জোটের মুখপাত্র বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, জোটের সমন্বয়ক বাংলাদেশ জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের আহ্বায়ক ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান, আমজনতার দলের সভাপতি কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক তারেক রহমান, এনডিএমের মহাসচিব মোমিনুল আমিন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব আহসান হাবীব লিংকন, জাকের পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন পারভেজ, লেবার পার্টির সহ সভাপতি এস এম ইউসুফ উপস্থিত ছিলেন।ভোরের আকাশ/তা.কা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অপরিহার্য। কিন্তু গত ১৬-১৭ বছর ধরে দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করে ভিন্নমতের কণ্ঠস্বর দমন করা হয়েছে। যারা ফ্যাসিবাদের দালালি করেছে এবং গুম-খুনের সাফাই গেয়েছে, সেইসব গণমাধ্যম টিকে থাকার অধিকার রাখে না।শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেসক্লাবে দৈনিক বার্তা পত্রিকার অনলাইন ও মাল্টিমিডিয়া উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।রুহুল কবির রিজভী বলেন, নীলক্ষেত থেকে যখনই ব্যালট পেপার ছাপানোর কথা আসবে এখানে সন্দেহ জাগবেই। আজকে নানা অনিয়মের কথা নানা দিক থেকে চলে আসছে। এটাতো কোন হোটেল মালিক সমিতির নির্বাচন বা মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের নির্বাচন নয়! সেখানেও তারা অনেক সাবধানতা ও গোপনীয়তা অবলম্বন করে ব্যালট পেপার ছাপায়। ডাকসুর নির্বাচনের ব্যালট পেপার একেবারে গোপনীয় সরকারি কোন সংস্থা থেকে করা যেত। নীলক্ষেতের কথা যখন আসবে তখন তো এটা সন্দেহ জাগবেই।রিজভী বলেন, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা অপরিহার্য। কিন্তু গত ১৬-১৭ বছর ধরে দেশে ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করে ভিন্নমতের কণ্ঠস্বর দমন করা হয়েছে। যারা ফ্যাসিবাদের দালালি করেছে এবং গুম-খুনের সাফাই গেয়েছে, সেইসব গণমাধ্যম টিকে থাকার অধিকার রাখে না।রিজভী অভিযোগ করে বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করে প্রতিটি গুম-খুনকে আড়াল করেছে এবং ভিন্নমতের মানুষকে জঙ্গি আখ্যা দিয়ে দমন করেছে। শেখ হাসিনা আন্দোলন দমন করতে হেলিকপ্টার থেকে বোমা হামলার পরামর্শ দিয়েছিলেন। এমনকি তার নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্যন্ত আন্দোলনকারীদের হত্যা করার প্রস্তাব দিয়েছেন।তিনি আরো বলেন, ফ্যাসিবাদী ইতালি কিংবা নাৎসি জার্মানিতে স্বৈরাচারের দালাল মিডিয়াগুলো দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর টিকে থাকতে পারেনি। তাই বাংলাদেশের গণতন্ত্রবিরোধী শক্তির সাফাই গাওয়া মিডিয়ারও প্রয়োজন নেই।ভোরের আকাশ/তা.কা